হৃদয়_জুড়ে_শুধু_তুমি পর্ব ২+৩

#হৃদয়_জুড়ে_শুধু_তুমি
#পর্ব_০২
#জান্নাতুল_বিথী

বেলকনিতে দাড়িয়ে চোখের পানি ফেলেই যাচ্ছি। কিছুতেই ভুলতে পারছি না এসব। আর কেনো এমন হলো আমার সাথে তাও বুঝতে পারছি না। আন্টি বললো ভালো কিছু নাকি হতে চলেছে আমার সাথে।তাহলে ভালোর কিছুর পরিনাম বুঝি এমন। কেনো এমন হচ্ছে আমারর সাথে। আমার মা বাবা আমাকে ভুল বুঝলো এটা ভাবতেই বেশি কষ্ট হচ্ছে। হঠাৎ ঘাড়ে কারো স্পর্শ পেয়ে পেছনে ফিরে দেখি সিমি দাড়িয়ে আছে।

“এভাবে কাদছো কেনো আপু।..?”(চোখের পানি মুছে দিয়ে)

“এমনিই ভালো লাগছে না।”

” আচ্ছে ভেতরে আসো তাহলে।

বলেই আমাকে এক প্রকার টেনে রুমে নিয়ে গেলো। আমার সামনে খাবারের প্লেট ধরে বলে…

“আজ সারা দিন মনে হয় কিছুই খাও নাই।এখন লক্ষী মেয়ের মতো চুপটি করে খেয়ে নাও।”(সিমি)

“এতো কিছু হয়ে যাওয়ার পর ও বলছো যে খেয়ে নিতে..??(অন্য দিকে মুখ ফিরিয়ে)

“আপু প্লিজ খেয়ে নাও। তুমি যদি এখন না খাও তাহলে ভাইয়া আমাকে বকা দিবে। আর তাছাড়া কবি বলেছে সব কিছুর উপর রাগ করো তবে খাবারের উপর রাগ করা ভালো না।”(সিমি)

“আমি রাগ করি নাই শুধু এটাই বলতে চাইছি যে এখন আমার গলা দিয়ে কিছুই নামবে না।”

“উফফফ তুমি ও না। ”

বলেই আমাকে খাইয়ে দিতে শুরু করে। এমন আদর কে মিস করতে চাই নাই। তাই আমিও খেতে শুরু করি।

________________

আমাকে ড্রপ করে দেওয়ার পর অয়ন এখনও বাড়ি ফিরে নাই। রাত ১১ টা বাজতে চলেছে।অথচ আমাকে ড্রপ করে দিছে বিকালে। এসব চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে।হঠাৎ আমার মনে হলো আমি অয়নের কথা ভাবছি কেনো।যার জন্য আমাকে আজ এতো কষ্ট পেতে হচ্ছে। জাহান্নামে যাক ও। আমার তাতে কিচ্ছু যায় আসে না।আমার পাশেই সিমি শুয়ে আছে।ওর দিকে তাকিয়ে দেখি ও কারো সাথে চেটিং করতে ব্যস্ত।আমাকে ওর দিকে ফিরতে দেখে সিমি আমার দিকে তাকিয়ে বলে।…

“কিছু দেখো নাই তো আপু।”(মুচকি হেসে)

“হুমমম ছেলে টা কে।..???”

“ছেলে..???কোন ছেলে..???কোথা কার ছেলে।..??”

“ওহহহ ওকে বলতে হবে না।কালকে আন্টিকে বলবো আন্টি সিমি আপু রাত জেগে একটা ছেলের সাথে চেট করে।কথা বলে।ইত্যাদি ইত্যাদি।(চোখ মেরে)

“ইয়া আল্লাহ। আপু তুমি তো দেখছি ভাইয়ার থেকেও বড় ব্ল্যাকমেইলার।”(চোখ বড় বড় করে)

ওর কথা শুনে আমি অনেক জোরে হেসে দেই।

“তোমাকে হাসলে অনেক সুন্দর লাগে। এখন থেকে সব সময় হাসি খুশিই থাকবে।কেমন..???”

