তোমার আড়ালে শেষ পর্ব

💞 তোমার আড়ালে 💞

Urme prema (sajiana monir)

পার্ট :১৪ (শেষ পার্ট )

আরো বেশ কয়েক দিন সুবাহ আরোশ চিটাগাং এ কাটায় আজ তারা ঢাকায় ফিরবে আরোশ নিচে গিয়েছে আর সুবাহ রুমে ব্যাগ প্যাক করছে ।হঠাৎ আরোশের ফোনে ফোন আসে সুবাহ তা লক্ষ করে ইগনোর করে কিন্তু বেশ কয়েক কয়েক বার ফোন বেজেই যাচ্ছে তাই সুবাহ সুবাহ ফোনের কাছে এগিয়ে যায় ফোন হাতে নিয়ে ফোনের স্কিনের দিকে তাকাতেই দেখে নিদ্রার ফোন !
নিদ্রা বার বার আরোশেকে ফোন করছে ২০+ মেসেজ দেখা যাচ্ছে ।সুবাহ ইনবক্সে ডুকে দেখে সব মেসেজ নিদ্রা করছে প্রত্যেকটা মেসেজে আরোশ কে ভালোবাসে ,তার কাছে ফিরে যেতে বলছে ,সুবাহকে ছেড়ে দিতে বলছে !
মেসেন্জারে কিছু ছবিও আছে আরোশের আর নিদ্রার যা দেখে মনে হচ্ছে তাদের মধ্যে বেশ গভীর কোন সম্পর্ক রয়েছে যদিও প্রত্যেকটা ছবি আরোশের থেকে লুকিয়ে তোলা ।
সুবাহ সব কিছু দেখে যেন স্থব্দ হয়ে গেছে চোখের সামনে সব যেন ঘোলাটে হয়ে যাচ্ছে ।কি করে এত কিছুর পর ও নিদ্রা আরোশ কে এসব বলতে পারে !
আরোশ এখন সুবাহর স্বামী নিজের বোনের স্বামীকে কি করে এসব বলতে পারে বিয়ের আগে না হয় ব্যপারটা অন্য রকম ছিল কিন্তু এখন তো তাদের বিয়ে হয়ে গেছে তারা স্বামী স্ত্রী তার পর ও নিদ্রা কি করে এসব কিছু বলতে পারে !
সুবাহ ফোনটা হাতে নিয়ে কান্না করছে সে জানে এতে আরোশের কোন দোষ নেই কিন্তু তারপর ও বুকের কোথাও যন্ত্রনা হচ্ছে ।
আরোশ রুমে প্রবেশ করতেই দেখে সুবাহ বেডের উপর বসে কান্না করছে হাতে আরোশের ফোন আরোশ তা দেখে কিছুটা ভয় পেয়ে যায় আরোশ তারাতারি করে সুবাহ র কাছে এসে সুবাহর সামনে হাটু গেড়েঁ বসে তার দু গালে নিজের দু হাত রেখে চোখের পানি মুছে দিয়ে বলতে লাগে
“কি হয়েছে তোমার ?
এভাবে কান্না করছো কেন ?
খারাপ লাগছে কি হয়েছে ।”
সুবাহ কোন উত্তর না দিয়ে কান্না করেই যাচ্ছে ।সুবাহ কিছু বলতে না তাই আরোশ সুবাহর হাতে ফোন দেখে তা হাতে নিলো ।সেখানে ছবি আর মেসেজ দেখে আরোশের রাগে শরীর কাপঁতে লাগে ।এই মূহুর্তে ইচ্ছে তো করছে নিদ্রাকে কোপাতে কি করে কেউ নিজের স্বর্থের জন্য এতটা নিচে নামতে পারে ?
আরোশের ভুল ছিলো পুলিশের উপর ভরসা করে তাকে ছেড়ে দেওয়া নিদ্রাকে তার নিজের হাতে শাস্তি দেওয়ার দরকার ছিলো তার সব কু কর্মের জন্য ।আরেশ এ মুহূর্তে নিজেকে হেল্পলেস মনে হচ্ছে আরোশ শুধু রাগে ফুসছে আরোশ ফোন হাতে নিয়ে নিদ্রাকে ফোন দেয় ফোন দেওয়ার সাথে সাথে নিদ্রা ফোন রিসিভ করে আরোশ নিদ্রাকে বেশ কিছুসময় শ্বাষিয়ে ফোন কেটে দেয় তার রাগে শরীর কাপছেঁ ।