অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে পর্বঃ ১৭

0
2042

অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে
পর্বঃ ১৭
লেখকঃ #রাইসার_আব্বু
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .

আপনি একটা খুনী! শুধু খুনি না স্বামীর খুনি। আমার ভাইয়ার কিছু হয়ে গেলে আমি আপনাকে ছাঁড়বোনা। ( কেঁদে কেঁদে কথা গুলো বলল রিত্ত)
.
রিত্তের কথা শুনে টপ-টপ করে পানি পড়ছে চোখ থেকে। কলিজাটা ফেঁটে যাচ্ছে। হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে।
চোখের সামনে বারবার রাজকে অপমান করার অবহেলা করার, ঘৃণা করার, রাজকে ঘুমের ওষধ খাওয়ানোর দৃশ্য মনে পড়ছে। কি করবো, রিত্তের কাছে কী বলবো।
আমি যে সত্যিই অপরাধী। রাজকে দেখার অধিকারটুকুও হারালাম।
একবার রিত্তকে বলতে চেয়েছিলাম রাজ আমাকে ডির্ভোস দিলেও আমি ডির্ভোস পেপারে সাইন করেনি।
কিন্তু কোন মুখ নিয়ে বলবো। কান্না ছাড়া আমার আর কিছুই করার নেই।
.
রিত্ত চলে গেলে, কাঁদছি, আর ভাবছি রাজকে শেষ বারের মতো একবার দেখে চলে যাবো।
আর আমার অভিশপ্ত ছাঁয়া নিয়ে পাশে দাঁড়াবো না আর। এদিকে ঠিকমতো হাঁটতে পারছিনা।
রাজের কেবিনে ডুকতেই দেখি রাজের মাথায় অন্য একটি মেয়ে হাত বুলাচ্ছে ! মেয়েটা দেখতে আহামরী সুন্দরী না হলেও অনেক মায়াবতী মনে হচ্ছে।
কিন্তু মেয়েটা কেন রাজের কাছে বসে আছে, কেনই বা মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। মেয়েটার হাত বুলানো দেখে শরীরটা রাগে জ্বলে যাচ্ছে। খুব কষ্ট হচ্ছে।
এ শরীর নিয়ে ঠিকমতো নড়তেও পারছিনা।এদিকে রিত্ত আমাকে রাজের সামনে যেতেও না করেছে।
কিন্তু না যেয়ে যে থাকতে পারছিনা।
কলিজাটা ফেঁটে যাচ্ছে, তাই রাজের কেবিনে যেতেই মেয়েটা কেমন করে যেন তাকালো।
মেয়েটার দিকে অসহায়রের দৃষ্টিতে তাকালাম।
.
আপনি কেন আসছেন, আপনাকে না বলেছি এখানে না আসতে।
কি চান আর আপনার জন্য আজ ভাইয়ার এ অবস্থা। প্লিজ আপনি আর আসবেন না। যতি এর পরও আসেন ভুলে যাবো আপনি একসময় আমার ভাবী ছিলেন।প্লিজ বের হয়ে যান আমি আর কথা বাড়াতে চায় না। ( রিত্ত)
.
আপু আমি একটু দেখেই চলে যাবো!

