#তুমি_কবে_আমার_হবে
#পর্ব_১৩
লেখিকা #sabihatul_sabha
কুরিয়ার ছেলেটাকে শক্ত করে ধরলাম। আজকে ওকে বলতেই হবে।অনেক জোরাজুরির পরও ছেলেটা জানালো সে কিছুই জানেনা।
তরিঘরি করে পার্সেলটা দিয়ে পালিয়ে গেলো,আজকে সই ও নিলোনা।
এই ছেলেটাকে আমার গোঁড়া থেকে সন্দেহ হচ্ছে।এর চেহারা, কথাবার্তা কোনোটাই ডেলিভারি বয়দের মতো না।কুরিয়ার অফিসে গিয়ে একটু খোঁজ খবর নিতে হবে।
ধীরে সুস্থে পার্সেলটা খোললাম,বক্সটা খোলে বড়সড় চমক খেলাম।
পার্সেল বক্সটা খোলে দেখি স্বর্নের দুটি বালা।
সাথে একটা চিরকুট, সাথে সাথে চিরকুট টা খোলে পড়া শুরু করলাম।
“চাঁদের গায়েও কিন্তু দাগ থাকে তাই বলে কি চাঁদকে কেউ ভালোবাসে না।তোমার গায়ে লাগা হাজারো কলঙ্কের মাঝেও আমি তোমাকে ভালোবাসি।”
ইতি….
চিরকুটটা পড়ে কিছুক্ষন চুপ করে বসে রইলাম।কে হতে পারে ভাবতে ভাবতে আমি ক্লান্ত কিন্তু তাও বের করতে পারলাম না কে সেই মানুষ।
——
সাফা দাড়িয়ে আছে মেঘাদের বাসার সামনে,
এই বাসার এই তো ঠিকানা দিয়ে ছিলো মনে হয়, সব তো মিল আছে, ফোন টাও ধরছে না, বেয়াদব মাইয়য়া একবার তরে সামনে পাই,তারপর বুঝাবো।বলেই বাসার কলিং বেল টিপ দিলো।
দরজা খোলতেই সাফা সামনের মানুষটাকে সালাম দিয়ে তার মুখ দেখেই চুপ হয়ে গেলো।
(এই গাধা এখানে কি করছে,যাই হোক আজ তো সরি বলিয়েই ছারবো।ওই দিন ভাইয়ার জন্য বেচে গেছে।মনে মনে বললো।)
শান্ত অবাক হয়ে সামনে তাকিয়ে আছে,
এই মেয়ে তুমি এখানে কেনো?আমার বাসায় ও চলে আসছো।দেখো মেয়ে তুমি এটা ভেবো না, তুমি রুদ্রের বোন বলে আমার বাসায় চলে আসলে আমি তোমাকে সরি বলবো,এমন ভাবনা মাথা থেকে যেরে ফেলো।আর আমি তোমাকে সরি টরি বলতে পারবো না।
~আজ তো আমাকে সরি বলতেই হবে, না হলে আপনার অবস্থা কি করবো আপনি ভাবতেও পারবেন না।
~কি করবে তুমি হা?আমার বাসায় এসে আমাকেই হুমকি দিচ্ছো।
~হা দিচ্ছি, আপনি সরি বলেন তাহলে কিছুই করবো না।না হলে কিন্তু বলেই চোখ রাঙ্গালো।
~তুমি আমাকে ভয় দেখাচ্ছো।পিচ্চি একটা মেয়ে আমাকে আসো ভয় দেখাতে।তুমি জানো আমি কে?ওকে কি করবা দেখি,দেখাও তোমার সাহসের বাহার,তাচ্ছিল্যের সুরে বলে সাফার দিকে তাকিয়ে আছে।
~দেখবেন বলে, দুষ্টু হাসি দিয়ে উনাকে সরিয়ে বাসার বেতর ঢুকে পরলো।
ড্রয়িং রুমে একজন ভদ্রমহিলা বসে টিভিতে সিরিয়াল দেখছেন, সোফায় নিউজ পেপার হাতে একজন ভদ্রলোক বসে আছেন।আমি বুঝলাম এই গুলাই মনে হয় ওনার মা-বাবা।
ভদ্রমহিলাটা আমাকে দেখেই শান্ত কে জিজ্ঞেস করলো। শান্ত কে এই মেয়ে?