নিদ্রা কিছুদিন আগে সুবাহ হসপিটালে থাকাকালীন সময়ে তাকে মারার চেষ্টা করেছে যা আরোশ জানে কিন্তু মাঝে সুবাহ আর তার সম্পর্কটা এমন অগোছালো থাকার কারনে সুবাহকে আর তার বাড়ির লোকেদের কিছু জানায়নি নিজের মত করে আইনের আওতায় এনে নিদ্রাকে শাস্তি দিতে চেয়েছে কিন্তু পর্যাপ্ত প্রমানের অভাবে তা পারেনি কিন্তু এখন যখন আরোশের কাছে প্রমান আছে নিদ্রা তা জানতে পেরে তাকে ব্লাকমেইল করছে সুবাহকে তার থেকে দূরে সরিয়ে দিবে বলছে ।
আরোশ সুবাহর দিকে তাকাতেই দেখে সুবাহ নিচের তাকিয়ে নিজের চোখের জল ফেলছে কান্না করে যাচ্ছে ।আরোশের মনে কোথাও ভয় কাজ করছে সুবাহ আবার তাকে ভুল বুঝবেনাতো তাকে ছেড়ে চলে যাবে না তো !
আরোশ সুবাহর সামনে বসে কাপাঁ কাপাঁ কন্ঠে বলল
“সু..সু..সুবাহ শুন জান আ..মি সত্যি এ ব্যপারে কিছু জানি না কি করে কখন এসব ছবি তুলেছে আমি সত্যি ‌অজানা!
বিশ্বাস কর আমি এসবের ব্যপারে কিছু জানিনা ।
এগুলো সব নিদ্রার প্লান তোমাকে আমার কাছ থেকে দূর করার জন্য সে জানে তুমি আমার সাথে আছো তাই এসব করছে আমি……”
সুবাহ আর আরোশকে কিছু বলার সুযোগ দেয় না আরোশের বুকে ঝাপিয়ে পড়ে তার বুকে মুখ লুকিয়ে জরিয়ে ধরে কান্না করতে লাগে ।আরোশ সুবাহর মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে আবার বলল
“সত্যি আমি কিছু জানি না ।
যা করেছে নিদ্রা করেছে !”
সুবাহ আরোশের বুকে মাথা রেখে ফুপিয়ে ফুপিয়ে বলল
“আমি জানি আপনার কোন দোষ নেই !
আমি মেসেন্জারে প্রত্যেকটা মেসেজ পরেছি আমার তো এভেবে কষ্ট লাগছে আমার বোন হয়ে সে কি করে করতে পারে আমার সাথে এমন আমি তো তার জন্য সব ত্যাগ করতে রাজি হয়ে গিয়েছিলাম আর সে আমাকে মারার প্লান পর্যন্ত করছে কতটা নিচে নামতে পারে সে !
আমার সত্যি কষ্ট লাগছে আমার বোন হয়ে নিদ্রা আমার থেকে আমার স্বামী কে আলাদা করার চেষ্টা করছে আমাকে খুন করার চেষ্টা করছে ।এত কিছু হওয়ার পর ও সে কি করে করতে পারে এমন কিছু ।
ভেবেছিলাম ঢাকায় ফিরে সব কিছু ঠিক করে নিবো নিদ্রা যাই করেছে না কেন সব কিছুর জন্য তাকে ক্ষমা করে দিবো নতুন করে সব কিছু শুরু করবো ।কিন্তু আফসোস যার জন্য এত কিছু ভাবছি সে তো আমাকে খুন করার প্লানে আমার থেকে আমার স্বামীকেই দূরে সরাতে চাচ্ছে !”
আরোশ সুবাহর মাথায় চুলে হাত বুলাতে বুলাতে বলতে লাগে
“নিদ্রা যা করেছে তার শাস্তি সে পাবে কঠিন শাস্তি পাবে সে শুধু ঢাকার ফেরার অপেক্ষা !
সে কি ভেবেছে এত সহজ আমার থেকে তোমাকে দূরে সরিয়ে দিবে !
