“ভালোবাসার_ভুল

0
289

#ভালোবাসার_ভুল
# Writer_Sp_sanajana_(সাগরিকা)
🍁🍁🍁🍁
Part-25+26
গান শেষ হলে সবাই নিকি কে ফ্রেশ হতে উপরে নিয়ে য়ায়।আর নিঝুম ও উপরে য়ায় কিন্তু নিকির মা নিঝুমকে নিকির রুমে পাঠায় নিকি ফ্রেশ হয়ে যে শাড়ি পড়বে এটা আনার জন্য।নিঝুম নিকির রুমে দিকে যেতে নিলে হঠাৎ কেউ তার হাত ধরে অন্য রুমে ঢুকিয়ে নেয়।নিঝুম সামনে দেখতেই রাতকে দেখে রাত তাকে দু হাতের মাঝে বন্দী করে নেয়।
নিঝুম:- কি হচ্ছে এগুলো?আমায় যেতে দেও।
রাত:- আগে তুমি বলো আমার উপর রেগে আছো কেন?
নিঝুম:- আমি রেগে থাকলে কার কি আজ তোমার মায়া আসে নি যার সাথে ঐদিন কফিশপে প্রেম করেছিলে।
রাত:- মায়া কোথা থেকে এলো মাঝখানে? আর কফি শপ এখানে তো ওর চোখে কিছু পড়েছিল আমি ফু দিয়ে দিচ্ছিলাম।উল্টা তুমি ই তো ঐদিন এসে যা নয় তা শুনিয়ে দিলে।
নিঝুম:- ও তাই এখন আমায় যেতে দেয়।এখানে কি করব?
রাত সামনের টেবিল থেকে হলুদ এর বাটি নিয়ে কিছু হলুদ নিজের গালে লাগায় তারপর নিজের গাল দিয়ে সেটা নিঝুমের গালে লাগিয়ে দেয়।নিঝুম তো লজ্জায় কিছু বলতেই পারছিলো না। শুধু কাঁপছিলো দাঁড়িয়ে তারপর রাত বলে- কাল বিকেলে দেখা করবে আমার সাথে এড্রেস আমি ম্যাসেজ করে দেব।
আসবে তো?
নিঝুম:- সেটা পরে ভাববো বলেই পালিয়ে যায় এখান থেকে।
নিঝুম শাড়ি নিয়ে নিকির কাছে যায়। তখনই মৌ আর বিথীও আসে সেখানে-
মৌ:- তোকে আবার কে হলুদ দিল আমরা কেউ এখনও দেইনি।
নিঝুম:- আন্টি লাগিয়ে দিয়েছে। এখন তোরা ও দে কে মানা করল।
মৌ:- আচ্ছা জানিস আজ ভাইয়া আসছে।
নিঝুম:- বাহ্ কখন আসছে ?
বিথী:- এতোক্ষনে এসেও পড়েছে হয়তো ভাইয়া।
এইসব কথা বলতে বলতে নিচে যেতেই একটা ৬ফুট লম্বা ফর্সা গালে চাপা দাড়ির একটা ছেলে এসে নিঝুমকে জড়িয়ে ধরল।আর নিঝুম ও তাতে সায় দিল যা দেখে রাত যেন আকাশ থেকে পড়ল।অবাক হয়ে ভাবছিল এ আবার কে কোথা থেকে আমার পাকা ধানে মই দিতে চলে এলো।
ছেলেটি নিঝুমকে উঠিয়ে গোল গোল করে ঘুরাতে লাগল আর বলতে লাগল-
ছেলেটি- আমার হাতিটা হঠাৎ করে শুকিয়ে গেল কেন?
নিঝুম:- ভালো হচ্ছে না বলে দিলাম তীব্র।
তীব্র:- নিঝুম নিঝুম নিঝুম তোকে কি ভাবে বোঝাব এতোদিন পর তোকে কাছে পেয়ে কতটা খুশি আমি।
নিঝুম:- তাহলে উপরে ফ্রেশ হয়ে আসো তারপর গল্প করবো।
বলে দুজন ই একে অপরের হাত ধরে উপরে চলে গেল।
রাত সামনে দাঁড়িয়ে সবটাই দেখছিল এমন সময় মৌ এসে রাতকে বলে- তা ভাইয়া কি দেখছেন?
রাত:- দেখছি এইটা আবার কে যার হাত ধরে নিঝুম ডেঙ্গ ডেঙ্গ করে উপরে চলে গেল।
মৌ :- ও তাই।আমি ভাবলাম নিঝুম আপনাকে বলেছে। তীব্র আমার আপন বড় ভাই সেই ছোটবেলা থেকে ওদের বন্ধুত্ব।
বিথী:- তাই নাকি আমার তো দেখে অন্যকিছু মনে হচ্ছে।
