প্রেমাধিকার পর্ব ১০

#প্রেমাধিকার💝[ The_Egoistic_Love ]
#Written By: Åriyâñà Jâbiñ Mêhèr[ Mêhèr ]
Part: 10…….

আরিয়া ইশাদকে কল করে….

আরিয়া: হ্যালো ইশাদ….

ইশাদ: হ্যা বল….

আরিয়া: যেখানেই থাকিস না কেন বাসায় চলে আয়….

ইশাদ: কিন্তু কেন???

আরিয়া: আসলেই জানতে পারবি…. [ বলেই ফোনটা কেটে যায় ]

ইশাদ: হ্যালো হ্যালো আরিয়া…….

[ ইশাদ আবার ট্রাই করে কিন্তু মোবাইল বন্ধ বলছে৷ ইশাদের শরীর থেকে ঘাম গড়িয়ে পরছে। আরিয়ার কোন বিপদের কথা ভেবে ওর কলিজা শুকিয়ে আসছে ]

ইশাদ: রাজ আরিয়াকে…. নাহ….

[ ইশাদ আর এক মুহুর্ত দেরি করে না। আরিয়ার বাসায় চলে যায়। প্রথমে একটু ইতঃস্তত করলেও পরে সাহস নিয়েই ঢোকে। ভিতরে ঢুকে দেখে আরিয়া সোফায় বসে টিভি দেখছে আর পপকন খাচ্ছে৷ এটা দেখে ওর মাথায় আগুন জ্বলে উঠে….. ইশাদ আরিয়াকে সোফা থেকে তুলে একটা থাপ্পড় মারতে নেয়…… কিন্তু মারে না।

ইশাদ: সমস্যা কোথায় তোমার…??? তুমি জান আমি কি টেনশনে ছিলাম। আর তুমি……

ইশাদের এই অবস্থা দেখে আরিয়া মুচকি হাসে…..

আরিয়া: টেনশন কমাতেই তো নিয়ে এলাম। [ ইশাদের গলা জড়িয়ে কানের কানের কাছে যেয়ে ]

ইশাদ: মানে…..

আরিয়া: বাবা আমাদের বিয়েটা মেনে নিয়েছে। তাই তোমাকে কথা বলতে ডেকেছে…..

ইশাদ: সত্যি…. তুমি মজা করছ নাতো…..

আরিয়া: একদম না…. এবার বাবার কাছে চল….

ইশাদ: চল….

তারপর ওরা দুজন আরিয়ার বাবার কাছে যায়।

ইশাদ: আসসালামু আলাইকুম আংকেল….

বাবা: এসো বসো…..

ইশাদ: জি…..

বাবা: তুমি তো খুব ভালো করেই জানো আমি তোমাকে পছন্দ করি না। আর এটাও খুব ভালো করেই জান কেন করি না।

ইশাদ: জি…..

বাবা: তবুও আমি তোমার সাথে ওর বিয়ে দিতে রাজি হয়েছি। কারন আরিয়া আমার একমাত্র মেয়ে। ওর সুখের জন্য আমি সবকিছু করতে পারি…..

ইশাদ:……

বাবা: আর আমি আশা করি তুমি আমার মেয়ে কে খুব ভালো রাখবে.।।।।।

ইশাদ: আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

বাবা: যেহেতু আমার একমাত্র মেয়ের বিয়ে তাই আমি তোমাকে কিছু দিতে চাই।

ইশাদ: ধন্যবাদ কিন্তু আমার কিছু চাই না আপনার থেকে। আমার যতটুকু সার্মথ্য হবে তা দিয়েই রাখব।

বাবা: কি বলতে আমার মেয়ের বিয়ে অথচ আমি অনুষ্ঠান করতে পারব না।

ইশাদ: সেটা বলিনি। আপনি আপনার মেয়েকে কিভাবে বিদায় দেবেন আপনি জানেন কিন্তু আমি ওকে এক কাপরে বউ করে নিয়ে যেতে চাই……

