অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে পর্বঃ ১০

0
1445

অন্তঃসন্তা_মেয়েকে_বিয়ে
পর্বঃ ১০
লেখকঃ #রাইসার_আব্বু
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .

.
— কথা আমার এমন লাগছে কেনো? চোখ বন্ধ হয়ে আসছে! (আসি)
.
— যাহ্ দুষ্ট আমাকে আপন করে নিতে যাচ্ছো যে তার জন্য এমন লাগছে! ( কথা)
.
— হি,হি,হি আমি জানতামনই না আমার কলিজার টুকরা টা আমাকে এতো ভালবাসে!
.
— যাহ্ দুষ্ট আজ কোন কথা না বলে কথার ঠোঁঠের ঊষ্ণ ছোঁয়া পেতেই শরীরটা কেঁপে ওঠলো!
— কথাকে ছাঁড়িয়ে বলতে লাগলাম, কথা আমার খুব কষ্ট হচ্ছে! আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে!
.
— হা,হা,হা, খুনির আবার কষ্ট কিসের, তুই কিভাবে ভাবলি আমার স্বামীকে খুন করার পরও তোকে স্বামী হিসেবে মেনে নিবো! আজ দুধের সাথে ২৭ টা ঘুমের পিল মিশিয়ে দিয়েছি! তুই নিশ্চিত মৃত্যু বরণ করবি! অনেক কষ্ট দিয়েছিস আমাকে, আমার বোনটাকে অন্তঃসন্তা করেছিস! তাই তো হাতের লেখার মতো সুসাইড নোট লিখেছি! আর তুই মারা গেলে সুসাইড বলে চালিয়ে দিবো!আজ আমি অনেক খুশি আমার স্বামী হত্যার বিচার নিজ হাতে করতে পেয়েছি। এই কথা বলে , বিদ্রুপের হাসি হাসতে থাকলো।
.
— কথার হাসিটা আজ অনেক ভয়ংকর লাগছে, এতোটা ভয়ংকর মনে হয় পৃথিবীতে কিছু নেই। চোঁখ দিয়ে জল গঁড়িয়ে পড়ছে, খুব কষ্ট হচ্ছে, মৃত্যু কষ্ট’টা যে এতটা বেদনাদায়ক।বিঁড়- বিঁড় করে বললাম কথা তুমি সুখে থেকো, আর গর্ভের মেয়েটার নাম ‘রাইসা ‘রেখো। হয়তো এটাই আমার শেষ কথা। এর পর আর চোঁখ মেলে তাকাতে পারিনি। নিঃশ্বাস’টা এই বুঝি বন্ধ হয়ে গেলো। এর পর আর কিছু মনে নাই।
.
— প্রতিদিনের সকালের মতো, আজও সকাল হয়েছে, পাখি গুলো কিচিঁর – মিচির করছে, পূর্বদিকে সূর্য’টা সকল অন্ধকার দূর করে আলোর বার্তা নিয়ে এসেছে। কিন্তু রাজ এখনো চোখ খুলেনি হয়তো, আর কখনো খুলবেও না, গত কয়েক মাসের মাঝে আজ কথার তৃপ্তির ঘুম এসেছে, কারণ কথা আজ তার স্বামী হত্যার প্রতিশোধ নিতে পেয়েছে।
.
— ভাবী, ও ভাবী দরজা খুলো কয়টা বাজে দেখেছ!(রিও)
.
— রিওের ডাকে কথা স্বাভাবিক ভাবে-ই দরজা খুললো! দরজা খুলতেই রিও রাজের জন্য চা নিয়ে গেলো!
.
— ভাইয়া, ও ভাইয়া এভাবে মশায় মতো পড়ে, পড়ে, ঘুমাচ্ছো ওঠো চা খেয়ে নাও বলে ধাক্কা দিতেই রাজের কোন শব্দ নেই! ভাবী, ভাইয়া কথা বলছে না কেন?( রিও)
.
— রিওের ডাকে কথা রাজের কাছে স্বাভাবিক ভাবে একগ্লাস পানি নিয়ে হালকা পানি মুখে ছিটা দেয়। কিন্তু রাজ চোখ খুলছে না!
.
— মা- বাবা কোথায় তোমরা’ও ‘ভাবী ভাইয়ার কী হলো, আমার ভাইয়াটা কথা বলছেনা কেন।( রিও)
.
– এদিকে রিওের ডাকে রাজের মা – বাবা এসে দেখ রাজ কথা বলছেনা!
.