ওর কথা শুনে আমি হাসা বন্ধ করে ওর মুখের দিকে তাকাই।আর মাথা নেড়ে হ্যা সম্মতি জানাই।

“এখন তাড়াতাড়ি বলো ছেলেটা কে।..???”

“বলবো একটা শর্তে।”

” কিসের শর্ত।..???”

“আমি তোমার ছোট তাই তুমি আমাকে আমার নাম ধরেই ডাকবে।মানে সিমি বলেই ডাকবে কেমন…????”

“ওকে মেডাম। এবার বলেন।..”

“ওর নাম শিহাব। ভাইয়ার সাথেই চাকরি করে। ভাইয়া আর ও দুজনেই সিবিআই অফিসার। আর যেহেতু দুজনেই বন্ধু তাই ওই ভাবেই আমার সাথে পরিচয়। আমি ওকে ভালোবাসি কিন্তু কোনো দিন বলতে পারি নাই। এখন কথা বলছি ভাইয়া বলছে আমাকে জানিয়ে দিতে যে ওর আসতে একটু লেট হবে।আর তা নিয়েই কথা বলছি। ”

“ওহহহহহহহ।”

এভাবে আমি আর সিমি আরও অনেক্ষন কথা বলি।আসলেই মেয়েটা অনেক মিশুক প্রকৃতির। সহজেই সবার সাথে মিশে যায়। আমার সাথে যেভাবে হেসে হেসে কথা বলছে কেউ দেখলে বলবে নিশ্চয় অনেক বছরের পুরোনো সম্পর্ক।কেউই বলবে না আমি ওদের বাসায় নতুন এসেছি আর ওর সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।

_____________________

সকালে…..

আমি আর সিমি কথা বলতে বলতে নিচে আসি। এসে দেখি আন্টি রান্না ঘরে রান্না করছে। অয়ন সোফায় বসে এক ধ্যানে কাজ করছে। এই ছেলেটা সারাদিন শুধু কাজ করে। কি কাজ করে আল্লাহই জানে । আর অয়নের পাশেই একজন ভদ্র লোক বসে পেপার পড়ছে। মনে হচ্ছে অয়নের বাবা। আমাদের আসতে দেখে মিমি(কাজের মেয়ে) বলে।..

“আপা আপনাগো লাইগাই অপেক্ষা করতাছি। আপনেরা খাইতে আসেন।(মিমি)

ওর কথা শুনে সবাই চোখ তুলে একবার আমাদের দিকে তাকায়। তারপর সবাই এসে ডাইনিং এ বসে। আমার একপাশে সিমি আর বিপরীত পাশে অয়ন খাইতেছে। আর একটু পর পর আমার দিকে আড় চোখে তাকায়।

“তোমরা ভাই বোন কয় জন।…???”(অয়নের বাবা নরম গলায় বলে)

আমি উনার দিকে একবার চোখ তুলে তাকিয়ে বলি…

“আমার কোনো ভাই বোন নেই আমি একাই। ”

“ওহহহহ তাহলে তো দেখছি সবার আদরের।”(মুচকি হেসে বলে)

উত্তরে আমি শুধু মুচকি হাসি।

“অয়ন তোমার কাজ কতোটুকু এগিয়েছে…??”

“বাবা মাত্র তো শুরু করলাম। জানিনা কোনদিন সব কিছু সামনে আনতে পারবো। ”

” মন দিয়ে সুন্দর করে করো।একটা ভুল করলেই কিন্তু সব শেষ হয়ে যাবে। তোমাদের একটা ভুলের মাশুল কিন্তু অন্য কাউকে দিতে হবে। ”

উত্তরে অয়ন কিছু বলে নাই। মাথা নেড়ে হ্যা সম্মতি জানায়।আমি হ্যাবলার মতো উনাদের দিকে তাকিয়ে আছি। কিন্তু কিছুই বুঝতে পারছি না। কি এমন কাজ যে একটু ভুল হলেই এতো বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।এমন সময় একজন মহিলা আসে। এসে কারো সাথে কোনো কথা না বলেই ডিরেক্টলি আমার দিকে একবার আড় চোখে তাকিয়ে বলে।…

“রানী আপা (অয়নের মা) এই মেয়েটা কে। আমাদের অয়নের বউ নাকি।…???”

