পায়ের উপর পা তুলে আরাম করে বসে আছে!খান গ্রুপ ইন্ডাস্ট্রির মহাপরিচালক আরাভ খান!আর এক নজরে চেয়ে আছে শীতলের দিকে,চেয়ারে হাত পা বাঁধা অবস্থায় সেন্সলেস হয়ে পরে আছে শীতল!মুখটা কাপড় দিয়ে ঢাকা।গার্ড কে বলো কাপড় টা সরাতে!কাপড় টা সরতে যেন একটা মিষ্টি মায়াবী সুন্দরীর চেহারা বের হয়ে আসলো। আরাভ থমকে গেছে মুখ দিয়ে আপনি আপনি বের হয়ে এসেছে মায়াবিনী।কেনো হঠাৎ তুমি এলে?কেনো নয় তবে পুরোটা জুড়ে? আজ পেয়েও হারানো যায়না মানা,বাঁচার মানেটা রয়ে যাবে দূরে।সত্যি কি তুমি এই আরাভ এর মায়াবিনী।
লেহাঙ্গাটা ওলোট পালোট চুল কোপা করা।আরাভ একটা গার্ডকে ইশারা করে বলে পানির বোতল নিয়ে আসতে!একটা গার্ড পানির বোতল নিয়ে আসে তার দিকে।আরাভ পানির বোতলের পানিটা শীতলের মুখে ঢেলে দিলো শীতল চোখ মেলে তাকিয়ে দেখে তার সামনে একটা লোক বসে, চোখ মুখ দেখেই বুঝা যাচ্ছে সে এখনো বিষণ রেগে আছে!
______________
ফ্লাশব্যাক
🍁🍁
অচেনা-হ্যালো স্যার আজ আরমান মির্জা এর গ্যাং কিছু মেয়েকে আর বাচ্চাদের কিডন্যাপ করে বর্ডার বাহিরে পাচার জন্য নিয়ে যাচ্ছে।ড্রাগস সাপ্লাই করার জন্য রতন খামারের গোডাউন রাখা হয়েছে।মেয়েদের সাথে যে বাচ্চাগুলোকে পাচার করা হবে!তাদের কাঁধে ছোট ব্যাগের মধ্যে ড্রাগস সাপ্লাই করে বিদেশে চালান করা হবে আজ রাতেই।
_______ফোনের ওপর পাশ থেকে ভারী কন্ঠে ওকে তুমি তাদের ফলো করো!আর আমাকে প্রত্যেকটা সময়ের এর লোকেশন ম্যাসেজ করতে থাকো।রতন খামারের কোডাউনে ড্রাগস বাচ্চাদের ব্যাগে যাওয়ার আগেই সেগুলো আমি আগুনে জ্বলসানো দেখতে চাই। ওদের কেউ যেন তোমাদের দিকে সন্দেহ না করে সেই দিকে খেয়াল রাখবে।ওখানকার কাজ শেষ হলে সরে যাবে তোমরা।কাজটা করে সবটা আপডেট দিতে থাকো। মেয়েদের আর বাচ্চাদের বাঁচানোর জন্য রাতের মিশনে নামবো আমরা।
অচেনা-জী স্যার! আমরা আপনাকে প্রতিটা মূহুর্তের আপডেট দিতে থাকব।সালাম স্যার আল্লাহ হাফেজ।
।।
সেই লোকের কথা মতো রতন খামারের গোডাউন আগুনে কোটি কোটি টাকার ড্রাগস জ্বলছে দাউদাউ করে।
আরমান মির্জা মাথায় হাত কে করলো তার এমন সর্বনাশ।কোটি কোটি টাকা লস হলো।কি জবাব দিবে জগৎ রায় কে।জগৎ রায় আরমান মির্জা কে ছেড়ে দিবে এই ভুলের জন্য মনে হয় না।হঠাৎ কল আসায় কাঁপা-কাঁপি শুরু করে দেয়!আরমান মির্জা
কাঁপা কাঁপা হাতে ফোন কানে ধরল।
আরমানঃহ্যালো স্যার।
_______কি ব্যাপার মির্জা সাহেব!কন্ঠ এমন ভিতু কাপুরুষদের মতো শুনা যাচ্ছে কেনো।মিউ মিউ করার মানুষ আমার একদম পচ্ছন্দের নয়।আপনি জানেন নিশ্চয়। তাহলে এমন মিউ মিউ করছেন কেনো?লাস্ট কথা চিৎকার করে বলে উঠলোও জগৎ রায়।
আরমান মির্জা কাঁপা কাঁপা গলায় বলো!স্যার একটা খারাপ খবর আছে।
জগৎ রায়ঃনো,নো মিষ্টার আরমান মির্জা!নো আপনি ভালো করে জানেন। খারাপ কথা শুনার আমার অবাশ্য নেই। তাহলে আপনি এই কথা কেনো বলছেন।
