I’m Mafia lover পর্ব -১৪

#i_m_mafia_lover
#part_14
#sabiha_kh
জনি ঘুরতেই রোকসানার উপর চোখ পরে।। জনি চোখ বড় বড় করে তাকায় রোকসানার দিকে।। রোকসানাও বড় করে জনির দিকে তাকায়।।।



রোকাসানা জনি একসাথে জোরে বলে উঠলো- তুমি!!!!

ইসান ইমা চমকে ওদের দিকে তাকায়।।।

ইসান- কি হলো???

জনি ইসানের দিকে তাকিয়ে একটু রেগে বললো- স্যার এই শাঁকচুন্নি এখানে কি করছে???

রোকসানা- কি আমি শাকচুন্নি?? অসভ্য একটা।। (রেগে জোরে)

জনি- তুই অসভ্য।।। (রোকসানার দিকে তাকিয়ে রেগে বললো)

রোকসানা উঠে দাড়িয়ে বললো- আর এক মিনিটো না।।ম্যাডাম আমি গেলাম।।। ( বলে রোকসানা জনি কে ঠেলা দিয়ে চলে যেতে লাগলে ইমা ইসান উঠে দাড়ায়।। ইমা বললো-

ইমা- রোকসানা কি করছো?? কথায় যাচ্ছো??

রোকসানা- এই ইতরের সাথে আমি যাবো না।।

বলতেই আকাশের সাথে রোকসানার ধাক্কা লাগে।।।

আকাশ- সাবধানে!! (রোকসানা ভ্রু কুচকে আকাশের দিকে তাকায়।।) কি চিন্তে পারছো না?? আমি আকাশ।।।

রোকসানা- আকাশ। তুমি আকাশ।। আমি চিন্তেই পরিনি তোমাকে।।( ঠোঁটের কোনাই মুচকি হাসি দিয়ে)

আকাশ হেসে বললো- হমম বদলে গেছি তাই চিন্তে পারোনি। কিন্তু জনিকে ভালোই চিনেছো?? আর চিনবেও না বা কেন দুই জনের তো,,,,

বলতেই রোকসানা রেগে বললো-
রোকসানা- চুপ করো।।। ওই শয়তানের চেহারা আমি কনো দিনো ভুলবো না। (মুখ বেকিয়ে জনির দিকে তাকিয়ে বললো)

জনি- আমি শয়তান!!!! আর তুই কি!!! তুই শাঁকচুন্নি।। (রেগে জোরে বললো)

ইসান- আরে আরে কি শুরু করলে তোমরা।।??? আগে বলো তোমরা তিনজন তিনজনকে চিনো??

আকাশ- জি স্যার।। আমরা তিনজন একি স্কুলে পরতাম।।।

ইমা- তা তো বুঝলাম। কিন্তু রোকসানা আর জনির এতো রাগ কিসের ??? এটাই তো বুঝলাম না?? (বিস্মিত চোখে)

আকাশ হাত তুলে ইমার দিকে তাকিয়ে বললো- আমি বলছি!!

বলতেই রোকসানা, জনি জোরে বললো- কনো দরকার নাই। ( আকাশ চমকে উঠে)

ইসান- ঠিকাছে ঠিকাছে।।। তোমরা শান্ত হও।।

রোকসানা ইসানের দিকে তাকিয়ে মুখ ভার করে বললো- ক্ষমা করবেন স্যার আমি যেতে পারবো না।।

জনি মুখ বিকৃত করে বললো- উমহ্ ঢং!!! তোর সাথে যাওয়ার জন্য আমার বয়েই গেছে।।।

রোকসানা বিষ্ফরিত চোখে রেগে বললো- গায়ে পরে ঝগড়া করবিনা।। না হলে খারাপ হয়ে যাবে কিন্তু।।

জনি- কি করবি তুই!!!! কি করবি!!! (বলে রোকসানার দিকে এগিয়ে যেতে লাগে রোকসানাও এগিয়ে আসতে লাগে।।) ইসান জনি রোকসানার মাঝখানে দাড়িয়ে জোরে বললো-

