#মিশে_আছি_তোমাতে ❤
#Writer_Nusrat_Jahan_Bristy
#Part_4
.
.
.
আবির : তোামকে আমায় নিজে এসে জড়িয়ে ধরতে হবে…..
তিশা : হোয়াট?? কোনো দিন না আমি মরে গেলেও আপনাকে জড়িয়ে ধরবো না….
আবির : ঠিক আছে ধরো না জড়িয়ে আমাকে এটা সর্ম্পূন তোমার ইচ্ছে…… তুমি যদি পেটে খিদে নিয়ে থাকতে পারো তাহলে থাকো….
তিশা : (হিটলার এক নাম্বারের ইচ্ছে করে এমনটা করছে ইচ্ছে করছে তো লেপটপটা দিয়ে মাথা ফাটিয়ে দুভাগ করে ফেলতে…. কিন্তু পেট যে মানতে চাইছে না কোন সকালে খেয়েছি আর এখনও খাওয়া হয় নি কি যে করি)
আবির : কি হলো দাড়িয়ে আছো কেন?? যাও গিয়ে শুয়ে পড়ো…. আর আামকে আমার কাজ করতে দাও
তিশা : আচ্ছা শুনুন….
আবির : হুম বলো…
তিশা : না মানে বলছিলাম কি আমি আপনার শর্ত রাজি আছি… আপনাকে আমি জড়িয়ে ধরবো…. তবে জড়িয়ে ধরার পরে কিন্তু আমাকে খাবার এনে দিতে হবে…..
আবির : তাই ঠিক আছে তাহলে ধরো…. আর তোমার খাবার আমি এনে দিবো চিন্তা করো না
আবির উঠে দাড়ায়…… তিশা এক পা এক পা করে আবিরের দিকে এগিয়ে আবিরের বুকে এসে মাথা রাখে…..
আবির : তোমাকে আমি জড়িয়ে ধরতে বলেছি আমার বুকে মাথা রাখতে বলে নি…..
তিশা : ( ইচ্ছে করছে তো তকে এক ধাক্কা দিয়ে পচা খালে ফেলে দেই)
তিশা আস্তে আস্তে করে ওর হাত দিয়ে আবিরকে জড়িয়ে ধরে…. আবির মুচকি একটা হাসি দেয়….. এই দিকে তো তিশার হার্টবিট বেড়েই চলছে আবিরের শরীরের মাতাল করা ঘ্রান তিশার নাকে আসে আবির তিশাকে ধরতে যাবে সাথে সাথে তিশা আবিরের কাছ থেকে সরে আসে….
তিশা : আপনাকে আমি জড়িয়ে ধরেছি এবার আমাকে খেতে দিন….
আবির : ঠিক আছে চলো আমার সাথে…..
তিশা আবিরের পিছন পিছন যায়….. তিশা ডায়নিং টেবিলে গিয়ে যা দেখে তাতে তিশার চোখ চনাবড়া হয়ে যায়…..
টেবিল ভরতি খাবার টেবিলের পাশে অনেক কাজের লোক দাড়িয়ে আছে তিশা চারপাশে তাকিয়ে দেখে অনেক সুন্দর করে বাড়িটা সাজানো মনে হচ্ছে যেন কোন রাজ প্রাসাদ…. তিশা এখানে আসার পর থেকে শুধু আবিরের ঘরেই ছিল এখন ঘর থেকে বের হয়ে তো তিশা পুরাই আবাক….
আবির : কি হলো দাড়িয়ে আছো কেন??? বসো তুমি না বলেছিলে তোমার খুব খিদে পেয়েছে তাহলে এখন দাড়িয়ে আছো কেন??
তিশা : না মানে এই এত বড় বাড়িতে কি আপনি একা থাকেন???
আবির : হুম আগে একা থাকতাম কিন্তু এখন তো আর একা নই তুমি তো আমার সাথে আছো…..আচ্ছা কি খাবে বলো????