এক বার নিজের থেকে তোমাকে দূরে সরিয়ে অনেক বড় ভুল করে ফেলেছি কিন্তু আর না আমার প্রথম আর শেষ ভালোবাসা তুমি তোমাতেই শুরু আর তোমাতেই শেষ !
চারটা বছর ধরে তোমাকে ভালোবেসে এসেছি ।”
চার বছরের কথা শুনে সুবাহ মাথা তুলে ফেলে তার দিকে ফ্যাল ফ্যাল চোখে তাকায় কারন সে তো আরোশকে ভারর্সিটি তে প্রথম দেখেছে তাহলে আরোশ কেন চার বছর কথা বললো ?
আরোশ সুবাহর জিগাসা দৃষ্টির দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারে সে কি বলছে সে মুচকি হেসে সুবাহর সামনে থেকে উঠে নিজের ব্যাগ থেকে সুবাহ সেই পায়েলটা বের করে যা চার বছর আগে সুবাহ সমুদ্র পাড়ে সুবাহ ফেলে গিয়েছিলো !
আরোশ সুবাহর সামনে বসে তার পায়ে পড়িয়ে দিয়ে বলল
“পায়েলটা চিনো ?”
সুবাহ “না ”বোধক মাথা নাড়ায় আরোশ আবার মুচকি হেসে বলল
“মনে আছে চার বছর আগে কক্সবাজারে সমুদ্র পাড়ে তোমার একটা পায়েল হারিয়ে গিয়েছিলো এটা সেই পায়েল !”
সুবাহ যেন আসমান থেকে পড়ে সুবাহ অবাক হয়ে বলে
“তার মানে আপনি আমাকে চার বছর আগে থেকে চিনতেন ?
চার বছর ধরে আমাকে চিনতেন ‌অথচ আমি জানতামই না !”
আরোশ সুবাহকে নিজের বুকের মাঝে টেনে নিয়ে জরিয়ে ধরে বলল
“জানবে কি করে এত বেখেয়ালি হলে কিছু জানা যায় নাকি !
আচ্ছা তোমার কখনো সন্দেহ হয়নি ভার্সিটির এত মেয়েদের প্রোপোজ এসেছে কিন্তু কখনো কেউ তোমার দিকে তাকানোর সাহস পায়নি কোন ছেলে ঘেষার সাহস পায়নি
কোন ছেলে কেন বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করেনি ?”
সুবাহ ঠোঁট উচুঁ করে বলে
“কখনো তো সে ভাবে ভেবেই দেখিনি !”
আরোশ আবার বলতে লাগে
“জানো যখন তুমি মাঠে বসে তোমার বান্ধুবীর সাথে আড্ডা দিতে ঘন্টার পর ঘন্টা তোমাকে দেখিয়ে কাটিয়ে দিতাম অথচ তোমার কোন খেয়ালই ছিলোনা !
কতটা বেখেয়ালী তুমি ।”
সুবাহ মাথা উচুঁ করে বলে
“তারমানে আপনি আগের থেকে আমাকে চিনতেন আগের থেকে জানতেন আমিই প্রভা ?”
আরোশ মুচকি হেসে উত্তর দেয়
“জ্বি মেম”
সুবাহ রেগে বলতে লাগে
“তার মানে আপনি জেনে শুনে আমাকে এতদিন ইচ্ছে করে আমারে কষ্ট দিয়েছেন ?
আপনারে তো আমি কি যে করবো !”
রেগে দাতঁ কিট কিট করে আরোশের গলা কাছে হাত এগিয়ে নেয় ।আরোশ সুবাহকে আবার বুকে জরিয়ে নিয়ে বলল
“যা হয়েছে তা ভুলে যাও জান !
আমার যা কষ্ট পাওয়ার যা শাস্তি পাওয়ার তা পেয়েছি তোমার থেকে দূরে থেকে হারে হারে টের পেয়েছি তোমাকে ছাড়া বেচেঁ থাকাটা কতটা কষ্টের !
ভালোবাসি খুব বেশি ভালোবাসি তোমায় ।”
সুবাহ ও উচুঁ হয়ে আরোশের কপালে চুমু দিয়ে বলে
“আমিও আপনাকে খুব বেশি ভালোবাসি !”