উনি কিছু বলার আগেই,আমি ছুটে গিয়ে উনাকে সালাম করলাম,সবাই অবাক হয়ে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে,সব থেকে বেশি অবাক শান্ত কিন্তু কিছু বলছে না, ও আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে আছে সাফা কি করতে চায় দেখার জন্য।
ভদ্রমহিলা: কে তুমি মা, আর আমাকে সালাম কেনো করছো?
(সাফা প্রথম দেখেই বুঝতে পেরেছে এই মহিলা সিরিয়াল পাগল,আর সিরিয়াল মানুষদের সিরিয়াল স্টাইলে ইমপ্রেস করতে হয়।সাফাও তাই করলো।)
~আসলে আন্টি আমি বলছি,
ভদ্রমহিলা : হা মা বলো?
আমি আর শান্ত একজন আরেক জন কে ভালোবাসি, বলেই লজ্জা পাওয়ার মতো মুখে একটু লাজুক ভাব ফোঁটালো।
ভদ্রমহিলা কিছু বলার আগেই উনার স্বামী বলে উঠলেন,
‘আলহামদুলিল্লাহ যাক লাস্টে এসে তাহলে নাতি নাতনি দেখে মরতে পারবো।আমি তো ভেবে ছিলাম জীবনে ছেলের বউয়ের মুখ আর দেখা হবে না। আল্লাহ তাহলে আমার ডাক কবুল করলেন।
সাফা অবাক হয়ে ভদ্রলোকের দিকে তাকিয়ে আছে। আমি কি করতে চাইছি আর এই লোক কি বলছে।এতো আমার প্লেনে জল ডালার জন্য রেডি হয়ে আছে।
ভদ্রমহিলা:কি শুনছি এসব শান্ত!! আমার ছেলে কতো বড় হয়ে গেছে। মার কাছে ভালোবাসার কথা বলতে লজ্জা পাচ্ছে।
শান্ত এখনো শকটের মধ্যে আছে,ও ভাবতেও পারেনি সাফা এমন কিছু বলবে।ও কিছু বলতে মুখ খোলবে তার আগেই,সাফা আবার বলে উঠলো।
“আসলে কি আন্টি আপনি তো একটা মেয়ে , একটা মেয়েই আরেকটা মেয়ের কষ্ট বুঝতে পারবে,বলেই নেকা কান্না শুরু করলো।’
~ভদ্রমহিলা সাফার চোখের জল দেকে মায়া লেগে গেলো, কেনো মা কি হয়েছে?
~কি বলবো মা, সরি আন্টি আসলে আবেগে সব উল্টা পাল্টা বলে ফেলছি।বলেই আবারো নেকা কান্না শুরু করলো।
শান্ত এখনো অবাক চোখে সাফার কান্ড দেখছে।কি ড্রামাবাজ মেয়েরে বা…বা!!
শান্ত এবার বলে উঠলো, ” আম্মু একদম এই ড্রাইবাজ মেয়ের কথা বিশ্বাস করবে না।
সাফা বলে উঠলো, “কি!! আমি ড্রামাবাজ? আমি ড্রামা করছি?