**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
“এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন
.
আপনি কথা বুঝেন না ( রিত্ত)
.
আচ্ছা চলে যাচ্ছি, তবে একটা প্রশ্ন মেয়েটা কে রাজের মাথায় হাত বুলাচ্ছে?
..
সেটা আপনাকে বলতে হবে না, রিয়া তাঁর অধিকারেই ভাইয়ার মাথায় হাত বুলাচ্ছে। আপনি যাবেন আপনার মুখ দেখাও পাপ প্লিজ চলে যান। আর হ্যাঁ ভাইয়া আপনার স্বামী এটা ভুলে যাবেন।আপনার মতো মেয়ে কারো স্ত্রী তো দূরের কথা ভালবাসার মানুষ হওয়ার মতো যোগ্য না! আপনার মুখ দেখলে যে কোন মেয়ের অমঙ্গল হবে। আপনার জন্য আমি আমার ভাইয়ের আদর থেকে বঞ্চিত হচ্ছি।এতিম ছেলে-মেয়ে গুলো কাঁদছে।
প্রতিটা রাত মা – বাবা আমাকে হসপিটালে কাটাতে হয়।কি দোষ করে ছিলাম আমি,আমরা বলতে পারবে? কি দোষ করেছিল আমার ভাইয়া! আপনার ভালবাসা পাওয়ার এতটাই অযোগ্য ছিল।
নাহ্ আপনার ভাগ্য যে আমার ভাইয়ার মতো মানুষের বউ হতে পেয়েছিলেন।
আরে প্রতিরাত কাঁদবেন।ভাইয়ার স্মৃতি গুলো আপনাকে একটি রাতও ঘুমাতে দিবে না অভিশাপ দিলাম আপনাকে।( রিত্ত কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বললো)
.
.
রিত্তের মুখে এমন কথা শুনে চোখ থেকে নিজের অজান্তে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছে।
সত্যি আমি তো অপরাধী আমার জন্যই রাজ আর মৃত্যুশর্য্যায়।
ওর পবিএ ভালবাসাটাকে বুঝতে পারিনি। সত্যি আমি অভিশপ্ত ছাঁয়া, বোনের কাছ থেকে ভাইকে।
মায়ের কাছ থেকে ছেলেকে, বাবার কাচ থেকে সন্তান কে কেড়ে নিয়েছি।
আমি হতবাগী আজ আমারি সামনে অন্য মেয়ে আমার স্বামীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে।
আমি না করার অধিকারটুকুও হারিয়েছি। হঠাৎ মেয়েটার দিকে তাকালাম মেয়েটার চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পড়ছে রাজের মুখের ওপর। মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বুঝা যাচ্ছে মেয়েটা রাজকে অনেক ভালোবাসে।
কিন্তু আমি যে রাজকে ছাড়া বাঁচবোনা। কিভাবে বাঁচবো রাজকে যে নিজের জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবেসে ফেলেছি। কিভাবে ভুলে থাকবো রাজের মায়াবী মুখটা না দেখলে যে সত্যি মৃত্যুর চেয়ে বেশি কষ্ট হয়।
হে আল্লাহ্ কি করবো আমি যে চোখ বন্ধও করতে পারছিনা, রাজের মায়াবী মুখটা জ্বলজ্বল করে ভেসে ওঠে।
.
কি হলো, আপনাকে আর কীভাবে বলবো প্লিজ বের হয়ে যান কেবিন থেকে।
আপনার ছাঁয়াটাও দেখতে মন চাচ্ছেনা। ( রিত্ত)
.
কি করবো আমি যে পাপী তাই চোখটা মুছে হাসপাতাল থেকে বাসায় এসে পড়লাম।
.
বাসায় এসে শুয়ে শুয়ে কাঁদছি। মা এসে বলল” কী হয়েছে?
.
না মা কিছু হয়নি। মা চলে গেলে ফ্রেশ হয়ে রাজের ছবিটা দেখছি। হঠাৎ খাট থেকে কাঁচের ফ্রেমে বাঁধায় করা রাজের ছবিটা পরে যেতেই বুকটা ছ্যাঁত করে ওঠলো। নিচের দিকে তাকাতেই দেখি ছবিটা টুকরো টুকরো হয়ে গেছে! ভাঙ্গা ছবিটা বুকে নিয়ে চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করছে।
কারণ ছবিটার মতোই যে রাজ আমার জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। রাতে শুয়ে শুয়ে কাঁদছি আর আল্লাহকে ডাকছি।
একবার ভাবলাম এ জীবন রেখে কী করবো যে জীবনে রাজকে পাবো না!