খাবার শেষ করে অয়ন চলে যাচ্ছিলো।এমন কথা শুনে থমকে দাড়ায়।আর হঠাৎ আমি এই কথা শুনে আমি বিষম খেয়ে যাই।
#হৃদয়_জুড়ে_শুধু_তুমি
#পর্ব_০৩
#জান্নাতুল_বিথী

“আমি বাড়ি যাবো!!!!”

“তো আমি কি করবো।…???”

“আপনি কি করবেন মানে। আমাকে যেখান থেকে এনেছেন সেখানে গিয়ে দিয়ে আসুন। ”

কথাটা বলার সাথে সাথে অয়ন আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।আমি ও উনার দিকে ভ্রু কুচকে তাকিয়ে আছি। আমার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে উনি বলেন..

“তোমার বাবা মা এখন আর তোমাকে সহ্য করতে পারবে না। গিয়ে লাভ নেই। আর তাছাড়া যে বাবা মা নিজের মেয়ের উপর ভরসা করতে পারে না সামান্য এতো টুকুতেই বিশ্বাস ভেঙ্গে ফেলে সেই বাবার কাছে ফিরে যেতে চাইছো তুমি।…???”(অয়ন)

“হ্যা চাইছি তার কারন তারপর ও উনারা আমার বাবা মা। আর এই সব কিছুই আপনার জন্য হয়েছে। কেনো এমন করছেন আপনি।বুঝি না কি এমন ক্ষতি করেছি আমি আপনার।আমি তো আপনাকে চিনিও না।তাহলে কেনো এমন করলেন আমার সাথে।…???”

“কেনো মেডাম আমার বউ হতে বুঝি ইচ্ছে করে না। আমি কি তোমার উটবি হাজবেন্ট এর চাইতেো খারাপ দেখতে।….???(অয়ন)

কথাটা শুনে আমি অয়নের দিকে ভালো করে তাকাই।একদম ফর্সা,মুখে খোচা খোচা দাড়ি,ব্ল্যাক টি-শার্ট, চুল গুলো স্পাইক করা হাতে ব্যান্ডের ঘড়ি আর মুখে হালকা হাসি যার মধ্যে কোনো কৃত্বিমতা নেই। এক কথায় যে কোনো মেয়ে এক দেখায় তার প্রেমে পড়ে যাবে।আমাকে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে অয়ন আমার মুখের সামনে তুড়ি বাড়িয়ে বলে।..

“এভাবে তাকিয়ে আছো কেনো প্রেমে পড়ে যাবে তো।”

উনার কথা শুনে আমি ভেংচি কাটি।আমাকে ভেংচি কাটতে দেখে অয়ন হাসতে থাকে।

“দেখো কি সুন্দর সবাই তোমাকে আমার বউ বলছে তাহলে মেনে নাও না গো।..”(চোখ মেরে)

অয়নের এই কথাটা শুনে আমার কিছুক্ষণ আগের কথা মনে পড়ে যায়। যখন ওই মহিলাটা বলেছিলো আমি কি অয়নের বউ নাকি। তখন সাথে সাথে অয়নের বাবা বলেছিলো।..

“হ্যা ও আমার পুত্র বধু।কেনো অয়নের পাশে কি দিয়া কে মানায় নাই…??”(অয়নের বাবা)

“অনেক সুন্দর মানিয়েছে দুজন কে। এমন লক্ষী মেয়ে হাজারে একটা।অনেক ভালো লাগলো।”

আমি তো হা করে তাকিয়ে ছিলাম।বলে কি উনারা। ইয়া আল্লাহ। তারপর অয়ন নিজের রুমে চলে আসে। আমিও রুমে এসে কিছুক্ষণ পায়চারি করে চাদে চলে যাই। গিয়ে দেখি অয়ন ছাদে বসে কফি খাচ্ছে।

বর্তমানে…..

