#Love_warning❤️
#your_love_is_my_drug_addiction🔥
#Part_17
#ফারজানা
প্রবণ চলে যায় শিশিরকে নিয়ে। অর্ণব শুভ্র আর সামুকে বাসায় পাঠিয়ে দেয়। আর ও নিজে তিতি কে ড্রাইভ করে বাসায় পৌছে দেয়………
“তিতি আমার মনে হয় তুমি ইচ্ছা করেই শিশিরকে প্রবণের কাছে রেখেছো”
“হটাৎ এমন মনে হলো কেনো তোমার?”
“কারণ আমি জানি তুমি কোনোদিন আশে পাশের মানুষজনের কথায় কান দেও না। ওরা যে যাই বলুক তুমি এই বিষয়ে মাথা ঘামাও না। আর আন্টি আই মীন তোমার আম্মু আমার সাথে থাকলে কিছুই বলবে না কজ ওনি জানে আমরা এমন কোনো কাজ করবো না যার ফল খারাপ হয়”
“তুমি তো দেখছি খুব ভালোই চিনো আমায়”
“হুম তোমার থেকেও বেশি”
“হিহিহিহি। তুমি ঠিকই বলছো আমি নিজে থেকেই চেয়েছিলাম শিশিরকে যেনো প্রবণ ভাইয়া নিয়ে যায়”
“বাট হুয়াই?”
“শিশির যখন জানবে তনয়ের ব্যাপারটা তখন ও অনেক ভেঙ্গে পড়বে। আর আমি জানি প্রবণ ভাইয়া এমন কিছু করবে না যাতে শিশিরের খারাপ হয়। আর আমি আজ ওদের একটু আলাদা থাকার জন্য এমন করেছি। শিশির ও যেনো বুঝতে পারে প্রবণের ভালোবাসা। সব সময় আদর ভালোবাসা পেলেই যে ভালোবাসা হয় তা কিন্তু না ভালোবাসার মানুষকে একটু শাসন করাও কিন্তু ভালোবাসা”
“তা কিভাবে?”
“আজ যদি প্রবণ শিশিরকে একটু শাসন করে তাহলে শিশিরের মনে এইটা সব সময় ঘুরপাক খাবে। ভালোবাসা তো এতদিন পেয়েছে শিশির কিন্তু মাথায় রাখে নাই তাই আজ একটু শাসন পেলে এইটা সব সময় মাথায় ঘুরবে। তখন ও নিজে থেকে চাইবে প্রবণ যেনো আবার আগের মতো হোক”
“বাহ কতো বুদ্ধি। কিন্তু মহারাণী আপনি জানেন না শিশিরের আজ কি অবস্থা আর প্রবণ ও তো রেগে বোম হয়ে আছে। আল্লাহ তায়ালা জানে আজ কি আছে দুজনের কপালে”
“আমার বিশ্বাস যা হবে ভালোই হবে”
“হুম তাই যেনো হয়।”
কিছুক্ষণ তিতি অর্ণব দুজনেই চুপ হয়ে রইলো।…….
“আচ্ছা অর্ণব তোমার ফ্রেন্ড শুভ্র কেমন ছেলে?”
তিতির এমন প্রশ্ন শুনে অর্ণব গাড়ি ড্রাইভ করতে করতে বললো……
“অবশ্যই খুব ভালো ছেলে। আর ও আমার কাজিন। সেই ছোট বেলা থেকে চিনি মাঝে সাত বছর আমরা আলাদা ছিলাম এখন আবার এক হলাম”
“ওহহহহ। আর সামিয়া আপু ওনি?”
