#অবাদ্ধ_যন্ত্রণা
#তুই_আমার_প্রতিশোধের_মোহর।
#Megh_La
#Part_05
(কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা। গল্পে নিজের মনের মতো ভাষা’র ব্যাবহার না পেলে প্রেমের দৃশ্য ফুটে উঠছে এমন মনে হলে গল্পটা ইগনোর করুন ধন্যবাদ)
আমান সুপ রান্না করে মেঘের কাছে এসে ওকে তুলে।
মেঘ অর্ধেক সেন্স আর অর্ধেক না সেন্স এ আছে।
আমান খুব সুন্দর করে ওর যত্ন নিয়ে ওকে সারাবার চেষ্টা করছে।
খাইয়া ঔষধ দিয়ে সেবা করে।
১দিন পর,
মেঘ সুস্থ এখন পুরোপুরি।
সবটাই আমানের জন্য ও নিজে এতো যত্ন নিছে মেঘ সুস্থ হতে বাদ্ধ।
এই সময়ে আমানের মধ্যে কোন হিস্রতা খুঁজে পায় নি মেঘ।
জানালার কাছে দাঁড়িয়ে মাথাটা ঠেক দিয়ে ভাবছে আমান কেন এমন করে।
ঠিক এমন সময় পেছনে কারোর উপস্থিতি অনুভব করলো মেঘ
পেছনে ফিরতে দেখে আমান৷ মায়াবি দৃষ্টি নিক্ষেপ করেছে মেঘের দিকে৷ যাতে শুধু ভালোবাসা প্রকাশ হয়৷ নাই হিংসা নাই হিংস্রতা।
–আচ্ছা আমাকে একটা কথা বলবেন।
–বলো।
–আমার সাথে এমন কেন করেন আমি কি কোন ভুল করেছি যে আমাকে শাস্তি দেন। আমার বাবা কই।
–তুমি সবটাই জানো না জানার ভাম করো না।
–প্লিজ আমাকে বলুন বিশ্বাস করুন আমি কিছু জানি না।
–মেঘ
আর কিছু না বলেই চলে এলো আমান৷
রাগে আমার শরীর জ্বলে যাচ্ছে। এমন কেন করে৷ নিজেই সব করে৷
–আমি ঘৃণা করি আপনাকে।
অতিরিক্ত রাগে কি করবো ভেবে পাচ্ছি না৷
ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম।
যেখানে সৈনিক দের তলোয়ার চালানো শেখানো হয় ওখানে এলাম।
আমাকে দেখে সবাই মাথা নিচু করে বললো,
–রানি আপনি এখানে।
–তলোয়ার চলাবো৷
–রানি আপনি,
–আমাকে এখানের সব থেকে বেশি পারদর্শী তলোয়ার বাজের সাথে একটা তলোয়ার দেও।
–জী রানি আপনি যা বলবেন,।
সেখানের সব থেকে পারদর্শী তলোয়ার বাজের সাথে মেঘ তলোয়ার খেলছে।
এক পর্যায়ে ছেলেটা হেরে যায়।
মেঘ রাজ্য জয় করা হাসি দেয়৷
আসলে রাগ হলে এটা করলে মেঘের রাগ কমে সেই ছোট থেকেই৷
–এতো ভালো তলোয়ার চালাতে পারো তাহলে চলো আমার সাথেও খেল।
আমান মেঘকে পেছন থেকে আঘাত করতে গেলে মেঘ ফিরে তলোয়ার দিয়ে আটকে দেয়।
মেঘের রাগ আরো বেড়ে যায়। আমান এক পর্যায়ে মেঘকে হারিয়ে দিবে এমন সময় মেঘ পাল্টা আঘাতে আমানকে। ঘায়েল করে দেয়।
–মি.খান একটা মেয়ের কাছে হেরে গেলন৷ ইস লজ্জা।
–সাধারণ মেয়ে নয় স্ত্রী।
–আচ্ছা আপনি মানেন এটা৷
–না মানার কি আছে।
–হাসালেন
আমি বলেই চলে এলাম।
ঘরে এসে লম্বা সাওয়ার নিয়ে বেরোলাম।
আমাকে জানতেই হবে। কেন উনি এমন করে।
–হ্যা আমি জানি কে আমাকে বলতে পারে৷
আমি বাবার রুমের দিকে পা বাড়ালাম৷
চলে এলাম বাবার রুমে,
–বাবা আসবো।
–সে কি রে আয়।
–বাবা কেমন আছো।
–এই তো চলছে। কি অবস্থা জ্বরের৷
–বাবা ভালো।
একটা কথা ছিলো
–হ্যা বল।
–বাবা ৫ বছর আগে কি হইছিলো।
–শুনবি
–সবটা বলুম বাবা। সবটা শুনবো।
–তহলে শোন,
অতিত,
চলবে,
(আজকে অনেক ছোট হইছে জনি এর জন্য কিছু বইলেন না আসলে একটু ব্যাস্ত কাল বড়ো করে দিবো আর জট খুলবো)