অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে পর্বঃ ০৯

0
1618

অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে
পর্বঃ ০৯
লেখকঃ #রাইসার_আব্বু
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .

— পরের দিন কথা শাওয়ার নিয়ে ভেজা চুল আঁচড়াতেছে। হঠাৎ ফোনটা ক্রিং ক্রিং করে ভেজে ওঠলো ‘ ফোনটা রিসিভ করতেই ”’
— হ্যালো আপু আমাকে বাঁচাও! ( তোবা)
.
— তোবার মুখে ফোন রিসিভ করার পরই এমন কথা শুনে কথার বুকটা কেমন করে ওঠলো! কি হয়েছে শরীর খারাপ করে নিতো?
.
— আপু রাজ ভাইয়া আমাকে জোর করে হোটেল এ নিয়ে “” এর পর আজ ডাক্তার বললো আমি অন্তঃসন্তা! আপু আমাকে বাঁচাও আমার সুসাইড করা ছাড়া উপায় নেই( কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বললো তুবা)
.
— তোবার মুখে অন্তঃসন্তা কথাটা শুনতেই বুকের মাঝে এক অজানা চিন- চিনে ব্যথা অনুভব করছে! হঠাৎ রিওের কথা মনে পড়ে কণার সেই অন্তঃসন্তা হয়ে সুসাইড করার কথা! মুহূর্তেরর মাঝে কথার পৃথিবীটা অন্ধকারে ঢাকা পড়ে যেতে থাকে “”।চোখের সামনে তোবার মুখটা ভেঁসে ওঠছে ! শেষ পর্যন্ত রাজ তোবার সাথে এমনটা করলো? নাহ্ অনেক হয়েছে, আর না!। তোবা বোন আমার কাঁদিস না প্লিজ। তোর কান্না যে আমার কাছে মৃত্যুর চেয়ে বেদনাদায়ক!
.
— আপু আমি কি করবো গর্ভের সন্তানের কি পরিচয় দিবো? সমাজ কি বলবে। আপু বাবা- মাকে কি বলবো! আপু আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া কোন উপায় নেই! ( তোবা)
.
— তোবা কাঁদিস নাহ্ তোকে নিয়ে হসপিটাল থেকে এবারশন করে নিয়ে আসবো! প্লিজ তুই কোন চিন্তা করিস না! ( কথাটা বলতে কষ্ট হলেও দাঁতে দাঁত চেপে কষ্টের পাহাড় বুকে রেখে কথা গুলো বললো কথা)
.
— বাহ্! আপু, বাহ! তুমি কিভাবে বললে এবারশন করতে।আমার ভিতরে থাকা ছোট্ট জীবনটাকে মেরে ফেলতে। তোমার বরের পাপ কেনো আমি মোচন করবো! আচ্ছা আপু তোমার গর্ভের সন্তানকে এবারশন করতে পারবে? দুজন একসাথে করলে কেমন হয়!( তোবা)
.
— তোবার কাছে নিজের সন্তানের এবারশন করার কথাটা শুনতেই কলিজার মাঝে কেউ যেন ছুঁড়ি চালিয়ে দিচ্ছে! কলিজা ফেঁটে কান্না আসছে। কি বলে তোবাকে সান্ত্বনা দিবে ভেবে পাচ্ছেনা কথা!
.
— আপু তুমি কাঁদছো কেন? আমি জানি তুমি তোমার সন্তানের এবারশন করতে পারবে না! তাহলে আমি কেমনে পারব। তাই ভেবে নিয়েছি সুসাইড করবো! ( তোবা)
.
— প্লিজ বোন আমায় পাগলামি করিস নাহ্! সব ঠিক হয়ে যাবে! (কথা)
.
–আপু কেমনে সব ঠিক হবে!