**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
আমি রাজকে ছাঁড়া যে এখন নিঃশ্বাস নিতেও পারিনা। আজ আমারি অবহেলায় দেওয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছে রিয়া মেয়েটা আমাদের ভালোবাসার মাঝে। জানিনা এ দেয়াল ভাঙতে পারবো কিনা, মরতেও পারবোনা।
আমার গর্ভে যে আরেকটা জীবন বড় হচ্ছে।
এখন আমি কি করবো। রাতে এশার নামায পড়ে, মহান আল্লাহ্ তায়ালার কাছে দু’খানা হাত তুলে বলতে লাগলাম” হে পরওয়ারদেগার জানিনা কীভাবে ডাকলে তুমি রাজি খুষি হবে, সে ভাষা আমার জানা নেই। হে আল্লাহ্ আমি তো আমার স্বামীকে ডির্ভোস দেয়নি।
তুমি জানো ডির্ভোস পেপারটা ছিঁড়ে ফেলেছি। আমি জানি আসি অনেক বড় ভুল করেছি। কি করবো এখন আমি রাজকে ছাড়া যে বাঁচবোনা। হে আল্লাহ্ রাজকে আমার করে দাও।
রাজের পায়ের নিচে আমাকে থাকার একটু ঠাঁয় করে দাও। এসব বলতে কাঁদতে লাগলাম। রাতে নামায শেষ করে বিছানায় গা টা এলিয়ে দিলাম। কিন্তু ঘুম আসছেনা চোখ বন্ধ করলেই রাজকে দেখি। কি করবো আমি যে রাজের সামনে গিয়ে দাঁড়াতে পারবোনা এ মুখ নিয়ে।রাতে হঠাৎ ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখলাম রাজের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে রিয়া মেয়েটার সাথে। রিয়া মেয়েটা রাজের বুকে মুখ লুকাচ্ছে।
এসব দেখে মনে হচ্ছে কলিজাটা কেউ ছিড়ে বের করে নিচ্ছে। নিজের অজান্তে চোখদিয়ে পানি বের হয়ে গঁড়িয়ে পড়তে লাগলো। হৃদয়টাতে কেউ ছুড়ি চালিয়ে দিচ্ছে। রক্তক্ষরণ হচ্ছে মনে হচ্ছে চিনচিনে ব্যথা করছে। আর বাকি রাতে ঘুম হলোনা। রাজের ভাঙা ছবিটা বুকের সাথে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলাম। আর চুমু দিতে লাগলাম ছবিটাতে।
.
সারারাত আর ঘুমালাম না! যদিও আবারো ঘুমায় আর যদি দেখি রাজের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে তাহলে আবার হয়তো মরেই যাবো। আসি সত্যি বাঁচবোনা রাজকে ছাড়া দিন যাচ্ছে রাজের প্রতি ভালবাসা দৃঢ় হচ্ছে।
প্রতিটা নিঃস্বাস বলে রাজকে ছাড়া বাঁচা সম্ভব না। কিন্তু কি করবো এভাবে রাতটা কেঁটে যায়।
.
সকালে বাবা আমাকে নিয়ে হসপিটালে চেকাপ করাতে যায়।হসপিটালে গিয়ে,ডাক্তার মায়া হোড়কে দেখালাম। ডাক্তার মায়া হোড় বললেন,সন্তানের অবস্থা ভালো তবে আপনাকে আরো বেশি যত্ম থাকতে হবে। ঠিকমতো ঘুমাবেন, ঠিকমতো খাবেন। তা না হলে সন্তানের বড় কোন ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। আপনার শরীরের কন্ডিশন ভালোনা শরীরের কন্ডিশন আরো যদি খারাপ হয় বাচ্চা মারা পর্যন্ত যেতে পারে। তাই যত্মে থাকবেন। ডাক্তারের কথায় মাথা নাড়ালাম। বাবাকে বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকতে বলে, রাজের কেবিনে গেলাম! রাজের কেবিনের কাছে যেতেই বুকটা চিনচিনে ব্যথা করতে লাগলো। জানালার পর্দা সরাতেই অবাক হলাম। সেদিনের রিয়া মেয়েটা আজকেও রাজের মাথার কাছে বসে আছে। মেয়েটা আজ নীল শাড়ি পড়েছে। হাতে নীল কাঁচের চুড়ি, রাজ যেমনটা পছন্দ করতো মেয়েটা তেমনই সেজেছে। মেয়েটাকে দেখে কি করবো ভাবতে পারছিনা মনে হচ্ছে দৌঁড়ে গিয়ে রাজকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে বলি, ” রাজ তুমি শুধু আমার”। একহাতে চোখের পানি মুছতেছি আরেক হাতে, জানালার পর্দা ফাঁক করে রাজের মায়াবী মুখটা দেখছি। কতদিন মনে হয় মায়াবী মুখটার হাসি দেখিনা। মেয়েটা হঠাৎ রাজের কপালে চুপু খেলো। মনে হচ্ছে জীবনটা কেউ ছিনিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।আর বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকতে পারলাম না।রুমে গিয়েই মেয়েটাকে কষে একটা থাপ্পর মারলাম। এই মেয়ে আপনার লজ্জা করেনা আপনি আমার স্বামীর কপালে টুমু দেন। আমার স্বামীকে টার্চ করবেন না আপনি। আমি আমার স্বামীর ভাগ কাউকে দিতে পারবো না।
.
মেয়েটা থাপ্পর খেয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকাচ্ছে। মেয়েটাকে দেখে অনেক রাগ হচ্ছে। মেয়েটা কাঁদছে। কি করবো, বুঝতে পারছেনা! কিন্তু তাই বলে আমার স্বামীকে কিস করবে আমি ছেড়ে দিবো। হঠাৎ পিছন দিকে তাঁকিয়ে দেখি রিত্ত রাগি লুক নিয়ে তাঁকিয়ে আছে।
.
আপনার কি করে সাহস হয় রিয়াকে চড় মারার? ( রিত্ত)
.
আমার স্বামীকে কেন চুমু দিবে,আমি তাঁকে ছেড়ে দিবো?
.
জানেন ওটা কে হয়, আপনার সাহস কম নেই তো, তার গায়ে কোন সাহসে হাত তুলছেন। জানেন সে হচ্ছে ভাইয়ার””
.

