#গল্পঃ_চুক্তির_বউ_যখন_প্রেগন্যান্ট_পর্ব_০৭
অজানা ভালোবাসার গল্প।
লেখকঃ আব্দুল্লাহ আল শাহজালাল।
আকাশ পাগলের মতো হয়ে যাচ্ছে এই ভেবে…শেষমেশ মেঘ কি চলে যাবে আকাশকে ছেড়ে? আকাশ আর ওর
মা ভাবতেছে পুলিশকে রিপোর্ট করবে.? এর মধ্যেই আকাশের মোবাইলে একটা কল আসে? কলটা রিসিভ
করতেই একটা লোক বললো…….
লোকটাঃ-মেঘকে বাঁচাতে চাইলে তাড়াতাড়ি করে এই ঠিকানায় চলে আসো.??[একটা ঠিকানা দিয়ে কথাটা বললো]
এরপর কলটা কেটে গেলো। আকাশ একটু আগে আসা নাম্বারে ডায়াল করে, কিন্তু ততক্ষণে নাম্বার টা বন্ধ হয়ে গেছে..? আকাশ তাড়াতাড়ি করে ওই ঠিকানা অনুযায়ী যাওয়ার জন্য পা বাড়ালো আর তানহা কে কল দিয়ে মাকে সামলাতে বললো..??
আকাশ বিশাল একটা মাঠের মধ্যে গাড়ি থামায়। এবং
চার দিকে তাকিয়ে বুঝার চেষ্টা করে এটা সেই ঠিকানা কিনা। হ্যা এটা তো সেই ঠিকানা কিন্তু মেঘ কোথায়.??
আকাশ চারদিকে খুঁজতে শুরু করলো হটাৎ করে কেউ একজন পিছন থেকে আকাশের চোখ দুটি বেধে ফেলে।
আর জোর করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। একজন ওর মাথায় রিভাল ভার ধরে রাখছে, আরেক জন শক্ত করে চেপে ধরেছে। আর বারবার আকাশকে নড়াচড়া করতে বারণ করছে..??
কিছু সময় পরে একটা নির্জন জায়গায় গাড়ি থামায়।
তারপর আকাশের মাথায় রিভাল ভার ঠেকিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে বলে.। যদিও আকাশের চোখ বাধা তারপরেও তাকে জোর করে নিয়ে যাচ্ছে।
এরপর আকাশকে একটা ঘরে নিয়ে আকাশের হাত পা বেধে ফেলে..?? তারপর আকাশের চোখের বাধন খুলে দিলে তাকিয়ে দেখে একই ভাবে মেঘকেও বেধে রাখা হয়েছে…??
আকাশ মেঘকে দেখে ওদেরকে বারবার বলতে লাগলো মেঘকে ছেড়ে দিতে। আকাশ হাত পায়ের বাধন খোলার
চেষ্টা করে কিন্তু ব্যার্থ হয়….? এরপর আকাশ তাদেরকে
উদ্দেশ্য করে বললো……..
আকাশঃ-মেঘকে এখানে কেনো বেধে রেখেছেন, কারা আপনারা, কেনো এমন করছেন, কি চাই আপনাদের?
কেউ কোনো কথা বলছে না..? এরপর আকাশ মেঘকে বলতে শুরু করলো……
আকাশঃ-মেঘ তুমি চিন্তা করো না ওরা তোমার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না…??
মেঘঃ-ওরা আমার ক্ষতি করবে না ওরা আপনার ক্ষতি করতে চায়.? আপনি কেনো ওদের ফাঁদে পা দিলেন??
আকাশঃ-আমার ক্ষতি কে করবে…??
মেঘঃ-তিন বছর আগে আপনাকে যে লোকটা মেরে ফেলার জন্য গাড়ির ব্রেক ফেইল রাখে তারই রক্ত?
আকাশঃ-মানে কি বলছো তুমি কে সে..যে আমাকে মেরে ফেলতে চায়…??
