#Addiction
Part:11 (last part)
Megh La
নীলের চিৎকার করছে কিন্তু নীলের পা চলছে না। মায়ার রক্ত দেখে নীলের হুস নেই। বইরে থেকে কেউ গুলিটা করেছে নীলের বডিগার্ড ছড়িয়ে পরেছে চার পাশে একজন এসে,
-বস ম্যাম কে বাচাতে হবে ম্যামকে হসপিটালে নিয়ে যেতে হবে৷
নীলের যেন হুস এলে নীল দৌড়ে মায়ার কাছে গিয়ে ওকে কোলে তুলে গাড়িতে বসিয়ে হসপিটালের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরলো।
জান কিছু হবেনা তোমার এইতো হসপিটালে চলে এসেছি৷
মায়াকে নিয়ে হসপিটালে এসে নীল
নীলকে দেখে সবাই সইডে চলে যায় ডক্টর দৌরে এসে মায়াকে ভেতরে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যায়৷
-ডক্টর বাচান আমার মায়াকে ডক্টর।।
-রিলাক্স মি. চৌধুরী আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
ডক্টর চলে যান নীল ফোন বার করে মায়ার মা,বাবা আপুকে বলে ওরা জলদি হসপিটালে চলে আসে৷
-কি করে কি হলো নীল আমার মায়া৷
-শান্ত হন মা। ডক্টর দেখছে।
এরমধ্যে নীলের ফোন বেজে উঠে নীল ফোনটা রিসিভ করতে,
-বস সুটারকে পেয়েছি। সে সব বলেছে,
-কে সুট করিয়েছে।
-বস কিছুদিন আগে আপনি একটা প্রোপাটিতে মার্কেট করতে চয়ছিলেন ওখানে কাজি হামিদ সাহেব ও মার্কেট করতে চেয়েছিল কিন্তু জমিটা আপনার হবায় পারে নি। ওরা মুলত আপনাকে মারতে চেয়েছিল কিন্তু টার্গেট মিস করে ভাবির লাগে৷
-কাজি হামিদ ওকে আমার সমনে উপস্থিত করো।
-ঠিক আছে বস।
ফোনটা কেটে দেয়।
ওদিকে মায়ার অনেক রক্ত গেছে তাই ইমিডিয়েট রক্ত লাগবে৷ ডক্টর এসে নীলকে বললে। ডক্টর কি গ্রুপ ।
-স্যার o+
-কিন্তু আমারতো Ab+
-ভাই আমার আর মায়ার সেম গ্রুপ আমি রক্ত দিবো। (আমায়রা)
-আপু।ধন্যবাদ
-ভাই ও তো আমারো বোন।
-আপনি আসুন পেসেন্ট এর অবস্থা বেশি ভালো নয় একটু সময় নষ্ট করা যাবে না।
আমায়রা রক্ত দিতে যায়৷
রক্ত দিয়াতে মায়ার অপারেশন হয়ে মায়া আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে ওঠে।
৫ দিন পর,
আজ মায়া বাসায় আসছে।
(নীল সেই দওনই কাজি হামিদ সাহেবকে নিজের হাতে খুন করে৷ নীল বুঝতে পারে তার এই কালো কাজের জন্য মায়া গুলি খেয়েছে। এই জন্য সে এই কাজও ছেড়ে দেয়।)
-মায়া।
-জী।
-চলোনা একটা নতুন সম্পর্কের শুরু করি। নি কোন রাগ নেই কোন প্রতিসোধ
-হুম সারা জীবন থাকতে চায় নীল। তোমার সাথে।
-মে আই৷
মায়া লজ্জায় নীলের বুকে মুখ লুকায়।
পূর্ণতা পায় ভালোবাসা
(বেঁচে থাকুক হাজারো ভালোবাসা)
ধন্যবাদ। ধর্য ধরে গল্পটা পরার জন্য)
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