“সামু ও হলো একটা ডেঞ্জারাস গার্ল বাট খুব ভালো আর মিশুক। ছোটো বেলায় একটু দুষ্ট ছিলো সব সময় আমার পিছনে লেগে থাকতো। আমাদের বাসায় যখন শুভ্রর সাথে আসতো এসেই আমার বই গিটার নিয়ে টানাটানি করতো তখন অকে চকোলেট দিয়ে শান্ত করতাম। সেই ছোট্ট সামু কত বড় হয়ে গেছে। ও ছোটো থেকেই কিউট ছিলো এখন আরো বেশি কিউট হয়ে গেছে”
অর্ণবের মুখে সামিয়ার এত ভালো ভালো কথা শুনে তিতির খুব রাগ হচ্ছে। একটা কথা আছে না এক মেয়ের সামনে আরেক মেয়ের সুনাম বেশি করতে নেই। তারপর আবার ভালোবাসার মানুষ সে……
“শালা উজবুক কোনোদিন তো আমায় নিয়ে এত ভালো ভালো কথা বলিস নাই আর আজ ওই মেয়ের ডিটেলস বলা শুরু করছিস। আসলে তোরা ছেলেরাই একটা সুন্দরী মেয়ে দেখলে বউ বা গার্লফ্রেন্ডের কথা ভুলেই যাস। মন চাচ্ছে আবার ব্রেকআপ করতে কিন্তু মার খাওয়ার ভয়ে পারছি না”
“কি হলো তিতির পাখি হাতে এইভাবে শাড়ির আঁচল পেছাচ্ছো কেনো ব্যাথা পাবে তো”
“আমার কথা না ভাবলেও চলবে তোমার তুমি তোমার সামু বেবির রূপের প্রশংসা করো আমি তো বাঁধা দেই নাই”
“হাহাহা জেলাস ফিল হচ্ছে বুঝি না”
“একদম না”
“হাহাহা জেলাস ফিল হচ্ছে বুঝতে পারছি”
“তুমি না খুব খারাপ জানো? কেনো তোমায় ভালোবাসলাম এখন তার ফল ভোগ করছি”
“আহারে। যেইভাবে বলছো মনে হয় তুমি নিজে থেকেই ভালোবেসেছো । আর আমি যে কত কাঠখড় পুড়ালাম তার বেলায়”
“হুহহ তো কি হয়েছে আমি যদি ভালো না বাসতাম তাহলে কি আর কাজে দিতো”
“আমি জানতাম তুমি আমায় ভালোবাসো তাই আমিও চেষ্টা করেছি হাহাহা”
“হুম বুঝছি। অর্ণব আজ আকাশে দেখেছো কত বড় চাঁদ?”
“আমার পাশে একটা চাঁদ বসে আছে আকাশের চাঁদ দেখে কি করবো”
“তুমিও না কি যে বলো। ”
“আমি ঠিক কথা বলেছি তুমিই তো হলে আমার চাঁদ”
অর্ণব তিতির হাত জোড়া তার এক হাতের মুঠোয় ধরে কথাটা বললো……
।।
।।
।।।
।।
“আজ শুধু আমি হাওয়ায় ভাসছি কি মজা”
শিশির হাত তালি দিয়ে বললো। প্রবণ শিশিরকে নিয়ে তার বাসায় চলে গিয়েছিলো। প্রবণের মা মারা গিয়েছে প্রবণের বয়স যখন ১২ বছর। প্রবণের বাবা আরেকটা বিয়ে করে। প্রবণের সৎ মা প্রবণকে দেখতে পারতো না। তাই প্রবণের আব্বু প্রবণ কে ছোটো কাল থেকেই আলাদা রাখতো। প্রবণ কে দেখাশোনা করার জন্য কিছু লোক রাখে প্রবণের আব্বু।
“আজ শুধু হাওয়ায় ভাসবে না আজ পানিতেও ডুববে তুমি…..”
দাঁতে দাঁত চেপে ধরে বললো প্রবণ।
“এই বজ্জাত স্যার আমি সব সময় আপনাকে দেখতে পাই কেনো? সব সময় কোথা থেকে যেনো উদয় হোন। মাঝে মাঝে তো বুঝতে পারি না আমি স্বপ্ন দেখছি নাকি বাস্তব”
“এইটা সত্যিই দেখছেন আপনি?”
