অবুঝ_পাখি পর্ব ৯+১০

#অবুজ_পাখি
#নাম_না_জানা_পথিক
পাট:৯
রিফাত সকালে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে অফিসে চলে যায়। সে পরির সাথে দেখা করেনি কি দরকার শুধু মিথ্যা মায়া বাড়ানোর। পরি তো আর তার হবে না। তাই যতটা সম্ভব পরির থেকে দূরে থাকবে বলে রিফাত ঠিক করছে।
রিফাত অফিসে কাজ করতেছিল এরকম সময় আল-আমিনের ফোন আসে
আল-আমিন: দোস্ত তুই এখন কোথায়?
রিফাত: অফিসে কেনো কি হয়েছে।
আল-আমিন: আমি আসতেছি তোর সাথে জরুরি কিছু কথা আছে।
রিফাত: আচ্ছা আমি আছি তুই আয়।
প্রায় ৩০ মিনিট পর আল-আমিন রিফাতের অফিসে আসে। রিসিপশনে বলে রিফাতের কেবিনে যায়।
আল-আমিন: আসতে পারি?
রিফাত: সালা তোর আবার অনুমতি লাগে সোজা ঢুকে পরবি।
আল-আমিন: একটা রহস্যময় হাসি দিয়ে বললো এখন চল।
রিফাত: কোথায় যাবো আর তুই না বললি আমাকে কি জানি বলবি।
আল-আমিন: এখানে বলা যাবে না আমার সাথে চল।
রিফাত: হইছে টা কি আমাকে বলবি তো কোনো সমস্যা হয়েছে।
আল-আমিন: তুই গেলেই সব জানতে পারবি এখন প্রশ্ন কম করে চল।
রিফাত আল-আমিনের সাথে বেড়িয়ে গেল। প্রায় ৩৭ মিনিট ড্রাইভ করার পর আল-আমিন একটা আবাসিক হোটেলের সামনে গাড়ি থামায়।
রিফাত: কিরে আমাকে হোটেলে নিয়ে আসলি কেনো?
আল-আমিন: ভিতরে চল সব জানতে পারবি।
রিফাত আর আল-আমিন হোটেল প্রবেশ করলো।
রিফাত: হোটেলেও ঢুকলাম এখন তো বলবি কি হয়ছে কাহিনীটা কী?
আল-আমিন: একটু অপেক্ষা কর সব জানতি পারবি আর নিজেরে মানসিকভাবে প্রস্তুত কর একটু পরে তুই খুব বড় একটা শক খাবি।
রিফাত: এত নাটক না করে কি হয়ছে বলবি না আমি এখন চলেই যাবো।
আল-আমিন: তুই দাড়া আমি রিসেপশন থেকে চাবি নিয়ে আসতেছি।
আল-আমিন: ম্যানেজার সাহেব সব রেডি তো?
ম্যানেজার: হ্যাঁ আপনারা যেভাবে বলছেন সব ঠিক সেইভাবে করেছি।
আল-আমিন: ঠিক আছে। চাবি দেন। আল-আমিন চাবি নিয়ে রিফাতের কাছে চলে আসলো।
রিফাত: চাবি আনতে এতক্ষন লাগে ম্যানেজারের সাথে কি এত কথা বললি।
আল-আমিন: হালা একটু ধৈয ধর সব জানতে পারবি এখন চল রুম নাম্বার ২৩৯ এ যেতে হবে।
রিফাত আর কিছু না বলে আল-আমিনের সাথে রুমে চলে গেল।
আল-আমিন: রিফাত এই পান্জাবিটা পড়ে আয়।
রিফাত: আমি এখন পান্জাবি পড়তে যাবো কেন?