তিশা কিছু বুঝতে পারছে না কি খাবে?? এত খাবার দেখে
আবির : আচ্ছা ঠিক আছে আমি তোমাকে সার্ভ করে দিছি…. তুমি তো বিড়িয়ানি খেতে ভালোবাসো তাই না তাহলে আগে বিড়িয়ানি খাও
আবির তিশার প্লেটে বিড়িয়ানি সার্ভ করে আর তিশা আবিরের দিকে আবাক হয়ে তাকিয়ে আছে….
আবির : কি হলো খাও….
তিশা : হুম……..
তিশা আর আবির ডিনার করে নিজেদের ঘরে চলে যায় তিশা আর কিছু না বলে গিয়ে শুয়ে পড়ে সারা দিন অনেক দখল গেছে তিশার উপর….. আবির সোফাতে বসে অফিসের কাজ করতে করতে সোফাতে ঘুমিয়ে পড়ে…
সকালে তিশা ঘুম থেকে উঠে দেখে ঘরে আবির নেই……
তিশা : উফফ ভালোই হয়েছে ওই বদটা ঘরে নেই কিন্তু গেল কোথায়… আবার কোনো কিছু অঘটন ঘটাবে না তো দেখে আসি তো একটু বাইরে থেকে…..
তিশা ঘর থেকে বের হয়ে যা দেখে তা তিশার কল্পনার বাহির ছিল….. সারা বাড়ি ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে…… চারিদিকে ফুলের সুভাস ভেসে বেড়াছে আর সবচেয়ে অদ্ভুদ বিষয় হলো যত রকম ফুল দিয়ে বাড়িটা সাজানো হয়েছে সব ফুল তিশার খুব প্রিয়…..
তিশা : এসব কি …. গতকাল রাতে তো কোনো ফুল ছিলো না তাহলে এত তাড়াতাড়ি কি করে বাড়িটা সাজানো হলো এখন কি সকাল নাকি দুপুর……
তিশা একটা দেয়াল ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে মাএ নয়টা বাজে…..
তিশা : মাএ নয়টা মাঝে আর এর মাঝে এত কিছু কি করে সম্ভব…. কিন্তু এসব কেন করা হচ্ছে….
তিশা ড্রয়িং রুমে গিয়ে দেখে আবির দাড়িয়ে ফোনে কার সাথে কথা বলছে…… তিশা আবিরের কাছে গিয়ে দাড়িয়ে আবিরের কথা শুনে….
আবির : আরে তুই নিজে গাড়ি ড্রাইভ করে একা আসছিস কেন??? গাড়ি ড্রাইভ করার জন্য আমি ড্রাইভারকে পাঠিয়েছি তো আর তুই সবাইকে একা রেখে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লি কেন এয়ারপোর্ট থেকে?? …. তুই কেন বুঝতে পারছিস তর কিছু হয়ে গেলে আমার কি হবে বলতো….. আচ্ছা যাই হোক আস্তে আস্তে গাড়ি ড্রাইভ করে আসবি…… এখন আমি রাখি
তিশা : ( বাবা এত কেয়ার করে কার সাথে কথা বলছে)
আবির ফোন কেটে পিছনে ফিরতেই তিশাকে দেখেতে পায়….
আবির : আরে তুমি উঠে গেছে ঘুম থেকে…..
তিশা : হে উঠে গেছি….. তো কি হয়েছে???
আবির : কি আর হবে যখন হওয়ার দরকার তখন হবে এখন কিছু হবে না জান…..
তিশা : এই শুনেন এক দম জান সুইটহার্ট এসব বলে ডাকবেন না আমাকে…..
আবির : কেন ডাকবো না এসব?? আমি তো জানতাম মেয়েদেরকে নাকি জান সুইটহার্ট এসব বলে ডাকলে খুশি হয়….
তিশা : আমি খুশি হই না বুঝেছেন….
আবির : ওওও তুমি তো আবার অন্য গ্রহের মানুষ তুমি খুশি হবে কেন???