মৌ:- এরকম আমরা ও ভেবেছি যে ওদের মধ্যে প্রেম চলছে কিন্তু পড়ে দেখি ভাইয়া বিদেশ চলে গেল পড়তে।তাই আর কেউ কিছু বলে নাই।আজ তিন বছর পর এলো।
রাত:- আচ্ছা ঠিক আছে আমি যাচ্ছি।
পরদিন বিকেলে নিঝুমকে রাত ম্যাসেজ পাঠায়।তাতে লেখা ছিল- কিছুক্ষনের মধ্যে একটা গাড়ি আসবে আর কিছু প্যাকেট দেবে ওর হাতে ঐটা পড়ে রেডি হয়ে নিতে আর রেডি হয়ে চলে আসতে।নিঝুম ভাবে আজ রাত কি এমন বলবে যে এইভাবে ডাকছে।
সন্ধ্যার দিকে নিঝুমের বাসায় কলিং বেল বাজে নিঝুম দরজা খুলে দেখতে পায় একজন তাকে প্যাকেট দিয়ে বলে রাত পাঠিয়েছে এখানেই অপেক্ষা করতে বলে নিঝুম প্যাকেট টা নিয়ে উপরে চলে য়ায়।প্যাকেট খুলে দেখে একটা সাদা রঙের গাউন আর বাকি সব ডায়মন্ডের অর্নামেন্টস। তখনই একটা ম্যাসেজ আসে ডায়ভারকে পাঠিয়ে দিয়েছি রেডি হয়ে সোজা গাড়ি করে চলে আসবে আমার কাছে।নিঝুম জিনিসগুলো নিয়ে তাড়াতাড়ি হালকা মেকআপ করে সেজে নেয়।সন্ধ্যার দিকে গাড়িতে উঠে য়ায় জানালার খুলে দিয়ে ভাবতে থাকে আজ কি হবে তার জীবনে কি হতে চলেছে।অনেক দূরে গিয়ে একটি নদীর পাশে গাড়িটি থামে আর নিঝুম গাড়ি থেকে নেমে সামনে একটা লঞ্চ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে। লঞ্চের সামনের জায়গায় অনেক গোলাপের পাপড়ি ছড়িয়ে তাতে একটা চিরকট “উঠে আসো উপরে আর খুঁজে নেও আমায়”।নিঝুম লঞ্চে উঠে দেখে চারপাশ কত সুন্দর করে ক্যান্ডেল আর হয়াট লিলি ফুল এবং ছোট ছোট লাইট দিয়ে সাজানো আর মাঝখানে একটা সেন্টার টেবিলে লাভ সেইপের নিঝুমের পছন্দের রেড ভেলভেট কেক রাখা সাইডে পুরো টেবিলে গোলাপের পাপড়ি দেওয়া। আর এর মধ্যেই নিঝুম বুঝতে পারে লঞ্চটি চলতে শুরু করেছে।মাঝ নদীতে আসলে হঠাৎ সব লাইট বন্ধ হয়ে গেলে নিঝুম কিছুটা ভয় পায়।পরক্ষনে লাইট গুলি জ্বলে উঠলেই নিঝুম সামনে দেখতে পায় একটা ছোট ক্যাকটাসের টপ হাতে এক হাঁটো তে ভর দিয়ে রাত সামনে বসে আছে। নিঝুম রাতের দিকে দেখতেই রাত বলতে শুরু করে- আমি তোমায় ভালোবাসি বৃষ্টিবিলাসী দেখ আমার হাতে থাকা ক্যাকটাসের দিকে তার কাঁটা গুলি যেমন তার উপর ফুটো উঠা ফুলগুলি কে শত্রুর থেকে রক্ষা করে আমি ও সারাজীবন সব কষ্ট থেকে তোমাকে রক্ষা করতে চাই দেবে কি আমায় সেই সুযোগ হবে কি আমার বৃষ্টিবিলাসী।জানো বৃষ্টিবিলাসী আমি তোমায় সেই এক বছর আগে থেকে চিনি।সেদিন রাস্তায় বৃষ্টি ভিজা তোমায় দেখেই আমি প্রেমে পড়ি।
নিঝুম:- ইয়েস বলে রাতের হাত ধরে তোলে।
রাত নিঝুমের হাত ধরে কেকের সামনে এনে দাঁড় করায়।তারপর ওরা দুজন একসাথে কেক কাটে।তারপর কিছুসময় লঞ্চে কাটিয়ে নদীর পাড়ে এলে ওরা নেমে পড়ে।রাত নিঝুমকে বাড়ি পৌঁছে দেয়।
চলবে……….
( গল্প কেমন লাগছে বলবে সবাই আমি চেষ্টা করব গল্পটা আরো ফুটিয়ে তোলার।কিছু সময় দেরি হওয়ায় আমি দুঃখিত একজন বান্ধবীর ফোন এসেছিল তাই দেরি হল।)