“আপনি তো সব সময় এক কথায় বলেন। পরে আবার চলে যান”
শিশির গাল ফুলিয়ে বললো। প্রবণ শিশিরের গাল ফুলানো দেখে রাগ কিছুটা কমে।
“এইভাবে ফুলে থাকলে তো বেলুনের মতো আকাশে উরে যাবে”
“তখন আপনি গিয়ে নিয়ে আসবেন কি মজা”
“আমি যাবো কেনো তোমার তনয় আছে না ও যাবে”
“ঠিক ঠিক আপনি যাবেন কেনো আমার তনয় বেবি যাবে আর আমায় নিয়ে আসবে”
“এই জন্যইতো আপনার তনয় বেবি লকাবে বসে বসে ছিড়া রুটি খাচ্ছে”
“কেনো ও লকাবে কেনো কি হয়েছে ওর?”
“এখন বললে বুঝবেন না। সকালে বুঝবেন।”
প্রবণ শিশিরকে খাটে শুয়িয়ে দিলো। রুমে আসার আগে সার্ভেন্ট কে বলেছে তেতুলের সরবত লেবুর সরবত বানিয়ে নিয়ে আসতে আর চিনি ছাড়া।
তাই একজন মহিলা এইগুলো এনে প্রবণের হাতে দিয়ে চলে যায়। প্রবণ শিশিরের মাথাটা উপরে তুলে ফাস্ট তেতুলের সরবত খাওয়ালো যখন দেখলো শিশির মুখ নাক কুঁচকে তখন আবার কোলে নিয়ে বেসিংয়ের সামনে দাঁড় করালো।
শিশির বমি করতে লাগলো……
“সব মাতাল আমার কপালেই পরে। কিছুদিন আগে অর্ণব এখন আবার বউ। কিছুদিন পরে হয়তো আমার বাচ্চাগুলো ও এমন করবে যে দিনকাল পড়লো।”
প্রবণ আবার শিশিরকে তেতুলের সরবত খাওয়ালো আর শিশির আবার বমি করলো। প্রবণ শিশিরের বমি দেখে তারও বমি পাচ্ছে……
“শালী একদিনেই সব মদ খেয়ে ফেলছে। যেইভাবে আজ মদ গিললি ঐভাবে যদি ভাত খাইতি তাহলে এমন হাড্ডির মতো থাকতি না”
“হাড্ডি আমি হাড্ডি খাবো। গরুর হাড্ডি ছাগলের হাড্ডি মুরগির হাড্ডি সাথে তোমার ও হাড্ডি”
শিশির যে কি আবল তাবল বলছে ও হয়তো নিজেও জানে না।
“রাক্ষসী কোথাকার”
এইবার লেবুর সরবত খাওয়ালো। শিশির এইবার আর বমি করলো না।
প্রবণ ভেবেছে এখন আর মনে হয় বমি করবে না। তাই শিশিরের মুখ হাত পরিষ্কার করে আবার কোলে নিয়ে খাটে শুইয়ে দিলো…..
