প্রেমময়নেশা 💙 পর্ব ১১+১২(The story of a psycho lover)

#প্রেমময়নেশা(The Story of a psycho lover)
#পর্ব-১১
#Jannatul_ferdosi_rimi(লেখিকা)
মিসেস কলি বুঝতে পারছেন রিমির মনের মধ্যে কি চলছে অনেক প্রশ্নও তার মনে আসছে।তাই তিনি কোনোরকম ভনিতা না করে বলে উঠলেন–
আমার সাথে আয়।।

রিমিঃ কিন্তু ভালোমা।
মিসেস কলিঃ আমার ঘরে আয় আজ তোর প্রশ্নের উত্তর দিবো আমি।।

এই বলে ভালোমা নিজের ঘরের দিকে পা বাড়ালেন।।
আমিও আর কিছু না ভেবে ভালোমার ঘরে গেলাম।
মিসেস কলি শাড়ির আচঁল দিয়ে চশমা মুছে আবারও চোখে পড়লেন এতো বছর পর আবার সেই কালো অতীতের সম্মুখিন হতে হবে তা জানা ছিলোনা মিসেস কলি কিন্তু আর কতদিন ই বা এই বাচ্ছা মেয়েটার কাছ থেকে সত্য লুকিয়ে রাখবেন তিনি।অয়নের অতীত জানার অধিকার রিমিরোও আছে।।

এদিকে আমি বুঝতে পারছি ভালোমা মনে হয় কিছু একটা নিয়ে ভিতরে ভিতরে খচখচ করছে

রিমিঃ ভালোমা তুমি কি আমায় বলবে?

মিসেস কলিঃ হুম আজ সব বলবো তোকে।।

আমার ছেলে অয়ন। তুই তো জানিস-ই খুব ছোটবেলায় ওর বাবা মারা মারা গিয়েছে।তারপর থেকেই আমাকে নিজে হাতে চৌধুরী বাড়ি ও চৌধুরীদের সমপত্তি দেখতে হয়েছে রোশান ও আমাকে অনেক সাহায্য করেছে।আমার অয়ন ছোটবেলা থেকেই বেশ শান্তু ও আবেগি ছিলো অল্পতেই আবেগপ্রবন হয়ে যেতো।। অয়ন যখন মেডিকাল কলেজ এ পড়তো তখন অই মেয়েটা পায়েল এর সাথে ওর রিলেশন হয়।পায়েল ছিলো অয়নের প্রফেসার এর মেয়ে প্রচন্ড অহংকারি ও মডার্ন।
ও যা চাইতো অয়ন ওকে তাই দিতো প্রচন্ড ভালোবাসতো।।অয়নের জেদের জন্য অই মেয়েটার বাসায় আমি প্রস্তাবও দিয়েছিলাম কিন্তু সেদিন মেয়েটা নিজের নতুন বয়ফ্রেন্ড সাথে পালিয়ে যায়।ছেলেটা আমার সেদিন চিৎকার করে কেঁদেছিলো।। দু-একবার সুইসাইড ও এটেম্পট করেছিলো। কিন্তু আমার মুখ চেয়ে নিজেকে ও শক্ত করে তুলে। একেবারে রাগী বদমেজাজি হয়ে উঠে। মেয়েদের ঘৃনাও করতে শুরু করে কিন্তু তুই আমার ছেলের জীবনে এক নতুন আশার আলো হয়ে উঠলি।।তুই কোনোদিন ওকে ছেড়ে যাসনা নাহলে ও আর বাঁচবে না রে মা।এই বলে মিসেস কলি কেঁদে দিলো।।

আমার কিরকম রিয়েক্ট করার উচিৎ আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা।। উনার অতীত-ই উনাকে এইরকম করেছে.

।।।।।
হঠাৎ কলিংবেল বাজায় ভাবনা থেকে বের হয়ে আসি আমি।।

মিসেস কলিঃ এখন কে এসেছে??