Part-26

পরদিন,নিকির সঙ্গীত আর মেহেন্দী অনুষ্ঠান তাই সবাই কমিউনিটি হলে চলে আসে।বিয়ে আর বাকি অনুষ্ঠানগুলো এখানেই হবে ছেলে আর মেয়ের বাড়ির সবাই এখানেই থাকবে এ কয়দিন।মেয়েরা মৌ,বিথী,নিঝুম,মায়া একটা রুমে আর ছেলেরা মেঘ,অনর্ব,রাত,তীব্র একটা রুমে থাকবে।আর বড়োদের সবাইকে আলাদা আলাদা রুম দেওয়া হয়। সবাই নিজেদের লাগেজ রেখে ফ্রেশ হয়ে রেডি হতে লেগে পড়ে।মেয়েরা পার্লারে চলে য়ায়।সন্ধ্যা নেমে আসতেই সবাই এসে হাজির হয়।অনেক সুন্দর করে সাজানো হয়েছে পুরো কমিউনিটি হল।সামনে একটা বড়ো ঝারবাতির নিচে চেয়ারে বিয়ের কনে নিকিকে বসিয়ে হাতে মেহেন্দী পড়ানো শুরু হয় আর সঙ্গীতের প্রোগ্রাম ও শুরু হয়।প্রথমেই মেয়েরা স্টেজে উঠে পড়ে এর গানের সাথে ডান্স শুরু হয়।
I like dandiya, I like garba
But if you really wanna party
Throw your hands up and twist ’em around
Do the bhangra everybody
C’mon do the bhangra everybody (x2)

Nothing like my Jatt mahiya
Nothing like my mutiyaara
Nothing like some kangna-shangna
And loung da lashkara
Buggi te wuggi main gidda gholna

I, toh go crazy ke jab vajde
Punjabi Wedding Song
I, toh go crazy ke jab vajde
Punjabi Wedding Song
Dholon ke beaton pe main to dolna