বাবা: ঠিক আছে। অনুষ্ঠান যাবতীয় আমি করতে চাই। তুমি না করলেও শুনব না। কারন আমি আমার মেয়ের বিয়ে এভাবে দিতে চাই না।

ইশাদ: আপনার ইচ্ছা…… [ বলে ওর বাবার রুম থেকে বেড়িয়ে যায়। ]

বাবা: কিছুই বুঝতে পারছি না। তবে এটা বুঝতে পারছি রাজ আহমেদ বসে থাকবে না। কিন্তু ওনি কি করতে চায়……
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,এভাবেই কেটে যায় ৩ দিন….. আরিয়া নিজের বিয়ে নিয়ে ব্যস্ত। আর ইশাদ আরিয়াকে নিয়ে। কিন্তু বিপত্তি ঘটে রাজের কারন ওর অজানা কিছুই নেই যে ইশাদের সাথে আরিয়ার বিয়ে হবে সেটাও আবার কাল।

সাদ: স্যার আরিয়া মেমের সাথে ইশাদের বিয়ে তো ঠিক হয়ে গেছে….

রাজ:……. [ কফি খেতে খেতে ]

সাদ: স্যার আপনি কি কিছুই করবেন না।

রাজ:……..

সাদ: স্যার এভাবে ভালোবাসার মানুষকে হাড়িয়ে যেতে দিবেন।

রাজ:…….

সাদ: নিজের খুশিটাকে এভাবে নষ্ট হতে দেবেন না। প্লিজ…….

রাজ: তুমি এতটা হাইপার কেন হচ্ছ সাদ। আরিয়াকে আমি ভালোবাসি তাই ওর খুশিটাকেও তো আমার দেখতে হবে তাইনা।

সাদ: আপনি কি আরিয়া মেমের সাথে ইশাদের….

রাজ: কখন কি হবে কে বলতে পারে….

সাদ: মানে……

রাজ: আজকের খুশিটা কালকে ব্যাথার কারন ও তো হতে পারে৷ কি পারে না….

সাদ: আপনি কি করতে চাইছেন???

রাজ: আরিয়াকে আমি ভালোবাসি। ওর ভালোবাসা ওর খুশির খেয়াল ও তো আমাকেই রাখতে হবে তাই না।

সাদ: হুম কিন্তু……

দাজ: নিজের বিয়ে নিয়ে ওকে খুশি থাকতে দেও। অধিকার আছে সবার নিজের মত খুশি হবার। এই খুশিটা তো কাল স্থায়ী নাও হতে পারে……

সাদ: আপনি কি……..

রাজ:…….. [ কফিতে চুমুক দিয়ে বাকা হাসে ]

,
,
,
,
,
,
,
,
,
,

,কিছুক্ষন পর সাদ নিজের কাজ করছিল। ঠিক তখনি দেখে আরিয়া এসেছে…..

সাদ: আ-র-রিয়া মেম আপনি…

আরিয়া: তুমি আবার তোতলা হলে কবে থেকে…..

সাদ: যেদিন থেকে আপনি স্যারের লাইফে এন্ট্রি নিয়ে এই বয়সে আমার ব্লাড পেসার বাড়িয়ে দিয়েছেন। [ বিড়বিড় করে ]

আরিয়া: কিছু বললে….

সাদ: না মানে আপনি এখানে কি —-ভাবে… [ বড় একটা নিশ্বাস ছেড়ে ]

আরিয়া: তুমি তো আমার ভাইয়ের মত তাই তোমাকে আর তোমার স্যারকে আমার বিয়ের দাওয়াত দিতে আসলাম।

সাদ: [ ভাই না দেবরের ইচ্ছে আছে ] আমি নাহয় ভাইয়ের মত তাই দাওয়াত দিচ্ছেন কিন্তু স্যার….

আরিয়া একটু রাগী চোখে সাদের দিকে তাকায়……. সাদ একটু ভয় পায়….