তিশা : কি বললেন আপনি??? আমি অন্য গ্রহের মানুষ……
আবির : না না তুমি এই গ্রহেরই মানুষ….জাস্ট তোমার মনটা অন্য গ্রহের
তিশা : আচ্ছা যাই হোক কি করছে সবাই এখানে???
আবির : তুমি কি চোখে কম দেখো???
তিশা : হোয়াট?? আমি চোখে কম দেখি মানে…..
আবির : না মানে তুমি যেভাবে বলছো কি হচ্ছে এখানে এসব তাই বললাম আর কি…..
তিশা : শুনুন আপনি না একদম ত্যাড়া ত্যাড়া কথা বলবেন না….
আবির : ওকে ওকে সরি আর বলবো না…..
তিশা : হুম….আচ্ছা কেউ আসছে বাড়িতে যার জন্য বাড়িটা এত সুন্দর করে সাজানো হচ্ছে……
আবির : হে কেউ তো আসছে…. কিন্তু বাড়ি সাজানো হচ্ছে আমার আর তোমার বিয়ের জন্য…..
তিশা : কিহ???
আবির : হে সুইটহার্ট তোমার আর আমার বিয়ে কি বলো তো কেউ তো জানেন তোমার আর আমার বিয়ে হয়েছে তাই ভাবলাম আজকে সবার সামনে তোমাকে বিয়ে করবো আমি ….
তিশা : আমি আপনাকে বিয়ে করবো না…..
আবির : তুমি তো আামকে কবেই বিয়ে করে রেখেছো শুধু কবুল বলার বাকি আর সেটা তো তুমি আজকেই বলবে জান……
তিশা : কোনো দিনও না আমি কোনো দিন কবুল বলবো না…..
আবির : ঠিক আছে দেখা যাবে….. এখন আমি আসি তুমি বরং তাড়াতাড়ি করে বিয়ের জন্য রেডি হয়ে পড়ো ঘরে গিয়ে দেখো বিয়ের সব জিনিসপএ রাখা আছে আর পার্লারের মেয়েরাও একটু পর চলে আসবে….. আর তোমার ব্রেকফাস্টটা ঘরে রাখা আছে খেয়ে নিও কেমন….
আবির তিশার কাছ থেকে চলে যায়…..
তিশা : এই লোকটা কি ভাবে নিজেকে……কোনো হিরো যে তাকে আমি বিয়ে করবো কোনো দিনও তো আমি বিয়ে করবো না তকে কোনো দিনও না….. ওই বিয়েটা তুই আমার অজান্তে করেছিস কিন্তু আমার জ্ঞান থাকতে তোকে কোনো দিনও বিয়ে করবো না….
তিশা উপরের ঘরে গিয়ে দেখে শাড়ি লেহেঙ্গে গয়না সবকিছু বিছানার উপরে রাখা তিশা রাগে বিছানা থেকে সব কিছু নিচে ছুড়ে ফেলে দেয়…..
তিশা : তর মতো একটা লোকের জন্য আমি কোনো দিনও বউ সাজবো না কোনো দিনও না….. তুই আমার জীবনের সব সুখ কেড়ে নিয়েছিস বাবা মাকে সবার সামনে তুই ছোট করেছিস আর সেই আমি তর জন্য বউ সাজবো কোনো দিন না কোনো দিন না…… আজকে শুধু মাএ তর জন্য আমার বাবা আমার মুখ দেখেতে চায় না শুধু মাএ তর জন্য…….
তিশা হাটু ঘেড়ে বসে কান্না করতে থাকে……
#চলবে #মিশে_আছি_তোমাতে ❤
#Writer_Nusrat_Jahan_Bristy
#Part_5
.
.
.
.
আমাদের গল্পের অন্য আরেক হিরো মানে আবিরের ছোট ভাই নিরব রহমান গাড়ি ড্রাইভ করছে আর নিজে নিজে বক বক করছে….
