তোলপাড় পর্ব ৮+৯

#তোলপাড়💓
#পর্বঃ৮
#শান্তনা_আক্তার(Writer)

সন্ধ্যায় বউ ভাতের অনুষ্ঠান।বাড়িতে বেশ ধুম পড়ে আছে।অপা কোমড়ে আঁচল গুজে সবাইকে ইন্সট্রাকশন দিচ্ছে।মাঝে মাঝে ডেকোরেটরস ও কুকদের কাজে হেল্প ও করছে নিজ যথাসাধ্য মতো।রিমি মাঝে মাঝে রুম থেকে বের হয়ে ড্রইং রুমে উঁকি দিয়ে দেখছে।আচমকাই আহসান হুংকার দিয়ে রিমিকে ডাকলো।রিমি ডাক শুনে রুমের ভেতর গিয়ে বলে,আমাকে ডেকেছেন?

আহসান রাগি মুডে রিমির সামনে গিয়ে বলে,আমি সব কিছুতে চুল কেন পাই হুম?ওয়াশরুমে গেলে চুল দেখি,বসে থাকলেও চুল উঁড়ে আসে,এখন আমার চিরুনি টাতেও চুল লেগে আছে কেন?

-আ আ আমার চুল লম্বা তাই হেয়ারফল তো হবেই।তাছাড়া আপনার চিরুনি দিয়ে আমার চুল ভালো করে আঁচড়াতে পারি না।খুব ছোট চিরুনি।তাই আঁচড়াতে গেলে চুল ছিড়ে যাচ্ছে(কাঁপা কাঁপা গলায়)

-ডিসগাস্টিং লাগে আমার এগুলো।তুমি আজই অনলাইন থেকে তোমার যাবতীয় সামগ্রী অর্ডার করবে।আমার জিনিসে একদম হাত লাগাবে না।মনে থাকে যেন!(কর্কশ সুরে)

-জ্বি মনে থাকবে।

-আর বার বার রুমের ভেতর আসা যাওয়া করছো কেন?এক জায়গায় বসে থাকতে পারো না!

রিমি কিছু বলবে কি কেউ একজন এসে ভাবি বলে ওর দু হাত ধরে ঘুরতে লাগলো।রিমি যেন হতভম্ব হয়ে গেল ছেলেটির এরুপ আচরণে।ছেলেটি রিমিকে ছেড়ে আহসানকে গিয়ে জড়িয়ে ধরে বলে,হাউ ডু ইউ ডু ব্রো?(লেখিকাঃশান্তনা আক্তার)

-হোয়াট এ প্রেসেন্ট সারপ্রাইজ!জিসান তুই!কখন এলি?মামু কোথায়?

-ওয়েট ব্রো,এতোগুলো questions একসাথে জিগ্যেস করলে কিভাবে আন্সার দেই বল?আমি মাত্র এলাম।ড্যাড আসেনি জরুরি কাজ আছে তাই।এগুলো ছাড় আমি আগে আমার নিউ ভাবির সাথে কথা বলি।What happened ভাবি? আমি তোমাদের বিয়ে attend করতে পারিনি তার জন্য সরি।

রিমি হেসে বলে,সমস্যা নেই।আপনার বাবা মা কেমন আছে।রিমির প্রশ্নে জিসান মুখ কালো করে ফেললো।তাই দেখে রিমি আবার জিজ্ঞেস করে,আমি কি কিছু ভুল বলেছি?

-no no,আসলে আমার মম গত ইয়ার স্ট্রোক করে মারা যান।

-আমি খুবই দুঃখিত।

-তুমি সরি কেন বলছো?তুমি তো আর জানোনা।

-হুম,তো আপনি ওনার মামাতো ভাই তাইতো?!