ইসান জোরে বললো- অনেক হয়েছে।।। দুজনাই চুপ৷ ( জনি রোকসানা চুপ হয়ে মাথা নিচু করে দাড়ালো)
দুইজন মন দিয়ে আমার কথা শুনো।। তোমাদের কি সমস্যা এই সময় শুনতে পারবো না।। কিন্তু দুই জন আর একটা কথাও বলবে না।৷ জনি গিয়ে ওই খানে বসো।। আর রোকসানা তুমি গিয়ে ওই খানে বসো।।

রোকসানা- কিন্ত,,,

বলতেই ইসান বললো- কনো কিন্তু না।। তোমাকে একদিকে বসতে বলেছি ওকে আরেক দিকে। চেহারাও দেখতে হবে না দুইজন দুইজনার । যাও এখন গিয়ে বসে পরো।।। (রেগে)

রোকসান জনির দিকে তাকিয়ে মুখ ভেংচি দিয়ে চলে গেলো।।।

জনি রেগে ইসানের দিকে তাকিয়ে বললো- স্যার দেখেছেন ও আমাকে মুখ ভেংচি দিলো।।

ইসান জনির কাধে হাত রেখে মুচকি হেসে বললো- আরে জনিনিনি,,, মেয়েরা একটু এমনি। না পারলে মুখ ভেংচি দেয়।৷ বাদ দাও।।

ইমা ইসানের কথা শুনে রেগে গিয়ে বললো- কি তাই না। মেয়েরা না পারলে মুখ ভেংচি দেয়।।

ইসান ইমার দিকে তাকিয়ে বললো- হ্যা দেয় তো।।

ইমা- তুমি,,,( রাগান্বিত সুরে)

ইসান- কি আমি!! মিথ্যা বলেছি।।। (এক চোখের ভ্রু উচু করে বললো)

বলতেই ইসমা বললো- এখন কি তোমরা দুইজন ঝগড়া করবে।।।

ইমা ইসান ইসমার দিকে তাকালো।।

ইমা গটমট করে ইসানের দিকে তাকিয়ে ইসমা কে বললো- তোমার বন্ধুর সাথে ঝগড়া করতে আমার বয়েই গেছে।।

ইসান- আমারো কনো শখ নেই। হম্( মুখ ভেংচি দিয়ে)

ইমা – দেখো দেখো,,, মেয়েরা বলে শুধু মুখ ভেংচি দেয়।। এখন নিজে যে মুখ ভেংচি দিলে সেটার কি!! (রেগে)

ইসান- আমি মোটেও মুখ ভেংচি দিয়নি।। ইসমা তোমার আম্মু মিথ্যা বলছে।। (ইসমার দিকে তাকিয়ে)

ইমা- আমি মিথ্যা বলছি?? তুমি মিথ্যা বলছো?? মিথ্যুক কোথাকারে।( রেগে জোরে বললো)

ইসান- আমি মিথ্যুক!!! আমি মিথ্যুক!!!,,,,,, (জোরে)

ইমা- হ্যা তুৃৃমি মিথ্যুক।।।।

বলতেই আকাশ ইসান ইমার সামনে দারিয়ে বললো- স্যার ম্যাডাম আপনারা শান্ত হন।।। ঝগড়া করছেন কেন???

ইসান ইমা আকাশের দিকে তাকিয়ে এক সাথে জোরে বললো- তুমি চুপ করো।।। ( আকাশ ভয়ে চুপ হয়ে যাই)

এদিকে ইসান ইমা দুইজন দুইজনার দিকে তাকায়।। এবং দুইজনেই মনে মনে বলে-

ইসান- আমি ইমার সাথে ঝগড়া করছি!!!

ইমা- আমি ইসানের সাথে ঝগড়া করছি কেন??