সেদিন রাতেই আরোশ আর সুবাহ ঢাকায় ফিরে আসে ।ঢাকায় ফিরে পরেরদিন আরোশ নিদ্রাকে পুলিশে ধরিয়ে দেয় সুবাহ কে মারার চেষ্টা করার অপরাধে সুবাহ বেশ কয়েক বার সুবাহ আরোশকে আটকায় কিন্তু আরোশ সুবাহর কথা শুনে না !
নিদ্রাকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেয় ।সুবাহর দাদী থেকে তার পরিবারের সবাই দূরে সরে গেছে সুবাহর বাবা বাড়ি ছেড়ে যেতে চাইলে সুবার দাদা আটকিয়ে নেয় ।সুবার দাদীও নিজের অন্ধ ভালোবাসা জন্য নিজের অবিচারের জন্য নিজের পরিবারকে হারিয়েছে !
সুবাহর বাড়ির মানুষ ও আরোশকে ক্ষমা করে দিয়েছে তাদের মেনে নিয়েছে ।আদি নিজের মিস পার্ফেক্ট মানে মিষ্টিকে কে পেয়ে গেছে কিন্তু তাকে সুবাহর স্থান দিতে পারেনি !
খুব তারাতারি আদি আর মিষ্টির বিয়ে !

সন্ধ্যায় সুবাহ কফির কাপ নিয়ে বারান্ধায় দাড়িয়ে তাতে চুমুক দেয় বাতাসে তার খোলা চুল গুলো উড়তে লাগে বিকালের এই বাতাসটাকে চোখ বন্ধ করে অনুভব করতে লাগে !
আরোশ পিছন থেকে সুবাহর কমোড় চেপে ধরে তার ঘাড়ে নিজের মুখ ডুবায় সুবাহ আরোশের স্পর্শ টের পেয়ে মুচকি হেসে চোখ গুলো খুলে আরোশের উপর নিজের শরীরের ভর ছেড়ে দেয় ।তারপর সুবাহ মৃদ্যু হেসে বলে
“বাহ আজ এত রোমান্টিক ?
কি ব্যাপার !”
আরোশ চোখ বন্ধ করে সুবাহর ঘাড়ে চুমু দিতে দিতে মাতাল কন্ঠে বলতে লাগে
“আমি তো সব সময়ই তোমাতে ডুবে থাকতে চাই কিন্তু তুমি তো সে সুযোগটা দেও না !”
সুবাহ আরোশের দিকে ঘুরে তার শোল্ডারে নিজের দু হাত রেখে মুচকি হেসে বলে
“ও আচ্ছা তাই বুঝি !”
আরোশ সুবাহকে কমোড় টেনে আরো কাছে টেনে বলে
“হুম একদম তাই !“
বলেই আরোশের মুখের কাছে মুখ আনতে আনতে বলতে লাগে
“তো এখন কি একটা সুযোগ দেওয়া যাবে কাছে আসার !”
সুবাহ আরোশে মুখের সামনে হাত রেখে আটকিয়ে খিল খিল করে হেসে বলে
“একদম না !
আমি এখন গান শুনার মুডে আছি ।”
আরোশ বাচ্চাদের মত ফেস করে বলে
“এটা একদমই ঠিক না !
তুমি সব সময় এমন করো তোমার কাছে আসলেই তুমি এমন চিটিং করো পালানোর জন্য !”
সুবাহ আরোশের এমন ফেস দেখে আগের মত খিলখিল করে হাসতে হাসতে আরোশের গাল টেনে দিয়ে বলে
“কারন আমার আপনার এই বাচ্চাদের মত ফেস দেখতে বেশ ভালো লাগে !
এখন আমাকে একটা গান শুনান প্লিজজজজজজ”
আরোশ সুবাহকে বাচ্চাদের বলতে দেখে কপালে চুমু দিয়ে নিজের বুকের বা’পাশে হাত রেখে বলে
“জো খুকুম বেগম সাহেবা !”
তারপর রুম থেকে গিটার এনে চেয়ারে বসে সুবাহকে টান দিয়ে কোলে বসিয়ে গিটারে সুর তুলতে লাগে ।সুবাহ মুচকি আরোশে বুকে হেলান দিয়ে দেয় ।আরোশ গাইতে লাগে

