প্রতিশোধ পর্ব শেষ

প্রতিশোধ
৫ অন্তিম_পর্ব
Sagor_Islam_Raj

আমার শরীর ঘামতে শুরু করে।আমি এটা কি দেখলাম?আমার সাথে কেন এমন হচ্ছে?যা দেখেছি তা যদি সত্যি হয় তাহলে আমাকে অনেক কিছু হারাতে হবে।যে করেই হোক আমাকে এটা আটকাতে হবে।।কিন্তু কিভাবে আমি এর শেষ খুজে পাবো?আমি কিছু বুঝতে পারছিনা।
–কিরে ভাইয়া আবার কোথায় হারিয়ে গেলি?
মনির কথায় আমার ভাবনার ছেদ ভাঙে।
–কিছুনা তুই যা রুমে গিয়ে শুয়ে পড়।
–ঠিক আছে।
মনি চলে গেলো।আমি কি করবো কিছু বুঝতে পারছিনা।যা দেখেছি তা যদি সত্যি হয়।আসলেও কি তা সত্যি হবে?নাকি সেটা শুধুই ভাবনা ছিলো?

আমি রুমে চলে আসি।দেখি ভাবনাতে দেখার মতো করে মারিয়া বিছানার এক ধারে বসে আছে।আর তারকাছে কালো গোলাপের তোড়া।সে গোলাপের তোড়াটা অনেক মুগ্ধ চোখে দেখছে।মনে হচ্ছে কত আপন সেটা।আমি মারিয়ার পাসে বসি।কি করবো কিছু বুঝতে পারছিনা।একটু পরেই হয়তো মনি চিৎকার করে দৌড়ে চলে আসবে।আমার শরীর ঘামতে শুরু করে।
–মনি চিৎকার করতে করতে এখানে আসবেনা।
গোলাপের একটা পাপড়ি ছিড়ে নাকের কাছে নিয়ে শুকতে শুকতে মারিয়া কথাটা বলে।

আমি যে একথাটা ভাবছি মারিয়া কি করে জানলো?
–আমি যে কথাটা ভাবছি তুমি কি করে জানো?
–আমার কাছে তোমার সব প্রশ্নের উত্তর আছে।আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি।
–আমি তো তোমাকে কিছু বলিনি।তাহলে তুমি কি করে জানো সব কিছু মারিয়া?
মারিয়া আমার দিকে হঠাৎ ঘুরে তাকায়।তার চোখ তখন পুরো লাল টকটকে হয়ে আছে।তার চোখ দিয়ে তরল কিছু বের হচ্ছে।কিন্তু সেটা পানিনা রক্ত বের হচ্ছে।

আমি চমকে উঠি।পিছনে সড়ে যাই।এমন রুপ আমি আগে কখনো দেখিনি।
–আমি মারিয়া না আমি মিমি।আমাকে আমার কাজে সাহায্য না করলে তোর বোন মরবে তারপর তুই তোর বউকে নিজে মারবি।তারপর আমি তোকে মারবো।
আমি মারিয়ার কথা শুনে অনেকটা ভয় পেয়ে যাই।
–তুমি এসব কিছু বলছো মারিয়া?
–বললাম না আমি মারিয়া না।
কথাটা বলে মারিয়া আমার কাছে চলে আসে আর গলা চেপে ধরে আমার তারপর আমাকে জাগিয়ে তোলে।এক হাত দিয়ে মারিয়া আমাকে জাগিয়ে তুলেছে।যেটা মারিয়ার নিজের পক্ষে করা সম্ভব না।