ইসান ইমা দুইজন দুইজনার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে একসাথে বললো- সরি।।

ইসমা ইসান ইমার কথা শুনে জোরে হাসতে লাগে।। ইসান ইমা বোকার মতো ইসমার দিকে তাকায়।। এবং দুইজনাই এক চিলতে হাসি দেয়।।।

এমন সময় বিমানবালা এসে বললো- স্যার আপনারা সবাই বসে পরুন।। প্লেন টেক অফ করবে কিছু খনের পরেই।।

ইসান ইমা আসতে গিয়ে বসে পরলো।।। ইমা লজ্জায় ইসানের দিকে আর তাকাতেই পারছে না।। ইসানের ও একি অবস্থা।।।

এদিকে জনি আকাশ একসাথে বসে রয়লো।।

আকাশ- ইমা ম্যাডাম আর আমাদের স্যার কে কিন্তু বেশ দেখায় বল।।

জনি- হমম কিন্তু ম্যাডাম বিবাহিত।। (মুখ ভার করে)

আকাশ- হমম।। বেচারা আমাদের স্যার। নিজের ভালোবাসার মানুষটাকেও কাছে পেয়েও পেলো না।।।

জনি- ঠিক।।।

আকাশ কিছুখন চুপ করে থেকে বললো-.

আকাশ- আচ্ছা তুই রোকসানার সাথে এমন করলি কেন?? দেখ ভুল কিন্তু তোর ও ছিলো।।

জনি আকাশের দিকে ভ্রুক্ষেপ করে বললো – চুপ করবি ওর কথা শুনতে চায়না।। আমি কনোই ভুল করিনি।। সব ওই করেছে।। ও আমাকে ছেড়ে গেছে আমি না।।

আকাশ- কেন গেছে সেটা ভেবিস কখনো?? শোন জনি তোর যথেষ্ট দোষ ছিলো।। রোকসানাকে একা দোষী বলিস না।।

জনি- তুই চুপ করবি না!!! আমি উঠে যাবো?? (রেগে)

আকাশ- ওকে কিছু বলবো না। আমি ঘুমালাম।। (মুখ বেকিয়ে)

৩ ঘন্টা পর,,,,,,

ইসানের হঠাৎ ঘুম ভেঙে যাই।।। ইসান দেখে ইসমা তার হাতের সাথে ঠেস দিয়ে ঘুমাচ্ছে।। ইসান ইমার দিকে তাকায় দেখে ইমাও ঘুমিয়ে আছে।।

ইসান ইমার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে মুচকি হেসে মনে মনে বললো- ঘুমিয়ে থাকলেও তোমাকে সুন্দর দেখায় ইমা।।

ইমা নরে চড়ে উঠলে ইসান তারাতারি চোখ বন্ধ করে।। ১ মিনিট পর আবার চোখ খুলে ইমার দিকে তাকায় দেখে ইমার মাথার চুল তার মুখে পরেছে।।। ইসান ইসমাকে ভালো করে শুইয়ে দিয়ে উঠে ইমার মুখের উপর থেকে আলতো করে চুল সরিয়ে দিতেই ইমা চোখ খুলে ইসানের দিকে তাকায়।। ইসান চমকে তারাতারি সরে যাই।। ইমা সোজা হয়ে বসলে ইসান ভীত সুরে বলে-

ইসান- আ,,,, আসলে তোমার মুখের উপর চুল পরেছিলো। তোমার ঘুমের সমস্যা যেন না হয় তাই,,,,

বলতেই ইমা গম্ভীর সুরে বলে-

ইমা – হয়েছে।। দেখো আমি তোমার সাথে USA যাচ্ছি শুধু মাত্র মেরানের এমন করার পিছনের কারণ শুনতে আর কিছু না।। তুমি আমার থেকে দুরে থাকো আমি এটাই চায় ইসান।।

ইসান মুখে হাত দিয়ে প্লেনের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে বলে-
ইসান- ভালো মন্দ নিয়ে মানুষ।।। আমি হয়তো তোমার কাছে সব চেয়ে খারাপ মানুষ।। কিন্তু আজো কি তুমি ঠিক!! কখনো ভেবে দেখেছো ইমা।।।

ইমা- ইসান আমি এগুলো বিষয়ে কথা বলতে চায়না।। (ভ্রু কুচকে)

