অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে পর্বঃ ০৮

0
1399

অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে
পর্বঃ ০৮
লেখকঃ #রাইসার_আব্বু
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .

.
— এদিকে দূর থেকে নিজের ভালবাসার মানুষটাকে অন্যের বুকে লেপ্টে যেতে দেখি!
.
— ভাইয়া আর কত ঘুমাবি? ( রিও)
.
— রিওের ডাকে স্বপ্ন থেকে বাস্তবে ফিরলাম!
.
— ভাইয়া মা তোকে ভাবীকে নিয়ে ক্লিনিকে যেতে বললো!
.
— আচ্ছা তুই যাহ্ আমি যাচ্ছি! এই বলে কথা কাছে গেতে’ই দেখি কথা রেডি হয়ে বসে আছে! কলেজের প্রথম দিন যে কথাকে দেখেছি আজও সেই কথাকেই দেখছি!
.
– তোমার কী শরীর খারাপ? মা বললো ক্নিনিকে নিয়ে যেতে।(আমি)
.
-আমরা ক্নিনিকে যাচ্ছি নাহ্! আমি তোর মতো কোন দুশচরিএবান ছেলের সাথে ঘর করতে পারবো না! তাই কোর্টে যাচ্ছি ডির্ভোসের জন্য । (কথা)
.
— তুমি কি ফার্ন করছো?
.
— হা,হা,হা, ফার্ন কেন করবো? ( কথা)
.
— কথার কাছে ডির্ভোসের কথা শুনে বুকটা যেন ফেটে যাচ্ছে! কোন রকম চোখের জল টা মুঁছে গাড়ি নিয়ে বের হলাম! রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি আর বারে, বারে কথার দিকে তাকাচ্ছি কি মায়াবী চেহারা!
.
— হঠাৎ জ্যামের মাঝে গাড়ি আঁকটে যায়। গাড়িতেি বসে আছি।
.
— ম্যাডাম ফুলটা নেন। মাএ দশ টাহা দেন আজ দু’দিন ধরে কিছু খায়নি!( একটা সাত বছরের মেয়ে)
.
— যওোসব এদের জাল্বায় রাস্তায় বের হওয়া যায়না! ( কথা)
.
— কথার দিকে চশমা’টা নিচু করে একটু তাকালাম! মনে, মনে ভাবছি মেয়েরা নাকি মায়ের জাত তাহলে এই রকম কেনো?
.
— মেয়েটা চলে গেলো! মেয়েটার চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে আছি! এদিকে গাড়িতে কথাকে বসিয়ে রেখে, গাড়ি থেকে নেমে পড়লাম! এই যে, আপু তোমার নাম কী?
.
–আমার নাম রিয়া।( মেয়েটা)
.
— ওহ্ সুন্দর নাম! তা তোর মা – বাবা নেই?
.
— বাবা,কে জানিনা তবে একটা মা আছে।মা নাকি আমাকে কুড়িয়ে পাইছে! ( মেয়েটা)
.
— সাহেব আমি যাইগে,, আজ ফুল বিক্রি না করতে পারলে মার জন্য ওষধ কিনতে পারুম নাহ্!( মেয়েটা)
.
— ওহ্ আচ্ছা!! কিছু খাইছিস?
.
— নাহ্ সকালে ৫ টাহা দিয়ে একটা” বন পাউরুটি” খাইছি। (মেয়েটা)
.
— আচ্ছা তোর কাছে কতটাকার ফুল আছে?
.
— স্যার, ১০০ টাকার।( মেয়েটা)
.
— সবগুলো আজ আমি নিলাম! এই নে ৫০০ টাকা। ( আমি)
.
— স্যার এওো টাকা, স্যার ভাংতি নেই। ( মেয়েটা)
.
— ভাইয়া ডাকলি যে তাই আজ না হয় তোর বড়- ভাই তার মায়ের ওষুধের কেনার টাকা দিলো। এই নে, আমার কার্ড । কখনো কোন প্রয়োজন হলে দেখা করিস.।কি হলো? তুই কাঁদছিস কেনো? জানিস না ভাইয়ের সামনে বোন কাঁদলে পায় কষ্ট পায়।