–আমি মারিয়া না আমি মিমি।আর আমি আমার প্রতিশোধ নিতে তোর বউকে ব্যবহার করছি।
–তুমি যেই হও মারিয়কে কেন ব্যবহার করছো সে তোমার কি করেছে?
মারিয়া আমাকে নিচে ফেলে দেয়।আমি কাশতে শুরু করি।মারিয়া হাসতে শুরু করে।
–আমি যানি তুমি মারিয়াকে অনেক ভালোবাসো।আর তুমি তোমার বসের ফাদে পা দিবেনা তাই তোমার বউকে ব্যবহার করছি।
–কি বলছো তুমি এসব আমি কিছু বুঝতে পারছিনা।
–তোমাকে বুঝতে হবে সব কিছু নিজে থেকে।
–কি করে বুঝবো?আর তুমি এখানে কি করে আছো?
–তোমাকে সবকিছু নিজে খুজতে হবে।আমি যতটুকু জানি তোমাকে বলবো।
–ঠিক আছে সব কিছু খুলে বলে।আমাকে সবকিছু জানতে হবে।
–সেদিন বৃষ্টি হচ্ছিলো।আমি বাড়িতে একা। শফিক আমার স্বামী অফিসে চলে যায়।আর তখন তোমার বস আমার বাড়িতে এসেছিলো।আমরা তখন নতুন বাড়িতে।বস এসে আমার সাথে অনেক গল্প করে।

তারপর তার রুপ দেখায়।আমার সাথে জোর করে যৌন মিলন করে।পুরা দিন আমার দেহকে ভোগ করে।সন্ধ্যার দিকে।তোমার বস কাকে যেন ফোন দেয়।তারপর সন্ধ্যার পর থেকে আবার যৌন নির্যাতন করতে থাকে।কিন্তু সেদিন শফিক বাড়িতে আসেনি।আমি বাড়িতে একা অনুভব করছিলাম।আমাকে সাহায্য করতে কেউ আসেনি।

তোমার বস পুরা রাত আমাকে যৌন নির্যাতন করে।সকালে আমাকে উলঙ্গ অবস্থায় ফ্লোরে ফেলে রেখে চলে যায়।আমি সারাদিন উঠতে পারিনি।যখন আমার শরীরে বল অনুভব করি তখন রাত ১২টা বাজে।আমি বাথরুমে গোসল করে বাইরে আসি কিন্তু সেদিনো শফিক বাড়িতে আসেনি।

আমি এটার শোধ নিতে অনেক কষ্টে তোমার বসের পুলিশের কাছে ফোন দেই বিরুদ্ধে অভিযোগ করি।পুলিশ আমার বাড়িতে আসে।কিন্তু পুলিশের সাথে তোমার বসও আসে।আমি তাকে দেখে অনেকটা অবাক হয়ে যাই।পুলিশ আর তোমার বস আমাকে পুরো দিন ধর্ষন করে।তারপর সন্ধ্যার পর আমার গলায় ফল কাটা চাকু দিয়ে গলার রক কেটে দেয়।

কথা গুলো বলে মারিয়ার দেহে থাকা মিমি কান্না করতে থাকে।আমি কি বলবো কিছু বুঝতে পারছিনা।অনেক অন্যায় হয়েছে মিমির সাথে।

–তারপর কি হয়েছিলো?
–তারপর তোমাকে বের করতে হবে।কারন আমি তখন মৃত।পরের কাহিনী তোমাকে বের করে আমাকে সাহায্য করতে হবে।করবে তো?
মিমির কথায় অনুরোধ ছিলো।
–হ্যা আমি তোমাকে সাহায্য করবো।কিন্তু তোমাকে কথা দিতে হবে মারিয়ার কোনো ক্ষতি করবেনা।
–ঠিক আছে আমি মারিয়ার কোনো ক্ষতি করবোনা।

মারিয়া হঠাৎ বিছানাতে পড়ে যায়।মারিয়ার তখন জ্ঞ্যান ছিলোনা।আমি মারিয়ার ওপর চাদর টেনে দেই।

আমার মাথায় একটা কথা বুঝতে পারছিনা বস মিমিকে ধর্ষন করেছে একদিন এক রাত।পরের রাত পুলিশের সাথে।তাহলে এতদিন শফিক কোথায় ছিলো?আমাকে জানতে হবে আমাকে একমাত্র রুপা সাহায্য করতে পারে।রাত তখন ১২টা আমি গাড়ি নিয়ে রুপার বাড়ির উদ্যেশ্যে বেড়িয়ে পড়ি।