রিমিঃ দাঁড়াও ভালোমা আমি দেখছি

এই বলে আমি ড্রয়িং রুমে গিয়ে দরজা খুলেই একেবারে থমকে যাই।।

কেননা অয়ন একটা মেয়েকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে সে আর কেউ না পায়েল।।সাথে একজন ভদ্র লোকও আছে।

রিমিকে এইভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে অয়ন বলে উঠে–

দরজার সামনে থেকে সরে দাঁড়াও!!

উনার কোলে অন্য একটা মেয়েকে দেখে আমার অজান্তেই বুকে চিনচিনে ব্যাথা অনুভব হচ্ছে কিন্তু কেন??

আমি সরে দাঁড়ালাম

উনি মেয়েটাকে সোফায় বসিয়ে দিয়ে বাড়ির সবাইকে ডাকতে লাগলেন–

মা,খালামনি আংকেল সবাই কোথায় তোমরা??

উনার ডাকে বাড়ির সবাই জড়ো হয়ে যায়

এসেই সবাই যেনো স্তব্ধ হয়ে যায় একাকে দেখছে তারা।।

রুশনিঃ পায়েল..

সানাঃ পায়েল আপু তুমি?

মিসেস কলিঃ তুই অকে কোথায় পেলি? আর মিঃ আহমেদ আপ্নারা এখানে কেন??

মিঃ আহমেদ(পায়েল এর বাবা)
ঃ আসলে ভাবি কীভাবে যে বলি আমার মেয়ে যার সাথে পালিয়ে বিয়ে করেছিলো অই ছেলে একটা বাজে ছেলে অনেক মেয়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিলো আমার মেয়েকে শুধু অত্যাচার করতো।। তাই পায়েল ওকে ডিভোর্স দিয়ে চলে এসেছে

রুশনিঃ যেমন কর্ম তেমন ফল।

পায়েলঃ কিন্তু আমি এই কয়দিনে বুঝেছি অয়ন আমাকে কতটা ভালোবাসতো। আর আমিই সেই ভালোবাসার
অমর্যাদা করেছি।।

মিঃ আহমেদঃ আমরা অয়নের সাথে অনেক যোগাযোগ করার চেস্টা করেছি কিন্তু পারিনি।।

পায়েলঃ কিন্তু আজ ভাগ্যক্রমেই আমাদের দেখা হলো।

মিসেস কলিঃ এইসব এর মানে??কি এখন আপ্নারা কি আশা করেন আপনার এই মেয়েকে আমার ছেলের গলায় ঝুলিয়ে দিবেন

মিসেস কলির কথায় মিঃ আহমেদ যেনো অপমান বোধ
করলো।।

অয়নঃ প্লিয মা এইভাবে তুমি বলোনা।।

রুশনিঃ বাবাহ তোর আবার পায়েল এর উপর দরদ উত্তলানো শুরু হলো নাকি??

আমি শুধু এখানে নিরব দর্শকের মতো তাঁকিয়ে আছি।।
কেন জেনো আমার এইসব সহ্য হচ্ছেনা।।

অয়নঃ প্লিয তোমরা একটু থামবে???( চিৎকার করে)

অয়নের চিৎকারে সবাই চুপ হয়ে গেলো

অয়নঃ পায়েল এর ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে।।
সবাই যেনো কথাটা শুনে থমকে যায়।।(লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌসি রিমি)

মিসেস কলিঃ এইসব কি বলছিস তুই??

পায়েলঃ অইযে আন্টি কথায় আছেনা
পাপ কখনো পাপ কে ছাড়েনা আমার হয়েছে সেই দশা
আমি আর কয়দিনের অতিথি।।

পায়েল এর কথা শুনে মিঃ আহমেদ কেঁদে দেন।।

অয়নঃ তুমি চিন্তা করোনা আমি নিজের সর্বচ্চ চেস্টা করবো।।
তোমাকে বাঁচানোর( অসহায় কন্ঠে)

পায়েল অয়নকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দেয়।।

এই দৃশ্য দেখে আমার মনে হচ্ছে কেউ আমার বুকে ছুড়ি দিয়ে বারবার আঘাত করছে। আমি জানি পায়েল আপু অসুস্থ কিন্তু আমার হিংসা হচ্ছে মনে হচ্ছে অই বুকে শুধু আমারই স্হান আর কারো নাহ আচ্ছা এমন কেন হচ্ছে আমি তো উনাকে ভালোবাসি নাহ তাহলে আমার কেন হিংসা হচ্ছে???