.
— ভাইয়া, তুমি সত্যি আমার ভাইয়া। ভাইয়া আমায় একটু বুকে নিবে? বলে জড়িয়ে ধরলো নিজের অজান্তে চোখের কোণে পানি এসে পড়লো!
.
— এদিকে গোলাপ- আর বেলী ফুল গুলো নিয়ে কথাকে দিলাম!
.
— ফুল আমাকে দিলে কেন?( কথা)
.
— তোমায় ভালবাসি! আর ফুলের মতো সুন্দর তুমি তাই দিলাম তোমাকে।
**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
“এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন
.
— আচ্ছা আমরা যেন কোথায় যাচ্ছি জানো ডির্ভোস নিতে আর তোর মতো খারাপ ছেলের হাতে ফুল শোভা পায়না বলে ফুল গুলো ডাস্টবিনে ফেলে দিলো ( কথা)
.
— মনে মনে ভাবছি আমি না হয় দোষ করেছি ফুল গুলো তো কোন দোষ করেনি। তাহলে কি কথার মনে একবিন্দু ও ভালবাসা নেই আমার জন্য!
.
— এদিকে কুর্টে এসে সব কিছু বলার পর কুর্ট ৬ মাস সময় দিলো তারপর ডির্ভোস হবে!
.
— মনে,, মনে ভাবছি তাও কয়েকটা মাস ভালবাসার মানুষের অবহেলা পাবো!
.
— দিনগুলি ভালোই কাটছিল!
.
— দেখতে দেখতে কথার আজ ৭ মাসে পূর্ণ হলো এদিকে বাড়িতে খুশির আমেজ চলছে। আল্টা- সনোগাফ্রী করছে আমার নাকি মেয়ে হবে।
.
— মা – বাবার দিকে তাকানো যায়না। তাঁরা অনেক খুশি রিও তো সারাদিন ভাবীর কাছেই পড়ে থাকে। কিন্তু দিন দিন আমার প্রতি ঘৃণাটা কথার বেঁড়েই চলছে।অফিস থেকে ফেরায় পর শার্টটা খুলে রুমে যেতেই দেখি কথা নামায পড়ছে!
.
— নামায শেষ করে মোনাজাতে দু’খানা হাত তুলে বলকে লাগলো : হে পরম করুণাময় আল্লাহ্ তায়ালা তুমি তো জানো আমি সজিবের সর্তানকে গর্ভে ধারণ করে আমার স্বামীর খুনির ঘরে ঘর করছি।আল্লাহ তুমি তো জানো! আমি কতটা পবিএ, পরিস্হিতির চাপে পড়ে খুনিকে বিয়ে করি। আল্লাহ তোমার কাছে একটাই মনোবাসনা আমি যেন আমার স্বামী হত্যার বিচার নিচ হাতে করতে পারি। যেভাবে আমার স্বামীকে আমার বুক থেকে সড়িয়েছে সেভাবে যেন তাঁকে দুশ্চরিএটাকে খুন করতে পারি। আল্লাহ কবুল করো রাজের মৃত্যু যেন আমার হাতে হয়।আসার – স্বামীর হত্যার প্রতিশোধ যেন আমি নিতে পারি। এ বলে জায়- নামায এ বসে কাঁদতে লাগলো।
.
— নিজের ভালবাসার মানুষের কাছে এমন কথা শুনে মনে হচ্ছে কড়িজাটা ফেঁটে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে নিজেকে শেষ করে দেয়।হ্যা আমি অপরাধী মানছি তাই বলে সজিবের খুনির প্রতিশোধ আমারি স্ত্রী নিজের কলিজার টুকরা সে আমাকে হত্যা করে নিবে! মনে হচ্ছে নিজেকে শেষ করে দিয়ে এ থেকে মুক্তি পায়। যাকে নিজের জীবনের থেকে বেশি ভালবাসি। যাকে পাওয়ার জন্য অন্তঃসন্তা মেয়েকে বিয়ে করতেও একটুও ভাবিনি। আজ সেই কিনা আমার মৃত্যু তার হাতে যেনন সে প্রার্থনা করছে! এসব ভাবতে ভাবতে রুম থেকে বের হয়ে গেলাম।