“আমার বয়েই গেছে। দেখেন আমার ভার্সিটি যেতে হবে।আর তাই বাড়ি যাবো।”(আমি)

“তোমার যদি এখন বিয়ে হয়ে যেতো তাহলে কি তুমি ভার্সিটিতে যেতে পারতে।..????”(অয়ন)

“কিন্তু এখন তো আমার বিয়ে হয় নাই। বিয়ে হলে ভেবে দেখতাম।!!!”(আমি)

“তুমি এই বাড়িতে ততোদিন থাকবে যতোদিন আমি চাইবো।..”(অয়ন)

“কেনো এমন করেন আমার সাথে কি করেছি আমি আপনার।যদি কোনো ভুল করে থাকি তাহলে ক্ষমা চাচ্ছি তারপর ও এমন করবেন না প্লিজজ???”(আমি)

“আমি এতো কথা শুনতে চাই নাই। বেশি কথা আমি একদম আমি পছন্দ করি না।”

“আজব তো আমি আমাকে কেনো আনলো এখানে বা যদি বলি বাড়ি দিয়ে আসতে এই ধরনের কথা বললে ইগনোর করে কেনো এই লোকটা..??(মনে মনে)

কথাটা বলেই অয়ন আমাকে পাশ কাটিয়ে চলে যায়।আমার এই মুহূর্তে এতো রাগল
লাগে যে ইচ্ছে করছে এই ছেলেটার ঘাড় মটকে দেই। এই ছেলে নাকি সিবিআই অফিসার তাহলে মেয়েদের সম্মান করতে জানে না…??আচ্ছা এই ছেলেটা তো একজন সিবিআই অফিসার তাহলে কি আমাকে এখানে আনার পেছনে তার কোনো কারন আছে।..?? আন্টি যে বললো আমার ভালোর জন্যই আমাকে এখানে এনেছে তাহলে কি তাই সত্যি…?? উফ কিছুই ভাবতে পারছি না।মাথাটা প্রচুর ব্যাথা করছে।

________________

“সিমি আমি একটা ফোন করবো তোমার ফোনটা একটু দিবে।…???”(আমি)

আমার কথা শুনে সিমি আমার দিকে ইনোসেন্ট ফেস করে বলে।…

“আপু দিতে তো কোনো সমস্যা নেই।কিন্তু ভাইয়া যদি আমাকে বকা দেয় তাহলে কি হবে। ভাইয়া তোমাকে মোবাইল দিতে নিষেধ করছে??”(সিমি)

“আরে ধুর কিছু বলবে না তুমি দাও।…”(আমি)

“আপু প্লিজজজজজ।..”

“আচ্ছা ঠিক আছে। তাহলে এটা বলো যে তোমার ভাইয়া কি ঘরে আছে।….???”

“হু কেনো…???”

“কাজ আছে।কোন দিকে রুম…???”

“ডানদিকে গিয়ে ২ য় রুম টা।কেনো কি করবে বলো না আপু।”

আমি কিছু না বলেই বের হয়ে যাই।আর সোজা গিয়ে উনার রুমের সামনে দাড়াই।যতোই সাহস নিয়ে আসি না কেনো এখন অনেক ভয় লাগছে। এই ছেলেটা নাকি অনেক রাগী। কিছু বললে যদি আমাকে লকাফে ডুকিয়ে দেয় তাহলে কি হবে।..???”দাড়িয়ে দাড়িয়ে আমি এসব ভাবছি। অতঃপর সিদ্বান্ত নেই রুমেই যাবো না।যেই ভাবা সেই কাজ।আমি ফিরে আসবো তখনই..