**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**

থাক বাকি টুকু শুনতে চায়না! রিত্ত আমাকে ক্ষমা করে দাও! আমি রাজকে ছাঁড়া বাচঁবোনা। আমাকে যত কষ্ট দাও তবুও রাজের থেকে দূরে সরিয়ে দিয়োনা! আমি সত্যি মরে যাবো। কি করবো তখন বুঝিনি! এখন রাজ আমার নিঃশ্বাসের সাথে মিশে গেছে।রিত্ত আপু আমি তোমার পায়ে পড়ি।বড় হয়ে তোমার পায়ে ধরে বলি আমাকে ক্ষমা করে দাও তবুও আমাকে রাজের থেকে দূরে সরিয়ে দিয়ো না।
.
একি করছেন, পায়ে কেন ধরতে আসছে।। আপনার মতো সবাই না ক্ষমা করে দিয়েন আর আমার ভাইয়াকে ভুলে যাইয়েন। আপনার মতো মেয়ে আমার ভাইয়ার ভালবাসা পাওয়ায় যোগ্য না।ক্ষমা করবেন আমার ভাইয়া বাজারের কোন পণ্য নয়।( রিত্ত)
.
এদিকে রিত্তের কথা শুনে চোখের পানি ফেলা ছাড়া কোন উপায় নেই। রিয়া ক্ষমা করে দিয়ো আমাকে! এদিকে রিয়াকে দেখলাম কাঁদছে। তবুও মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ সূচক জবাব দিল। হঠাৎ নার্স বললো” এখানে রিত্তকে তাকে ডাক্তার সাথী যেতে বলল!
.
রিত্ত নার্সের কথা শুনে বের হয়ে গেল। আমিও পিছন পিছন বের হয়ে গেলাম। রিত্ত ডাক্তারের রুমে গিয়ে বসলো। আমি জানালা দিয়ে তাকাঁতেই দেখলাম ডাক্তারের রুমে, রাজের মা- বাবাও।
.
ডাক্তার কে যেন বলতেছে।
.
পর্দাটা সরিয়ে শুনতে লাগলাম ডাক্তার কি বলে। ডাক্তার যা বললো তা শুনার জন্য মোটেই প্রস্তুত ছিলাম না। মনে হচ্ছে হসপিটালের ছাঁদ থেকে ঝাপ দেয়।”” ডাক্তার সবাইকে বললো,দেখেন আপনারা আমাদের যা করার সবকিছুই করলাম। এখন আর আমাদের হাতে কিছু করার নেই। পেশেন্ট কুমোতে চলে গেছে। জানিনা আল্লাহ্ কি করবে,তবে আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে পেশেন্ট মারা যাবে আগামী ১২ ঘন্টার মাঝে। সত্যিটা অপ্রিয় হলেও এটাই সত্যি। আমাদের আর কিছু করার নেই। মৃত্যু সংবাদ শুনার জন্য প্রস্তুত হতে বলা ছাড়া আপনাদের কিছু বলার নেই।
হঠাৎ নার্স দোঁড়ে আসলো,রিয়া মেয়েটা কাঁদছে,।নার্স ডাক্তারের কাছে এসে বলতে লাগল ” ম্যাডাম ২১ নাম্বার কেবিনের পেশেন্ট “”””

#_____________চলবে________________


#কোনো গল্পের পর্ব খুজে না পেলে সর্বশেষ পোস্ট কমেন্ট করে জানাবেন।



#আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তী পার্ট দিবো। আসা করি সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথেই থাকবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here