.
— পরের দিন আমি , কথা এবং রিও বসে আছি।
— হঠাৎ মা,এসে বললো রাজ দেখ তো আমাদের নাতনীর জন্য জামাগুলো কেমন হলো!?
.
— কথা, রিও অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।রিও তো বলেই ফেললো ” মা এখনো তো ভাইয়ারা মেয়ে পৃথিবীতেই আসেনি তার আগেই তোমরা কাপড়-;চোপড় কেনা ধরেছ”
.
— যাহ্ কি বলিস আমাদের পাঁচটা নয় দশটা নয় একটি মাএ নাতনী আসতেছে তার জন্য এসব কিছুই নাহ্! তোর বাবা নাকি রাজের মেয়েকে পটানোর জন্য জিমে যাচ্ছে, চুলে কলপ করতেছে। (মা)
.
— মা তোমরাও নাহ্ পারোও বটে!( রিও)
.
— কথা মিটি- মিটি হাঁসছে! আমাদের বিয়ের পাঁচ মাস পর আজ কথাকে হাঁসতে দেখলাম। অনেক ভালো লাগলো কথার ঠোঁঠের কোণের সেই হাসি।
.
— এদিকে দুপুরে গোসল করে ফ্রেশ হয়ে শার্ট টা পড়ে বের হতেই দেখি ” কথা আর রিও কি নিয়ে কথা বলছে! কাছে যেতেই দেখি সেই রুমটাতে যেটার চাবি আমি ছাড়া আর কারো কাছে নেই!কিন্তু রুম খোলা কে খুললো? ভেতর থেকে রিও আর কথার কন্ঠ ভেঁসে আসছে!
.
— দৌঁড়ে রুমের দরজাতে গেতেই যাহ্ শুনলাম তা শুনে নিজেকে ঠিক রাখতে পারলাম নাহ্!
.
— রিও রাজের সাথে যে মেয়েটা ওইটা কী রাজের গফ ছিলো! মেয়েটা অনেক কিউট! ( কথা)
.
— ভাবী তুমি পাগল হয়েছো কী বলছো এসব জানো তুমি ওইটা কে? ( রিও)
— জানো ওইটা রাজের ভালবাসা!( কথা)
.
— ঠাস- ঠাস-ঠাস চুপ কর আর একটা বাজে কথাও নয়! তোদের কে বলেছে এ রুম খুলতে?
.
— কেন খুললে কু- কর্ম বের হয়ে যেতো? ( কথা)
.
— আরো দু’টা থাপ্পর দিলাম! গালটা লাল টুক- টুকে হয়ে গেছে কথার।আজ প্রথম কথার গাঁয়ে হাত তুললাম! তবুও একটুও খারাপ লাগছেনা। মন খারাপ লাগছে কথার মুখে সে সব কথা শুনে! তাই বের হয়ে এসে ছাঁদে চলে যায়।
.
— ভাবী কান্না করোনা! ভাইয়ার কলিজাতে আঘাত করেছো। তাই তোমার ওপর হাত তুলেছে। ( রিও)
.
— মানে?
.
— ভাবী ভাইয়ার সাথে যে মেয়েটি ছবিতে সেটা আর কেউ নয় আমার বড় আপু “কণা”। কণা আপু আত্মহত্যা করার পর আপুর রুমে ভাইয়া কাউকে আসতে দেয়নি।আজ তুমিই প্রথম এলে! (রিও)
.
— কথা চোখ মুছে রুমের দিকে তাকাতেই মনে হচ্ছে ঘরটা’তে এখনও কেউ থাকে! রুমটা কি সুন্দর পরি-পাটি! রুমের থেকে কি সুন্দর সুভাষ ভেঁসে আসছে মনে হচ্ছে কেউ সূর্যমুখী তেল খোলা কেশে দিয়ে দক্ষিলা বাতায়নে চুল মেলে ধরেছে! এসব ভাবতে – ভাবতে ছবিটার দিকে আবারো কথার চোখ যায়। মনে হচ্ছে ছবিটা কথার দিকে রাগি- ভাব নিয়ে তাকিয়ে আছে। হঠাৎ কথার মনে পড়লো কণা আত্মহত্যা তো করেছে তবে এতো সুন্দর মেয়ে কেন আত্মহত্যা করেছে কারণ কী?
**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**