আল-আমিন: দোস্ত হাতে সময় খুব কম এখন তাড়াতাড়ি যা এগুলো পড়ে আয়।
রিফাত আর কথা না বাড়িয়ে পান্জাবি আর পায়জামা নিয়ে ওয়াসরুমে চলে গেল চেন্জ হতে।
রিফাত পান্জাবি আর পায়জামা পড়ে ওয়াসরুম থেকে বেরিয়ে এসে অবাক হয়ে যায়। বিছানায় বোরখা পড়ে একটা মেয়ে বসে আছে সে নিকাব পড়ে থাকায় তার মুখ দেখা যাচ্ছে না। মেয়েটার পাশে একটা হুজুর আরও কয়েকজন লোক বসে আছে মেয়েটার পাশে রুকু দাঁড়িয়ে আছে।
সাগর: দাঁড়িয়ে আছোস কেনো এখানে এসে বস।
রিফাত: এখানে কি হচ্ছে আমি তো কিছুই বুঝতাছি না।
আল-আমিন: এখানে এসে বস সব জানতে পারবি।
রিফাত: রুকু তুই আমাকে একটু বলবি এখানে কি হচ্ছে।
রুকু: ভাইয়া যা বলতেছি তা করো না সব জানতে পারবা।
রিফাত বুঝে গেছে এখন কথা বাড়িয়ে লাভ নাই। রিফাত বিছানায় মেয়েটার পাশে গিয়ে বসলো। হুজুর মেয়েটাকে কালিমা পড়াচ্ছে মেয়েটা আধো আধো ভাঙ্গাভাবে কালিমা পড়তেছে। মনে হচ্ছে একটা ৪-৫ বছরের মেয়ে প্রথমবার কালিমা পড়তেছে। মেয়টাকে কালিমা পড়ানোর পর হুজুর আমাকে কালিমা পড়তে বললো আমি সাথে সাথে বলে দিলাম।
তারপর যারা লোক ছিলো তারা কি জেনো করে আমাকে একটা কাগজে সাইন করতে বললো। এটা কিসের কাগজ আর সাইন করবো কেনো?
আল-আমিন: একটা সাইন করলে কি হবে করনা তারপর সব জানতে পারবি।
রিফাত: কাগজে সাইন করে দিল।
রুকু: আলহামদুলিল্লাহ আজ থেকে তোমরা স্বামি-স্ত্রী।
রিফাত: বিছানা থেকে লাফিয়ে দাঁড়িয়ে যায় তোরা কি মজা করতাছোস।
আল-আমিন: আমরা যাই তুই নিজেই সব বুঝে যাবি।
আল-আমিন সবাইকে নিয়ে রুমের বাহিরে চলে গেল। আল-আমিন বাহিরে দিয়ে দরজা লক করে দিছে।
রিফাত এতক্ষন আল-আমিনের দিকে তাকিয়ে আছিলো এখন মেয়ের দিকে তাকিয়ে রিফাত অবাক মেয়েটা বরখা খুলতেছে।
রিফাত: এই মেয়ে আপনি কে? আর এখানে বরখা খুলতেছেন কেনো? এখানে কি হচ্ছে আমাকে একটু বলবেন।
মেয়েটা: আমি কে আমাকে তুই চিনোস না। আমাকে এখন চিনবি কেনো তোর ঐ বউ আছে না কি জানি নাম ফারিয়া না মারিয়া জানি ঐ যাই হৌক আমার কি
রিফাত: মেয়েটার দিকে তাকিয়ে অবাক মেয়েটা আর কেউ না মেয়েটা পরি। পরি একটা লাল বেনারশী পড়ছে পরিকে একটা লাল ফুটন্ত গোলাপের মত লাগতেছে। পরি তুমি এখানে?