প্রবণ নিজে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে এসে সার্ভেন্ট কে বললো খাবার দিয়ে যেতে।
সার্ভেন্ট খাবার দিয়ে গেলে। প্রবণ নিজের হাতে যখন শিশিরকে খাইয়ে দিতে চাইছিলো শিশির এক লোকমা মুখে নিলো। প্রবণ শিশির একসাথে খাবার খেলো। শিশিরের নেশাটা এখনো সব সারে নাই। প্রবণ খাবারের প্লেট টেবিলে রেখে শিশিরের কাছে আসছিলো আর শিশিরের মুখ পরিষ্কার করে দিয়েছিলো।
“ওয়াক থু থু ওয়াক”
প্রবণের পুরো শরীর হাতে শিশির বমি করে দিলো। প্রবণ এখন কি করবে বুঝতে পারছে না। এমনিতে তো ও বমি এইসব দেখতে পারে না। এখন আবার ওর পুরো শরীল। রাগান্বিত দৃষ্টিতে শিশিরের দিকে তাকাতেই দেখলো শিশির বাচ্চাদের মতো করে হাসছে আর হাত তালি দিচ্ছে।
“মেঘ পরী তোমার এই কিউট হাসি দেখে কিভাবে যেনো রাগ উধাও হয়ে যায়। বেশিক্ষণ যে কেনো রাগ করতে পারি না।”
“তনয়ও আমায় এই কথা বলে হিহিহিহি”
শিশিরের মুখে তনয়ের নাম শুনে এইবার সত্যিই প্রবণ বেশ রেগে যায়। শিশিরকে কোলে নিয়ে বাথরুমে ঢুকে আর বাথটাবে শিশিরকে ফেলে দেয়। পানিতে ডুবে হাবুডুবু খাচ্ছে যেহেতু ও এখনও মাতাল……
“সাম বডি হেল্প মী আই অ্যাম পড়িং রিভার ডুবিং হাবুডুবু প্লিজ সাম বডি হেল্প মী”
শিশিরের ইংলিশ শুনে প্রবণ হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছে।
“এই মেয়ে তোমাকে কোন টিচারে ইংলিশ পড়িয়েছে বলোতো?”
“মিস্টার প্রবণ স্যার, এই টিচারে…..”
প্রবণ বুঝলো এই মেয়ের সাথে কথা বলা আর নিজের মাথা নিয়েই নষ্ট করা এক তাই আর কথা না বাড়িয়ে পানি ঢালতে লাগলো শিশিরের উপরে।
পুরো বাথটাব এখন পানিতে ভরপুর হয়ে আছে। শিশিরের খুব ভালোই লাগছে। ও দুর থেকে প্রবণের শরীলে পানি ছিটাতে লাগলো। প্রবণ ও যোগ দিলো শিশিরের সাথে……
বেশ কিছুক্ষণ এইভাবে পানি নিয়ে খেলতে লাগলো দুইজন। শিশিরের এই বাচ্চামো স্বভাবের জন্য বার বার প্রবণের রাগ পানি হয়ে যায়।
অর্ণব শিশিরকে তার শার্ট পেন্ট দিলো পড়ার জন্য আর ও বাথরুম থেকে বের হয়ে যায়।
শিশিরের এখন কিছুটা নেশা কমেছে তাই একা একাই ড্রেস চেঞ্জ করে ফেললো……
শিশির প্রবণের দেওয়া পেন্ট শার্ট পরে বাথরুম থেকে বের হলো। প্রবণ শিশিরের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলো……
শিশিরের চুলগুলো ভিজা টপ টপ করে পানি পড়ছে। দেখতে এখন একদম জলপরীর মতোই লাগছে……
“বাহ আমার বউকে তো খুব সুন্দর লাগছে। বিয়ের পর শার্ট পেন্ট পরিয়েই রাখবো তাহলে টাকা আয় হবে আমার”
প্রবণের যেনো চোখের পাতা পড়ছেই না। শিশির ও এক জায়গায় চুপটি মেরে দাড়িয়ে আছে। প্রবণ শিশিরের কাছে গিয়ে আলতো হাতে শিশিরের চুলের পানি মুছে দিতে লাগলো।
“তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে মেঘ পরী। মনে হচ্ছে আমার এই বুকে সারাজীবনের জন্য রেখে দেই যেনো কেউ না দেখতে পারে”
শিশিরের কানে ফিসফিস করে বললো সাথে ঠোঁট জোড়া ছোঁয়ালো…..
শিশির ওইখানেই স্থির হয়ে দাড়িয়ে রইলো। প্রবণের গায়ে ভর দিয়ে…..
“কি হলো মিস বকবক কথা বলছো না কেনো?”