আরিয়া: তোমার স্যার আমার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছে তাই আমি ওনাকে আমার বিয়ের দাওয়াত দিতে আসলাম। তোমাকেও যেতে হবে।

সাদ: কেন নয়…. [ বিয়েটা হলে হয় ঢোক গিলে ]

আরিয়া: আরকিছু😡😡😡

সাদ: একদম না প্লিজ স্যার নিজের কেবিনে আছে……

আরিয়া চলে যায়……

সাদ: এইটা হয়ত বলে, ” বাশ কেন ঝাড়ে এসো মোড় ঘাড়ে। ” আরিয়া মেম স্যার এখন ঘায়েল সিংহ হয়ে আছেন। আর আপনি সেই ঘায়ের উপর লবন মরিচ লাগাতে যাচ্ছেন। সিংহ কি আপনাকে ছেড়ে দেবে৷ হয়ত ঘাড় মতকাবে নয়ত……. মাবুত রক্ষা করো। আমার তো স্যারকে নিয়ে ভয় করছে কি করবে ওনি…..
,
,
,
,
,
,,
,
,
,
,

আরিয়া রাজের কেবিনের সামনে গিয়ে দরজায় নক করে……

আরিয়া: আসতে পারি…..

রাজ নিজের কাজ করছিল। আরিয়ার কন্ঠশুনে ওর দিকে এক পলক তাকিয়ে নিজের চোখ নামিয়ে কাজে মন দিল। আরিয়া রাজের জবাবের আশা না করে কেবিনে ঢুকে পড়ল…..

রাজ: তা আমার কাছে কি মনে করে….. [ চেয়ারের হেলান দিতে দিতে ]

আরিয়া: আপনি আমার জন্য শুভ না হলেও শুভাকাঙ্ক্ষী ভাবতে পারি। তাই নিজের খুশিকে শেয়ার করতে এলাম। [ চেয়ারে বসে ]

এটা শুনে রাজ কিছুটা মুচকি হাসল…..

আরিয়া: হাসলেন যে….

রাজ: আপনি যদি আপনার বিয়ের ইনভিটেশন আমাকে দিতে আসেন তবে এতটা কষ্ট না করলেও পারতেন আমি নিজেই যেতাম৷

আরিয়া: বিনা ইনভিটেশনে দাওয়াত এটা হয়ত কোনো ম্যানারের মধ্যে পরে না। am i right Mr. Raj…..

রাজ: কিছু কিছু জিনিসে ম্যানেরস রাখতে নেই তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে আমি আপনার মেহমান নই যে আমাকে ডেকে নিয়ে যেতে হবে…….

আরিয়া: very good….. তাহলে কাল ঠিক সময় আসবেন কেমন???

রাজ: রাজ আহমেদ কখনো কোনো কাজে লেট করে না। আপনি ঠিক সময় পাবেন।

আরিয়া: [ আরিয়ার মনে কিছুটা খটকা লাগে ] আজ তাহলে উঠি…..

আরিয়া চেয়ার থেকে উঠে বেড়িয়ে যেতে নেয়। ঠিক তখনি রাজ নিজের চেয়ার থেকে উঠে আরিয়ার হাত টেনে ওকে দেয়ালের সাথে মিশিয়ে নেয়…..

আরিয়া: What the hell Mr. Raj…..

রাজ: আমাকে দেখে কি মনে হয় তোমার। আমি কোনোকিছু না ভেবে চিনতে কাজ করি।

আরিয়া: আপনাকে আগে একজন ম্যাচুরিটি সম্পুর্ন মানুষ ভাবলেও এখন বদ্ধ উন্মাদ মনে হয়…..