রুপার বাড়ির কাছে গিয়ে রুপাকে ফোন দেই।
–হ্যালো রুপা আমি আপনার বাসার নিচে আছি।আপনার সাথে জরুরী দরকার আছে।
–স্যার আপনি এত রাতে আমার বাড়িতে?কি দরকার?
–দরজাটা খুলেন তারপর বলছি।

তারপর রুপা দরজা খুলে দেয়।আমি তার সাথে বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করি।রুপার ছোট বোন ছিলো বেরিয়ে আসে রুম থেকে।তারা দুবোন ছিলো।
–স্যার বলেন কি দরকার?
–যেদিন মিমিকে বস ধর্ষন করে তুমি কোথায় ছিলে?
–কি বলছেন স্যার।মিমিকে বস কেন ধর্ষন করবে?আর আমি বাসাতেই ছিলাম।
রুপার কথায় ভয় ছিলো।
–সত্যি কথা বলবেন নাকি আমাকে অন্যকিছু করা লাগবে?
–স্যার আপনি আমার বাড়িতে এসে আমাকে ধমকাতে পারেননা।
হাহাহহাহা আমি হাসতে থাকি।আমার কাছে কোনো পথ নেই।এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাকে সবকিছু করতে হবে।
আমি রুপাারর বোনের কাছে যাই।তার বুক থেকে উড়না টেনে নেই।
রুপা বোন রুপা দুজনেই ভয় পেয়ে যায়।
–সত্যি কথা বলবে নাকি তোমার বোনের সাথে আমি কিছু করবো?
রুপা এবার অনেকটা ভয় পেয়ে যায়।তার চোখে তখন সত্যিকারের ভয় ছিলো।
–বলছি স্যার আমার বোনের কিছু করবেননা প্লিজ।
–ঠিক আছে বলেন।
–যেদিন মিমিকে বস ধর্ষন করে সেদিন আমি শফিকের সাথে রাত কাটাচ্ছিলাম।আমাকে বস অনেক টাকা দিতো।আপনি যে বাড়িতে আসেন সে বাড়িতে বস যাকে দিতো তার সাথে আমি শারীরিক সম্পর্ক করতাম আর তা ভিডিও করতাম তারপর বস তার বউকে নিয়ে মজা করতো ভিডিও থাকার জন্য বস নির্ভয়ে কাজ করতো।

কিন্তু মিমি অনেক প্রতিবাদি ছিলো তাই সে পুলিশকে ফোন করে।কিন্তু মিমির দুর্ভাগ্য পুলিশটা বসের সাথে ছিলো।তারপর বস মিমিকে মেরে ফেলে।

শফিকের আমার সাথে যৌন ক্রিয়ার ভিডিও ছিলো তাই তার বউকে ধর্ষন করাতে কিছু বলতে পারেনি।কিন্তু পরে স্যারকে মারার চেষ্টা করে তখন বস তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়।সে এখনো পুলিশের কাছেই আছে।আপনার সাথেও এমনটা করার প্ল্যান ছিলো কিন্তু আপনি আমার সাথে কিছুতেই বিছানায় যাচ্ছিলেননা।

আমি সবকিছু শুনে অবাক হয়ে যাই।এমনটা শুনবো আমি কখনো আশা করিনি।আমি রুপাকে একটা থাপ্পর মারি।রুপা কান্না করতে থাকে।
–ছি আপু তুই এতটা নিচ?(রুপার বোন)
–কি করবো?পরিবারকে চালাতে ঐ অফিসে যাই তারপর বস আমাকে তার বেডে নেয়।আর তা ভিডিও করে।আর বলে তার কথা মতো কাজ না করলে ভিডিও ভাইরাল করে দেবে।তাই বসের কথায় আমি সবকিছু করতাম।আমাকে মাফ করে দিস বোন।
–তুই আমার সাথে কথা বলবিনা।তোর মতো বোন আমার দরকার নেই।
আমি রুপার বোনকে শান্ত করি।তার ওড়না তাকে ফিরিয়ে দেই।
–তোমার ওড়না নেয়ার পিছনে শুধু এটাই কারন ছিলো। যাতে তোমার বোন সবকিছু বলে।
–স্যার আমাকে মাফ করে দিয়েন আমি আমার বোনকে নিয়ে চলে যাব।
–আপনাকে কোথাও যেতে হবেনা।আপনি আমাকে সাহায্য করেন।তাহলে আপনার ক্ষমা হবে।
–কি সাহায্য করতে হবে আমাকে বলেন।
–বসের পরের প্ল্যান কি?
–বস ফ্যামিলি পার্টির আয়োজনের কথা বলছে।সেখানে আপনি যাবার পর আপনাকে ঘুমের ঔষধ খাওয়ানো হবে।তারপর বস আপনার বউ
–থাক আর বলতে হবেনা আমি বুঝতে পেরেছি।আমি যে এটা জেনেগেছি বস যেন না জানতে পারে।
–ঠিক আছে স্যার।