তা নয়তো কি, একদম চুপ আর একটা কথা বলবে বাসা থেকে বের করে দিবো।
আন্টি দেখেছেন আপনাদের সামনে কেমন ব্যাবহার করছে। আমি তো পুরনো হয়ে গেছে,বলেই শান্তর দিকে তাকিয়ে ঠাস করে চোখ মেরে আবার সামনে ফিরে নেকা কান্না শুরু।
শান্তর মা রেগে গেছেন উনার ছেলে উপর, কিভাবে এতো মিষ্টি একটা মেয়ের সাথে এমন ভাবে কথা বললো শান্ত।
শান্ত তুই একদম চুপ থাক।মা তুমি বলো? কোনো ভয় নাই।আমি আছি তুমি বলো।কেউ তোমাকে বাসা থেকে বের করতে পারবে না।
(এখন কি বলবো,কিছুই তো মাথায় আসছে না।কিছু একটা ভাব সাফা ভাব হা আইডিয়া,)
” আন্টি শান্ত আর আমার সম্পর্ক আজ ছয় মাস।আমি এখন শান্তর বাচ্চার মা কিন্তু শান্ত এখন আমাকে মেনে নিচ্ছে না।সাথে বাচ্চা কেউ না।আমি এখন কি করবো”(মাথায় যা আসছে তাই তো বলে দিলাম এখন কি হবে।যাই হোক আমি এখন মানেমানে কেটে পড়ি,মনে মনে বলে) পিছন ফিরে দেখি মেঘ,
মেঘ সাফা কে দেখেই বললো,”সাফা তুই প্রেগন্যান্ট! ওহ আল্লাহ কেমনে কি?তুই আমাকে রেখে কার বাচ্চার মা হয়ে গেলি!বলেই সামনে তাকিয়ে দেখে সবাই এখন সাফাকে রেখে, মেঘের দিকে তাকিয়ে আছে।
মেঘ বুঝলো সে ভুল জায়গায় ভুল কথা বলে ফেলছে,ভয়ে চুপ করে নিচের দিকে তাকিয়ে আছে।
ভদ্রমহিলা : ভাইয়ের বউয়ের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয় তাও জানোস না।
সবার চিৎকারের শব্দ শুনে মেঘা রুম থেকে বের হয়ে সিরি দিয়ে নিচে নামার সময়, ভাইয়ের বউ শুনে চিৎকার করে বলে উঠলো। কে ভাইয়ের বউ মা?
এবার সাফা কাঁদো কাঁদো মুখ করে মেঘার দিকে তাকালো।
মেঘ আবার বলে উঠলো, “মা কি বলছো সাফা কেনো ভাইয়ের বউ হতে যাবে।”
ভদ্রমহিলা :তুই চিনিস ওকে?
মেঘ:সাফা তো আমার আর মেঘার ফ্রেন্ড।
সাফা বুঝলো সে ভালো ভাবেই ফেঁসেছে, শান্তকে ফাসাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গেছে।
পিছনে ফিরে শান্তর দিকে তাকালাম,চোখ মুখ দেখেই বুঝা যাচ্ছে প্রচুর রেগে আছে।
(আমি তো এমনি এমনি মনে যা আসছে বলে দিয়েছি, আমি কি জানতাম নাকি যে এভাবে ফেঁসে যাবো।মনে মনে বললো।?
ভদ্রলোক: আলহামদুলিল্লাহ এতো দেখি আমার ছেলে আমার ভাবনা তেকেও ফাস্টে আছে।
বাবা প্লিজ তুমি চুপ থাকো।আর তুমি কি বললে,বলেই সাফার দিকে এগোতে লাগলো শান্ত।
চলবে..
লেখার হাত ভিশন কাঁচা, ভুলত্রুটি মার্জনীয়।#তুমি_কবে_আমার_হবে
#পর্ব_১৪
লেখিকা #sabihatul_sabha
দুই ঠোঁটের মাঝে সিগারেট, এলোমেলো চুল, ঘুটঘুটে অন্ধকারে বেলকনিতে দাঁড়িয়ে আছে অভি।আজ সে তার জীবনের হিসেব মিলাতে বেস্ত।তখনি তার কাঁধে কেউ হাত রাখলো,
অভি পিছন ফিরে মানুষটাকে দেখে বললো,’ তুই কখন আসলি?’
~”আগে বল তোর এই অবস্থা কেনো?”