আরনান মির্জাঃআসলে স্যার আমাদের রতন খামারের গোডাউন ড্রাগস বিদেশে চালান করার আগেই, সবটা আগুন লেগেই শেষ হয়ে গেছে।
এই কথা বলে মির্জা সাহেব কাঁপা-কাঁপির মাএা আরো বেড়ে গেলো। মনে হয় হার্ট অ্যাটাক করবে এখনিই।ওপাশে জগৎ রায় কোনো কথা বলতে না শুনে প্রান যায় যায় অবস্থায়। নিরবতার লক্ষ্যন মানে বিপদের পূর্বা আভাস।
জগৎ রায়ঃআহা মিষ্টার মির্জা এ তুমি কি শুনালে আমায়। আমার যেনো শরীরের কেউ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।তোমাকে এখন হাতের কাছে পেলে আমি তোমার শরীর থেকে মাথাটা আলাদা করে ফেলতাম।আমার কোটি কোটি টাকা এভাবে আগুনে শেষ হলো কি করে?তুমি কি হাওয়া লাগিয়ে ঘুরছিলে। একটা কথা কান খুলে শুনে রাখো। আমার যে লস তুমি করিয়েছো তার পাই পাই হিসাব আমার চাই।বাকিগুলো কাজ এটার মতো অসম্পূর্ণ হলে তোমাকে এই পৃথিবীতে থেকে গায়েবি করতে আমার এক সেকেন্ড লাগবে না কথাটা মনে রেখো।
আরমান মির্জা ফোনটা হাত থেকে রেখে টেনশনে পরে গেলেন।কি হবে কে জানে। এখন বাচ্চাদের আর মেয়েদের পাচার করে বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে কথা বলে উচ্চতো মানে নিলাম করতে পারলেই যেনো।লাভের মুখ দেখিয়ে সবাই কে খুশী করতে পারলেই! জগৎ রায় কে ঠান্ডা কিছুটা করা যাবে।
আরমান মির্জা কাউকে ফোন লাগালেন!
আরমান মির্জাঃহ্যালো,আমার আরো মেয়ে চাই যত টাকা লাগে লাগুক।আরো মেয়ে আনার ব্যাবস্থা করো। জগৎ রায় কে খুশী করার জন্য আমাকে যা করতে হয় আমি তাই করবো। প্রয়োজন পড়লে নিজের মেয়েকে জগৎ রায় এর বিছানায় পাঠাতে দুবার ভাবো না আমি।
দরজা পাশ থেকে কনিকা মির্জা এই কথা শুনে চমকে গেছে।গায়ের মশম দাঁড়িয়ে গেছে। আরমান মির্জা কথা শুনে ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নিলো।
কণিকাঃর্দীঘ ২৫ বছর এই মানুষটার সাথে সংসার করছি আমি।কখনো ভাবতেই পারেনি মানুষ টা এত টা নিচ এতটা নোংরা ছি,
__________নিজের এক ছেলেকে হারিয়েছি ৫ বছর আগে। তার বাবার পায়শ্চিতের জন্য। আরেক ছেলে বিদেশে মাটিতে পড়ে আছে।বাবার কাজ কর্মের শত্রু লোকেদের জন্য।আর এখন মেয়ে কে গুটি করে। নিজের বাবা হয়ে যে নোংরা খেলা মেতে উঠেছে। তা আমি মা হয়ে কিছুতে হতে দিবো না।আমার মেয়েকে বাঁচানোর জন্য যা করতে হয় আমি তাই করবো।হ্যা এটা সত্যি শীতল কে আমি জম্ম দেইনি।পেটে নয় মাস রাখিনি। তাই বলে মা হওয়া যায় না। শীতল আমার কিছু হয় না। কিন্তু ওহ তো তোমার মেয়ে তোমার রক্ত। আর তাকে তুমি ছি,আমার ভাবতেই ঘৃনা লাগছে।তোমার এই নোংরা মন মানসিকতার জন্য একে একে সব হারিয়েছো।করেছো টাকার পাহাড়। এই টাকার পাহাড় এক দিন ধ্বংস হবে তা খুব শীঘ্রই ঘনিয়ে আসছে।এটা বলে সরে আসলোও কনিকা মির্জা!লেখনীতে ইয়ানুর আক্তার ইনায়া!
