Addiction পর্ব ৩

#Addiction

Part : 3

Megh la

মায়া তুমি আর ছুটা ছুটি করলে ফেলে দিবো কিন্তু । মায়া বেচারি ভয়ে নীলের সার্ট চেপে ধরে। নীল মনে মনে হসছে কিন্তু মুখে প্রকাস করছে না।
নীল মায়াকে নিয়ে নীলের রুমে চলে আসে।
– এখানে কেন আসলাম। 🥺
– এখন তুমি আমার সাথে আমার রুমে সুবে তাই।
– কিহ…….🤯🤯
– হ্যা
– কি না। 😶
– আমি জানতাম বেঠে মানুষের বুদ্ধি হটুতে থাকে। তোমারকি সেটুকু নেই।
নীলের কথা শুনে মায়া তার হাটুটা দেখছে। এমন করে জেন কিছু খুঁজছে।
– কি খুঁজো? 🤨
– আপনিতো বললেন আমার বুদ্ধি নাকি হটুতে তাই বুদ্ধি খুঁজি। 😌
মায়ার কথা শুনে নীল হাসবে না কাদবে বুঝতে পারছে না। নিজেকে সামলে নীল বললো,
– এখন তুমি বুদ্ধি দিয়ে কি করবা।
– কেন পালাবো। ( এইরে কি বললাম আমি এটা।) 😬😬
– কি বললে। 😡
– ইয়ে মানে খুদা লাগছে।
নীল আবারো মায়ার কথায় স্কট।
– মাত্র যে খেলে।
– এই টুকু খইসি এই টুকু। (হাত দিয়ে দেখিয়ে)। আবার খাবো। 😑
– তুমি বোসো এক ইঞ্চি ও জদি নরেছো খবর আছে।
বলে নীল খাবার আনতে গেল।
হুহ হুহ হুহ বললেই হলো এক ইঞ্চি ও নরবা না। মামা বাড়ির আবদার কালা লেবু, লাল হাতি, সাদা কাউয়া, করোলা, পচা ডোবা। আমি তোকে জেন্ত পুতে দেবো একটু আগে আামাকে এভাবে মারলো 😭😭😭। আাবার বলে ভালোবাসি৷ 😭😭😭।
এরই মধ্যে নীল হজির।
– কি কি গালাগাল দিলে জান আমাকে?
-কো,কোই ক..কিছু ন..নাতো।
– আচ্ছা মানলাম খেয়ে নাও। (খাবার এগিয়ে দিয়ে) ।
-(এইরে রাক্ষসটা একটু আগে নিজে খাইয়ে দিল বুঝবে না আমি মিথ্যা বলছি এখন কি করি। )
আমার কিযে ঘুম পায় কিযে ঘুম পায় কি বলবো খুদা আমার মিটে গছে এখন ঘুমাই। 😊😊( ঘুমের ভান করে)
– (আব আয়া উট পাহাড় কে নিচে। আমি তো জানতাম তোমার খুদা পায়নি। বাঁচার চেষ্টা মাত্র)
আমি যে কষ্ট করে আনলাম তার একটা মূল্য দিবা নাইলে এগুলো শেষ করবা বলো কি করবা। (রাগী ভাব করে)
– আমার কাছেতো টাকা নেই। (আসহায় ভাবে. )
আরে নীল তুই এ কার প্রমে পরলি রে এ মেয়ে নিয়ে তুই শান্তি পাবি না। মনে মনে