এসব ভাবতে ভাবতে রিওকে বললো রিও তোমাকে একটা কথা বলি? ( কথা)
.
— হুম ভাবী কি বলবে?
.
— কণা কেন আত্মহত্যা করলো? (কথা)
.
— ভাবী শুনবে তাহলে? ( রিও)
.
— হুম বলো? ( কথা)
.
— শুনো তাহলে, আমরা দুই- বোন এক- ভাই। কণা আপু আমাদের সবাইকে আদর করতো! কণা আপুকেও আমরা সবাই ভালবাসতাম কণা আপুর ছোট বেলায় মা বাবা মারা যায়! কণা আপু আমার আপন খালাতো বোন। আপুর যখন দুই বছর তখন খালু আর খালা দুর্ঘটনায় মারা যায়। তারপর থেকেই আমাদের সাথে তাই কেউ জিজ্ঞেস করলে আমরা বলতাম আমরা দুই – বোন এক ভাই! আপুকে সব চেয়ে বেশি ভালবাসতো রাজ ভাইয়া। আপু ঘরের সবার ভালোমন্দ দেখার দায়িত্ব পালন করতেন। আপুকে রাজ ভাইয়া কলিজার টুকরা, আরার কখনো রাজকুমারী বলে ডাকতেন। তাদের দুজনের ভাই- বোনের ভালবাসা দেখে অনেক হিংসে হলেও ভালোই লাগতো। কারণ কনা আপু আমাকেও অনেক ভালোবাসতো! জানো ভাবী ভাইয়াকে কোন দিন দেখেনি নিজের হাতে ভাত খেতে এবং আমিও খায়নি সব- সময় আপু তুলে খাইয়ে দিতো! আমাদের সংসারটা সুখে ভরপুর ছিলো।
.
— কিন্তু একদিন আমাদের ঘরে দুঃখের ছায়া নেমে আসে! সাজানো স্বপ্নগুলো সব এলোমেলো হয়ে যায়! সেদিন অনেক রাত পর্যন্ত টেলিভিশন দেখে ঘুমাই সকালে ঘুুম ভাঙ্গে ভাইয়ার করুণ আত্মনার্দ শুনে ” কলিজার টুকরা বোন আমার তুই আমাকে ছেড়ে অভিমান করে কেন চলে গেলি! বল এখন আমাকে কে খাইয়ে দিবে! কে বলবে ভাইয়া তোর প্লেট থেকে একটু মাংস দে! কে বলবে ভাইয়া আজ যদি আইসক্রিম নিয়ে না আসিস তা হলে ঘরে ঢুকতে দিবোনা! ভাইয়া তুই একটা বিয়ে করবি! তোর মেয়েটা তোর মতে হবে সারাদিন তার সাথে গল্প করবো! বল না ওই রাজকিসারী ” মহারাণী বোন আমায় কথা বল! ভাইয়ার করুণ আত্মনার্দ শুনে আপুর রুমে আসতেই দেখি ভাইয়া কণা আপুর পা জাপটে ধরে আছে! আপুটা ফ্যানের সাথে ঝুলছে! দেখা মাএই ফ্লরে বসে পড়লাম তারপর আর কিছু মনে নায়। পরে সেন্স ফিরলে জানতে পারি আপুকে পুকুর পাঁড়ের কদম ফুল গাছের নিচে কবর দিয়েছে। আর আপু নাকি ৫ মাসের অন্তঃসন্তা ছিল।হয়তো আপু কাউকে ভালবাসতো তার ভালবাসার ফসল তার গর্ভে ছিল! এখনো ভাইয়া নিশি রাতে আপুর কবরের পাশে বসে কান্না করে আর বলে! আপু বলনা যে, ” ভাইয়া ভাত খাবিনা! আমার জন্য চকলেট নিয়ে আসবি নাহ্! সেইদিনের পর থেকে আপুর রুমে ভাইয়া ছাড়া মা- বাবা কেউ ডুকতে পারেনা! কথাগুলো বলতে গিয়ে কেঁদে ফেললো রিও!
.
— রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবছি কথাকে ওভাবে চড় মারা উচিত হয়নি! নিজের কাছেই খারাপ লাগছে! চোখ দিয়ে পানি আসতেছে! এসব ভাবতে ভাবতে সুফাতে ঘুমিয়ে যায়।
.
— পরের দিন কথা শাওয়ার নিয়ে ভেজা চুল আঁচড়াতেছে। হঠাৎ ফোনটা ক্রিং ক্রিং করে ভেজে ওঠলো ‘ ফোনটা রিসিভ করতেই ”’
— হ্যালো আপু আমাকে বাঁচাও! ( তোবা)
.
— তোবার মুখে ফোন রিসিভ করার পরই এমন কথা শুনে কথার বুকটা কেমন করে ওঠলো! কি হয়েছে শরীর খারাপ করে নিতো?
.
— আপু রাজ ভাইয়া আমাকে জোর করে হোটেল এ নিয়ে “” এর পর আজ ডাক্তার বললো আমি অন্তঃসন্তা! আপু আমাকে বাঁচাও আমার সুসাইড করা ছাড়া উপায় নেই( কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বললো তুবা)
.
— তোবার মুখে অন্তঃসন্তা কথাটা শুনতেই বুকের মাঝে এক অজানা চিন- চিনে ব্যথা অনুভব করছে! হঠাৎ রিওের কথা মনে পড়ে কণার সেই অন্তঃসন্তা হয়ে সুসাইড করার কথা! মুহূর্তেরর মাঝে কথার পৃথিবীটা অন্ধকারে ঢাকা পড়ে যেতে থাকে “””” হঠাৎ রাজ “””””””

#_____________চলবে________________


#কোনো গল্পের পর্ব খুজে না পেলে সর্বশেষ পোস্ট কমেন্ট করে জানাবেন।



#আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তী পার্ট দিবো। আসা করি সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথেই থাকবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here