মেয়ে কে বাঁচানোর জন্য আমাকে যা যা করতে হয় আমি তাই করবো।এই কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে গেলো কনিকা মির্জা।
১ ঘন্টা পর
।।
।।
কনিকা মির্জা বসে আছে একটা বাড়িতে।যেখানে রয়েছে সিকিউরিটি গার্ড সবার হাতে অস্ত্র।বাড়ির চারদিকে রোবট পুতুল রাখা।বিনা পারমিশন ঢুকতেই গেলেই প্রান হারাতে হবে। কারন পুতুলগুলো ফায়ার শুরু করবে বিনা পারমিশনে ঢুকার চেষ্টা করলে।এখানে পারমিশন নিয়ে ঢুকতে হয়।কনিকা মির্জা পারমিশন নিয়ে এসেছেন।
সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসছে আরাভ খান।খান গ্রুপ ইন্ডাস্ট্রির মহাপরিচালক আরাভ খান।বিজনেস ম্যান হিসেবে সবাই এক নামে চিনে। আরাভ টাইগার্স গ্রুপের লিডার মাফিয়া কিং আরাফ খান।মাফিয়া গ্রুপের লিডার।নিজের এবং মা আর ছোট ভাইয়ের শত্রুর আক্রমণে জন্য মাফিয়া গ্রুপ গঠন করেন।তার জীবনে অনেক শত্রু।কারন অসৎ অসাধু মানুষদের জন্য তিনি ভয়ংকর মানুষ।আরাভ কে শেষ করতে অনেক চেয়েছে কিন্তু পারেনি।বারবার ব্যর্থ হয়েছে।আরাভ, মা আর ভাইয়ের সাথে রয়েছে পুরোনো খামে বিষাক্ত ভয়ংকর অতীত যা আস্তে আস্তে সামনে তুলে ধরবো।
আরাভ দেখতে গুড লুকিং হ্যান্ডসাম।জিম করা বডি,স্টাইলিশ তার এত সৌন্দর্য তবুও তার কোনো অহংকার নেই।মাফিয়া গ্রুপদের মধ্যে টাইগার গ্রুপ সবচেয়ে ভয়ংকর।কিং হওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাথে দুঃসাহসী, শক্তিশালী , বুদ্ধিমত্তার অধীকারী একজন মানুষ।নিজেকে অস্ত্র চালনায় পারদর্শী করেছে।সেটা তলোয়ার হোক কিংবা বন্ধুক, পিস্তল বা রাইফেল।আরাভ হার না মেনে লড়াই করতে হয় নিজেকে সেই ভাবে তৈরি করেছেন।সাতার কাঁটায় দূরন্ত।পানির গভীরেও সময় পরিমাপের ৬০ মিনিটের ১২ মিনিট সময় নিঃশ্বাস ছাড়াই থাকার প্রশিক্ষণ আরাভ নিয়েছে।
কনিকা মির্জাঃআসসালামু আলাইকুম বাবা! আমি আপনার কাছে একটা সাহায্য চাইতে এসেছি।জানি না আমি মা হয়ে মেয়ে কে বাঁচাতে পারবো কি না! নিজের জম্মদাতা নোংরা ষড়যন্ত্রের শিকার হাত থেকে।
আরাভ সালামের জবাব নিয়ে ভ্রু কুচকে থাকালো। কি বলতে যান পরিষ্কার করে বলুন।এরপর কনিকা মির্জা যা বলেন তা শুনে আরাভ এর কপালের রগ ফুলে গেছে। কতটা জঘন্য হলে নিজের মেয়েকে অন্যের বিছানায় পাঠানোর কথা ভাবতে পারে।আরাফ এক বুক ঘৃনা চলে আসে তার জন্য। আরাভ কনিকা মির্জা কে কথা দেয় তার কন্যাকে বাঁচাবে।যেই কোনো মূল্যে।শীতল তার বান্ধবীর বার্থডে পার্টি থেকে আসার পথে আরাভ মেয়ে গার্ড দিয়ে শীতল কে তুলে এনে মিশনে যায়।মির্জা আর জগৎ এর বরবাদী করে এবং মিশন সাকসেসফুল হয়।
এবার বর্তমান……………….