আমি রুপার বাসা থেকে বাড়ি চলে আসি।তাহলে তাদের এটাই প্ল্যান?আমাকে তাহলে শতর্ক থাকতে হবে।আমি বাসায় গিয়ে দেখি মারিয়া তখনো ঘুমাচ্ছে।আমিও শুয়ে পড়ি।তারপর থেকে মারিয়া স্বাভাবিক ছিলো।মনিকে পরেরদিন বাসায় মায়ের কাছে পাঠিয়ে দেই।মনি যেতে চাচ্ছিলোনা কিন্তু জোর করে তাকে পাঠিয়ে দেই।

বস বলে এবারের পার্টিটা আমার বাড়িতে হবে।আমি তখন একটা জিনিস মিলাতে পারছিলাম না বস আমার বাড়িতে কেন পার্টি দিলো?এত মানুষের ভিতর সে তার কাজ কিভাবে করবে?যাই হোক আমাকে শতর্ক থাকতে হবে।সবকিছু বুঝে করতে হবে।

পার্টির দিন সবকিছু ঠিক ঠাক করা হয়।অনেক লোক আসে। অফসের সব লোক এসেছে।সাথে পুলিশটাও এসেছে।শিকার নিজে শিকারীর কাছে এসেছে।পার্টি চলা কালিন আমি রুপার সাহয্য নেই।আমি রুপাকে বলি পুলিশটাকে যেন সে ছাদে নিয়ে যায়।

রুপা পুলিশকে তার রুপের লোভ দেখিয়ে ছাদে নিয়ে যায়।আমি যখন ছাদে যাবো তখন রুপার চিৎকার শোনা যায়।সবাই দৌড়ে ছাদে যাই।দেখি পুলিশের দেহে কোনো কাপড় নেই।উলঙ্গ অবস্থায় ছাদে পড়ে আছে তার গলার নিচ দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে।

একে মারলো কে?আমি তো নিচেই ছিলাম।ওপরে আসার আগেই মরে পড়ে আছে।ঠিক তখন বাসার সব আলো নিভে যায়।বাড়ির ওপর দিয়ে শীতল বাতাস বয়ে যেতে থাকে।চাদের চারিপাশ কালো মেঘে ঘিরে যায়।কিন্তু চাদের আলো ঠিক ছিলো অন্য দিনের থেকে আলাদা আলোর রং ছিলো।

আমরা সবাই নিচে নেমে আসি।নিচে নামার পর টিপটিপ টিপটিপ পানি পড়ার শব্দ শুনতে পাই।কোনো মেয়ে গুনগুন করে গান গাচ্ছে।
–আমার শরীরে লাল রং কেমন লাগছে জান?
কথাটা শোনা যায়।কিন্তু অন্ধকারে বুঝা যাচ্ছেনা কে বলেছে কথাটা।তাহলে কি মারিয়া?