**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
আমার সন্তান যখন হবে কি পরিচয় দিবো তার? আচ্ছা আপু তোর কাছে আমার সন্তানের পিতৃ- পরিচয় চায় দিতে পারবি, দিতে পারবি নিজের স্বামীর ভাগ আমাকে দিতে? ( তোবা)
.
— তুই, আমার কলিজার একটা অংশ তোকে বাঁচাতে স্বামীর কেনো তাঁর চেয়ে বড় ভাগও দিতে রাজি।( কথা)
.
— তাহলে তুমি রাজকে ডির্ভোস দিবে! আর রাজ আমাকে বিয়ে করবে! যেন সবাই বুঝতে পারে আমার গর্ভের সন্তান কোন অবৈধ সন্তান নয়! এছাড়া সমাজে মুখ দেখানোর কোন রাস্তা নেয়! রাজ যদি আমাকে বিয়ে না করে তাহলে আমার মৃত্যু ছাড়া কোন উপায় নেই। ( তোবা)
.
— কথা, তোবার কথা শুনে মনে, মনে ভাবছে ভালোই হয়েছে রাজকে এই সুযোগে ডির্ভোস দেয়া যাবে! তার সাথে নিজের বোনের গর্ভের সন্তান। আমি না হয় সজিবের ভালবাসার সন্তানটার মুখ দেখেই জীবনটা পার করে দিবো! মুক্তি পাবো আমার স্বামীর খুনির কালো ছাঁয়া থেকে!
.“এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন
— আপু কি হলো বলছো না কেন কিছু! আপু ক্ষমা করে দাও তোমার ডির্ভোস এর কথা বলা ঠিক হয়নি! আমি না হয় আমার বোনটার সুখের জন্য নিজেকে কুরবানী করে দিবো! ( তোবা)
.
— চুপ কর বোন আমার! তোর হাসি মুখটা দেখার জন্য এমন দুশ্চরিএ স্বামীকে হাজার বার ডির্ভোস দিতে পারি! চিন্তা করিস না!
.
— এদিকে তোবা কথার মুখে ডির্ভোসের কথা সুনে, ফোনটা রেখে দিয়ে, হি,হি,হি করে হেসে দিলো! আর বলতে লাগলো” রাজ বলেছিলাম না তোমাকে যে ভাবে হোক আপন করে নিবো”! হা,হা,হা এখন কথা রাজকে ডির্ভোস দিবে! আর আমি রাজকে””””” থাক বাকিটা না হয় পরে জেনে নিবেন।
.
— এদিকে বিকেলে অফিস থেকে আসার সময়, বেবী কর্নার থেকে দুইটা পুতুল কিনে নিয়ে আসলাম “। দেখতে দেখতে আজ ৯ মাস আর একমাস পরেই রাইসা আসবে আমার ঘর আলোকিত করে আমি বাবা হবো, কথা মা হবে। কথা তখন আর আমাকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারবে না।কথা বুঝবে তাকে কতটা ভালোবাসি! এসব ভাবতে ভাবতে বাসায় এসে দরজা লক না করে রুমে ডুকতেই দেখি কথা কাপড় চেন্জ করছে! পুতুল দিয়ে মুখটা ডেকে ফেললাম!নিজের কাঁছে কেমন জানি লাগছে!
.
— অ্যা, অ্যা তুমি এখানে কি হচ্ছে এসব কারো রুমে আসতে অনুমতি লাগে! এই কথা বলে কাপড় টা পড়ে নিলো!
.
— সরি! আমি জানতে পারিনি তুমি চেইন্জ করছো! জানলে হয়তো আসতাম নাহ্!আচ্ছা বলো তো পুতুল গুলো কেমন হয়েছে? ( আমি)
.
— হি,হি, আমি কি ছোট বাচ্চা যে পুতুল দিয়ে খেলবো! ( কথা)
.
— আরে তোমার জন্য না আমাদের মেয়ের জন্য! ( আমি)
.
— ওহ্ তাই বুঝি! কেমন করে ভাবলে ওইটা তোমার মেয়ে হবে, এই কথা বলে পুতুল গুলো ফেলে দিলো!
.
— পুতুল গুলো ফেলে দেওয়ার দিকে তাকিয়ে আছি।
.
—- আর শোন তোর মতো দুশ্চরিএ আমার গর্ভের মেয়ের বাবা তো দূরের কথা আমার মেয়ের নামও নিতে পারবি না! আর হ্যা ৬ মাস হতে তিনদিন বাকি, ডির্ভোস টা দিয়ে দিবে তোমার কালো ছাঁয়া সজিবের সন্তানের ওপর, আমাদের ভালবাসার ফসলের ওপর পড়তে দিবো না। ( কথা)
.