পরি: কেনো অন্য কাউকে আশা করছিল শালা উগান্ডার বান্দর।
রিফাত: পরি এগুলো কেমন ভাষা।
পরি কিছু না বলে রিফাতকে ধাক্কা দিয়ে বিছানায় ফেলে দিয়ে রিফাতের পেটের উপরে উঠে রিফাতের পান্জাবি নিয়ে টানাটানি করতেছে কিন্তু খুলতে পারতেছে না।
পরি: আমি একটা ছোট বাচ্চা পান্জাবিটা খুলতে সাহায্য তো করতে পারেন নাক ফুলিয়ে পড়ি কথাটা বললো।
রিফাত: ওলে আমার বাচ্চাটা পান্জাবি খুলে কি করবা।
পরি: যা বলছি তা কর।
রিফাত পরির এই রাগি লুক দেখে অবাক তাই তাড়াতাড়ি পান্জাবি খুল দিল।
পান্জাবি খোলার সাথে সাথে পরি রিফাতের বুকে আক্রমন করে রিফাতের বুকে কামুড় দিতে শুরু করে সারা বুকে পরি কামুড় দিচ্ছে।
রিফাত: আহহহ পরি কি করতেছো আমার ব্যাথা লাগতেছে।
পরি: চুপ একটা কথা বলবি না বলেই রিফাতের ঠৌঁট নিজের আয়ত্তে নিয়ে ফেলে প্রথমে কিস করে পড়ে কামুড় দিতে থাকে এত জোড়ে কামুড় দেয় রিফাতের ঠৌঁট দিয়ে রক্ত বেরিয়ে পড়ে পরি সেগুলো চুষে খেয়ে ফেলে। রিফাতের সারা বুকে রক্তের ছাপ পরি এত জোড়ে জোড়ে কামুড় দেয় যে রক্ত বেরিয়ে যায়।
পরি: আমার বাবুটার খুব কষ্ট হচ্ছে দাঁড়াও আদর করে দেই রিফাতের সারা বুকে হাত বুলাতে লাগলো। কাটা জায়গাতে গভীরভাবে চুমু খেতে লাগলো।
রিফাত: এসব করার মানেটা কি পরি।
পরি: তোমার বুক শুধু আমার সেটাই বুকিং করলাম।
রিফাত: তাই বলে এইভাবে দেখো তো বুকের কি অবস্থা করছো।
পরি: নিজের পড় বেনারসিটা খুলে নিচে ফেলে দিয়ে রিফাতকে নিজের বুকে জড়িয়ে ধরে। তুমিও আমার বুকে কামুড় দিয়ে দাও তাহলে শোধবোধ হয়ে যাবে।
রিফাত পরির বুকে মাথা দিয়ে আছে রিফাত পরির এত কাছে আশায় পরির হাটবিট বেড়ে যাচ্ছে যা রিফাতকে পাগল করে দিচ্ছে রিফাত তাড়াতাড়ি পরির বুক থেকে সরে যায় আর কিছুক্ষন থাকলে নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারবে না।
পরি: সরে গেলা কেনো আমাকে একটু আদর করো না।
রিফাত: অনেক সময় হয়ে গেছে এখন বাসায় যেতে হবে।
পরি: রুকু বাসার সবাইকে বলবে আমি ওর সাথে ছিলাম আমার এখন তোমার আদর চাই।
রিফাত: পরি আদর খাওয়ার অনেক সময় আছে। এখন দেড়ি করলে বাসায় সন্দেহ করবে।
পরি: আর কিছু না বলে উঠে সারিটা ভাঁজ করে ব্যাগে ভরে নেয়। রিফাতও তার শাট প্যান্ট পরে আল-আমিনকে ফোন দেয়। আল-আমিন আসলে পরিকে রুকুর সাথে বাসায় পাঠিয়ে দিয়ে রিফাত এক জায়গাতে যায়।
চলবে….#অবুজ_পাখি
#নাম_না_জানা_পথিক
পাট:১০
পরি রুকুর সাথে বাসায় চলে যায়। রিফাত আরও পরে যায় রিফাতকে ওদের সাথে দেখলে সন্দেহ করতে পারে।
রিফাত রাত ১১:৩৩ এ বাসায় যায়।
আম্মু: রিফাত তোর কি হইছে কয়েকদিন ধরে দেখতাছি বাসায় দেরি করে আসতাছোছ।
রিফাত: সরি আম্মু এই যে কান ধরলাম আর দেড়ি হবে না।
আম্মু: হইছে যা ফ্রেশ হয়ে আয় আমি খাবার রেডি করতাছি।
রিফাত: ওকে আম্মু। রিফাত রুমে চলে গিয়ে পকেট থেকে একটা রেপারে মুড়ানো একটা বক্স ডয়ারে রেখে ফ্রেশ হতে ওয়াসরুমে চলে যায়। ফ্রেশ হয়ে নিচে চলে যায় ডিনার করে রিফাত রুমে চলে আসে। অপেক্ষা করতছে সবার ঘুমানোর জন্য সবাই ঘুমালে রিফাত পরির রুমে যাবে।
রিফাত সব কিছু গুছিয়ে যেই পরির রুমে যাবে ঠিক সেই সময়ে পরি রুমে ঢুকলো।
পরি: দাভাই আমাকে কেমন লাগছে?