শিশির কোনো উত্তর দিলো না।
“সরি আর এমন করবো না কথা বলো প্লিজ”
শিশির নিশ্চুপ। তাই প্রবণ শিশিরের মুখ তার দিকে ঘুরাতেই দেখে শিশির ঘুমিয়ে গিয়েছে……
“বাহ মহারাণী বাহ। আমি আপনার সেবা করছি আর আপনি আমায় খাট বানিয়ে আমার উপরেই ঘুমিয়ে পড়েছেন। আপনাকে স্যালুট না করে পারছি না মহারাণী”
প্রবণ শিশিরকে খাটে শুইয়ে শিশিরের কপালে ভালোবাসার পরশ দিয়ে মাথায় হাত বুলাতে লাগলো…..
“কবে যে বুঝবে আমায় কে জানে? ভাবছিলাম আজ তোমায় এমন এক শাস্তি দিবো যার জন্য তুমি জীবনেও আর এমন ভুল করতে পারবে না। কিন্তু দেখো তোমার দিকে তাকালেই আমি সব ভুলে যাই এই জন্য আজ তোমার এত বড় ভুল যেনোও কিছু বলতে পারছি না।”
শিশির ঘুমের মাঝে প্রবণের একটি হাত তার হাতের মুঠোয় ধরে রাখলো…..
“নিজেতো খুব শান্তিতে ঘুমাচ্ছো কিন্তু আমার ঘুম হারাম করে। আমারও সময় আসবে আমিও এইটার শাস্তি দিবো তোমায়।”
।।
।।
।।
।।।
“ওই শুভ্র ভাইয়া আমার কিন্তু খুব রাগ হচ্ছে আমি কিন্তু ওই তিতি মেয়েটাকে একটুও দেখতে পারছি না মন চাচ্ছে খুন করে ফেলি”
“শাট আপ সামু। তুই ভুলে যাস না ও আমার মায়াবিনী”
“তোর মায়াবিনী তাহলে ও তোকে চিনতে পারছে না কেনো? আর তুই তো তোর মায়াবিনী কে চিনিস না। ”
“হুম চিনি না। মায়াবিনী আমায় একটা পিক দিয়ে ছিলো তার মধ্যে দুইটা মেয়ে ছিলো। আর আমি আমার মায়াবিনীর নামটুকু জানি না। ওর আইডি নাম ছিলো মায়াবিনী সেই থেকে ও আমার মায়াবিনী”
“তাহলে তো এইটাও হতে পারে তিতি ছাড়া অন্য যে মেয়েটা ছিলো সেও তোর মায়াবিনী হতে পারে”
“হুম হতে পারতো বাট তিতির বিষয়ে আমি অনেক খুঁজ নিয়েছি। তিতির কোনো বোন বা কাজিনের মধ্যেও কোনো বোন নাই ও একাই ওদের বংশের একটি মাত্র মেয়ে। ওর স্কুল কলেজের খুঁজও নিয়েছি ওর বেসটফ্রেন্ড শিশির। অন্য ফ্রেন্ডের সাথে মিসলেও শিশির হলো ওর ক্লোজ ফ্রেন্ড। শিশির প্রবণের গার্লফ্রেন্ড। আর ওই পিকে শিশির ছিলো না। তিতি আর অন্য মেয়ে”
“তাহলে তুই সিউর কিভাবে হচ্ছিস যে তিতিই তোর মায়াবিনী”
“আমার মন বলছে। তিতিই আমার মায়াবিনী।”
“ওহহ তোর মন তোর ইচ্ছা। কিন্তু আমার অর্ণবকে চাই যেকোনো মূল্যেই হোক”
“তুই তোর অর্ণবকে পেয়ে যাবি। এখন শোন আমার প্ল্যান কি কি করতে হবে”
“হুম বল”
শুভ্র ওর প্ল্যান সামু কে বললো…..
“ওয়াও গ্রেট আইডিয়া ব্রো। আগামীকাল হবে খেলা স্টার্ট হাহাহা”
“হাই ফাইভ”
“হাই ফাইব”
পরের দিন সকালে…….
চলবে…..
বানান ভুল হলে ক্ষমা করবেন। গল্পটা কেমন হয়েছে জানাবেন প্লিজ।