— হঠাৎ রিওের চোঁখ যায়, টেবিলের উপর একটা নীল খামের দিকে, । রিও নীল খামটা টেবিল থেকে নিয়ে পরের, কান্না করে দিলো! না আমার ভাইয়া এমন কাজ করতে পারেনা! মা ভাইয়া ঘুমের পিল খেয়েছে, ভাইয়াকে হসপিটালে নাও প্লিজ। ( কথা’ টা বলতেই রিওের গলাটা ধরে এলো)
.
— কথা ৮ মাসের অন্তঃসন্তা ঠিকমতো নড়তেও পারেনা। তাই রিও, রাজের মা -বাবা কথাকে বললো, মা তুমি পরে এসো। আমরা রাজকে এডমিন করি হসপিটালে, আবার তোমার কিছু হয়ে যাবে বলে বের হতেই,: বাবা আমিও তোমাদের সাথে যাবো আমি আমার স্বামীকে ছাঁড়া বাঁচবো কেমনে কথাটা বলে ( অভিনয়ের কান্না করে দিলো, যেন সন্দেহের তীঁর কথার উপর না আসে)
.
— এদিকে, সবাই রাজকে নিয়ে চলে গেলে, কথা দরজা বন্ধ করে চোঁখের পানি মুছে, হা,হা, করে হাসতে লাগলো, হাঁসিটা বড্ড ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে ।হঠাৎ, টেবিলের ওপর নীল খামটা দেখে অবাক হলো, কারণ কথা তো কোন খামে সুসাইড নোট লেখেনি, তাহলে কথাটা ভাবতেই মাথাটা কেমন যানি ঘুরতে লাগলো!
.
— তাড়াহুড়া করে চিরকুটটা হাতে নিয়েই পড়তে লাগলো,; প্রিয় বাবা,
এটা হয়তো আমার তোমাকে দেয়া প্রথম এবং শেষ চিরকুট। বাবা আমি সত্যিই অনেক অপরাধী। আমার ভাবতেও লজ্জা লাগে যে তোমার মতো একজন মহৎ বাবার সন্তান হয়ে কেমনে পারলাম এমন নোংরা কাজ করতে, । আমি আমার শ্যালিকা যে কিনা আমার বোনের মতো তাঁর সাথে অশ্লীল আচরণ করেছি। আমারি সন্তান তাঁর গর্ভে।ভাবতে পারছিনা তোমার সন্তান হয়ে এমন কাজ করবো কোন নারীর মোহে পড়ে। বাবা আর হ্যাঁ অনেক ঠকিয়েছি, আমার অন্তঃসন্তা স্ত্রী টাকে। বাবা তোমার কাছে অনুরোধ কথাকে তোমার নিজ দায়িত্বে দেখে রাখবে, আর ভালো পাএ পেলে তার হাতে তুলে দিবে।বাবা আমাদের বংশে মরার পর প্রতিটা মেয়ে স্বামীর বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।বংশের ইতিহাসে কোনদিন কেউ কাউকে ডির্ভোস দেয়নি কিন্তু আমি যে বড় অপরাধী কথার আপন বোনের সাথে নষ্টামি করার পর কথাকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে পারিনি। তাই কথাকে আমার পাপের ছাঁয়াতলে রাখতে চায়নি ক্ষমা করে দিয়ো। কথাকে বলো আলমারিতে একটা খাম আছে তার ভিতরে ডির্ভোস পেপার সেটাতে আমি সই করে দিয়েছি। কথা যেন তাঁর দুশ্চরিএ অপরাধী স্বামীকে ক্ষমা করে দেয়।
ইতি, তোমার অপরাধী সন্তান রাজ।
.
— কথার বুঝতে বাকি রইলো না যে তাঁর চিঠি এটা নয় এটা রাজের লেখা। কিন্তু কেন এমন করলো এসব ভাবতে ভাবতে আলমারিতে থাকা খামটি বের করেই দেখলো যে ডির্ভোস পেপার, সেখানে রাজের সাইন করার জায়গা ফিলাপ। তাঁর মানে কথা সাইন করলেই অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে।
“এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন
**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**

