তবুও চাই তোকে পর্ব ৭+৮

#তবুও_চাই_তোকে🍂
#আভিরা_রয়🍁
#Part_7 & 8

🍂🍁

.

Excuse me it’s not your bedroom, it is a class so be gentle.
.

হৃদি: সরি স্যার বলে বসে পড়ল। ওই হারামি গুলো আগে বলতে পারলি না স্যার আসছে কই এটাও বলবে তা না গুতাগুতি করছে…….
একমাত্র তোদের জন্য আমায় বকা খেতে হলো। (বলে মুখ গোমড়া করে বসে থাকল)

.

রিয়া: আরেব্বাস এখন সব দোষ আমাদের তাই না!?? সেই কখন থেকে আমরা তোকে ডাকছিলাম কিন্তু ম্যাডাম তো কোন অন্য দুনিয়াতে ডুবেছিল।।তারপর আর কোন পথ খুজে না পেয়ে শেষে তোকে চিমটি টা দিয়েছিলাম, আর তুই কী করলি কোন কথা না শুনে চেঁচাতে শুরু করে দিলি। তাতে আমাদের কি দোষ বল তো🙁🙁

.

কেয়া: নেই যা হবার তা হয়েছে এখন ক্লাসে মন দে না হলে আবার বকা খাবি

.

ক্লাস চলছে এর মাঝে কিছু ছেলেরা এসেছে সাথে কি যেন কথা বলা শুরু করে দিল 5 মিনিট পর…

আগুন স্যার: স্টুডেন্ট এরা হলো তোমাদের সিনিয়র ভাইয়া। ওরা তোমাদের সাথে কিছু কথা বলতে এসেছে, সো সবাই ওদের কথা মনোযোগ সহকারে শুনবেন ওকে?? রুদ্র তুমি শুরু করো

.

ক্লাসের মাঝে আসার জন্য দুঃখিত বেশি সময় নেবো না জাস্ট ফাইভ মিনিটস। কিছুদিন পর ভার্সিটিতে অরিনটেশন । So তোমরা সবাই সেখানে উপস্থিত থাকবে আর তোমরা কেউ যদি সেখানে পার্টিসিপেট করতে ইচ্ছুক থাকো তো ক্লাসে এসে আমাদের সাথে যোগাযোগ করবে। ওকে এভরিওয়ান বাই and স্যার ক্যান কন্টিনিউ ইউর ক্লাস নাও (বলেই সেখান থেকে চলে গেল)

.

রিয়া: ওই ভাইয়াটা কে রে ক্লাস এ আসলো কতগুলো কথা বলল তারপর আবার হড়হড় করে চলে গেল আর স্যার ও ওনার কথামতো ক্লাসের টাইমটা ছেড়ে দিল

.

হৃদি: লাইক সিরিয়াসলি তুই জানিস না উনি কে!!???

রিয়া: আরে না জানবো কি করে জানলে কি আর তোকে জিজ্ঞেস করতাম!! আর তোরাই বা ওনাকে চিনিস কেমন করে??

.

কেয়া: লে হালুয়া, এত কাহিনী করার পর এই মেয়ে বলছে উনি কে?? আগে এটা বল তো তুই যার ফোন ভেঙে ছিলি তুই কি তার মুখ দেখে দেখেছিলি??

.

রিয়া: কই নাতো। আমি কেন উনার মুখের দিকে তাকাবো আর এখানে তার কথাই বা কেন উঠছে…..🙄🙄

.

রোজ: আবে তুই যার ফোন ভাং সিলি ইনিসেই ভাইয়া রুদ্র আরিয়ান বস!!

.

রিয়া: কিতা এসব করে কি বলিস মাথা টাথা খারাপ হয়ে গেছে নাকি!!

.

আশু: আজ্ঞে ম্যাডাম ওরা ঠিকই বলছে। নেই এখন এসব কথা রাখ। ক্লাস শেষে ডিসকাস করা যাবে

.

ক্লাস শেষে ওরা সবাই মিলে অডিটোরিয়াম রুমের দিকে গেল।
.

ওই এইবার না হয় থাক পরের বার না হয় আমি পার্টিসিপেট করব।
.
চুপচাপ আমাদের সাথে চল আমরা সবাই মিলে পার্টিসিপেট করব আর উনি বেশি কথা বলবি না ঠিক আছে
.