-এই মেয়ে চুপ আমি এগুলো রেখে এসে বলছি কি মূল্য। 😉
– 😶
নীল খাবরটা মেডকে দিয়ে রুমে এসে দেখে মায়া একই জায়গায় বোসে আছে। নীল মায়ার পশে গিয়ে বসতে মায়া সরে জেতে নিলে নীল মায়ার পেছনের চুল এক হতে অন্য হাতে মায়ার দুই হাত ধরে মায়ার ঠোঁটের সাথে ঠোঁট মিলিয়ে নেয়।
মায়ার এত কাছে এর আগে কোনো ছেলে আসেনি মায়া পুরো ফ্রিজ হয়ে গেছে এই আবস্থায় হার্ট বিট জেন বাইরের সবাই শুনতে পাচ্ছে।
প্রায় পনেরো মিনিট পারে মায়াকে ছেড়ে দিলে মায়া মাথা নিচু করে শ্বাস নিচ্ছে।
নীল তো মহা খুশি মায়ার ঠোঁটের ছোঁয়া পেল প্রথম সে।
নীল মায়াকে কিছু বলতে না দিয়ে টেনে বিছনায় নিয়ে সুয়ে পরে মায়ার গলায় মুখ ডুবিয়ে। মায়া কাপা হতে নীলকে ধাক্কা দিলে নীল বললো,
– এখন থেকে এভাবে সুবার অভ্যাস করে নাও আর একবার নরা চরা করেছো তো আমি বিয়ের আগে বাসর করে নিবো।
নীলের শেষ কথাটা শুনে মায়া কিছু না বলে চুপ করে থাকে। অনেক ক্লান্ত থাকায় ১০ মিনিটের মধ্যে ঘুমিয়ে পরে।

🍀
সকালে,
– মা মায়াকে নিয়ে প্রচুর চিন্তা হচ্ছে।গড়িতো এখনো এলো না। মায়েটা ঠিক আছে তো। (আাময়রা)
– জানিনারে মা কাল সারা রাত আল্লাহর ইবাদত করছি মেয়েটা জেন সুস্থ থাকে। ( সালমা বেগম কথাটা বলে কেঁদে দেয়)
-শান্ত হও মা। (মাকে জরিয়ে ধরে)
এর মধ্যে কলিং বেল বেজে উঠে। আামায়রা মাকে ছেড়ে দরজা খুলতে সামনে কালো সুট পরা একটা লোক দারিয়ে।
– স্যার পাঠিয়েছে মায়া ম্যাম এর কছে নিবার জন্য।
কথাটা শুনে এক মুহূর্ত দেরি না করে মাকে নিয়ে লোকটির সাথে বেরিয়ে পরে আমায়রা


🍀

মায়া উঠো মায়া। নীল মায়াকে ডাকছে আর মায়া
– উহু মা আমাকে একটু ঘুমোতে দেও বাবাকে বলে দিবো কিন্তু।
নীল এবার রেগে চিল্লিয়ে ওঠে মায়া সঙ্গে সঙ্গে লাফ দিয়ে ওঠে। (আরে মায়া তুই কি বোকারে ভুলে গেছিস তুই এই রাক্ষসটার বাসায় আছিস)
– তোমার ব্যাথা কমছে জান মায়র গালে হাত রেখে।
মায়া অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে নিজেই কালকে মেরে নিজেই এত দরদ দেখাচ্ছে এত জখন মায়া তখন ওভাবে কেন মারলো।
-কি হলো বলো।
-হুম
– গুড এখন শুনো তোমার মা আর আপু আসছে এখন তুমি ওদের নিচে যেয়ে বলবা তুমি আমাকে ভালোবাসো আজই আামাকে বিয়ে করতে চাউ।
-কিহ কখোনো না আমি আম্মু আপুকে কালকের সব কথা বলে দিবো। 🥺
– জান তুমি জানো তুমি এটা না বললে কি হবে।
– কি হবে মেরে ফেলবেন ফেলেন তাও আমি বলবো।
-উহু তোমাকে কেন মারবো। তোমার আব্বুকে চুরির দায়ে দেশে এনে জেলে দিবো আর তোমার আপুর সাথে তোমার আনিক ভাইয়ার রিলেশন টা ভেঙে দিবো। তার পর আব্বুর জন্য চিন্তাএবং আমায়রা আপুর জন্য চিন্তা করতে করতে তোমার আম্মু হার্ট এটাক করবে। ভাবো তোমার পুরো পরিবারটা শেষ।
জাস্ট ২০ মিনিট সময় আছে সিদ্ধান্ত নেও ফ্রেশ হয়ে নিচে আসো।
মায়ার কপালে আলতো চুমু দিয়ে নীল চলে আসে।
মায়া কি করবে ওর মাথায় জেন আকাশ ভেঙে পরেছে এখন সে কি করবে অনেক ভেবে মায়া সিদ্ধান্ত নিল…

চলবে,।

(

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here