এই কথা বলার সাথে সাথেই একটা আওয়াজ আসে.? ঠিক তখনই আকাশ চুপ হয়ে যায় ভালো করে বুঝার জন্য। দুজনেই চুপ করে থাকে? এরপর আওয়াজ টা আরো স্পষ্ট হয়। একটু একটু করে একটা লোক এসে আকাশের সামনে দাঁড়ায়। মুখে কালো মুখোশ পড়া.? লোকটাকে দেখে আকাশ বললো…….
আকাশঃ-কে আপনি? আমি আপনার কি ক্ষতি করেছি
যার জন্য আমাকে মেরে ফেলতে চাইছেন.? আবার মেঘকেও এই ভাবে শাস্তি দিচ্ছেন…??
এরপর লোকটা নিজের মুখ থেকে মুখোশ টা খুলে নিচে ফেলে দিলো.। তারপর মাথাটা নিচু থেকে ধীরে ধীরে উপরে তুলতে লাগলো..? তারপর বললো…..
লোকটাঃ দেখো তো আকাশ আমাকে চিনতে পারো কিনা..??
আকাশঃ-তামিম তুমি..??
তামিমঃ-হুমম আমি..? তোমার একমাত্র শত্রু..??
আকাশঃ-এসব কি বলছো তামিম, আমরা তো খুব ভালো বন্ধু…??
মেঘঃ-বন্ধু হুহহ ও বন্ধুত্বের মানে বুঝে.? ওর কাছে তো ইম্পর্ট্যান্ট টাকা পয়শা ব্যাংক ব্যালেন্স আর আপনার সম্পত্তি…??
আকাশঃ-মানে এসব কি বলছো মেঘ…??
তামিমঃ-হ্যা আকাশ তোমার বউ..দূর কিসের বউ…? মেঘ তো তোমার এগ্রিমেন্টের বউ। যাই হোক ও ঠিক
বলেছে আমি তোমার সম্পত্তি চাই..???
আকাশঃ-তামিম তোমাকে এর আগেও আমি অনেক টাকা দিয়েছি সেটা কি ভুলে গেছো..??
তামিমঃ-না না আকাশ তোমার এত বড় উপকারের কথা আমি ভুলবো কি করে.? তুমি টাকা না দিলে এতদিনে মেঘকে উপরে পাঠিয়ে দিতাম….???
আকাশঃ-তাহলে কেনো আমাকে আর মেঘকে এভাবে বেধে রেখেছো এটা তো হওয়ার কথা ছিলো না..??
তামিমঃ-রাইট এটা হওয়ার কথা ছিলো না.? কেনো এটা হলো এটাই তো জানতে চাও তাইনা..??
আকাশঃ-কি কারনে এমন অমানুষের মতো কাজ করলে তুমি…???
তামিমঃ-তাহলে শোনো আজ থেকে পাঁচ বছর আগের কাহিনী। তোমার বাবা আসরাফ মাহমুদের কম্পানিতে
ম্যানেজারের দায়িত্বে কাজ করতেন আমার বাবা ইমতিয়াজ আহমেদ….???
আকাশঃ-তুমি ম্যানেজার আঙ্কেল এর ছেলে..??
মেঘঃ-তামিমের বাবা সেদিন আপনাকে মেরে ফেলতে চেয়েছিলেন কিন্তু আল্লাহ আপনাকে বাঁচিয়ে বাবাকে নিয়ে নিলেন.? সেদিন ওদের প্ল্যান পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়.? আর তাই তামিম প্ল্যান করে আপনাকে চুক্তির কথা বলে..???
আকাশঃ-তুমি কি ভাবে জানলে এসব…??
মেঘঃ-তামিম নিজেই বলেছে এসব আমাকে.? কিন্তু সে নিজেও জানেনা সে কত বড় ভুল করলো…???
তামিমঃ-তামিম কোনো কাজের প্রমাণ রাখে না..সেদিন যেমন আমার বাবা কোনো প্রমাণ রাখেনি.আজ আমিও
রাখবো না.? তবে বাবা একটা ভুল করে ফেলেছে.?
|||
বাবার প্ল্যান এর কথা তোমার মা বাবা জেনে যায়। এই একটা জায়গায় বাবা ভুল করলেও আর সবকিছু ঠিক ভাবে করেছে.? আর আজ বাবার ফেলে রাখা কাজটা আমি শেষ করবো…??