রিফাত: আমাদের দুবার বিয়ে হয়েছে এখন তো দাভাই বলা বন্ধ করো।
পরি: হুহুহু আমি তো তোমাকে দাভাই বলেই ডাকবো দাভাই ভেংচি কেটে বললো।
রিফাত: উফফফ
পরি: এখন বলোতো আমাকে কেমন লাগতেছে রুকু আপু আমাকে শাড়িটা পড়িয়ে দিছে।
রিফাত: পরি একটা হালকা মিষ্টি রঙের শাড়ি পড়ছে সাথে হালকা মেকাপ পরিকে এতটুকেই অনেক সুন্দর লাগতেছে।
পরি: এভাবে হা করে আছো কেন দাভাই লজ্জায় লাল হয়ে বললো পরি।
রিফাত: আমার অবুজ পাখিকে আজকে খুব সুন্দর লাগতেছে।
পরি: অন্যদিন বুঝি সুন্দর লাগে না গাল ফুলিয়ে বললো।
রিফাত: আমার পাখিটাকে সবসময় সুন্দর লাগে আজকে একটু বেশি সুন্দর লাগতেছে।
পরি: ধন্যবাদ।
রিফাত কিছু না বলে পরিকে কোলে তুলে নেয় পরি দুহাত দিয়ে রিফাতের গলা জড়িয়ে নেয়।
রিফাত: প্রথমবার বিয়ের সময় তো আর বাসর করতে পারি নি এইবার তো বাসর করতেই হবে।
পরি লজ্জায় রিফাতের বুকে মুখ লুকায়।
রিফাত পরিকে বিছানায় শুয়িয়ে দিয়ে পরির কপালে গভীর করে একটা কিস করে। পরির ঠৌঁটে কিস করতে থাকে পরিও শক্ত করে রিফাতে চুল খামচে ধরে আছে। প্রায় ৬ মিনিট পর রিফাত পরির ঠৌঁট ছেড়ে পরির গলায় কিস করতে থাকে
পরি শক্ত করে রিফাতের চুল খামচে ধরে আছে। রিফাত বসে তার টি-শাট খুলে পরির গলায় মুখ ডুবিয়ে দেয়। পরি রিফাতের উন্মুক্ত পিঠে খামচে ধরে আছে পিঠের বেস কয়েক জায়গাতে নখ বসিয়ে দিছে যার কারনে রক্ত বের হয়ে গেছে। হটাৎ রিফাত পরির উপর থেকে ঘুর পরিকে তার বুকে জড়িয়ে নিয়ে জোরে জোর শ্বাস নিতে লাগলো।
পরি: কি হলো জোর শ্বাস নিতে নিতে কথাটা বললো।
রিফাত: তুমি এখনো খুব ছোট এর বেশি যাওয়া যাবেনা।
পরি: আমি ছোট না আমার বয়স ১৬ আমাদের গ্রামে ১৫ বছরের মেয়েদের বাচ্চা হয় সেই দিক থেকে আমি অনেক বড়।
রিফাত: শুয়া থেকে ডয়ার থেকে রেপিং করা বক্সটা বের করে পরির হাতে দেয়।
পরি: এটাতে কি আছে?
রিফাত: খুলে দেখো।
পরি: বক্স খুলে দেখে পরি অনেকটা অবাক হয়ে রিফাতের দিকে তাকায়। এগুলো আমার?
রিফাত: জ্বী কেনো তোমার পছন্দ হয়নি।
পরি: খুব খুব পছন্দ হয়েছে রিফাতকে জড়িয়ে বললো বক্সে একটা ডায়মন্ড রিং আর একটা ডায়মন্ডের নাক ফুল ছিলো।
রিফাত: পরির চুলে একটা কিস কর বললো হটাৎ সব কিছু হয়ে গেলো তাই তোমায় কি দিবো বুঝতেছিলাম না তাই এটাই নিয়ে আসছি।
পরি: আজ আমি অনেক খুশি।দাভাই তুমি আমাকে কখনো ছেড়ে যাবেনা তো?