অভি সামনের দিকে ফিরে বললো,’ আমার পাপের শাস্তি।কাচ কে হিরা আর হিরা কে কাচ ভাবে ছিলাম আজ সেই শাস্তি পাচ্ছি। ‘
রুদ্র কিছুক্ষন চুপ থেকে বলে উঠলো, ‘এভাবে নিজেকে ঘর বন্ধি করে রাখলে কি সব ঠিক হয়ে যাবে?
~ঠিক হয়ে যাবে কি না জানিনা।তবে নিজেকে অনেক বড় অপরাধী মনে হয়,দেখ রুদ্র আমার মা আমার সাথে আজ এক মাস কথা বলে না,আমার আদরের ছোট বোন দরকার না পরলে সামনেও আসে না । বাড়িটা কেমন যেনো নিশ্চুপ হয়ে গেছে।আমি কোনো কিছুই ঠিক করতে পারছি না, মা দিন দিন অসুস্থ হয়ে পরছে,আমি আমার মার মুখের হাসিটাও কেরে নিলাম।বলেই আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে।
আবারো নিশ্চুপ হয়ে গেলো চারপাশ,অভি আবার বলে উঠলো,
“আমি নূরের সাথে অনেক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি।আমার নাম্বার ব্লোক,ওর কলেজের সামনে দাড়িয়ে ছিলাম ও আমাকে দেখেও না দেখের মতো চলে গেছে। আমি ওনেক বার ডেকেছি ফিরেও তাকায় নি।”
নূর নামটা শুনেই রুদ্র চমকে তাকালো অভির দিকে,
মিনমিন সুরে বলে উঠলো, নূর!!নূর কে?
ওহহ তকে তো ওর নামটাই বলা হয় নি,’ ওর নাম উম্মে হাবিবা নূর। ‘
রুদ্রের মাথা এবার বনবন করা শুরু করলো। বুকের মাঝে চিনচিন ব্যথা অনুভব করলো। তার মানে অভি নূরের প্রাক্তন স্বামী। (রুদ্র আর অভি সেই ছোট্টো থেকে একের ওপরের জীবন।অভির বিয়ে হঠাৎ হওয়ার কারনে, রুদ্রকে জানানো হয়নি। তারপর অভি কখনো রুদ্রকে বলেও নি তার বউ দেখতে। যেখানে নিজেই নূরকে বউ মানেনি সেখানে রুদ্রকে দেখানোর কোনো প্রয়োজনী মনে করেনি)রুদ্র অভিকে বললো,
আসলে অভি আমার একটা জরুরি কল এসেছে আজ আসি,আর তুই চেষ্টা কর সব ঠিক হয়ে যাবে,টেনশনের কিছু নেই আমি আছি।কোনো হেল্পের দরকার লাগলে বলবি।
~আরে অনেক দিন পর আমাদের বাসায় আসলি।এমনি চলে যাবি।মা’র সাথে দেখা করে যা।
“ছোটো মার সাথে দেখা করেই তোর কাছে আসলাম।আচ্ছা রুহি..
রুদ্রকে আর কিছু বলতে না দিয়ে অভি বললো,
“রুহি বিয়ে করে নিয়েছে।”
রুদ্র অবাক হয়ে অভির দিকে তাকালো,রুহি না তোকে ভালোবাসে তোকে বিয়ে করার কথা ছিলো?
