“চাচাত বোন যখন আদূরে বউ”
‘
(৩য় পর্ব)
‘
লিখা:- Nr Joy Khan(Nazmul)
‘
নিলীমাঃতুমি জান না তোমাকে ছারা আমার ঘুম আসে না। তোমাকে ছারা আমি থাকতে পারব না।
আমিঃ আরে পাগলী কান্না করে না তোকে ছারাও আমি থাকতে পারব না।
এই কথা বলে আমরা ঘুমিয়ে পরলাম।
সকালে আম্মুরা এসে দেখে আমরা দুজন একসাথে ঘুমিয়ে রয়েছি। তখন তারা সিদ্ধান্ত নিল যে আমাদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া হবে। তারপরের দিনই আমাদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া হল। আমরা আগের মত চলতে লাগলাম।
নিলীমা যখন ৮ এ পরে তখন একদিন নিলীমা আমাকে বলে
নিলীমাঃ যান আমাদের স্কুলের এক ছেলে আমাকে বলে সে নাকি আমাকে ভালবাসে।
আমিঃ তুই কী বলেছিস?
নিলীমাঃ আমি কিছু বলিনি।
আমিঃ কেন?
নিলীমাঃ ও না পচা একটুও ভাল না।
আমিঃ আচ্ছা কাল তুই আমাকে ঐ ছেলেটাকে চিনিয়ে দিস।
নিলীমাঃ আচ্ছা।
পরেরদিন আমি ঐ ছেলেটাকে আচছা মত শাশিয়ে দিয়েছি এরপর ছেলেটা আর ডিস্টাব করে নি।
আমি যখন ইন্টার পরীক্ষা দেই তখন নিলীমা ক্লাস ৯এ পরে। ইন্টার পরীক্ষার পর আমি ভার্সিতে ভর্তির জন্য পস্তুতি নেই। আমার রেজাল্ট ভাল হওয়ায় ঢাকায় ভাল একটা পাব্লিক ভার্সিটিতে চান্স পাই। কিন্তু এতে বিপত্তি ঘটল আরেকটা। নিলীমা আমাকে কিছুতেই ঢাকা যেতে দিবে না
ওকে আনেক বোঝালাম কিন্তু কিছুতেই রাজি হয় না। নিলীমা বলে
নিলীমাঃ তোমাকে ছারা আমি থাকতে পারব না। আমি কাকে জরিয়ে ধরে ঘুমাব হুম।
এরপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো যে যেহেতু নিলীমা এইবার এস এস সি দিবে সো আমি যেই কলেজে পরব নিলীমাকে ও সেই কলেজে ভর্তি করানো হবে এবং একবছর পর নিলীমা আমার সাথেই থাকবে। অনেক কষ্টে নিলীমাকে রাজি করানো হল।
পরেরদিন আমি ঢাকা চলে যাব। পরদিন সকালে যখন আমি ঢাকা চলে যাব তখন নিলীমা সবার সামনে আমাকে জরিয়ে ধরে অনেক কান্না করেছে তখন আমার কলিজা ছিরে যাচ্ছিল আমার চোখ দিয়েও দু ফোটা অশ্রু গরিয়ে পরেছিল। অবশেষে আমি ঢাকায় আমাদের বাসায় এসে পরি। এসে সাথে সাথে বাসায় কল করি এবং সবার সাথে কথা বলি ফোনেও পাগলীটা অনেক কান্না করে। এভাবে বেশ কিছুদিন কেটে যায় হঠাত
একদিন রাতে একটা অপরিচিত নাম্বার থেকে কল আসে এবং আমি কল ধরে
আমিঃ হেল আস্ সালামুআলাইকুম
ওপাশ থেকে একটা মেয়ে সালামের উওর দিয়ে বলে
অপরিচিতাঃ কেমন আছেন?
আমিঃ ভাল বাট আপনি কে? সাথে সাথে হাসির আওয়াজ পাওয়া গেল এবং হাসির আওয়াজটা আমার কাছে পরিচিত মনে হল বাট ঠিক চিনতে পারলাম না। এরপর টুকিটাকি কথা বলে ফোন রেখে দিলাম।
আমার একটা সন্দেহ হল যতবার
.
(চলবে….)