ইসান গভীর শ্বাস ছেড়ে উঠে বাথরুমে গেলো।।।

ইমা ইসমার দিকে তাকিয়ে।। আবার চোখ বন্ধ করে ঘুমারনোর চেষ্টা করে।।।

Time skip

তারা চলে আসলো USA।। সবাই এয়ারপোর্ট থেকে বের হয়।। বডিগার্ড রা এবং ইসানদের USA তে তাদের কম্পানির বিশ্বস্ত লোক ক্যানি আসে ইসানকে রিসিভ করতে।।। ৪ টা গাড়ি।। ইসান ইমা ইসমা এক গাড়িতে উঠলো।। আর তিনটা গাড়িতে বডিগার্ড রা।।। আকাশ জনি রোকসানা একি গাড়িতে উঠলো।। জনি রোকসানার সাথে বসবে না জন্য সামনে বসে।। আকাশ রোকসানা পিছে বসে।।

তারা চলে আসে তাদের গেস্ট হাউজে।। বিশাল বড় গেস্ট হাউজ।।। ইসমা বাড়ি দেখে আনন্দিত সুরে বললো-

ইসমা- বন্ধু এটা তোমার বাড়ি??

ইসান মুচকি হেসে বলে – হমম মামুনি।। এসো।

ইসান ইসমার হাত ধরে ভিতরে ঢুকে ইমা অবাক হয়ে চারদিকে দেখে সাথে রোকসানাও তারা যেন এক রাজ রাজপ্রাসাদে ঢুকছে। এতোই চাকচিক্যনয় গেস্ট হাউজটা ।)

গেস্ট হাউজের ম্যানেজার এবং কাজের সব মানুষরা সবাই স্বাগতম জানালো তাদেরকে।।।

ইসান – মিঃ মাইকি ( বাড়ির ম্যানেজার) উনাদের রুম গুলো দেখিয়ে দিন।।। আর মিঃ ক্যানি আপনি আমার সাথে আসুন।।( ক্যানির দিকে তাকিয়ে)

বলে ইসান চলে গেলো।। আকাশ জনি ক্যানি ইসানের পিছে যায়।।

মাইকি- আসুন ম্যাডাম।।।( হেসে)

ইমা,ইসমাকে নিয়ে মাইকির পিছে পিছে গেলো।।

মাইকি ইসমার দিকে তাকিয়ে ইমাকে বললো- এটা কি আপনার মেয়ে???

ইমা- জি!!!

মাইকি – ভারি মিষ্টি দেখতে।। মামুনি তোমার নাম কি??..

ইসমা ইমার দিকে তাকায়।।

ইমা- তোমাকে নাম জিজ্ঞেস করছে মা!!!( ইসমার গালে হাত দিয়ে বললো)

ইসমা- ইসমা।।।( মিষ্টি হাসি দিয়ে)

মাইকি হেসে বলে- খুব সুন্দর নাম এবং তোমার হাসিটাও খুব সুন্দর।।।
মাইকি কিছুখন চুপ করে থেকে বললো- আমাদের জহির স্যার এই গেস্ট হাউজ টা খুব শখ করে কিনেছেন।।। উনারা USA আসলে এখানে থাকেন।।।

ইমা- আপনি কতো বছর থেকে এখানে চাকরি করছেন???

মাইকি- ১০ বছর হয়েছে।। এইটা আপনার রুম ম্যাডাম।।। ( রুমের দরজা খুলে দিয়ে বললো)

ইমা রুমে ঢুকে রুম দেখে তার ঠোঁটের ফাকে একচিলতে হাসি আসে।। মাইকি খেয়াল করলো ইমার হাসি।।

মাইকি- রুমে দেওয়ালের রং আপনার পছন্দ হয়েছে ইমা ম্যাডাম?? (মুচকি হেসে)

ইমা মাইকির মুখে তার নাম শুনে একটু অবাক হয়।।।।

এমন সময় একজন মেড এসে নাইকিকে ডেকে বললো- স্যার আপনার একটু আসতে হবে।।।

মাইকি- তুমি যাও আমি আসছি।।। ম্যাডাম আপনি বিশ্রাম করুন।। তুমিও বিশ্রাম করো মামুনি।( ইসমার মাথায় হাত বুলিয়ে)
বলে মাইকি চলে গেলো।। ইমা চিন্তিত হয়ে মনে মনে বললো- উনি আমার নাম নিলো?? কিন্তু উনি আমার নাম জানলো কি করে?? আমি তো আমার নাম উনাকে বলিনি!!!