রিফাত: মানে তোমাকে ছেড়ে কোথায় যাবো।
পরি: জানিনা তবে খুব ভয় হয় যদি তুমি আমাকে ছেড়ে চলে যাও আমার কি হবে দাভাই পরি রিফাতকে জড়িয়ে ধরে বললো।
রিফাত: আমি আমার পাখিকে ছেড়ে কোথায় যাবে আমি সব সময় তোমাকে আমার বুকে আগলে রাখবো।
পরি: এই পৃথিবী এখন তুমি ছাড়া আমার আর কেউ নাই। আমি তোমার জন্য আমার ধম ও ত্যাগ করে দিছি আমি শুধু তোমাকে চাই।
রিফাত: পরিকে বুক থেকে তুলে পরির কপালে একটা কিস করলো আমি থাকতে কেউ তোমাকে আমার কাছ থেকে আলাদা করতে পারবে না।
পরি আরও শক্ত করে রিফাতকে জড়িয়ে ধরে রিফাতের বুকে আলতো করে কামুড় দেয়। দাভাই আমার এখন আদর চাই অনেক আদর চাই আদর করো না।
রিফাত: পরিকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে শুয়ে পড়লো আমি তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি তুমি ঘুমাও।
পরি: শয়তান আমি কি ছোট বাচ্চা নাকি যে মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করতেছো।
রিফাত: তুমি তো ছোট বাচ্চাই আমার অবুজ পাখি।
পরি: রিফাতের বুকে একটা কামুড় দিয়ে বলে পচা।
রিফাত পরিকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ে।
সকালে রিফাতের ঘুম ভাঙ্গলে দেখে পরি তার বুকে আরামে ঘুমাচ্ছে। রিফাত পরির দিকে তাকিয়ে দেখে পরির শাড়ি খুলে নিচে পড়ে আছে পরির সেই দিকে খেয়াল নেই। রিফাত তার হাত দিয়ে পরির পেটে স্লাইড করতে থাকে পরি কিছুটা কেঁপে উঠলো। রিফাতের হাতটা পেটে চেপে ধরে।
পরি: আমার ঘুমের সুযোগ নেওয়া হচ্ছে ঘুম ঘুম কন্ঠে বললো।
রিফাত: তুমি কখন ঘুম থেকে উঠলা
পরি: তোমার হাতের শীতল স্পশে ঘুম ভেঙ্গে গেছে। এখন আমাকে আদর করো।
রিফাত: তোমার মাথায় কি খালি আদর আর আদর ঘুরে।
পরি: জ্বী আমার এখন আদর চাই ঐ কাল রাতে আদর করছো তাড়াতাড়ি করো পরি রিফাতকে বুকে জড়িয়ে ধরে কথাটা বললো।
রিফাত: আমি তো এখনো ফ্রেশ হয়নি দাঁত ব্রাশ করিনি কিভাবে আদর করবো।
পরি কিছু না বলে রিফাতকে বুক থেকে উঠিয়ে রিফাতের ঠৌঁট নিজের আয়ত্তে নিয়ে নিলো। প্রায় ৩ মিনিট পর ঠৌঁট ছেড়ে দিল।
রিফাত: হইছে এখন উঠো কেউ দেখে ফেললে সমস্যা হবে।
পরি: আমি তো এখন ইসলাম গ্রহন করছি এখন সমস্যা কিসের?
রিফাত: সেটা তুমি বুঝবানা। সময় হলে আমি সবাইকে সব বলবো। এখন তোমার রুমে যাও।
পরি: আমার শাড়ি তো খুলে গেছে আর আমি তো শাড়ি পড়তে পারিনা। এখন রুমে যাবো কিভাবে?
রিফাত: এক কাজ করো আমার টি-শাটটা পড়ে যাও আর এখন সবাই যার যার ঘরেই হবে।
পরি: রিফাতের কপালে একটা কিস করে বললো আবার রাতে আসবো।
রিফাত: তোমার আসতে হবে না কেউ দেখলে আমি আসবো রাতে তোমার রুমে।
পরি: ঠিক আছে বলে টি-শাট পড়ে তার রুমে চলে যাও।
রিফাতও উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে অফিসে চলে যায়। দুপুরের দিকে রুকু রিফাতকে ফোন দিয়ে বলে। আলক নাকি বাসায় আসছে। রিফাত বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিল।
চলবে……

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here