Haay sharam chhadd ke lage jhatke
Hai ismein nothing wrong
I, toh go crazy ke jab vajde
Punjabi wedding song
(পরো টা নিজ দায়িত্বে শুনে নিবেন)
মেয়েদের ডান্স শেষ হলে সবাই স্টেজ থেকে নেমে মেহেন্দী পড়তে বসে পড়ে।আর তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে ছেলেদের পার্ফোমেন্স শুরু হয়।তারাও স্টেজে উঠে গানের সাথে নাচতে শুরু করে-
Paan mein pudina dekha
Naak ka nagina dekha
Chikni chameli dekhi
Chikna kamina dekha
Chaand ne cheater hoke cheat kiya toh
Sare tare bole gilli gilli akha

Meri baat, teri baat
Zyada baatein boori baat
Thaali mein katora leke
Aaloo bhat, Muri bhat
Mere peeche kisi ne repeat kiya toh
Saala maine tere muh pe maara mukka

Ispe bhoot koi chadha hai
Thehar na jaane naa
Ab toh kya bura kya bhala hai
Fark pehchaane naa
Zidd pakad ke khada hai kambakht
Chhodna jaane naa

Badtameez dil, batameez dil, batamiz dil
Maane na, maane na
Badtameez dil, batameez dil, batamiz dil
Maane na, maane na
Yeh jo haal hai, sawaal hai, kamaal hai
Jaane na jaane na
Badtameez dil, battameez dil badtameez dil
Maane naa

সবাই যখন মেহেন্দী করছে তখনই নিঝুমকে মেহেন্দীর লাগানোর মেয়েটা জিঙ্গাসা করে তার হাতে কি নাম লিখবে।রাত এসে হঠাৎ করে বলে- আপনি শুধু ডিজাইনটা করে দিন নাম আমি লিখব নিঝুমের হাতে।রাতের কথা শুনে নিঝুম ভীষন লজ্জা পায়।মায়া দূর থেকে এসব দেখছিল আর হিংসার আগুনে জ্বলছিল। রাত সত্যি সত্যি নিঝুমকে অবাক করে দিয়ে তার হাতে R অক্ষর লিখে দেয়। হঠাৎ সব লাইট বন্ধ হয়ে শুধু একটা লাইট স্টেজে রাতের উপর পড়ে আর রাত গেয়ে উঠে-
Tu Mile Toh Mile Haha
Tu Nahi Toh Kuch Nahi

Dil Tum Se Puch Ta Hai
Will Marry Me

Tu Mera Saku
Tu Jaha Kuch Meri Wahi

Dil Tum Se Puch Ta Hai
Will You Marry Me

Teri Sadagi Ne
Mera Dil Liya

Ban Na Le Mujhe Tu
Tere Sang He Chalu

Aoo Mere Ham Nashe
Dil Tum Se Puch Ta Hai
গান গাইতে গাইতে রাত স্টেজ থেকে নেমে নিঝুম সামনে এসে হাত বাড়িয়ে দেয়।
Will You Marry Me
Will You Marry Me
Will You Marry Me
Will You Marry Me
Will You Marry Me
নিঝুম অবাক হয়ে হাত বাড়িয়ে রাতের হাতে দেয়।
‌Ok Baba I Will Marry You

সেখানে উপস্থিত রাত আর নিঝুমের মা বাবা দেখে অনেক খুশি হয়। তাদের বন্ধুত্ব পরিবর্তন হয়ে সম্পর্কে পরিনত হবে ভেবে অনেক খুশি হয়।তারপর শেষ পার্ফোমেন্সে সবার একসাথে একটা কপাল ডান্স করে।
Kehte hain khuda ne
Iss jahaan mein sabhi ke liye
Kisi na kisi ko hai banaya har kisi ke liye
Tera milna hai uss rab ka ishaara
Maano mujhko banaya tere jaise hi kisi ke liye