রুদ্রের কথা শুনে অভি তাচ্ছিল্যের সুরে বলে উঠলো,’আসলে কি বলতো আমি মানুষ চিনতে ভুল করেছি।রুহি! কোনো দিনও আমাকে ভালোবাসেনি ও শুধু আমার টাকার লোভে আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছে।এখন আমার থেকে বেশি টাকার ছেলে পেয়ে ওর হাত ধরে পালিয়ে গেছে।দীর্ঘ শ্বাস ফেলে আবারও অভি বলে উঠলো রুদ্র আমি সত্যি কারের ভালোবাসা পেয়েও হারালাম।বলেই রুদ্রের দিকে তাকালো।
——
শান্ত সামনের দিকে এগুচ্ছে আর সাফা মনে মনে দোয়াদরুদ যা আছে সব পরতেছে, আল্লাহ এবারের মতো বাঁচাই দাও আমারে,আর জীবনেও কারু পিছে লাগবো না।মনে মনে বলছে, এমন সময় সাফার ফোনটা বেজে উঠলো।
——
~আম্মুকে বলে অনেক কষ্টে রাজি করিয়েছি।আজ একটা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে যাবো।রেডি হয়ে আম্মুকে বলে বেরিয়ে গেলাম…
——
সাফা৷ আমার ফোন বলেই দেখে,’ নূর কল দিয়েছে,তারাতারি কল রিসিভ করে হ্যালো বললো।’
~হ্যালো সাফা তুই কোথায়?
আমি আমি তো জাহান্নামে আছি বেঁচে ফিরলে দেখা হবে দুস্ত ।
~কি উল্টা পাল্টা বলছিস এসব, শুন আমি একটা ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছি আজকে। তুই সন্ধায় আমাদের বাসায় চলে আয় ক্লাসের নোট গুলো নিয়ে।
সাফা:আচ্ছা ঠিক আছে, আমি এখনি আসছি তুই থাক। বলেই সামনে সবার দিকে তাকালো,শান্ত ব্রু কোচকে ওর দিকেই তাকিয়ে আছে।মেঘা আর মেঘ চুপচাপ দাড়িয়ে আছে। তারাতারি ওদের পাশ কাটিয়ে বেরিয়ে গেলো সাফা।
সাফার যাওয়ার দিকে তাকিয়ে শান্তর মা বলে উঠলো মাশাল্লাহ কতো সুন্দর, লক্ষি, মিষ্টি একটা মেয়ে আমার তো বেশ পছন্দ হয়েছে তুমি কি বলো শান্তর বাবা?
হুম মেয়েতো দেখতে মাশাল্লাহ এখন কোথায় থাকে, বাসা কোথায় সব বের করে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাওয়া দরকার।
মেঘা বলে উঠলো, ‘আব্বু আমরা তো জানি সাফা আমাদের ফ্রেন্ড। ওফফ কতো ভালো হবে বেস্ট ফ্রেন্ড থেকে ভাবি।বলেই খুশিতে শান্তর দিকে তাকিয়েই সব হাসি শেষ,
শান্ত কে দেখেই বুঝা যাচ্ছে প্রচুর রেগে আছে। কিন্তু কাউকে কিছুই বলছে না। (আগে তোমাকে সামনে পাই বোম্বাই মরিচ তার পর বুঝাবো আমার বাচ্চার মা হওয়ার শখ,মনে মনে বললো)
মেঘ বলে উঠলো, ‘তলে তলে এতো দূর তাই তো বলি আমাকে সব সময় কেনো বলে তোর ভাইকে বিয়ে করে তোকে দেবর বানামু।আজ বুঝলাম।
শান্ত এবার চোখ ছোট ছোট করে মেঘের দিকে তাকালো,’তার মানে এই মেয়েকি আগে থেকেই, না না এসব কি ভাবছি বোম্বাই মরিচ দ্বারা কখনোই সম্ভব না।
শান্ত :আম্মু আমি আসি বলেই ঘরির দিকে তাকিয়ে বললো, ওহহ লেট হয়ে গেছে বলেই বেরিয়ে গেলো।
——
রুদ্র বলে উঠলো সত্যি কারের ভালোবাসা মানে বুঝলাম না?
নূর আমাকে ভালোবাসতো,বলে রুদ্রের দিকে তাকালো অভি।
রুদ্রের মনে হলো ওর শ্বাস যেনো আটকে আসছে।
চলবে…
হাতের লেখা ভিশন কাঁচা, ভুলত্রুটি মার্জনীয়।