-ইয়াহ!কিন্তু তুমি আমাকে আপনি করে কেন বলছো?আমি তোমার ব্রাদার ইন ল হই তাই নো আপনি টাপনি।অনলি তুমি।

রিমি মুচকি হেসে বলে ওকে ডান।রিমি আর জিসান একে অপরের সাথে গল্প জুড়ে দিয়েছে।এদিকে আহসান রেগে ফায়ার।আহসান রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে কড়া গলায় বলে,তোমরা বাহিরে গিয়ে গল্প করো আমার ইম্পর্ট্যান্ট কাজ আছে।

জিসান বলল,ওকে।ভাবি চলুন আমরা বাহিরে গিয়ে গল্প করি।অনেক কিছু শুনবো গতকালকে কি কি হয়েছে,স্রুতি কি কি কান্ড করেছে। সব শুনবো।(লেখিকাঃশান্তনা আক্তার)

-ওকে চলো।

-এখন গল্প করার সময় নয়।কিছু সময় পর গেস্টরা চলে আসবে।আমাদের রেডি হতে হবে।তুই অনেক দূর থেকে এসেছিস,গিয়ে রেস্ট নে।
বিরক্ত হয়ে বলে আহসান।

-ওকে তাই হোক।

হাফ আওয়ার পর পার্লারের লোকজন এসে রিমিকে সাজানো শুরু করে।আহসান রেডি হয়ে নিচে চলে যায়।সাজানো শেষ হলে রিমিকে নিচে নিয়ে যাওয়া হয়।রিমি ওর ভারী লেহেঙ্গাটা সামলাতে সামলাতে নিচে নেমে আসে।বাড়ি ভর্তি সবাই রিমিকে দেখে হা হয়ে তাকিয়ে আছে।রিমি পিংক কালারের একটা লেহেঙ্গা পড়ে আছে।পিংক ওর ফেভারিট কালার তাই পিংক কালার লেহেঙ্গা চুজ করেছে ও। পিংক লেহেঙ্গার উপর হোয়াইট ও গোল্ড স্টোনের কাজ করা।রিমির চুলের মাঝখানে সিঁতি করে টিকলি দেওয়া।চুলগুলো হালকা কার্ল করে বুকের দুপাশে ফেলে রাখা হয়েছে।মুখে ব্রাইডাল সাজ।সাথে গাঁ ভর্তি গহনা।একেবারে সেলিব্রিটি নাইকা লাগছে ওকে।সকলে অপা আর রঞ্জিতের কাছে রিমির প্রশংসা করছে।আপনার ছেলের বউ মাশাল্লাহ খুবই সুন্দর,লাখে একটা মেয়ে।একেবারে হাতে তৈরি পুতুল,স্রুতির চেয়ে ওর বান্ধুবি দেখছি বেশি সুন্দর।ভালোই হয়েছে স্রুতি পালিয়েছে।নইলে এতো সুন্দর মেয়েকে ছেলের বউ হিসেবে পেতে না।আবার কেউ কেউ তো বলছে আমার ছেলের জন্য যদি এমন একটা বউ পেতাম!এতো এতো কমপ্লিমেন্ট শোনার পরো রঞ্জিত মুখ গোমড়া করেই রেখেছে।আর অপা বিরাট হাসির সহিত সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছে।(লেখিকাঃশান্তনা আক্তার)
আহসানের ফ্রেন্ড সব রিমিকে নিয়ে সমালোচনা করছে।কেউ বলছে দোস্ত তোর কপালটাই ভালো,একদম পুতুলের মতো বউ পেয়েছিস।আবার কেউ বলছে,ইয়ার তোর যদি ভুল করে স্রুতির ফ্রেন্ড এর সাথে বিয়ে না হতো তাহলে আমিই স্রুতির ফ্রেন্ডকে বিয়ে করে ফেলতাম।আহসান যেন ভেতরে ভেতরে রাগে ফুসছে সবার কমপ্লিমেন্ট শুনে।আহসান নিজের মুষ্টিবদ্ধ করে রেখেছে।কোনো মতে ও নিজের রাগকে আড়াল করে আছে।আহসানের চোখ কান লাল হয়ে আছে।আহসান আর রিমিকে পাশাপাশি বসানো হয়েছে।আহসান এতটাই রেগে আছে যে রিমির দিকে ভুলেও তাকাচ্ছে না।রিমি মাঝে মাঝে সকলের দৃষ্টিগোচরে আহসানের দিকে তাকিয়ে আবার চোখ সরিয়ে ফেলছে।আহসান ব্লু শেরোয়ানি পড়েছে।হাতে ব্লু ওয়াচ ও চোখে ব্লু গোগালস পড়া সাথে চুল স্পাইক করা।রিমি যেন আবার ক্রাশ খেল সেই প্রথম দেখার মতো।এ নিয়ে দুবার ক্রাস খেল আহসান কে দেখে।প্রথম দিনও রিমি এভাবেই লুকিয়ে লুকিয়ে আহসানকে দেখেছিলো।রিমির সেই থেকে আহসানকে দেখছে কিন্তু আহসান মনের ভুলেও রিমির দিকে তাকাচ্ছে না।তাই দেখে রিমির বেশ রাগ হলো।মনে মনে ইচ্ছে মতো বকছে আহসানকে।(লেখিকাঃশান্তনা আক্তার)