অয়নও রিমির দিকে অসহায় দৃস্টিতে তাঁকায়।সে বুঝতে পারছে এইভাবে পায়েল এর রিমির সামনে জড়িয়ে ধরা উচিৎ
হয়নি
।।।
।।।#প্রেমময়নেশা(The Story of a psycho lover)
#পর্ব-১২
#Jannatul_ferdosi_rimi(লেখিকা)
পিনপিন নিরবতা কাজ করছে ড্রইং রুমে অয়ন কোনোরকম পায়েলকে নিজের থেকে ছাড়িয়ে নেয়।পায়েল এইরকম আচরন কারো কাছেই যে ভালোলাগেনি তা সবার মুখেই স্পষ্ট। অয়ন পায়েলকে যথাসম্ভব শান্ত করার চেস্টা করে যাচ্ছে কিন্তু পায়েল কেঁদেই যাচ্ছে।।অয়ন নিজের চোখের ইশারায় সানাকে পায়েলকে সামলাতে বলে। সানাও অয়নের ইশারা অনুযায়ী পায়েল এর পাশে বসে পায়েলকে শান্ত করার চেস্টা করে যাচ্ছে।। ভালোমা আমার পাশে এসে দাঁড়ায়। রুশনি নিজের হাত ভাজ করে বলে উঠে–
তা আপ্নারা এখানে কেন এসেছেন।।
মিঃ আহমেদ গলার কন্ঠস্বর মৃদু করে বলে উঠেন–আমি জানি ভাবি আমার মেয়ে যা করেছে তার কোনো মাফ হয়না। এবং তার শাস্তিও সে পেয়েছে তাই আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ আমার মেয়েটাকে আপ্নারা ক্ষমা করে দিন..মিসেস কলি কাঠকাঠ গলায় বলে উঠেন–পায়েল এক বড় দুর্যোগ এর মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এই অবস্হায় সে যত বড়ই গুনাগারি হোক না কেন তাকে ক্ষমা করায় শ্রেয়।। এইবার মিসেস কলি অয়নের নিকট দাঁড়িয়ে বলে–
তোমার কি মত?অয়ন সোজাসাপ্টা উত্তর–আমি ওকে ক্ষমা করেছি কিন্তু একজন মানুষ হয়ে।মানবতার খাতিরে। পায়েল এক হাত দিয়ে আরেক হাতের উপর ভর করে বসে বলে উঠে–শুধুই মানবতার খাতিরে?
অয়ন কিছুটা সোজা হয়ে গম্ভির গলায় বলে উঠে–তুমি কি এর থেকে বেশি কিছু আশা করো??
মিঃ আহমেহ অপরাধীর ন্যায় মাথাটা নিচু করে বলেন–তুমি যে আমার মেয়েকে ক্ষমা করেছে এটাই অনেক আর কি চায় আমাদের সত্যিই আপনাদের মন অনেক বড়। নাহলে
মিঃ আহমেদ কে আর কিছু বলতে না দিয়ে মিসেস কলি বলে উঠে–আম্রা সাধারন মানুষ
আজাদ সাহেব।।আর কিছুই নাহ
পায়েল এর চোখ এখন রিমির দিকে যায়।তার জ্ঞানঅনুসারে এখানে সবাইকে চিনলেও এই মেয়েকে সে চিনে না তাই কোনোরকম জড়োতা ছাড়াই বলে উঠে–আমিতো সবাইকেই চিনি কিন্তু ওকে(আমাকে উদ্দেশ্য করে)তো চিনলাম না।
অয়ন কিছু বলবে কিন্তু তার আগেই পায়েল আবারও বলে উঠে–ওহ বুঝতে পেরেছি ও বোধ হয় নতুন কাজের লোক তাইনা??
অজান্তেই আমার চোখ থেকে টুপটুপ পানি পড়তে থাকে। সবাই পায়েল এর কথা শুনে অবাক হয়ে যায়।।রাগে অয়নের চোখ লাল বর্ন ধারন করে।।মিসেস কলি কিছু বলবে
কিন্তু অয়ন গিয়ে রিমির হাত ধরে পায়েল এর কাছে নিয়ে আসে আমি অবাক হয়ে অয়নকে দেখছি রাগে অয়নের নাক একেবারে লাল হয়ে গেছে।তিনি যে অনেক রেগে আছে তা তার মুখ দেখেই যথেস্ট বুঝা যাচ্ছে অয়ন চোখমুখ শক্ত করে জবাবা দেয়–
মিট মাই ফিউচার ওয়াইফ রিমি।।অয়নের কথায় পায়েল বসা থেকে উঠে দাঁড়ায় সে যে অনেকটায় অবাক হয়েছে তার মুখ দেখেই বুঝা যাচ্ছে। মিঃ আহমেদ ও এইরকম উত্তর আশা করেননি। রুশনি সবার অগোচরে ভেংচি কাটে। সানা এবং মিসেস কলিযে অয়নের উত্তরে বেশ সন্তুস্ট তা তার মুখ দেখেই বুঝা যাচ্ছে।।পায়েল একটা ঢুক গিলে বলে–
হবু বউ মানে —
অয়ন হাত ভাজ করে বলে-
সহজ করেই বলছিতো রিমি আমার হবু বউ!!
মিসেস কলি এইবার মুখ খুলে–
কেন পায়েল তুমি কী ভেবেছিলে?অয়ন তোমার জন্য অপেক্ষা করে যাবে??