— কি বলছো এসব, আমি কি এতই খারাপ যার জন্য এমন করছো! প্লিজ এমন বলোনা,ডির্ভোস দিয়ে কিভাবে থাকবো আমি! আমি মরেই যাবো! আমার সমস্ত ভাবনা জুড়েই তুমি। একটা বার ভেবে দেখ তো তুমি ; একটা মানুষ অন্য আরেকটা মানুষকে কতটা ভালবাসলে অন্তঃসন্তা মেয়েকে বিয়ে করতে পারে! শুধু তাই নয় আজ পর্যন্ত স্বামীর অধিকারও ফলায়নি। কথা সত্যি তোমাকে বড্ড বেশি ভালবাসি!
.
— ঠাস- ঠাস, ওই পাপী মুখে ভালবাসার কথা বলতে লজ্জা করেনা! ছিঃ তুই এতটা নিলজ্জ, এতটা দুশ্চরিএ তোর বোনের মতো আমারো বোন তোবাকে হোটেল এ নিয়ে যেয়ে রুম ডেট করে গর্ভবতী করে ফেলেছিস।এই তোর ভালবাসা, আমার মন চায় তোর রক্ত দিয়ে গোসল করে নিজের মনের জ্বালা মিটায়! ( কথা)
.
— কথার মুখে তোবাকে নিয়ে এমন কথা শুনে নিজের অজান্তেই বুকটা ফেঁটে কান্না আসছে! চোখ দিয়ে অঝরে পানি পড়ছে! কিছু না বলে কথার সামনে থেকে চলে গেলাম! কী লাভ, তাকে সত্যটা বলে, তাকে যতই সত্য বলি সে বিশ্বাস করবেনা! রেগে গিয়ে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি করবে! ফেলে দেওয়া পুতুল গুলো কুঁড়িয়ে বুকে নিয়ে শুয়ে রইলাম! রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবছি অনেক হয়েছে কাল ডির্ভোস পেপার দিয়ে দিবো! তার সাথে মুক্তি দিবো সব ভালবাসার বন্ধন থেকে, । সজিবের কথা মনে পগছে! সজিবের সাথে এমন করাটা ঠিক হয়নি! সজিব তো আমার বন্ধু ছিল! সত্যি কি আমি ওকে বন্ধু ভাবতাম নাহ্! এসব ভাবতে ভাবতে রাতে না খেয়েই সোফায় শুয়ে পড়লাম।
.
—- কথা রাতে ভাবছে, যদি তার জন্ম না হতো পৃথিবীতে তাহলেই হয়তো ভালো হতো। কি এমন পাপ করেছিলাম যার জন্য এমন দুশ্চরিএের সাথে সংসার করতে হচ্ছে! এসব ভাবতে, ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে যায় কথা!!
.
— কেমন আছো! এতো কান্না করো কেন? তুমি কাঁদলে আমার খুব কষ্ট হয় জানো না। প্লিজ তুমি আর কেঁদোনা সোনামনা!( সজিব)
.
— তুতুতু”””মি কথাটা বলতে কথার গলাটা ধরে এলো!
.
— হ্যাঁ তোমার ভালবাসায় আমাকে ফিরে নিয়ে এসেছে! কি করবো আর থাকতে পারলাম না তোমাকে যে বড্ড বেশি ভালোবাসি!( সজিব)
.
— আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি তাই তোমার খুনিটাকে স্বামীর অধিকার দেয়নি! ( কথা)
.
-কথা তুমি আমার খুনের প্রতিশোধ নিবে ছাড়বেনা রাজকে, ছাড়বেনা ওই খুনিটাকে যে তোমার গর্ভের সন্তানটাকে তাঁর বাবার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। আমাকে তোমার কাছ থেকে তোমাকে কেঁড়ে নিয়েছে! বলো প্রতিশোধ নিবে? ( সজিব)
.
— হুমম আমি তোমার সন্তানের কসম করছি তোমার খুনের প্রতিশোধ আমি নিবো- ই! ওই তোমার ব্লেডিং হচ্ছে, তোমার বুকে ছুঁড়ি ডুকানো কেন?
.
–এ ছুঁড়ি দিয়েই রাজ আমাকে খুন করেছে!( সজিব)
.
— খুননননননননন কথাটা কাঁপা -কাঁপা গলায় বলতে গেলেই কথার ঘুম ভেঙ্গে যায়। কথার ঘুম ভাঙ্গতেই পানি পিপাসারে জীবন বের হয়ে যাচ্ছে, কথা টেবিলে গ্ল্যাসে রাখা পানি খেয়ে ফ্লরে বসে ভাবতে থাকে কি দেখলো সে, ! রাজ এভাবে তার স্বামীকে খুন করেছে! এসব ভাবতে ভাবতে রাতে আর ঘুম হলোনা!