অডিটোরিয়াম রুমে ঢুকেই আমার চোখ আটকে গেল..! চেয়ারের উপর বসে গিটার নিয়ে গান করছেন রুদ্র ভাইয়া। কফি কালারের শার্টের হাত দুটো কনুই পর্যন্ত ফোল্ড করা সাথে ব্ল্যাক জিন্স। ডান হাতে ব্র্যান্ডের ঘড়ি আর বাম হাতে ব্রেসলেট টাইপের কিছু হবে হয়তো! সিল্কি চুলগুলো সুন্দর ভাবে সেট করা কিন্তু আমার মতে এগুলো এলোমেলো থাকলে ওনাকে আরো বেশি মানাতো!!
জীবনে প্রথমবারের মতো 18 বছরের রেকর্ড ভেঙে কারো উপর ক্রাশ নামক অখাদ্য বস্তু টি খেয়ে বসে আছি আমি। কিন্তু এত ক্রাশ খেয়ে লাভ নেই, আশেপাশের সবগুলো মেয়ের দৃষ্টি ওনার উপরেই চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছে একদম সবাই মিলে… এত মেয়ের ক্রাশের উপর ক্রাশ খেয়েছি তা মানতে পারলেও ওয়েটিং লিস্টে থাকার মত কোন ইচ্ছে বা সখ কোনটাই আমার নেই। বিকজ রিয়া ওয়েটিং লিস্টে থাকতে পছন্দ করে না। কিন্তু এই অবাধ্য মনটাকে বুঝাবে কে সে তো ক্রাশের উপর ক্রাশ খেয়ে চলেছে!! যতটা সুন্দর উনি তার চেয়েও সুন্দর ওনার কন্ঠটা

.

কিছুক্ষণ আগে অডিটোরিয়াম রুমে
রুদ্র এবার কিন্তু তোকে একটা গান গাইতেই হবে তাই কথা না বাড়িয়ে তাড়াতাড়ি শুরু করে দে বলেই গিটারটা হাতে ধরিয়ে দিল এখন কথা বাড়িয়ে লাভ হবে না তাই রুদ্র গান গাওয়া শুরু করে দিল
.

আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছ তুমি হৃদয় জুড়ে ।।

ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাঁপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
তেমনি তোমার নিবিড় চলা
মরমের মূল পথ ধরে ।।

আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছ তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে ।।

পুষে রাখে যেমন ঝিনুক
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
তেমনি তোমার গভীর ছোঁয়া
ভিতরের নীল বন্দরে ।।

আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছ তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে ।।

ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখ
দিও তোমার মালা খানি
বাউলের এই মনটারে ।।

আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছ তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে ।।

.

গান শেষে সবার হাততালিতে আমার হুশ ফিরল। ভাবতেই অবাক লাগছে আমি নাকি ওনার ফোন ভেঙে দিয়েছি!! এক এক করে সবাই গান করছে আর রুদ্র ভাইয়া আর ওনার টিম মিলে সিলেক্ট করছে কাকে কাকে গাইতে দেওয়া হবে।

.

🍁

আমি অন্যদের সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই আমাদের চেহারার রং বদলে গেল। উনাদের মধ্য থেকে একটি ছেলে বলে উঠল.. আরে এটা ওই মেয়েটাই না!? রুদ্র ভাইয়া হাতের ইশারা করাতেই ছেলেটা থেমে গেল। আমি আশে পাশে তাকিয়ে দেখছি সবাই আমার দিকে অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে আছে😓😓 সেদিন বুঝতে না পারলেও আজ ঠিকই বুঝতে পারছি কত বড় ভুল করে ফেলেছি। আজ আর হয়তো আমার রক্ষা নেই

.

তো মামনি তুমি এখানে! আজ আবার কি ভাঙতে এসেছো?ওই তোরা সবাই তোদের সবকিছু সামলে রাখিস না হলে দেখবি তোদের জিনিস গুলো ভেঙে পড়ে আছে।এ মামনি এখানে কোন ভাঙ্গাভাঙ্গি কম্পিটিশন চলছে না এখানে গানের জন্য সিলেকশন করা হচ্ছে।বলে উনারা সবাই একসাথে ভুবন কাঁপানো হাসিতে মেতে উঠলো

.

আমি বেশ ভালো করেই বুঝতে পারছি এখন আমার জন্য কি অপেক্ষা করছে। কিন্তু কি আর করবো বেশ রাগ হচ্ছে উনি আমার মামনি কেন বললেন কেন আমি কি কোনো ছোট বাচ্চা নাকি যে আমাকে মামনি ডাকবেন?? একবার রাস্তার দিকে তাকিয়ে দেখি ওদের অবস্থা শোচনীয় ওদের দিকে আর না তাকে অনেকটা সাহস যুগিয়ে বলে উঠলাম….
.
আমি কোন মামনি মামনি নই বুঝলেন?? আর আমি জানি এখানে ঠিক কি হচ্ছে আর আমি সেই কারণে এখানে এসেছি। চোখ বন্ধ করে এক নিশ্বাসে কথাগুলো বলে পিটপিট করে চোখ খুলে আশেপাশের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করছি

.