আমার প্রান ধরিয়া মারো টান

মনটা করে আনচান

আমার প্রান ধরিয়া মারো টান

মনটা করে আনচান

জোয়ার নদীর উতল বুকে

প্রেমের নৌকা উজান বায়

জোয়ার নদীর উতল বুকে

প্রেমের নৌকা উজান বায়

বারে বারে বন্ধু তোমায়

দেখিতে মন চায়

বারে বারে বন্ধু তোমায়

দেখিতে মন চায়

আমার প্রান ধরিয়া মারো টান

মনটা করে আনচান

আমার প্রান ধরিয়া মারো টান

মনটা করে আনচান

জোয়ার নদীর উতল বুকে

প্রেমের নৌকা উজান বায়

বারে বারে বন্ধু তোমায়

দেখিতে মন চায়…………

সুবাহ চোখ বন্ধ করে আরোশের গান শুনছে আরোশের কন্ঠে এই গানই তো তাদের ভালোবাসার বন্ধনের প্রথম ডোর !
আরোশের এই ভালোবাসার ডোরে সে সারাজীবন বেধেঁ থাকতে চায় ।জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত এই ভালোবাসার ডোরেই বেধেঁ থাকতে চায় !!!!

আমাদের আসেপাশে সুবাহর মত এমন অনেকেই আছে যারা পরিবারের জন্য নিজের ভালোবাসাকে বিসর্জন দেয় কিন্তু আমরা ভাবি যে সে হয়তো ইচ্ছে করে ঠকিয়েছে কিন্তু কখনো তার দিকটা ভাবিনা তাকে প্রতারক ভাবি ।কিন্তু একবার তার দিকটা ভেবে দেখিনা যে সে ও ঠি ক ততটাই কষ্ট পায় যতটা তার ভালোবাসার মানুষ পায় ।তাই তাকে প্রতারক না বলে তার এমন করার পিছনের কারনটা দেখার চেষ্টা করবেন !!!!!!!!

সমাপ্ত

Plz সবাই সবার মতামত জানাবেন❤️❤️❤️

সবার প্রশ্ন আমার গল্পের সব হিরোর মুখে কেন তিল থাকে আর তাদের পার্সোনালিটি এক কেন ?
উত্তর:আমি কারো তিলের উপর আর এমন একটা পার্সোনালিটির উপর গভীর ভাবে ক্রাশিত গল্পগুলো যেহেতু আমার কল্পনা থেকে হয় আমার কল্পনাতে তাকে ছাড়া অন্য কাউকে ভাবা আমার সম্ভব না ।
❤️❤️❤️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here