রাজ: সেটা কি স্বাভাবিক নয় মিস আরিয়া। আমি যে মেয়েটাকে পাগলের মত চাই সেই মেয়েটা আমাকে তার বিয়ের কার্ড দিয়ে যায় তারপরেও আপনি আমাকে এটা বলেন আমার শান্ত থাকা উচিত। আমার কিন্তু সেটা মনে হয় না।

আরিয়া: সেটা আপনার ভুল আপনি ভুল মানুষের উপর নিজের ফিলিংস দেখিয়েছেন।

রাজ: oh তারমানে ফিলিংস বুঝি বুজে শুনে তারপর কারো উপর আসে। তাহলে তো ইশাদের উপর তোমার ফিলিংস ও বুঝে শুনে দেখানো মন থেকে নয়।

আরিয়া: Just shut up mr. raj…..

রাজ: Don’t sought…. Ariya….. আমি আর যাই হোক কারো উচু আওয়াজ শুনতে অভ্যস্ত নই।

আরিয়া:…… [ শুধু রাগছে ]

রাজ আরিয়ার গালটা চেপে ধরে…..

রাজ: একটা কথা মনে রেখ আমি তোমাকে ভালবাসি আমি কখনোই চাই না আমি এমন কিছু করি যাতে তোমার আর তোমার আশেপাশের মানুষকে কষ্ট পেতে হয়। আমার খারাপ রুপটা তুমি দেখনি। আর সেটা দেখার দুঃসাহস ও দেখিও না। তাতে তোমাকেই পস্তাবে হবে,…..

,আরিয়া: আমাকে ছাড়ুন…. [ রাজকে দুরে সরাতে চেয়ে ]

রাজ: তোমার মনে হয় সেটা হবে। আচ্ছা একটা কথা বলত তুমি ইশাদকে কেন বিয়ে করতে চাইছ। ওকে ভালোবাস বলে নাকি নিজের ইগোটা রাখতে……

আরিয়া: রাজ…..[ চিৎকার করে ]

রাজ: এটাই সত্যি আরিয়া৷ তুমি আমার উপর ইগো দেখাতে গিয়ে ওকে বিয়ে করছ। নিজের জেদ পুরন করছ। ওকে কতটা ভালোবাস তা আমি জানিনা। কিন্তু বিয়েটা যে আমার জন্য করছ তা আমি খুব ভালোই বুঝতে পারছি………

আরিয়া: 😡😡😡

রাজ: তোমার ইগো রাখতে ওকে বিয়ে করছ এখন সেটা যদি ওর ক্ষতির কারন হয় তবে তার দায়ী আমাকে করো না। [ আরিয়াকে ছেড়ে দেয় ]

আরিয়া: সেটা আপনি দেখতেই পারবেন। [ বেড়িয়ে যায় ]

রাজ: ওকে মিস আরিয়া এবার আমি না যা করার ইশাদ করবে…….
,
,
,
,
,
,
,

,

,
,
এদিকে আরিয়া বাড়ি এসে আবার ভাংচুর শুরু করে…..

আরিয়া: আপনি যে কতটা ভুলের মধ্যে আছেন তা আমি আপনাকে বোঝাব……
,
,
,
,
,
,
,

,
,
,
,
,
পরের দিন সন্ধ্যা……….

আরিয়ার বিয়ের প্রায় সমস্ত আয়োজন শেষ। আরিয়াকে বিয়ের জন্য প্রিপিয়ার করা হয়েছে। আরিয়া বউ বেশে নিজেকে আয়নার সামনে দেখে নিল। নিজেকে হয়ত বউ বেশে এভাবে দেখবে তা কোনোদিন চিন্তাও করেনি কিন্তু ইশাদের সাথে থাকার ইচ্ছেটাই ওকে বাধ্য করেছে বিয়ে করতে……..