Kuch toh hai tujhse raabta
Kuch toh hai tujhse raabta
Kaise hum jaane, hume kya pata
Kuch toh hai tujhse raabta
Tu humsafar hai
Phir kya fikar hai
Jeene ki wajah hi yehi hai
Marna issi ke liye

Kehte hain khuda ne
Iss jahaan mein sabhi ke liye
Kisi na kisi ko hai banaya har kisi ke liye…

ডান্সের মাঝে ঝামেলা তখনই বাঁধে যখন সবাই পার্টনার চেন্জ করে আর তখনই মায়া আসে রাতের কাছে আর নিঝুম চলে য়ায় তীব্রর কাছে,

Hmm… meharbaani jaate-jaate mujhpe kar gaya
Guzarta sa lamha ek daaman bhar gaya
Tera nazara mila, roshan sitara mila
Taqdeer ki kashtiyon ko kinara mila

Sadiyon se tarse hai jaisi zindagi ke liye
Teri sohbat mein duaayein hain ussi ke liye
Tera milna hai uss rab ka ishaara
Maano mujhko banaya tere hi jaise kisi ke liye
মায়া রাতের সাথে ক্লোজ হওয়ায় চেষ্টা করে নাচের মাঝে যা রাতের বিরক্তির কারন হলেও তাকে সইতে হয় কারন অনুষ্ঠানে কোনো সিন ক্রিয়েট করতে।
প্রোগ্রাম শেষ হলে খেয়ে সবাই রুমে চলে আসে।বিয়ের আগের দিন হওয়ায় কারো ই ঘুম আসছিল না তাই সবাই গল্প করতে বসে আর মায়া ইচ্ছে করেই নিজের হাতে রাতের নাম লিখে আর তা নিঝুমের সামনে দেখায়।নিঝুম তাকে কিছু বলে না তবে এটা দেখেই নিঝুমের মনে শুরু হয় এক মন আর মস্তিষ্কের যুদ্ধ।আর মায়া ও ঠিক এইটাই চেয়েছিল তাই তো প্রোগ্রাম চলাকালীন মায়া রাতের ফোন নিয়ে নিজের ফোন নাম্বার নিঝুমের নামে সেইভ করে দেয়।সবাই কাল্ন্ত হয়ে ঘুমিয়ে গেলে নিঝুম লক্ষ্য করে মায়া ফোনে কাউকে ম্যাসেজ করছে তার পরপর ই সে রুম থেকে বের হয়ে য়ায়।নিঝুম তার পিছে পিছে য়ায় আর অন্যদিকে রাত ভাবে নিঝুম তাকে ম্যাসেজ করেছে সে ভাবে হয়তো বেশি জরুরি কিছু নয়তো নিঝুম তাকে এতো রাতে কখনোই ডাকতো না তাই রাত ও উপরে যায়। ছাদে অন্ধকার হওযায় রাত বুঝতে পারে না এটা মায়া আর রাত আসতেই মায়া তাকে জড়িয়ে ধরে এইটা দেখে নিঝুম নিচে চলে আসে ভুল ধারনা হয় তার রাতের সমন্ধে।আর অন্যদিকে ছাদে রাত যখন বুঝতে পারে এটা মায়া,তখন তার থেকে দূরে চলে আসে।
রাত:- মায়া তুমি এতো রাতে এখানে?
মায়া:- আমি তো ভাবলাম তুমি আমার সাথে দেখা করতে এসেছো।
রাত:- আমাকে তো নিঝুম ডেকেছিল।
রাত মায়া চলে গেলেও রাত অনেক রাত অবধি নিঝুমের অপেক্ষা করে তবে নিঝুম সেখানে আসে না।ভোরের দিকে রাত যখন নিচে আসে তখন সামনে যা দেখে তাতে তার মন ভেঙ্গে য়ায়।
চলবে…………
(কি হবে এখন তারা কি একে অপরকে ভুল বুঝে দূরে চলে যাবে হারিয়ে যাবে ভালোবাসা তবে কি

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here