অভ্র: আরে ভাই দেখ মুখে কথা ফুটেছে।তাই তো ভাবী এতক্ষণ চুপ করে কেন ছিল সেদিন তো খুব বকবক করছিল আর আর চুপ এই ব্যাপারটা খুব একটা হজম হচ্ছিল না!!

.

রুদ্র: অভ্র চুপ কর আমাকে কথা বলতে দে। ও তাই তুমি মামনি না তো কে তুমি হোয়াট ইজ ইওর নেম??

.

রিয়া

.
শুধু রিয়া নাকি আগে পিছনে কিছু আছে??

.

রিয়া বিশ্বাস অনিন্দা

.
সো মিস অনিন্দা ইউ আর রিজেক্টেড।তোদেরও বলি যে কেউ এসে বলবে যে সে পার্টিসিপেট করবে আর তোরা তাদের ভিতর আসার পারমিশন দিয়ে দিবি?অনুষ্ঠানের সব দায়িত্ব আমার উপর আর এইসব ফাউল পোলাপাইন দের এনে তোরা আমার টাইম নষ্ট করছে ওরা কি চায় তাদের এইসব বোকামির জন্য আমার ইমেজ নষ্ট হোক..?

.

নিজে আমায় অপমান করছেন তা বেশ ভালই বুঝতে পারছি প্রচন্ড পরিমানে মেজাজ খারাপ হচ্ছে অনেকক্ষণ ধরে নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করে চলেছি বাট এবার বলেই ফেললাম…
.

এইটা কোন ধরনের কথা, নিজেকে কি মনে করেন কি আপনি?? কারো এবিলিটি না জেনে কথা কথা শুনানো কোন ভদ্রলোকের কাজ নয় ! সো ডোন্ট আন্ডারএস্টিমেট মি!

.

রাগে মাথার উপর সাইরেন বাজছে । এখন যদি কেউ আমার মাথার উপর ডিম ভাজতে চায় তাহলে তাও পসিবল!!রাগের চোখ গুলো লাল হয়ে আছে যেকোন সময় চোখ থেকে জল বেরিয়ে আসতে পারে জীবনে এত অপমানিত হই নি আমাকে অপমান করার অধিকার অনেকে কে দিয়েছে??

.

মানছি উনি সিনিয়ার ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট সবার ফেভারিট তাই বলে কি মাথা কিনে নিয়েছেন?? বললেই হলো রিজেক্ট গান! গান তো আমি করেই ছাড়বো তা না হলে রাতে আর ঘুম আসবে কিনা তাও সন্দেহ আছে!!

.

নিজের কান্না কে খুব কষ্ট করে নিজের self-respect এর নিচে দাবিয়ে লিখে বলে উঠলাম এই যে মিস্টার রুদ্র আড়ি রিয়ান রুদ্র হোয়াট এভার,, নিজেকে কি মনে করেন কি?? ভার্সিটিতে কি আপনার পৈতৃক সম্পত্তি নাকি যে যা বলবেন তাই করতে হবে; নিজের যোগ্যতা এখানে চান্স পেয়েছি সুতরাং ভার্সিটিসহ কারিকুলামে পার্টিসিপেট করার অধিকার আমার 100% আছে সো এটাকে নিজের পৈত্রিক সম্পত্তি ভাবা বন্ধ করে দিন আর আমার পারফরম্যান্স না দেখেই আপনি কি করে আমায় রিজেক্ট করতে পারেন??!( চোখ রাঙিয়ে)
.

হাউ ডিয়ার ইউ টক টু মি লাইক লাইক দিস!! তোমার সাহস কিভাবে হয় আমার সাথে চোখ রাঙিয়ে কথা বলার আমি যখন বলেছি তুমি রিজেক্টেড দ্যাট মিন্স তুমি রিজেক্টেড গেট লোস্ট ফ্রম হেয়ার অনেক টাইম নষ্ট করে ফেলেছে আমার
.

রুদ্র ভাইয়া যদি আমার পারফরম্যান্স দেখে আমি রিজেক্ট করে দিত তাহলে হয়তো আমি সরে আসতাম বাট ব্যাটার এই অ্যাটিটিউড দেখে এটা মানা আমার পক্ষে একদমই সম্ভব নয়

.