নিরব : উফফ আমি বুঝতে পারি না কেন ভাইয়া আমাকে একা কিছু করতে দেয় না….. সবসময় পিছনে কিছু লোক লাগিয়ে রাখে আমাকে গার্ড করার জন্য দেশের বাইরে ছিলাম ওখানে কিছু লোক পিছনে লাগিয়ে রেখেছিল আর এখন এখানেও……. আজকে কোনো মতো করে ওদের চোখে ফাকি দিয়ে একা এসেছি তার জন্য কত কিছুই না বললো আমাকে….. নিজে একটু গাড়ি ড্রাইভ করতে চাইলে বলে আমি গাড়ি চালিয়ে কিছু অঘটন করে ফেলবে আমি কি এখন বাচ্চা নাকি যে কিছু করতে পারবো না আমি তো এখন বড় হয়ে গেছি তাই না এখন তো নিজের স্বাধীন মতো চলতেই পারি …. মানছি ভাইয়া আমাকে ভীষন ভালোবাসে তা বলে কি আমি নিজের ইচ্ছে করলে একটু গাড়ি ড্রাইভ করতে পারবো গাড়ি ড্রাইভ করলে কি আমি এক্সিডেন্ট করে ফেলবো নাকি……
এক্সিডেন্ট করার কথাটা বলার সাথে সাথে গাড়ির সামনে একটা মেয়ে চলে আসে সাথে সাথে নিরব ব্রেক করে…… নিবর তাড়াতাড়ি করে গাড়ি থেকে বের হয়ে দেখে একটা মেয়ে চোখ মুখ খিচে বন্ধ করে দাড়িয়ে আছে…..মেয়েটা সাদা একটা ড্রেস পড়ে আছে চুলগুলো বাতাসের কারনে উড়ছে থুতুনির এক সাইডে একটা কালো তিল যেটা মেয়েটার সোর্ন্দয আরো বাড়িয়ে দিয়েছে বা হাতে একটা কালো ঘড়ি দেখেই বুঝা যাচ্ছে কোনো কলেজে পড়ে……. মেয়েটা একটা চোখ খুলে তাকিয়ে দেখে কিছুই হয় নি ওর জোরে একটা নিশ্বাস ছাড়ে মেয়েটা….. নিবরকে দেখে মেয়েটার রাগ উঠে যায়….
____এই যে মিস্টার এভাবে কি কেউ গাড়ি চালায় যদি কিছু হয়ে যেত আমার তাহলে কি হত???
নিবর গাড়ির সাথে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে বলে….
নিবর : বিউটিফুল…..
___হোয়াট?? কি বললেন আপনি??? এই আপনাকে কিন্তু আমি পুলিশে দিবো গাড়ি চালাতে পারে না আবার গাড়ি নিয়ে বের হয়ে গেছেন আপনাদের বড় লোকের ছেলেদের একটা সমস্যাই বড় বড় গাড়ি নিয়ে বের হয়ে যান আর তারপর রাস্তায় মানুষ আছে নাকি নেই সেটা আপনাদের চোখে পড়ে না…… কি হলো এভাবে ডেবডেব করে তাকিয়ে আছেন কেন????
নিবর : ভুল কিন্তু আপনার আপনি হঠাৎ করে গাড়ির সামনে চলে আসেন……. অব্যশই তাতে আমার ভালোই হয়েছে আপনাকে তো দেখতে পেলাম
___মানে….
নিরব : না কিছু না…..
__আমি কিন্তু আপনাকে পুলিশে দেব….
নিরব : দেন পুলিশে তাতে আমি কিছু মনে করবো না তবে দুষটা কিন্তু আপনার……
___দুষ আমার নিজে দুষ করে এখন বলছে আমি দুষ করেছি এখন তো আপানকে সত্যি সত্যি পুলিশে দেব আমি …..দাড়ান পুলিশকে আমি ফোন করছি
নিরব : আরে আরে আপনি তো খুব ডেন্জ্ঞেরাস মেয়ে নিজেই গাড়ির সামনে চলে এসেছেন আর এখন নিজের দুষটা স্বীকার না করে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিছেন আমাকে…..