-বহুত ভাবওয়ালা তো আপনি!এতো কিসের attitude?সবাই কতো প্রশংসা করছে আমার আর উনি একটাবার তাকিয়েও দেখলোই না আমায়।হুম বুঝেছি উনি তো ভ্যাম্পায়ার,তাই আমার মতো সাধারণ মানুষের দিকে তাকাবে না।এটাই স্বাভাবিক। উনি নিশ্চয়ই কোনো এক ভ্যাম্পায়ারনিকে খুঁজছে।খুঁজলে খুঁজুক আমার কি?আমি ওনার হাত থেকে মুক্তি পেলেই বাঁচি হুহ।
#তোলপাড়💓
#পর্বঃ৯
#শান্তনা_আক্তার(Writer)

ফাংশন শেষে মেহমানরা যে যার মতো চলে গেলে সবাই যার যার রুমে চলে আসে।আহসানের পিছু পিছু রিমিও রুমে যায়।রিমি প্রবেশ করতেই আহসান ঠাশ করে দরজা লাগিয়ে দিল।জোড়ে শব্দ হওয়ায় রিমি খানিকটা কেঁপে উঠল।রিমি আরও ভয় পেয়ে গেল আহসানের ভয়ংকর চাহনি দেখে।হঠাৎ আহসান এসে রিমির চুলের মুঠি ধরে ফেলল।রিমি ব্যাথায় কুঁকড়ে উঠে ও মা বলে আর্তনাদ করতে লাগলো।রিমির কান্না দেখেও আহসানের মায়া হলো না বরং ও বলল,কাঁদ বেশি করে।খুব শখ সাজার তোর তাইনা,এই বলে রিমির চুল ছেড়ে দেয়।তারপর ঠোঁটের লিপ্সটিক আঙুল দিয়ে ঘষে ঘেটে দেয়।তারপর চোখের সব সাজ ও বিগড়ে দেয়।রিমি বুঝতে পারছে না আহসান এমন কেন করছে।ওর কাছে আহসানকে হিংস্র জানোয়ারের ন্যায় লাগছে।রিমি কান্নাজড়িত গলায় বলে ওঠে,আপনি এসব কি করছেন?আমার ভুলটা কি?কি করেছি আমি?

আহসান এবার রিমির গলা টিপে ধরে,তোর দোষ তুই এতো সাজলি কেন?এতো সেজে কাকে দেখালি?

-আমি সত্যি বুঝতে পারছি না কিছু।আপনি কি বলতে চাইছেন?আমি সেজেছি বলে এতো রিয়েক্টই বা কেন করছেন?

আহসান আঙুল উঁচিয়ে বলে, আর কখনো সাজবি না বলে দিলাম।আমি যেন আর সাজতে না দেখি তোকে।

-আমি কি ইচ্ছে করে সেজেনি নাকি?আপনারাই তো পার্লারের লোক এনে সাজালেন আমায়?আমি কি করেছি বলবেন প্লিজ?আমার সাজে আপনি এতো রিয়েক্ট কেন করছেন?(রিমি বারবার একই প্রশ্ন করে যাচ্ছে)