আরো কিছু বলতে যাব ঠিক তার আগেই কেয়া আমায় টেনে ওখান থেকে নিয়ে চলে আসলো।রাগে গা জ্বলছে আমার একে তো পার্টিসিপেট করার কোন ইচ্ছে ছিল না একমাত্র এদের কথা রাখতে গিয়েছিলাম তার উপর এত অপমান আর নিতে পারছি না
.

ওরা আমায় কিছু বলতে যাচ্ছিল কিন্তু ওদের কথা না শুনে ওদের দিকে একবার তাকিয়ে সেখান থেকে চলে আসলাম। ওইখানে আর এক মুহূর্ত দাঁড়ানো আমার পক্ষে সম্ভব নয়, প্রচন্ড ,কান্না পাচ্ছে এতক্ষণ এগুলোকে আটকে রাখতে পারলেও এখন আমি ব্যর্থ। এক হাতে নিজের অবাধ্য চুলগুলো ঠিক করছি আর অন্য হাতে চোখের পানি মুছতে মুছতে করিডোর দিয়ে হাঁটছি;; এটা আমার একটা চরম বিরক্তিকর অভ্যাস খুব বেশি রেগে গেলে চোখের জল নাকের জল এক হয়ে যায় কিছুতেই গুলোকে থামাতে পারিনা
.

আদর্শ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি ঠিক তখনই সামনে একটা পিচ্চি ছেলে এসে দাঁড়িয়ে পড়ল। ছেলেটাকে এর আগেও দেখেছি ভার্সিটির সামনে চায়ের দোকানে কাজ করে।অন্যদিকে ঘুরে নিজেকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেও দিকে ফিরে তাকাতেই আমার দিকে কতগুলো আইসক্রিম এগিয়ে দিল!!আমি ওর দিকে ভ্রু কুঁচকে তাকাতেই ও আমার হাতে আইসক্রিমগুলো ধরিয়ে দিয়ে উল্টো দিকে ঘুরে দিল এক ছুট।।আমি ওর কাজের আগাগোড়া কিছু বুঝলাম না কিন্তু যাই হোক পিঠটা ভালোই করেছে এগুলোর আমার এখন খুব দরকার ছিল ,, ওগুলোর মধ্যে থেকে একটা আইসক্রিম বের করে খেতে যাবো ঠিক তখনই চোখে পড়লে একটা চিরকুট। কিছু না ভেবে চিরকুট টা খুলে পড়তে শুরু করে দিলাম…..
.

“রাগলে তোমায় না পুরো টমেটোর মত লাগে মনে হয় খেয়ে ফেলি। তোমার ওই রাগি দুচোখের রক্তিম আভায় খুন হয়েছে আমি বারবার। এমন করে রাগতে নেই সোনাই রাগলে যে তোমায় আরো অনেক বেশি মিষ্টি লাগে”- চিরকুটে পড়ে হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছি।কে হতে পারে এই উজবুক এমনিতেই মাথা গরম হয়ে আছে তার ওপর এসব আবোল-তাবোল কথা বাত্রা!! যতসব ফালতু লোকজন এসব কথায় কর্ণপাত না করে আইসক্রিমটা খেতে খেতে ভার্সিটি থেকে বেরিয়ে একটা রিক্সায় উঠে পড়লাম উদ্দেশ্য হোস্টেলে ফিরব
.

হোস্টেলে ফিরে লম্বা একটা শাওয়ার নিয়ে চুলগুলো মুছতে মুছতে বিছানায় গিয়ে বসে পড়লাম। আজকের দিনটা আমার জীবনের সবচেয়ে তিক্ততায় ভরা দিন।রুদ্র লোকটির উপর যতটা ভালো লাগা কাজ করছিল এখন তার চেয়ে অধিক খারাপ লাগা বিচরণ করছে এখন আমার মনে।আমার কাছে যদি কোন ম্যাজিক্যাল পর থাকতো তাহলে হয়তো এই লোকটাকে আমি মঙ্গল গ্রহে পাঠিয়ে দিতাম কিন্তু তা সম্ভব নয়। এই লোকটাকে আমি আর দ্বিতীয়বার দুচোখ মেলে দেখতে চাই না,, কখনোই না।। ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি তা ঠিক মনে নেই

#চলবে🍂

1 COMMENT

  1. এই গল্পটি ( নৌশিন আহমেদ রোদেলা – তোকে চাই সিজন ২)শুভ্র এবং রোদ এর কথোপকথন মিল আছে, মিল আছে বললে ভুল হবে এক কথায় নকল করা হয়েছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here