খামটার নিচে ছোট্ট আরেকটি খাম পেল। সেখানে লেখা;
.
— জানি কথা তুমি ভাবছো কেন এমন করলাম? তাহলে শোন তুমি যখন সজিব হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সুসাইড নোট লেখ আমার হয়ে সেটা কোখায় রেখেছিলে তা দেখে ফেলি। তখন আর বুঝতে বাকি থাকেনা যে তুমি আমাকে ভালবাসতে পারনি আর পারবেওনা, । সত্যিই তো প্রকৃত অর্থে কোন মেয়েই তাঁর স্বামীর খুনি, বোনের ধর্ষণ কারীর সাথে সংসার করবেনা তুমিও ঠিক তাই করেছে। তোমাকে ভালবেসে তো কিছু দিতে পারলামনা তাই হাসি মুখে নিজের জীবনটাই দিয়ে দিলাম। কি করবো, পাপের প্রায়শ্চিত করলাম হাজার হলেও যাকে ভালোবাসি তাঁর চোখে আমি যে খুনি, অপরাধী। আর ক্ষমা করে দিয়ো, সুসাইড নোট’টা আমার লেখার জন্য কারণ তুমি আমার হাতের লেখা কপি করতে পারোনি, আর যেভাবে কোন রিজন ছাড়া সুসাইড নোট লিখেছ, তাতে সবাই তোমাকে সন্দেহ করতো তাই আমিই লিখেছি। আর হ্যাঁ রাইসার খেয়াল রেখো।
.
— ইতি, খুনী,
.
— কথা মনে মনে ভাবছে বেঁচারা সত্যিই আমাকে যদি ভালোবাসতি তাহলে আমার বোনকে কেন ধর্ষণ করলি। হা,হা, আজ আমার প্ল্যান সাকসেস ফুল। আমার সমস্ত পথের কাঁটা আজ দূর হয়ে গেছে।
.
— কথা ডির্ভোস পেপারটা নিয়ে বাসায় এসে পড়ে, মনে মনে ভাবে খুনিটা সাড়েঁ- তিন হাত মাটির নিঁচে গেড়ে ডির্ভোস পেপারে সাইন করবো।তাঁর আগে করবোনা, অনেক কষ্ট দিয়েছে আমাকে। অভিনয়ের স্ত্রী সেজে থাকতে থাকতে আজ আমি বড্ড ক্লান্ত।
.
— বাসায় গিয়ে কথা তার মাকে কান্না করে সব বলে দেয় যে রাজ তোবার সর্বনাশ করেছে।
.
— মা আমাকে ক্ষমা করে দাও আমার জন্য তোবার জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল। ( কান্না করতে করতে কথা কথাগুলো বললো)
.
— নারে মা তোর কোন দোষ নেই কাঁদিস না সব ঠিক হয়ে যাবে। ( কথার মা)
.
— মা তোবা কোথায়?
.
— দেখ ওর রুমেই কি সব করছে ছোট বেলা যা করছে ইদানিং তাই করছে।
এদিকে কথা রুমে ডুকতেই দেখে তোবা পুতুল নিয়ে খেলছে।
.
— তোবা ছোটবেলা থেকেই পুতুল ভালোবাসতো তাই তাঁর বাবা- কিছু ভাবেনি।
.
— তোবা বোন আমার কি করছিস পুতুল নিয়ে। ( কথা)
.
— চুপ কথা বলোনা, দেখছো না আমার বাবুটা ঘুমাচ্ছে, ওইতো জেগে যাবে। ( তোবা)
.
— কি বলছিস পাগল হয়ে গেছিস? ( কথা)
.
— জানো, আপু আমার পেটের বাবুটা কথা বলে পুতুলটার মতো। বাবা – মা ওকে নিয়ে নিতে চাই, আপু আমার বাবুটাকে কাউকে দিবোনা। ( তোবা)
.
— তোবা কি করছিস এসব তকে যে এ অবস্হা করেছে তাকে নিজের হাতে শাস্তি দিয়েছি। প্লিজ বোন আমার পাগলামী করিস না, খেতে চল। ( কথা)
.
— এদিকে কথা খাবার কথা বলে চলে গেলে ‘ তোবা পুতুলটা ছুঁড়ে ফেলে হাসতে লাগলো।
.
— এদিকে তোবাকে নিয়ে খাওয়া শেষ করে, সবাই মিলে তোবার অজান্তে তোবার এবারশন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হলো। বাবা – মাকে বললাম মা রাজ আমাকে ডির্ভোস দিলেও মানবিকতার দিকে লক্ষ রেখে রাজকর দেখতে যাওয়া উচিত! ( কথার মা- বাবা প্রথমে না করেও পরে সম্মতি দিলো)
.কথা মনেমনে ভাবলো যাক কেউ আমাকে সন্দেহ করতে পারবে না, । এদিকে হসপিটালে গিয়ে যা শুনলো তা শুনে কথার নাঁচতে ইচ্ছা করছে। কারণ রাজ খুব হলে ২৪ ঘন্টা বাজবে, বেঁচে থাকার কোন চান্স নেই। এওোগুলো ঘুমের পিল খাওয়ার পর লিভার ড্যামেজ হয়ে গেছে।
.
— সবাই কাঁদছে, সব চেয়ে বেশি কাঁদছে রিও। কথা অভিনয়ের ভাব নিয়ে, কেঁদে কেঁদে বলতে লাগলো, কেন করলে তুমি আমার সাথে, আমরা না ভালবেসে বিয়ে করেছিলাম, তোমার না তোমার সন্তান রাইসাকে নিয়ে কতস্বপ্ন। কেন আমার সাথে এমন করলে কী অপরাধ করেছি আমি, কেন আমাকে দূরে সরিয়ে দিলে। আমি কাকে নিয়ে বাঁচবো।
“” মা’রে তোর সাথে বড় অন্যায় হয়েছে। রাজের হয়ে আমি ক্ষমা চাচ্ছি রাজ তোমাকে যে ডির্ভোস দিয়েছে তা ভাবতে পারিনি।( রাজের বাবা)
.
— না বাবা আমি আপনার মেয়ের মতোই! কেন ক্ষমা চেয়ে কষ্ট দিচ্ছেন। বাবা আমি একটা অনুরোধ করবো?( কথা)