অয়নঃ আর আমি আমার হবু বউকে অনেক অনেক ভালোবাসি
পায়েল আর কিছু বলেনা।।তার চোখ ছলছল করে উঠছে

এদিকে আমি অয়নকে দেখতে লাগলাম সত্যি মানুষটাকে বুঝা যায়না এই মনে হয় লোকটা আমাকে অবহেলা করছে এই মনে হয় নাহ এই লোকটা আমাকে সব থেকে বেশি ভালোবাসে। কেন জেনো আমার এখানে থাকতে বেশ লজ্জা লাগছে।।

পায়েল ঃ তাহলে বাপি চলো সবার থেকে ক্ষমা পাওয়া তো হয়েই গেলো।এবার মরেও শান্তি পাবো(কেঁদে)
অয়নঃ প্লিয পায়েল কেঁদো না আমি একজন ডক্টর। আমি নিজের বেস্ট থেকে বেস্ট ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডক্টরদের দিয়ে চেস্টা করবো তোমাকে সু্সহ করার আর তার জন্য যদি তোমাকে এই বাড়ি তে থাকতে হয় সেটাও তুমি থাকবে কি বলো মা আমি ঠিক বলছি তো(মিসেস কলিকে উদ্দেশ্য করে)
মিসেস পড়েছেন দ্বিধায় তার এখন কি করা উচিৎ তিনি বুঝতে পারছেন না আমি ভালোমার অবস্হা বুঝতে পেরে বলে উঠি–
আমার মনে হয় পায়েল আপুর এই বাড়িতে থাক উচিৎ। এতে উনি পায়েল আপুর টেক কেয়ার করতে পারবেন
অয়ন রিমির আচরনে মুগ্ধ হয়ে যায়।। মিসেস কলি আর কি বলবেন–
ঠিক আছে যা ভালো বুঝো তোমরা করো