মেঘঃ-তুমি শত চেষ্টা করেও কিছু করতে পারবে না.? মা সব জানিয়েছেন আমাকে। আর আমি তো তোমাদের চুক্তির কথা জেনেই গেলাম? তাহলে এখন নতুন করে কি প্ল্যান করবে তুমি..???
তামিমঃ-জেনে গেছো ভালোই হয়েছে। এবার তোমার মতামত জানিয়ে দাও। তাহলে সব ঝামেলা শেষ হয়ে যাবে তাইনা আকাশ…??
আকাশ কি বলবে ভেবে পাচ্ছে না। তামিম এমন ভাবে প্রতারণা করবে আকাশের কল্পনার বাহিরে ছিলো। কিন্তু এখন তো সব মেঘের হাতে। আজ মেঘের একটা সিদ্ধান্ত সব বদলে দিতে পারে।
অন্যদিকে তানহা আকাশের মাকে বাসায় সান্ত্বনা দিয়ে যাচ্ছে। আকাশের মা কান্নায় ভেঙে পড়েন। তাহলে কি এবার আকাশের বাবার মতো আকাশও হারিয়ে যাবে।
এমন হাজারো প্রশ্ন বিরাজমান করছে আমারদের মনে।
শেষ পর্যন্ত কি হবে? আকাশ তার বাবার মতো হারিয়ে যাবে না তো? আর মেঘ তামিম কে বিয়ে করে নিবে না তো। সঠিক টা কি হবে জানতে চোখ রাখুন পেজে এবং গল্পের শেষ পর্যন্ত লাইক কমেন্ট করে সাথে থাকুন।
এই দিকে তামিম আকাশ চিন্তায় ভেঙে পড়ে না জানি মেঘ কি সিদ্ধান্ত নেয়.। সত্যি সত্যি মেঘ ছেড়ে যাবে না তো আকাশকে। এরপর আকাশ মেঘকে বললো……
________
যারা কষ্ট করে গল্প পড়ে লাইক কমেন্ট করেন, তাদের প্রতি অন্তরের অন্তস্তল থেকে ভালোবাসা রইলো😍
|||
আর যারা চুপি চুপি গল্প পড়ে লাইক কমেন্ট না করে কেটে পড়েন তাদেরকে বলছি আপনার একটা লাইক কমেন্ট আমার মনে গল্প লিখার ইচ্ছা শক্তি বৃদ্ধি করে।
|||
রিসপেন্স না ফেলে গল্প লিখার ইচ্ছা শক্তি হারিয়ে যায়।
আপনাদের আগ্রহ দেখলে অনুপ্রেরণা ফেলে পরের পর্ব আগামী কালকে পাবেন ইনশা-আল্লাহ। আশাকরি এই পর্বে যথেষ্ট ভালো রিসপেন্স পাবো।
গল্পের মাঝে বিরক্ত করার জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত🙏🙏_____ইতিঃ আব্দুল্লাহ আল শাহজালাল।
আকাশঃ-কাম অন মেঘ স্পিক আপ..??
মেঘঃ-তামিম প্লিজ উনাকে ছেড়ে দাও…??
তামিমঃ-আরে আরে এতো দরদ জাগছে কেনো ওই বিয়েটা তো মিথ্যে…??
আকাশ মেঘের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে?
সত্যি কি এই সম্পর্ক টা মিথ্যে বলে প্রমানিত হবে..? আকাশের ভালোবাসার কি কোনো মুল্য ছিলো না.?
মেঘ চুপ করে আছে কেনো। কেনো কিছু বলছে না?
এই সব কথা ভাবছে আকাশ। হুট করে তামিম বলে উঠলো………
তামিমঃ-মেঘ তোমার মতামত আমি ভালো করে জানি? এই চুক্তির কথা অনুযায়ী এই এক বছরে আকাশের প্রতি তোমার বিন্দু মাত্র অনুভূতি জাগেনি.??
|||
তুমি এখনো তামিম আই মিন আমাকে ভালোবাসাে?