আমি দৌড়ে বাথরুমে যাই।আর দেখি সেখানে কেউ নেই।আমি বাইরে বেরিয়ে আসি হঠাৎ তখন আবার আলো চলে আসে।আর ফ্লোরে বসের লাশ পড়ে আছে।ঠিক যেভাবে পুলিশের লাশটা পড়ে ছিলো।আর লাশের পাশে রুপা বসে আছে।তার হাতে একটা ফল কাটা চাকু ছিলো।

মারিয়া কোথায় তাহলে?হঠাৎ রুপা আমার দিকে তাকায়।তার তাকানো টা অন্যদিনের মতো স্বাভাবিক ছিলোনা।রুপা হাসতে শুরু করে।আর নিজের গলার মধ্যে চাকু চালিয়ে দেয়।গলার রগ কেটে যায়।ফিনকি দিয়ে রক্ত বেড়িয়ে আসে।রুপার দেহ মাটিতে লুটে পড়ার আগে শুধু বলে স্যার আমার বোন

আর কিছু বলতে পারেনা।মারা যায় সাথেসাথে।সবার মাঝে তখন আতঙ্ক বিরাজ করছে।সবাই অনেক ভয় পেয়ে যায়।এত কম সময়ে তিনটা খুন।কিন্তু তখন সবাই অবাক হয় যখন দেখে তাদের সামনে একটা মেয়ে দাড়িয়ে আছে।যেটা সবার অপরিচিত।তার শরীর থেকে সাদা আলোর রশ্মি বের হচ্ছে।

আসতে আসতে অন্ধকারের সাথে মিলিয়ে যায়।তখন বাড়িতে হিমশীতল বাতাসে ভোড়ে যায়।হিমহাম নিরবতা।কারো মুখে কোনো কথা নেই।কেউ হয়তো বুঝতে পারেনি এমনটা হবে।আমি বুঝতে পারছিনা এদের দুজনে কে মারলো?রুপা?না মারিয়া?

মারিয়া মারার পর মিমি কি রুপার দেহে যায়?নাকি রুপার দেহে আগেই মিমি প্রবেশ করে সবাইকে মারে?কিছু প্রশ্নেন উত্তর অজানাই থাকে। যা মানুষের কাছে সব সময় রহস্যের জালেই ঘেরা থাকে।মানুষ রহস্য উদ্ঘাটন করতে চায়।কিন্তু রহস্যের মায়াজাল গোলক ধাধার মতো ঘুরতে থাকে।যার উত্তর পৃথিবীতে নেই।মানুষ তার মনের ভাবনা দিয়ে একটা কথা ভেবে নেয়।

মারিয়াকে আমার রুমে ফ্লোরে পড়ে থাকতে দেখি।তার হাতেও তখন রক্ত লেগেছিলো।

পুলিশ আসে পরে।কিন্তু কোনো হুদিশ করতে পারেনি কে মেরেছে তাদের দুজনকে।কোনো চিহৃ খুজে পায়নি পুলিশ।পুলিশের কাছেও রহস্য হিসেবে থেকে যায়।দুটো মৃত্যু।শুধু আমিই জানি রুপা মারিয়া দুজনের কেউ মেরেছে।রুপার বোনকে পরে আমার কাছেই রেখে ছিলাম।রুপার বোনকে মারিয়া নিজের বোনের মতোই মানুষ করছিলো।

ডাইরিতে একটুকুই লিখা ছিলো।এতখন ধরে লুইচ মন দিয়ে সাগর ইসলাম রাজের লেখা পিশাচ কাহিনী ডাইরিটা পড়ছিলো।লুইচের মনে তখন তিনটা প্রশ্ন?মারিয়া,মেরেছিলো?নাকি রুপা নিজে?নাকি সাগর নিজেই মেরেছিলো?যার উত্তর নেই।কিছু রহস্য মানুষের মধ্যে অজানাই থেকে যায়।

সমাপ্ত।।।।।

4 COMMENTS

  1. সত্যি বলছি এত সুন্দর একটা গল্প আমি আগে কখনো পড়িনি । অনেক সুন্দর হয়েছে 😍😍😍😍

  2. সত্যি বলছি এত সুন্দর একটা গল্প আমি আগে কখনো
    পড়িনি । অনেক সুন্দর হয়েছে 😍😍😍😍
    অনেক সুন্দর

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here