” চোরের মতো ওইখানে দাড়িয়ে কি দেখছো।চাইলে ভেতরে আসতে পারেো।…”(অয়ন)

হঠাৎ এই কথায় আমি চমকে উঠে। দরজা ধাক্কা দিয়ে দেখি দরজা ভেড়ানো।তাহলে আমাকে দেখলো কিভাবে।…?এসব ভেবেই ভেতরে যাই আমি। গিয়ে দেখি অয়ন ল্যাপটপে কাজ করছে।

“আচ্ছা আমি আসছি সেটা আপনাকে কে বললো।…???”(আমি)

“এখানে আমি আর তুমি ছাড়া কাউকে দেখছি না। তাহলে কে বলবে।…(গম্ভীর কন্ঠে)

অয়নের কথা শুনে আমি চুপ হয়ে দাড়িয়ে আছি।

“কোনো দরকার।..???”(অয়ন)

“আসলে ইয়ে মানে।…(কাপা কন্ঠে)

“আসলে ইয়ে মানে এর কোনো মানে হয় না.যা বলবে সোজা বলো।”

“তোর মাথা বলবো ইডিয়েটা ছেলে।(মনে মনে)

“আসলে আমি একটা ফোন করবো।”

কথাটা বলার সাথে সাথে অয়ন নিজের ফোন বের করে বলে।…

“নাম্বার বলো।…”(অয়ন)

উনার কথা শুনে তো আমি অবাকের চরম সীমায়। আমি কখনোই ভাবি নাই যে অয়ন এতো তাড়াতাড়ি আমাকে ফোন দিতে দিয়ে দিবে।যাই হোক এতো কিছু ভেবে আমার কাজ কি।….???

“01823*****2।(বাকী গুলো নিজ দায়িত্বে দিয়ে ফোন করবেন।-লেখিকা😁)

অয়ন ফোন করে লাইড স্পিকারে দিয়ে আমার হাতে দেয়।এবারে আমি তার চাল বুঝতে পেরেছি।বেটা বজ্জাত আমি কি বসে বসে প্রম করবো নাকি তোর ফোন দিয়ে।আমার বয়েই গেছে।

“আসসালামুআলাইকুম।কে গো আপুনি…??”(মিলি)

“বান্ধুবি আমি দিয়া।….”

“ওই হারামি তুই আমাকে একদম ফোন করবি না।কেমন বেষ্ট ফ্রেন্ড আমি তোর যে তুই আমাকে একটা বারও এই কথাটা বলতে পারলি না।..???”

“মিলি প্লিজজ বিশ্বাস কর আমি এসবের…….

এতোটুকু বলার পর অয়ন আমার দিকে কটমট চোখে তাকায়।যার মানে এসব যেনো না বলি।

“আসলে হয়েছে কি সব কিছু এতো তাড়াতাড়ি হলো যে তোকে বলার সময়ই পাই নাই।”(আমি)

“ওহহহ তাই বুঝি।..??হ্যা অবশ্যই সময় না থাকারই কথা। আমার জিজু তো অয়দনেক হ্যান্ডসাম। তো উনাকে সময় দিতে দিতেই তো আপনার সময় পুরিয়ে যায়।আমাদের আর কি ভাবে সময় দিবেন।???”

“কুত্তি চুপ করবি তুই।..???এটা বল যে বাড়ির কি অবস্থা।….??? ”

চলবে…….

[ বাড়ির অবস্থা আমরা কাল জানবো।আজ লিখতে লিখতে হাফিয়ে গেলাম।আমি এতো কষ্ট করে লিখি আর আপনারা একটু গঠন মুলক মন্তব্য করতেও পারেন না।অনেক কষ্ট পাই এতে। গঠন মূলক মন্তব্যের প্রত্যাশায় রইলাম।😁😁]
চলবে কি…….????

[দয়া করে কেউ এক পর্ব পড়ে এই কথা বলবেন না যে সব গল্পের থিম একই রকম। ধৈর্য ধরে একটু পড়েন তাহলেই বুঝতে পারবেন ]

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here