Time skip

ইসান- মিঃ ক্যানি কনো খোজ পেয়েছেন??

ক্যানি – স্যার খোজ পেয়েছি বলতে উনার এখানে নিজস্ব হসপিটাল আছে।। তবে এখনো আমরা সেখানে যাওয়া হয়নি।। শুনেছি উনি হসপিটালে যাই তবে সব সময় না।।।

ইসান- ওর বাড়ি কথায় খুজে বের করেছেন???

– না স্যার তবে আজকের মধ্যে পেয়ে যাবো।। স্যার একটা ইনফরমেশন দেওয়ার ছিলো।।

ইসান- হমম বলেন।।

ক্যানি – আমরা যতো দুর খোজ পেয়েছি উনি অবৈধো কাজে জোরিত আছেন।।

ইসান- যেমন??? (কপাল কুচকে)

ক্যানি- ডেট বডির ভিতরে ড্রাক্স পাচার করে।। উনি এখানে থাকে তবে অন্য দেশেও যাই।। সাউথ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর উনার যাওয়া আসা আছে।।।

ইসান- সবি তো বুঝলাম কিন্তু এখন এখানে আছে তো??

– স্যার সেটা বলতে পারছি না তবে আজকে খোজ নিয়ে আপনাকে জানাবো।।

ইসান- ওকে।।।

Time skip

পরের দিন সকালে,,,,,

রোকসানা নিজের রুম থেকে বের হতেই দেখে জনি ঘুম চোখে মাথা চুলকাতে চুলকাতে তার পাশের রুম থেকে বের হচ্ছে।।। রোকসান রেগে বলে-তুই।

জনি চমকে রোকসানার দিকে তাকায়।।

জনি- সকাল সকাল আল্লাহ তোর চেহারায় আগে দেখালো।। ( বিরক্তি নিয়ে বললো)

রোকসানা উপরে তাকিয়ে অসহায় সুরে বলে- আল্লাহ তুমি কেন এমন করো।। এই শয়তানটাকে দেখে আমার দিনাটাই তুমি শুরু কারালে।।। ছিহ্!!! (জনির দিকে তাকিয় মুখ বেকিয়ে রুমের ভিতর চলে গেলো)

জনি রোকসানা কে মুখ ভেংচি দিয়ে ছিহ্!!!! বলে চলে গেলো।।।।

Time skip

ইসান- ইমা মেরান এখানে নেই।।

ইমা ভ্রুক্ষেপ করে বললো- মানে।। তুমি যে বললে ও এখানে থাকে।।।

ইসান- থাকে তবে অন্য দেশেও যাই।। যাই হোক ৩ দিন ওয়েট করতে হবে। মেরান থাইল্যান্ডে আছে।।

ইমা- আমরা এই তিন কি করবো??

ইসান- ঘুরে বেড়াবো USA ঘুরে দেখবো।। USA অনেক সন্দুর দেশ।। তোমার ভালো লাগবে।।।

বলতেই ইসমা আনন্দিত সুরে বলে উঠলো- বেড়াতে যাবো আমরা???

ইসান ইমা,পিছনে ঘুরে ইসমার দিকে তাকায়।।।।। ইসমা দৌড়ে এসে বলে- কখন যাবো বন্ধু বেড়াতে??

ইসান ইসমাকে কোলে নিয়ে ইসমার গালে চুমু দিয়ে হেসে বলে- এখুনি যাবো কিউটি।। চলো।।।

বলে ইসান ইসমাকে নিয়ে সেখান থেকে চলে গেলো। ইমা জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে গভীর একটা শ্বাস ছাড়ে।।

,,,,,,,,,,,,,,,,continue,,,,,,,,,,,,,,,,

ভুলত্রুটি ক্ষমা করবেন।।।।।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here