আরাভ রাগী চোখে শীতলে দিকে তাকিয়ে আছে।
শীতলঃকে আপনি? আমাকে এখানে ধরে রাখার মানে কি?
আরাভঃআমি কে সেটা বলার প্রয়োজনবোধ করছি না?তোমার মা,মিসেস কনিকা মির্জার কথায় তোমাকে এখানে তুলে আনা হয়েছে।
শীতলঃমিসেস কনিকা আমার কেউ নয়।আমি চিনি না তাকে তার সাথে আমার কোনো সম্পক নেই। আমার বাবা আরমান মির্জা মা তারিন মির্জা আমি তাদের একমাএ কন্যা সন্তান।
আরাভঃএই প্রথম দেখলাম মেয়ে মাকে অস্বাীকার করছে।আর মা মেয়ে কে বাচানোর চেষ্টা করছে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার।কথা ঘুরানো আমার পছন্দ না, আমি সোজা সাপ্টা কথা বলব। মিসেস কনিকা মির্জা আসলেই তোমাকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
শীতলঃএটা আপনার ভুল ধারনা। আমি শীতল মির্জা, আমি কারো কাছে মাথা নোয়াতে শিখিনি। সো মিসেস কনিকা সাথে গলায় গলায় ভাব করে চলে গিয়ে নিজের ইমেজ নষ্ট করতে চাই না।আমি তো এখান থেকে পালাবো সাথে আপনার নামে থানায় মামলা করবো। বিশিষ্ট শিল্পপতি আরমান মির্জা একমাএ কন্যাকে অপহরণ করা শাস্তি ভোগ করার জন্য তৈরি থাকুন মিষ্টার।
আরাভঃ ওহ রিয়েলি, আই এম ইমপ্রেসড।একটা পিচ্ছি মেয়ে কিনা আরাভ খান কে ভয় দেখায়।যে আরাভ খানের নাম শুনলে সবাই ভয় পায় তাকে কিনা চোখ রাঙিয়ে হুমকি দিচ্ছে তাও আবার সামনা সামনি।আপনার জায়গা অন্য কেউ হলে এতক্ষণে ভয়ে শেষ হয়ে যেত।এত কথা বলার সুযোগ পেতো না আরাভ খানের সামনে।আপনি আমার সামনে বসেও গলা উচু করে কথা বলছেন।ওয়াও।
শীতলঃঅন্য কেউ কি করবে না করবে সেটা জানার আমার কোন ইন্টারেস্ট নেই।আমি আপনাকে ছাড়বো না।
আরাভ নিচু হয়ে শীতলের মুখের সামনে গিয়ে বলল —এখান থেকে উঠতে পারছেন না আবার আমাকে ছাড়বেন না বলছেন?
শীতলঃজাস্ট একবার আমার হাত খুলেন, দেখেন আমি আপনার কি হাল করি।
আরাভঃ সত্যি পারবেন আমার সাথে?