আরিয়া: তুই আজ ইশাদের বউ হবি। ছোটবেলা থেকে যাকে নিজের খেলার সাথী হিসেবে চেয়েছিস আজ সে তোর জীবনের সাথি হয়ে যাবে….. [ আয়নার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেশে ] আসলেই কখনো ভাবিনি কিন্তু আজ বউ সেজে আলাদা একটা অনুভুতি হচ্ছে। আচ্ছা বউ সেজে সবার বুঝি এরকম অনুভুতি হয়….. [ নিজের সাথে কথা বলছে আর হাসছে। সব মেয়ের থেকে আরিয়া আলাদা নয়। যেটা আজকে বুঝতে পারছে। এতদিন যাতে নাক ছিটকাত তাতেই এখন অদ্ভুত অনুভুতির ছোয়া পাচ্ছে আরিয়া……. ]

আরিয়া বউ সেজে বসে আসে। বিয়ের সব কিছুই প্রস্তুত। মেহমান সবাই এসে পরেছে। কিন্তু এখনো বর আসেনি………

,
,
,

আরিয়ার ও বেশ টেনশন হয়। কারন এতো লেট হওয়ার কথা নয়। ঠিক তখনি আরিয়ার সামনে রাজ এসে দাঁড়ায়……

আরিয়া: আপনি….

রাজ বিয়ের সাজে আরিয়াকে দেখে প্রায় নির্বাক…. এক দৃষ্টিতে আরিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে৷ আরিয়ার কোনো কথা ওর কানেই যাচ্ছে না…….

আরিয়া: মি. রাজ…. 😡😡😡

রাজ: বাহহ নিজে গিয়ে ইনভাইট করে আসলেন আর এখন বলছেন কিনা এসেছি কেন???

আরিয়া: এটা মেহমানদের জায়গা না।

রাজ: আমি ঠিক জায়গাতেই আছি। যাই হোক এটা আপনার জন্য….. [ একটা গিফট বক্স ] খালি হাতে তো আসতে পারিনা। [ একটা সফট হাসি দিয়ে ]

আরিয়া যেন কেমন লাগছে রাজের বিহেভ……. আরিয়া এখন আর কথা বাড়াতে চায় না।

রাজ: Wish you happy married life….. [ আরিয়ার কানের কাছে গিয়ে ]

আরিয়া কিছুটা আনইজি ফিল হলো……

রাজ: এখন আসি….. [ মুচকি হেশে চলে যায় ]

,
,
,
,
,
,
,

,
,
,
এদিকে বর আসার কোনো নাম নেই। আরিয়ার বাবা বেশ চিন্তিত। কারন এখন এটা তার সন্মানের ব্যাপার। সবাই চলে এসেছে। মেয়ের বাবা বলে কথা….

তখনি ইশাদের সাথের থাকা আনজুম ভাইয়া আসে। ইশাদের সিনিয়র…. লোকটা দেখতে বেশ মোটা। তবে ইশাদকে খুব ভালোবাসে। খুব ইমোশনাল আর ভালো মানুষ। ওনি এখানে ইশাদের গার্জিয়ান হিসেবে এসেছে.……

বাবা: ইশাদ কই…..

আনজুম: আমি আরিয়ার সাথে কথা বলতে চাই..….

বাবা: কিন্তু……

আনজুম কোনো কথা না শুনেই আরিয়ার কাছে চলে যায়.।।।

আরিয়া: আনজুম ভাইয়া আপনি…. ইশাদ কই ওর তো আপনার সাথেই আসার কথা.।।।

আনজুম এবার কান্না করেই দেয়….

আনজুম: আরিয়া বনু ইশাদ চলে গেছে। আর যাওয়ার সময় একটা চিঠিতে লিখে দিয়ে গেছে ও তোমাকে বিয়ে করবে না। আমি অনেক খুজেছি ইশাদকে কিন্তু পাইনি…. [ কান্না করে হোসাতে হোসাতে ]

আরিয়া: মা—-ন—নে….. আপনি ভুল বুঝছেন ইশাদ এমনটা করতে পারে না। [ আটকে আসা গলায়। ইশাদ চলে গেছে কথাটা শুনেই আরিয়ার দুনিয়া উলট পালট হয়ে গেছে ] ইশাদ………..

,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,[ বাকিটা পরের পর্বে জানবেন ]
🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here