-রিয়েক্ট করছি কারণ তোর মতো মিডিলক্লাস মেয়ের এতো সাজ মানায় না।আর এতো সব অর্নামেন্টস পড়ার যোগ্যতা তোদের নেই এই বলে এক টানে গলার নেকলেসটা খুলে ফেলল।খুব শক্তি দিয়ে টান দেওয়ায় নেকলেসটার চেইন ছিড়ে যায় ফলে রিমির গলার কিছু অংশ কেটে যায়।এক এক করে রিমির গায়ের সব গহনা খুলে ফেলে আহসান।যেখানের গহনা খুলেছে সেখানের কিছু অংশ ছিলে গেছে বা কেটে গেছে।রিমি বার বার আঘাতের উপর আঘাত পাচ্ছে।ওর চোখ বেয়ে পানির ধারা অবহিত হচ্ছে।ওর মুখ দিয়ে আর কথা বের হচ্ছে না।চোখের পানি টুকুই যেন হাজারো নালিশ জানাচ্ছে।আহসান রিমির দুবাহু ধরে হালকা ধাক্কা দিয়ে বলে,এবার যাও সামনে থেকে।চেঞ্জ করে নাও,তোমাকে আর দেখতে ইচ্ছে করছে না আমার।রিমিকে একই ভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আহসান আবারও বলল,কি হলো!যাচ্ছো না কেন?রিমি ধিরু পায়ে ওয়াশরুমের ভেতর চলে যায়।ওয়াশরুমের দরজা অফ করে উচ্চস্বরে কেঁদে দেয় ও।আয়নায় কাটা জায়গাগুলো দেখছে আর কান্নার মাত্রা বাড়াচ্ছে।খুব কষ্টে জামা বদলে মুখে পানির ছিটা দিয়ে নিজেকে শক্ত করে নেয় রিমি।তারপর বলে,অনেক সয়েছি আপনার অত্যাচার।তবে আর না।এবার আপনাকে উচিত শিক্ষা দিতেই হবে।নাহলে আপনার মতো অত্যাচারী পার পেয়ে মাথায় উঠে যাবে।আমি একজন শিক্ষিত নারী হিসেবে এই জুলুম আর মানবো না।

রিমি বাহিরে এসে দেখে আহসান শেরোয়ানি বদলে শুয়ে পড়েছে।শেরোয়ানিটা মাটিতে পড়া ছিলো রিমি সেটা উঠিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় রাখে তারপর সোফায় গিয়ে শুয়ে পড়ে।সারারাত ঘুমের জন্য ছটফট করে বেচারি,তবে একটুও ঘুমাতে পারলো না।কিভাবে ঘুমাবে শরীরের বিভিন্ন স্থানের ক্ষত নিয়ে?ব্যাথায় কাতরেছে সারারাত।কেউ নেই ওকে দেখার।সেই অবস্থায় ফজরের নামাজ আদায় করে ও।তারপর আবারও ঘুমানোর বৃথা চেষ্টা করল।একেবারে ভোরের দিক দিয়ে ঘুম আসলো রিমির।তাও বেশিক্ষণ ঘুমাতে পারলো না।রিমির হঠাৎ করে অনুভব হলো ওর শরীরে কারো হাত বিচরণ করছে।চোখ মেলতেই আহসানকে দেখতে পেল।দেখল আহসান ওর ক্ষত স্থানে মলম লাগিয়ে দিচ্ছে খুব যত্ন সহকারে।রাতের কথা মনে পড়তেই রিমি এক চট করে উঠে বসলো।তাই দেখে আহসান বলে,উঠে পড়লে কেন?আরেকটু বাকি ছিলো তো।

আহসানের কথায় রিমির পুরো শরীরে আগুন জ্বলে উঠে।ও বলে,কি করতে এসেছেন আপনি?মলম লাগাতে!নিজেই ব্যাথা দিবেন আবার নিজেই উপশম করতে চাইছেন!হাহ,কোনো দরকার নেই।আপনি পারলে আরও দু তিনটা আঘাত করুন।কারণ এটা কাজটাই আপনাকে যায়।কারো উপশম ঘটানোর ক্ষমতা আপনার নেই।সরি আপনি তো একজন গন্যমান্য ডাক্তার।আপনার দায়িত্ব রুগির সেবা করা।কিন্তু তাই বলে সবার সেবা করার অধিকার আপনার নেই।আমার ক্ষেত্রে তো একদমি নেই।তাই সরে যান এখান থেকে।(কড়া করে বলল)