শীতলঃ ভয় পাচ্ছেন?
আরাভঃ হ্যা কিছুটা। তবুও ছেড়ে দেখি কি করতে পারেন।
আরাভ হাতের বাধন টা খুলে দিল। শীতল বসা থেকে উঠে দাড়াল। হাতের উপর রশির দাগ পড়ে গেছে। শীতল যেন এতক্ষন পর মুক্ত পাখি হতে পারল।
আরাভঃএকটা মুচকি হাসি দিয়ে বলল
—-তারপর কি করবেন আমার?
শীতল আরাভে দিকে রাগান্বিত চোখ নিয়ে তাকাল।প্রথমেই পা উঠিয়ে একটা লাথি দিতে চাইল, কিন্তু আরাভ সরে গেল।নিশানা মিস হওয়াতে শীতল আরো খেপে গেল।এবার হাত দিয়ে ঘুষি মারল নাক বরাবর।
নাহ এবার ও খুব সাবধানে আরাভ পাড় হয়ে গেল। লেহেঙ্গা জন্য ঠিকমত পারছে না নড়তে। বারবার ব্যার্থ।এবার আরাভ কে থাপ্পর মারার জন্য হাত বাড়াতেই আরাভ হাত টেনে শীতল কে পেছনে ঘুরিয়ে ফেলল। দুই হাত পেছনে চাপ দিয়ে ধরে শীতলকে কাছে টেনে নিল। শীতল হাস পাস করছে ছাড়া পাওয়ার জন্য। হাতে খুব লাগছে ওর। চুলগুলো খুলে এলোমেলো হয়ে পড়েছে মুখে সামনে।
আরাভঃঅনেক দেখিয়েছেন মিস শীতল নাউ ইটস মাই টার্ন।
শীতলঃ ভীতু কাপুরুষ, সাহস থাকলে সমানে সমানে লড়াই কর। এভাবে কেন ধরে আছিস।
আরাভঃ তাহলে কিভাবে ধরব মিস শীতল?
এভাবে??শীতল কে এবার ঘুরিয়ে আরাভের মুখের বরাবর দাড় করাল।কোমড়ের কাছে এক হাত শক্ত হয়ে আটকে আছে। আর এক হাত শীতল দুই হাত চেপে ধরছে। এত কঠিন সময় এ পর্যন্ত কোন দিন আসে নি শীতলে। পারছে না লড়াই করতে এই লোকের সাথে শক্তিতে।
আরাভঃ কি শেষ সব শক্তি?
শীতলঃকান্না করতে করতে বলল -, আপনি একটা জঘন্য, শয়তান , মেয়ে কাছে পেয়ে কন্ট্রোল হচ্ছে না?
শীতলের এর এ কথা শুনে মাথায় রক্ত চেপে গেল।শীতলের কোমড়ে চারটা নখ বসিয়ে দিল চাপ দিয়ে। লেহেঙ্গা সাথে ওড়নাটা কোমড়ের অংশ টা সরে যাওয়ায় সরাসরি কোমরে নখ বসে গেল।ব্যথায় শীতল চিৎকার করে উঠল।
—-নেক্সট টাইম বি কেয়ারফুল।আমি সব সহ্য করব, বাট এইসব এসকিউজড না।
শীতলঃছাড়ুন, লাগছে আমার।
আরাভ শীতল দিকে তাকাল।কান্না করতে করতে মুখ লাল হয়ে গেছে। শীতল দাতে দাত চেপে আছে শক্ত করে।
##King_in_the_city_of_Mafia
#Yanur_Akter_Eanya
#সূর্চনা_পর্ব
আসসালামু আলাইকুম।আমি এ টাইপের গল্প প্রথমবার লিখছি।কেমন হয়েছে জানি না গল্পের মধ্যে কোনো ভুল করলে ধরিয়ে দিবেন।গল্পটা রোমান্টিক,রহস্য, ভিলেন টাইপ কিছু অবশ্যই থাকবে।আপনাদের রেন্সপন্স পেলে পরে পাঠ দিবো।
ধন্যবাদ!