আর এগ্রিমেন্ট অনুযায়ী আজ এক বছর শেষ, তাই আজ তোমাদের ডিভোর্স হয়ে যাবে..? এরপর তুমি আমাকে বিয়ে করবে…..??
মেঘঃ-নিজেকে খুব চালাক তাইনা তামিম.? তোমার সব ভাবনা সত্যি হয়ে যাবে, তুমি যা বলবে তাই হবে..??
তামিমঃ-এগ্রিমেন্ট তো এটাই ছিলো..??
একটা চুক্তির মাধ্যমে আকাশ চৌধুরীর সাথে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হলো কাশফিয়া হাসান মেঘ।
এই একটি বছরে যদি মেঘের মনে আকাশ এর জন্য অনুভূতি না জন্মায় তাহলে মেঘ সারা জীবনের জন্য আকাশের কাছ থেকে আলাদা হয়ে যাবে।
আর এই চুক্তির কথা মতো আকাশের সাথে মেঘের ডিভোর্সের পর তামিমের সাথে মেঘ আবারো বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে…?
মেঘ একবার আকাশের দিকে তাকায়.। আকাশ চোখ দুটি বন্ধ করে নিচের দিকে দিয়ে রেখেছে। এরপর পর তামিম বলে উঠলো…….
তামিমঃ-মেঘ আর চুপ করে থেকে দেরি করো না প্লিজ?
এবার তুমি ওকে বলে দাও তুমি আমাকে ভালোবাসো?
যদি তুমি বলো তুমি আমাকে ভালোবাসো তাহলে কিন্তু আমি আকাশকে মুক্তি দিবো…???
মেঘ চুপ করে রইলো। কি বলবে না বলবে কিছুই বুঝতে পারছে না। মাথা যেনো কোনো কিছুই কাজ করছে না। এরপর আবারো তামিম বললো……..
তামিমঃ-মেঘ দেরি করো না এখনো অনেক কাজ বাকি প্লিজ তাড়াতাড়ি করো….??
মেঘঃ-আমি..??
তামিমঃ-তুমি বলো মেঘ প্লিজ বলো….??
মেঘঃ-আমি..??
এই কথাটা বলার সাথে সাথে খুব জোরে একটা শব্দ হয়? তামিম কোনো কিছু বুঝার আগেই পুলিশ এসে তামিমের মাথায় রিভাল বার ধরলো.?
আকাশ সামনের দিকে তাকিয়ে অবাক হয়ে গেলো। এই কাকে দেখছে সে? এটা কি করে সম্ভব.? এদিকে পুলিশ তামিমকে বললো……..
পুলিশঃ-ইউ আর আন্ডার এরেস্ট মিঃ তামিম আহমেদ..??
মেঘ পুলিশের দিকে তাকিয়ে একটা মুচকি হাসি দিলো?
আর আকাশ অবাক হয়ে পুলিশের দিকে তাকায়? আর ভাবতে থাকে পুলিশ এখানে আসলো কি ভাবে..? আমি তো কাউকে কল করিনি.তাহলে এরা জানলো কি করে।
এরই মঝে আরো একজন পুলিশ এসে ভিতরে ঢুকে আর তামিমকে উদ্দেশ্য করে বলে……..
পুলিশঃ-এই বার শ্বশুর বাড়ি চলো মিঃ তামিম? অনেক ক্ষতি করছো তুমি এদের, এবার বাকি জীবন জেলে বসে কাটিয়ে দিবে চলো..??
আকাশঃ-রিধি তুমি…??
রিধিঃ-হ্যা স্যার.? আমি এখান কার থানার একজন কর্তব্যরত পুলিশ অফিসার…??
মেঘঃ-রিধি তাকিয়ে তাকিয়ে কি দেখছো আগে বাঁধন টা খুলে দিতে বলো এদের.? আর কতক্ষণ এভাবে থাকবো…??