-আমারই ভুল।এইসব ফকিন্নি মেয়েদের মাথায় তুলতে নেই বলে উঠে দাঁড়ায় আহসান।

কয়েক মিনিট পর আহসান রেডি হয়ে চলে যাচ্ছিলো সেই মুহুর্তে জিসান রুমে প্রবেশ করে।এসেই বলে,গুড মর্নিং ভাইয়া,ভাবি।রিমি কাপড় গোছাচ্ছিল জিসানকে দেখে ওর দিকে তাকিয়ে বলে,গুড মর্নিং।

-তুই কি করতে এসেছিস এখানে?(আহসান)

জিসান উত্তর না দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করে,
-তুই কি এখন হসপিটালে যাচ্ছিস?

-হুম,কেন?

-না এমনি।আর আমি এখানে ভাবির সাথে গল্প করতে এসেছি।গতকাল তো কিছুই বলা হয়নি সেভাবে।তাই এখন চলে আসলাম।তুই যা এখন।

আহসান দাঁতে দাঁত কামড়ে বলে,আমার ইচ্ছে আমি কখন যাব না যাব।তোকে বলতে হবে না।

-ওকে বাবা ভুল হয়েছে এই বলে রিমির কাছে গিয়ে বলে,ব্রেকফাস্ট করেছো?

রিমি হালকা হেসে উত্তর দিল,হুম করেছি সম্পা কিছুক্ষণ আগে দিয়ে গিয়েছিল।

-তুমি নিচে আসোনি কেন?আমরা একসাথে ব্রেকফাস্ট করতাম।

-সম্পা রোজ দিয়ে যায় তাই আর যাওয়া হয়না।

-না এটা কিন্তু ভালো না।এখন থেকে আমরা একসাথে ব্রেকফাস্ট,লাঞ্চ,ডিনার করবো।ঠিক আছে তো?

-আচ্ছা ভাই করবো।

-এই ভাই কাকে বললে হুম?দেবরজি বলবে বুঝলে!

-ওকে দেবরজি।

আহসান ওদের কথপোকথন আর শুনতে না পেরে রাগে গিজগিজ করতে করতে চলে গেল।

#চলবে?
(বিঃদ্রঃঅনেকে আমাকে ভাইয়া বলে,তাদের অবগতির জন্য বলছি আমি একজন মেয়ে।আর কেউ কেউ প্রশ্ন করেছেন আমি বিবাহিত কিনা?না আমি বিবাহিত না।আমি এবার এসএসসি পরীক্ষা দেব ইংশাআল্লাহ।আপনারা বেশির ভাগ মানুষ পার্ট আরও একটু বড় করার জন্য বলেন। আমি যদি একজন পাঠক/লেখিকা হিসেবে বলি তাহলে আমার মন্তব্য নিম্নরুপঃ
As a reader:আমি যত বড়ই গল্প পড়ি না কেন গল্পের গভীরতায় চলে যাওয়ার কারনে গল্পের পার্ট আমার কাছে ছোটই মনে হবে।একটু বেশি চাইবো এটাই ন্যাচারাল।হ্যাঁ এটাই পাঠক।

As a writer:আপনি লিখে দেখেন কতটা সময় ব্যয় হয়।আপনি যদি লিখতেন তাহলে বুঝছেন কতো টাইপিং মগজধোলাইয়ে কতো লিখা!😣
তাই সবারটা বোঝা দরকার।ধন্যবাদ।হ্যাপি রিডিং।)
#চলবে?
(কপিবাজদের উৎপাত বেড়েছে বুঝলাম।ভেবেছিলাম কয়েকদিন পর গল্প দেব কিন্তু আপনাদের ম্যাসেজ ও কমেন্টের জন্য না লিখে থাকতে পারলাম না।হ্যাপি রিডিং)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here