dangerous love পর্ব -০৩

#Dangerous_Love
#Angle_Moon_Angle_Moon
#03
কথাটা বলে আগুন একটা শয়তানি হাসি দিল।
আনুশকা ভাবছে এইলোকের প্রতি বিশ্বাস নেই।
কখন কি করে ফেলবে আল্লাহয় জানে। তার চেয়ে বরংএই লোকের কথা মেনে নেই।

তারপর এখান থেকে বের হলে সব শুধে আসলে ফিরয়ে দিবো।

আগুনঃ কি হলো?? তুমি এতো কি ভাবছোা???
কাজটা তুমি করবে না আমি করবো???
নাকি তুমি চাইছো আমি তোমাকে,,,,,
বলেই একটা শয়তানি হাসি দিলো আগু।

আনুশকা কিছু না ভেবেই এক দৌড়ে এসে আগুনকে জড়িয়ে ধরলো।

আগুনঃঃ যাক বাবা ঔষধটা কাজে দিয়েছে।
মাঝে মাঝে এমন ডোজ দিতে হবে।

আনুশকা ঃঃ হেসে নে এখন তারপর তোকে চরম মূল্য দিতে হবে। ( মনে মনে বলল)

আগুন যেনো হাড়িয়ে গেছে অজানাতে সে আনুশকার মাঝে।
আনুশকাকে ছাড়ার নামই নিচ্ছেনা আগুন।
এদিকে আনুশকার ধম নিতে কষ্ট হচ্ছে।

আনুশকা বুঝতে পারছে,, এভাবে হবেনা,, ওকেই কিছু একটা করতে হবে।
মনে মনে এইগুলো বলে আনুশকা আগুনকে জোড়ে জোরেে ধাক্কা দিতে লাগলো বাট পারলোনা ছাড়াতে।

হাজার হোক একটা ছেলের সাথেতো একটা মেয়ে পেরে উঠবেনা। যদি আগুনের মতো এমন বডি বিল্ডার হয় তাহলেতো আনুশকার মতো দশটা মেয়েও পেরে উঠবেনা।
।।
অবশেষে আগুন আনুশকাকে হালকা ভাবে ছেড়ে দিয়ে বললো।
আগুনঃঃ তোমার মতো শুটকি মাছ আমার সাথে পেরে উঠবেনা।
শুধু শুধু তোমার এনার্জি নষ্ট হবে। তাতে তোমারই ক্ষতি। এনার্জি নষ্ট হলে আমার সাথে রোমান্স করবে কিভাবে।
।।
আনুশকা ঃঃ ছাড়ুন আমাকে প্লিজজ। আমার কষ্ট হচ্ছে।


আগুন আনুশকার কথায় আনুশকাকে ছেড়ে দিলো।
আনুশকা এবার অনেকটা দূরে চলে গেলো
আগুনের থেকে।
আগুন কিছু না বলে দরজা খুলে চলে গেলো।

আনুশকা এখন খাটে বসে পড়লো। সে ভাবছে এখান থেকে কিভাবে পালানো যায়।
আর যাইহোক এইলোককে তো আর ভালোবাসা যায়না।


লোকটা আস্তো একটা ডেন্জারেস। কিভাবে একটা মেয়ের চুল কাটতে পারলো এই ডেঞ্জারাস।

আগুন ড্রাইভ করছে আর ছোটবেলার কথা ভাবছে। তখন ওর বয়স ছিলো,, মাত্র আট বছর। চোখের সামনে ওর পুরো পরিবার ভেসে উঠছে।
কিভাবে ওর পরিবার ধবংস হয়ে গেলো সেটা তার এখনো মনে আছে।

আগুনের পরিবার ধ্বংস হওয়ার পিছনে তার আপন চাচার প্রতক্ষ্য হাত রয়েছে।

আগুন এজন্য এতো বছর পর দেশে এসেছে।
নিজের হাতে আগুন তার চাচাকে চাচাকে শাস্তি দিবে।।
আনুশকা হলো আগুনের চাচার মেয়ে। সম্পর্কে আনুশকা আগুনের চাচাতো বোন।

ছোটবেলায় আগুনের সাথে আনুশকার বিয়ে হয়েছিল। আগুন আনুশকাকে ছোট থেকেই ভালো বাসতো।
বাট আনুশকা তখন তিন বছরের ছিলো।তাই আগুনের কথা মনে নেই আনুশকার।
হয়তো বিয়ের কথাও মনে নেই।

আগুন একটা শপিংমলে গাড়ি থামালো। তারপর ভিতরে গিয়ে প্রয়োজনিয় জিনিস পত্র কিনলো আনুশার জন্য ।

অনেক গুলি শাড়িও কিনলো,, সব আগুনের পছন্দ মতো কিনলো।

আনুশকা অনেক সুন্দরী। একদম পুতুলের মতো। যে কেউ দেখলে ওর প্রেমে পড়ে যাবে।।
আনুশকার ঠোঁট সব থেকে বেশি আকর্ষণীয় করে আগুনকে।
তাইতো তখন নিজেকে সামলাতে পারেনি আগুন।

আগুন এবার একটা জঙ্গলে চলে গেলো যেখানে আনুশকাকে একটা বাড়ির ভিতরে আটকে রেখেছে।।

ভিতরে গিয়ে দেখে আনুশকা নেই।এটা দেখে আগুনের মাথা নষ্ট হয়ে গেলো।

আগুন আনুশকা বলে চিল্লানো শুরু করলো।

আনুশকা লুকিয়ে ছিল। সে এবার পিছন থেকে এসে আগুনের মাথায় সজোরে লাঠি দিয়ে বাড়ি দিলে।।

আগুন চিৎকার দিলো। আনুশকা এবার ভয় পেয়ে গেলো। সে দৌড়ে পালাতে শুরু করলো বাট পারলোনা। তার আগেই আগুন ওকে ধরে ফেললো। আর ধরে একটানে বিছানায় ফেলে দিলো।।

আনুশকা ভয়েে চোখ বন্ধ করে ফেললো।
আগুন রাগে গজ গজ করতে করতে আনুশকাকে কিস কনতে লাগলো পাগলের মতো। সাথে এলোপাথারি কামড়ও দিতে লাগলো,,,,,,,,,,,,,, 💗💗💗💗💗💗💗💗💗💋💋💋💋💋💋💋💋💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💞💜💜💜💜💜💜💖💖💖💖💖💖💖💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙💙

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here