___হে দিছি পুলিশের কাছে ধরিয়ে…. একদম এখান থেকে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না তাহলে কিন্তু আমি চিৎকার করে সবাইকে এখানে আনবো…
নিবর : কি আজব ঝামেলাতে পরলাম…..
মেয়েটা পুলিশকে সত্যি সত্যি ফোন করে আর পুলিশ এসে নিবরকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ স্টেশনে …….
অন্যদিকে আবির ঘরে ডুকে দেখে চারিদিকে শাড়ি লেহেঙ্গে গহনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে আর তাদের মাঝে তিশা হাটু ঘেড়ে বসে আছে….
আবির : এসব কি তিশা তোমাকে আমি বউ সাজতে বলেছি আর তুমি কি না এভাবে সব কিছু নিচে ফেলে দিয়েছো….
তিশা আবিরের কথা শুনে উঠে দাড়ায়….
আবির : কি হলো আমি তোমাকে কিছু বলছি তো….
তিশা : আমি আর কতবার বলবো আপনাকে আমি বউ সাজাতে পারবো না….
আবির : কেন??? সমস্যা কি তোমার বউ সাজলে কি তোমার কোনো জাত যাবে….
তিশা : না আমার কোনো জাত যাবে না….
আবির : তাহলে প্রবলেমটা কোথায় তুমি বউ সাজলে???? ….
তিশা : আমি আর কত বার বলবো আপনার জন্য আমি বউ সাজতে পারবো না…..
আবির : ঠিক আছে….. তোমাকে বউ সাজানোর জন্য আমার অন্য উপায় জানা আছে তুমি নিজে বউ সাজবে আমার জন্য…. ( সোফাতে আরাম করে বসে)
তিশা : মানে… ( আবাক হয়ে)
আবির : আসলে তুমি না একটু অন্য টাইপের মেয়ে তোমাকে যেটা করতে বলি সেটা তুমি করতেই চাও না… বিশেষ করে আমার ক্ষেএে আমি যেটা বলবো সেটা তুমি করবেই না……. তাই তোমাকে দিয়ে কিছু করাতে হলে কিছু টেকনিক জানা দরকার যেটা আমার জানা আছে সুইটহার্ট….. ( ফোন হাতে নিয়ে ঘুরাতে ঘুরাতে বলছে)
তিশা : কি বলতে চাইছেন আপনি????
আবির : আচ্ছা তুমি কি জানা তোমার বাবা মা বোন এখন কি করছে???
তিশা : না জানি না…..
আবির একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলে….
আবির : তুমি না জানলেও আমি কিন্তু জানি তোমার বাবা মা বোন কি করছে…..
তিশা : কি করেছেন আপনি আমার বাবা মা আর বোনের সাথে??? ( আবিরের কলার ধরে)
আবির : কলারটা ছাড়ো তারপর বলছি
তিশা আবিরের কলার ছেড়ে দেয়…..
তিশা : কি করেছেন ওদেে সাথে আপনি বলুন??? যদি খারাপ কিছু করেছেন ওদের সাথে তাহলে কিন্তু আপানকে আমি খুন করে ফেলবো……
আবির: জান রিলেক্স…… আমি কিছুই করে নি তবে করবো তুমি যদি বিয়ের কনে না সাজো তাহলে….
তিশা : আমি বলেছি তো আমি আপনার জন্য বউ সাজবো না….
আবির : ওকে তাহলে তুমি বরং এটা দেখো তোমার বাবা মা বোন কি করছে…..
আবির তিশার কাছে এসে আবিরের ফোনে তিশার বাবা মাকে দেখায়…. তিশা আবিরের ফোনে তাকিয়ে যা দেখে তাতে তিশার প্রান যায় যায় অবস্থা……
#চলবে
সরি ছোট করে দেওয়ার জন্য…….
গল্প ভালো না লাগলে জাস্ট ইকনোর করবেন …. আর যার আমার গল্প পড়তে ভালোবাসেন তারা গল্প পড়ে যান…..