রিধিঃ-হ্যা মেঘ…??
এরপর রিধি ওর সাথে আসা পুলিশ কনস্টেবলকে মেঘ ও আকাশের বাধন খুলে দিতে বলে। এরই মাঝে তামিম বলে উঠলো…….
তামিমঃ-এটা কিন্তু ঠিক হলো না। আমি তোমাদের দেখে নিবো…??
রিধিঃ-আরে দূর তুমি কি দেখবে সেটা আমার জানা আছে.? জেলে নিয়ে গেলেই বুঝবে কত ধানে কত চাল…??
রিধি একজন কনস্টেবলকে ডেকে তামিমের হাতে হাত কড়া লাগাতে বললো। তারপর তামিমের সব চেলাদের ধরে নিয়ে গেলো। এরই মধ্যে মেঘ বলে উঠলো………..
মেঘঃ-থ্যাংক ইউ রিধি.? তুমি না থাকলে আজ এখান থেকে বেঁচে ফিরতাম না…???
আকাশঃ-রিধি আমার মাথায় কোনো কিছুই ঢুকছে না। তোমরা একে অপরকে চিনো কিভাবে..??
রিধিঃ-ওয়েট স্যার আগে তামিমের ব্যাবস্থা করে নেই? বিকেলে আমি আপনাদের বাসায় যাবো…???
আকাশঃ-থ্যাংক ইউ রিধি…??
রিধিঃ-ইটস মাই প্লেজার.? আর হ্যা আমাদের সাথে তোমরাও আসো বাসায় পৌঁছে দিবো…??
রিধি ওদের সবাইকে ধরে নিয়ে গাড়িতে বসালো.? মেঘ তখন মগ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। কোনো কথা বলছে না.?
মেঘের এমন অবস্থা দেখে আকাশ বললো…….
আকাশঃ-দাঁড়িয়ে আছো কেনো বাসায় যাবে না…??
মেঘ মগ্ন অবস্থায় দাঁড়িয়ে রইলো কোনো সাড়া শব্দ নেই। আকাশ আবার বললো……..
আকাশঃ-মেঘ কিছু বলছি তোমায়। কি ভাবছো এতো..??
মেঘঃ-ক ক কই কিছু না…??
আকাশঃ-তুমি ভয় পাচ্ছো কেনো। নাও উই আর অলমোস্ট সেইফ…??
রিধিঃ-কি ব্যাপার তোমরা এখনো দাঁড়িয়ে কেনো? এসো দেরি হয়ে যাচ্ছে বাসায় যেতে হবে না..??
আকাশঃ-হুমম চলো আমরা আসছি…??
রিধি গিয়ে গাড়িতে উঠে বসে? আকাশ মেঘের হাত ধরে গাড়িতে উঠালো তারপর নিজেও উঠে বসলো..? ওদের জন্য আলাদা একটা গাড়ি আনা হয়েছে। গাড়িতে উঠে মেঘ কোনো কথা বলছে না, কি জেনো ভেবেই যাচ্ছে..?
পর্ব০৮ এর লিংক 👇👇
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=138424191370628&id=111134014099646
হ্যা মেঘ নিশ্চয়ই এটাই ভাবছে আর একটু পরে আকাশ আর মেঘ আলাদা হয়ে যাবে। ভাবতেই মেঘের ভেতরে একটা ঝড় বয়ে যায়..?
অন্যদিকে আকাশের ভেতরে একটা ভাবনা বিরাজমান করছে..? আকাশের মনে যেই ঝড়টা যাচ্ছে সেই একই ঝড় মেঘের হৃদয়ে বইছে..? দুজনেই একটা বিষয় নিয়ে চিন্তা করছে…?
এসব ভাবতে ভাবতে বাসার সামনে চলে আসে..? রিধি ওদেরকে নামিয়ে দিয়ে বাকিদের নিয়ে থানার দিকে চলে গেলো। এদিকে আকাশ আর মেঘ বাসায় ডুকতেই আকাশের মা মেঘকে জড়িয়ে ধরে বললো…….
চলবে কি….??