পায়েল ছলছলে চোখে অয়নের দিকে তাঁকায়–
মিঃ আহমেদ কৃতজ্ঞতার দৃস্টি নিক্ষেপ করে অয়নকে বলে উঠে–
সত্যি বাবা তোমাকে কি যে বলে ধন্যবাদ জানাবো
পায়েল অয়নের কাছে এসে বলে উঠে–।
আমি জানতাম তুমি মুখে যাই বলো আজও তুমি আমাকে ভালোবাসো।
পায়েল এর কথা শুনে অয়ন ভ্রু কুচকে তাঁকায়–
আমার এইসব কিচ্ছু সহ্য হচ্ছেনা
তাই আমি গটগট করে নিজের ঘরে চলে এলাম

রিমিকে এইভাবে যেতে দেখে অয়ন পায়েলকে বলে উঠে–
।দেখো পায়েল তোমাকে আগেও বলেছি এখন বলছি আমি শুধু মানবতার খাতিরেই তোমার জন্য করছি।।

এই বলে অয়ন রিমির পিছনে পিছনে যায়–

এদিকে পায়েল নিজের হাত মুশঠি বদ্ধ করে নেয়–

আমি ঘরে পায়চারি করে যাচ্ছি কেন জানি আমার অইসব কথা সহ্য হচ্ছেনা।। তখনি ফিসফিস কন্ঠে–বলে উঠে-
কিছু জ্বলছে!!
।।।।।।।🌺🌺
ফারহান ফাইল নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে আজ তার কাজের বেশ অনেক প্রশার। তখনি তার এসিস্টেন্ট সুমি প্রবেশ করে। হাল্কা কাঁশি দেয় সে।
ফারহান ফাইল চেক করতেই করতেই বলে উঠে–
কিছু বলবে?

সুমি খানিক্টা ন্যাকমির সুরে বলে–স্যার আপ্নাকে অনেক হ্যান্ডসাম লাগছে।
ফারহান গম্ভির হয়ে বলে-কাজের কথা থাকলে বলো-!

সুমি ফারহানের কথায় খানিক্টা না বেশ অনেকটায় হতাশ হয়।কেন ফারহান বুঝে না? বুঝেনা কেন? সুমি তাকে কতটা পছন্দ করে আচ্ছা ছেলেটা এতো আনরোমান্টিক কেন? জানেনা সুমি।।

সুমাইয়া নিজের বই গুছাচ্ছে তখনি তার মা কাধে হাত রাখে।
সুমাইয়া কিছু না বলে বই খাতা গুছাতে থাকে–
সুমাইয়ার মাঃ মেয়েটাকে বড্ড দেখতে ইচ্ছা হয়রে

সুমাইয়াঃ অনেক হয়েছে মা আমার মনে হয় কাল্কেই একবার অই বাড়ি যাওয়া উচিৎ।

মাঃ তোর বাবার মুখের দিকে তাঁকানো যাচ্ছেনা আমরা তো বাবা-মা আমাদেরো তো ইচ্ছা করে মেয়েটাকে দেখতে।।

সুমাইয়া ঃ তুমি চিন্তা করোনা
মাহ আমি কালকেই অই বাড়ি যাচ্ছি।।

সুমাইয়ার মা বোধহয় সুমাইয়ার কথায় অনেকটা শান্তি পায়।তার মনে হচ্ছে এইবার বোধহয় মেয়েটাকে সে দেখতে পাবে।।

।।।।
।।।
আমি তাঁকিয়ে দেখি উনি…
রিমিঃ আমি কেন জ্বলবো আমি কি আপনাকে ভালোবাসি??

অয়নঃ কি জানি
রিমির কথা শুনে অয়ন যেনো অনেকটায় হতাশ হলো আচ্ছা রিমি কি তার ভালোবাসা বুঝেনা?তার পাগলামুও শুধু দেখলো
অয়ন মৃদু হেঁসে বলে-আচ্ছা আমি তাহলে এখন যাই পায়েলকে নিয়ে ডক্টর এর কাছে যেতে হবে।
আমার জানি পায়েল আপু অসুস্থ তাই মানুষ হিসেবে উনার এরকম আচরন স্বাভাবিক কিন্তু সত্যিই কি এইটা মানবিকতা নাকি ভালোবাসা?


#

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here