“অবুঝ_ছাত্রী part_13

#অবুঝ_ছাত্রী

#লেখক_IR_Iman_Islam

#part_13

বস বাবা।আজকে খুব ক্লান্ত লাগতেছে যে তোকে।

এমনি মা খাবার দাও।গোসল করি নি কারন খুদার জ্বালায় মনে হচ্ছে শরীলে শক্তি নাই।
তারপর খাওয়া করলাম আমি।হঠাৎ মনে হলো মা খেয়েছে কি। মা তুমি কি খেয়েছো আর ঔষধ ঠিক মতো খাচ্ছো তো।
হুম বাবা খেয়েছি ঠিক মতো ঔষধ খাচ্ছি।

ওকে মা আমি তাহলে রূমে গেলাম রেস্ট করতে।
ঠিক আছে বাবা যাও।
রুমে আসলাম বিছানায় শুয়ে পড়লাম।আজকে তো কোন ছাত্র খুজে পাইলাম না।যে করে হোক আমাকে যেকোন একটা ছাত্র ঠিক করতে হবে।না হলে সংসার চলবে কেমনে।কখন যে ঘুমাই গেছি নিজেই জানি না।

(এদিকে রাফিজা সারাদিন ঘর বন্ধী হয়ে আছে।সে সারাদিন ঘর থেকে বাহি হয় নাই।)

তুমি এসেছো দেখো তোমার মেয়ে সারাদিন ঘরের দরজা বন্ধ করে আছে।কিছু খাচ্ছে না।(রাফিজার মা)

কেনো কিছু হয়েছে কি?(রাফিজার বাবা )

তোমার মেয়ে তার স‍্যার এর প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে।এটা শুনার পরে তাকে দুইটা থাপ্পর মেরেছি তাই সে আর রূমের দরজা খুলতেছে না।

তুমি ওকে থাপ্পর মেরেছো কেনো আর ও এখনো বড় হয় নাই।ওকে বুঝায় বললেই তো বুঝবে।

ওকে আমি বুঝায়ছি কিন্তু ও বুঝতেছে না।দেখো তোমার মেয়েকে।

ঠিক আছে আমি দেখতেছি।রাফিজা মা দরজা খুলো, কি হয়েছে আমাকে বলো।

বাবা আমি দরজা খুলবো না।আমি স‍্যারকে ভালোবাসি।আমাকে স‍্যারকে এনে দাও।স‍্যার আমার ফোন ধরতেছে না।

ঠিক আছে কিন্তু দরজা তো খুলো আগে।সারাদিন কিছু খাও নাই নাকি মা।না খেয়ে থাকলে শরীল খারাপ করবে।

আমি দরজা খুলবো না।আর আমি কিছু খাবো না।আমি শুধু স‍্যার কে চাই।স‍্যারকে এনে দিলে আমি খাবার খাবো।

রাফিজা বেশি হয়ে যাচ্ছে কিন্তু।(এবার আংকেল রাগ হয়ে বলতেছে।)

(আর কিছু বলতেছে না রাফিজা )

কি হলো দরজা খুলো।

তারপরেও দরজা খুল লো না রাফিজা।

কি হলো দরজা খুলতেছে না (রহিমা বেগম
এটা রাফিজার মার নাম।)

খুলতেছে না।মেয়েকে তো আদর দিয়ে বাদর বানায় ফেলছো।এখন সমলাউ আমাদের মান সম্মান নিয়ে টানাটানি করতেছে।

আমি কি করেছি।

কি করেছো মানে।গরীব ঘরের ছেলের সাথে প্রেম ভালোবাসা করতেছে। এটা তুমি জানো না।ঘরে থেকে কি করো ঘরের খবর জানো না।এগুলো কথা বাহিরের মানুষ শুনতে পারলে আমাদের আর সম্মান থাকবে।

এবার চলো দুই জনে যাই রাফিজাকে ডাকতে।

ওকে চলো।

রাফিজা দরজা খুলো তোমার বাবা অনেক রাগ করেছে।দরজা না খুললে তোমার স‍্যারকে জেলে দিবে।তারাতারি দরজা খুলো।

সাথে সাথে দরজা খুলে দিয়েছে রাফিজা জেলে দেওয়ার কথা শুনে।দরজা খুলে দেখে দরজার সামনে ওর মা বাবা দারিয়ে আছে দুইজনে।

তারাতারি ফ্রেস হয়ে আসো এক সাথে খাবো।

ঠিক আছে বাবা (মাথা নিচ করে বলতেছে )

#চলবে,,,,,,?

একটা কথা সবাই কে বলি আমি কোন বড় লেখক না।আমি লেখা লেখি করি টাইম পাস করার জন‍্য।এটা একটা অব‍্যস হয়ে গেছে তাই ছাড়তেও পারি না।আমি যখন কোন বড় লেখক না তাই গল্পে ভূল হতেই পারে তাই সেই ভূল গুলো কিছু মনে না করে ক্ষমা করবেন প্লিজ।আর যাদের এই গল্পটা ভালো লাগতেছেনা তারা প্লিজ বাজে কমেন্ট না করে পড়বেন না।

ভূল হলে ক্ষমা করবেন। আজকের পার্টটা বড় করিনি কারন আমার চোখের সমস‍্যা হয়েছে ঠিক মতো দেখতে পাচ্ছি না।গল্প যে লিখবো টাইপিং করতে সমস‍্যা হচ্ছে।তাই আজকে এতোটুকু পড়েন প্লিজ পাঠক বন্ধুরা কিছু মনে করিয়েন না।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here