**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
.
— সকাল এ ফ্রেশ হয়ে অফিস এ না গিয়ে কুর্ট থেকে ডির্ভোস পেপার টা নিয়ে বাসায় আসতেই বিকেল হয়ে যায়! বাসায় এসে ফ্রেশ হওয়ার জন্য ওয়াশ রুমে ডুকতেই একটা শর্ক খেলাম। কথা ওয়াশরুমের দরজা লর্ক না করেই শাওয়ার নিচ্ছে!চোখ দুটি দু’হাত দিয়ে বন্ধ করে ফেললাম!
.
— হইছে আর লজ্জাবতীর মতো লজ্জা পেতে হবে না! আমার সব জিনিস তোমার দেখার অধিকার রয়েছে! আচ্ছা চোখটা খুলো কেমন লজ্জা পেতে হবেনা দেখ কি দেখতে চাও!( কথা
.
— ওরে! আল্লাহ্ চোরের মুখে রামনাম! যাহ্ বলছো তাতেই অনেক। আচ্ছা তুমি শাওয়ার নিয়ে এসো!( আমি)
.
— যাহ্ দুষ্ট! এতো দুষ্ট কেন তুমি! কথাটা বলে ওয়াশরুম থেকে দরজাটা লাগিয়ে দিলো!
.
— রুমে এসে বসে পড়লাম! এসির মাঝেও শরীরটা ঘামছে! আজ নিজেকে অনেক খুশি – খুশি লাগছে!কথা আমাকে স্বামী হিসেবে মেনে নিয়েছে!
.
— হঠাৎ কথা টাওয়াল পড়ে রুমে আসতেই আমি সেন্সলেন্স হয়ে গেলাস মনে হচ্ছে! বিছানায় উপুড় হয়ে ষুয়ে পড়লাম!
.
— মিনিট ৩০ মিনিট পর ডেস্রিং টেবিলের দিকে তাকাতেই দেখি একটা নীল পরি আকাশ থেকে নেমে এসেছে! কি সুন্দর মায়াবী চোখের চাহনী! এলোকেশ থেকে সূর্যমুখী তেলের সুবাস আসছে! মনে হয় মাতাল করা চুলের সে গন্ধে নিজেকে হারিয়ে ফেলি! বিয়ের পর আজ প্রথম কথাকে নীল শাড়ি, নীল চুড়ি,আমার পছন্দের পিংক কালারের লিপিস্টিক, কপালে মাঝে কালো টিপ সবকিছু মিলিয়ে স্বর্গের অপর্সীর মতো লাগছে! বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি! খুব ইচ্ছে করছে গোলাপের পাপড়ীর মতো ঠোঁঠে নিজের ঠোঁট টা মিলিয়ে দিতে!
.
— কি দেখছে দুষ্টটা এমন করে!? ( কথা)
.
— আমার নী পরীকে! ( আমি)
.
— ওহ্ তাই! রাজ কাল রাতে তোমার কথা অনেক ভেবেছি! তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও! আমি বুঝতে পারিনি তুমি আমাকে এতো ভালবাসো! তাই তোমাকে আজ রাতে আপন করে নিবো! আমার বুকে আজকের পর আর কোন কষ্ট থাকবে না! তোমাকে আমার ভালবাসার সাগরে ডুবিয়ে দিবো! আমার ডেবিলটাকে! ( কথা)
.
— এদিকে রাত হতেই মনের মাঝে এক অজানা ভালো – লাগা কাজ করছে! কিছুক্ষণ পর কথা আসলো! এসেই বললো এই দুষ্ট এখন ঘুমালে চলবে নাহ্! আচ্ছা তোমার জন্য দুধ টা গরম করে নিয়ে আসলাম! খেয়ে নাও শরীরে রাতে শক্তি পাবে! কথাটা বলেই গ্লাসটা মুখে ধরলো! সম্পূর্ণ দুধটা টা খেয়ে ফেললাম!
.
— কথা আমার এমন লাগছে কেনো? চোখ বন্ধ হয়ে আসছে! (আসি)
.
— যাহ্ দুষ্ট আমাকে আপন করে নিতে যাচ্ছো যে তার জন্য এমন লাগছে! ( কথা)
.
— হি,হি,হি আমি জানতামনই না আমার কলিজার টুকরা টা আমাকে এতো ভালবাসে!
.
— যাহ্ দুষ্ট আজ কোন কথা না বলে কথার ঠোঁঠের ঊষ্ণ ছোঁয়া পেতেই শরীরটা কেঁপে ওঠলো!
— কথাকে ছাঁড়িয়ে বলতে লাগলাম, কথা আমার খুব কষ্ট হচ্ছে! আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হৃযে আসছে!
.
— হা,হা,হা, খুনির আবার কষ্ট কিসের, তুই কিভাবে ভাবলি আমার স্বামীকে খুন করার পরও তোকে স্বামী হিসেবে মেনে নিবো! আজ দুধের সাথে ২৭ টা ঘুমের পিল মিশিয়ে দিয়েছি! তুই নিশ্চিত মৃত্যু বরণ করবি! অনেক কষ্ট দিয়েছিস আমাকে, আমার বোনটাকে অন্তঃসন্তা করেছিস! তাই তোে হাতের লেখার মতো সুসাইড নোট লিখেছি! আর তুই মারা গেলে সুসাইড বলে চালিয়ে দিবো!

#_____________চলবে________________


#কোনো গল্পের পর্ব খুজে না পেলে সর্বশেষ পোস্ট কমেন্ট করে জানাবেন।



#আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তী পার্ট দিবো। আসা করি সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথেই থাকবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here