**নতুন নতুন রোমান্টিক গল্প পেতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ: “নিঃস্বার্থ ভালোবাসা”**
.
— হ্যাঁ মা কি অনুরোধ করবে বল( রাজের বাবা)
.
— বাবা আমি কি আমার স্বামীর সাথে দেখা করতে পারি? ( কথা)
.
— আচ্ছা ডাক্তার কে বলছি!
.
— বাবা, আমি রাজের সাথে একা দেখা করতে চায়!( কথা)
.
— আচ্ছা মা ঠিক আছে যাও( রাজের বাবা)
.
— এদিকে কথা কেবিনে গিয়ে দেখে রাজের মুখে অক্সিজেন মাস্ক লাগানো, কথা মনে মনে বলতে আমি চাই তুর মতো ধর্ষণ খুনির ২৪ ঘন্টার বাঁচার অধিকার নেই কথাটা বলে, কপালে একটা চুমু দিয়ে বলতে লাগলো এটা তোর ভালবাসার প্রতিদান। কথাটা বলেই অক্সিজেন মাক্সটা খুলে ফেললো। রাজ মৃত্যুর যন্ত্রণার ছট-ফট করছে এদিকে কথার খুব শান্তি লাগছে মিটি-মিটি হাসছে। হঠাৎ দরজায় কারো পায়ের শব্দ পেয়ে অক্সিজেন মাস্কটা লাগিয়ে দিয়ে মনে মনে বলতে লাগলো, কপাল ভালো হাঁয়াত টা একটু বেড়ে গেল তোর! কথা রাজের বাবা – মাকে বলে বাসায় চলে যাওয়ার নাম করে সজিবের বাসায় যায়। কথার সজিবের রুমে গিয়ে সজিবের ছবির কাছে গিয়ে ছবির উপর হাত রেখে বললো ‘ প্রিয় স্বামী আমি তোমার হত্যার প্রতিশোধ নিজ হাতে নিয়েছি। কথাটা বলে সজিবের ছবি বুকে নিয়ে হারিয়ে গেলে ভার্সিটির সেই দিনে, ফুলশর্য্যা রাতের কথা মনে পড়তেই কথার চোখ গড়িয়ে পানি পড়ছে। অনেক ক্ষণ সজিবের ছবিটা বুকের সাথে জড়িয়ে রাখলো, তারপর ছবিটার কপালে চুমু দিয়ে বের হতেই দেখে সজিবের খাটের নিঁচে একটা আন্টির মতো কি যানি দেখা যায়!
.
— আন্টি’টা হাতে নিতেই কথা অবাক হয়ে যায়, এটা তো তোবার আন্টি এখানে কীভাবে এলো, নাকি তোবাও এখানে এসেছিল। কথার মাথায় অনেক কিছুই ঘুড়তে ছিল।তা হলে কি তোবা সবকিছুর পিছনে রয়েছে। হঠাৎ কথার ফোনটা বেজে ওঠলো!
.হ্যালো কথা মা তুই কোথায়, তোবাকে এবারশন করতে নিতে যাচ্ছি, তুমি হসপিটালে এসে পড়ো। ( কথার বাবা)
.
— এদিকে কথার বাবার কথা মতো, কথা হসপিটালে গিয়ে এবারশন করার সব কিছু ঠিক- ঠাক করে আসলেন!
.
— ডাক্তার তোবার ডিএন এ টেস্ট করে অবাক হয়ে গেলেন। যে সব রির্পোট ছিল সব ভূয়া। ডাক্তার কথা, এবং তার মা বাবাকর যা বললো তা শুনে সবাই অবাক হয়ে গেল! ডাক্তার বললো, প্রকৃত পক্ষে তোবা অন্তঃসন্তা নয়, ——
বিঃদ্রঃ ভূলক্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।আগামী দুই পর্বে শেষ হবে গল্পটা!
#_____________চলবে________________


#কোনো গল্পের পর্ব খুজে না পেলে সর্বশেষ পোস্ট কমেন্ট করে জানাবেন।



#আপনাদের উৎসাহ পেলে পরবর্তী পার্ট দিবো। আসা করি সবাই লাইক কমেন্ট করে সাথেই থাকবেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here