“তুমি_যে_আছো_অন্তরে_মিশে💔 Part : {10}

#তুমি_যে_আছো_অন্তরে_মিশে💔
#Writter_Ishanur_Tasmia[Mira]
# Part : {10}

তোর মনে আছে নিরা,,,??ছোট বেলায় আমি,,তুই একটা লেকে যেতাম,,,মন খারাপ থাকলে,,,বেশি আনন্দ হলে অথবা এমনি।জানিস নিরা,,, বিদেশ থেকে আসার পর আমি প্রায়ই সেখানে যেতাম,,ছোট বেলার স্মৃতি গুলো মনে পড়লে অনেক শান্তি লাগতো,,,কিন্তু একটা প্রশ্ন বারবার মনে হতো,,যে তুই কেন আমার সাথে এমন করলি,,,??কেন আমাকে ঠকালি,,??তূর্য এমন কি করেছিল যে তুই আমাকে ভুলে গিয়েছিস,,,??এ প্রশ্নগুলো আর তোর আর তূর্যের ছবিগুলো,,,আমার মস্তিস্কে খুব বাজে ভাবে গেথে গিয়েছিল,,,যা তোর কাছে আমাকে আস্তে বারবার আটকাতো,,,কিন্তু তুই আমার ভালোবাসার থেকে বেশি আমার নেশা,,আমার বদঅভ্যাস হয়ে গিয়েছিলি,,,হয়তো এ কারনেই,, চাইলেও আমি তোর কাছ থেকে দূরে সরে আস্তে পারি না,,,

কালকে যখন তুই গোছল করে বের হলি,,তোর ভেজা চুল,,শরীরে লেপ্টে থাকা শাড়ি,,,মুখে বিন্দু বিন্দু ঘাম,,,খুব আকর্ষণ করছিল আমাকে,,,তার চেয়েও বেশি আকর্ষণ করছিল তোর ও-ই গোলাপী ঠোঁট গুলো,,,,নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছিল আমার,,,তাই ঘোরের মধ্যে তোকে নিজের কাছে একদম টেনে নিচ্ছিলাম,,,

দরজা ধাক্কানোর ফলে আমার হোস আসে,,যতদ্রুত সম্ভব বারান্দায় চলে আসি,,,বারান্দায় চলে আস্তেই তূর্য আমাকে কল দেয়,,,হয়তো অবাক হচ্ছিস,,, তূর্য আমাকে কেন কল করল,,,??

বিয়ের পরে যখন তোর আর তূর্যের প্রথম দেখা হলো,,,তোরা ২ জন ২ জনকে দেখে কিসব বলছিলি,,,যা আমার একদম সহ্য হচ্ছিল না,,,তাই তোর সাথে খারাপ ব্যবহার করি,,,কিন্তু তাতে মনে হচ্ছিল আমার কষ্ট যেন আরও বেড়ে গেছে,,,ভালো লাগছিল না কিছু,,,তাই লেকের ওখানে চলে যাই,,,সেখানে যেয়ে নিজেকে কিছুটা শান্ত মনে হচ্ছিল,,, হঠাৎ একজন বলে উঠে,,,

” ভেবেছিলাম,,আমার ভালোবাসা কেড়ে তুই আনন্দে আছিস,,কিন্তু এখন দেখি তার উল্টা টা,,,তুই এমন কেন করছিস নিরব,,তুই কি নিরাকে কিছু করেছিস,,যদি করে থাকিস,, তাহলে তোকে কিন্তু আমি ছাড়ব না,,আমার নিরাকে কষ্ট দেওয়ার শাস্তি দিব তোকে,,,”

কন্ঠটা শুনে বুঝে গিয়েছিলাম এটা কে,,,এমনি মাথা গরম ছিল,,,তূর্য এসে আরও মাথা গরম করে দেয়,,,কানে বারবার একটা কথাই বাজছিল,,”আমার নিরা ” রাগের মাথায় পিছনে ফিরে তূর্যকে মারা শুরু করে দি,,,কিছু ক্ষন পর তূর্যও আমাকে মারা শুরু করে,,,মারার এক পর্যায়ে হঠাৎ আমি বমি করে দি,,,রক্ত বমি,,,আর সাথে সাথেই অজ্জান হয়ে যাই,,,

যখন জ্ঞান ফিরে,, তখন নিজেকে হাসপাতালে আবিষ্কার করি,,,পাশেই তূর্য বসে ছিল,,,ওকে দেখে রাগে আমার মাথা ফেটে যাচ্ছিল,,আমি কিছু বলতে যাবো,,তখনই ও বলে উঠে,,,
_কেন এমন করছিস নিরব,,,??আমি যানি নিরাকে তুই কষ্ট দিচ্ছিস,,, তোদের দেখলে বুঝা যায়,,,বল না,,, নিরাকে কেন কষ্ট দিচ্ছিস তুই,,,??

ওর কথা শ্যনে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারিনি,,,শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সন এক এক করে বলে দি,,,আমার কথা শেষ হতেই তূর্য বলে,,তোর আর ওর মধ্যে এমন কিছুই হয় নি,,,আর এটাও বলে,,,যে এগুলো হয়তো কোনো প্লেন হতে পারে,,,কারন পরিবারের কেউই তো আমাকে তোর কাছে যেতে দেয় না,,,তাছাড়া ও যদি এমন ইচ্ছা করে করত,,তাহলে নিরা বলার সাথে সাথেই কেন বিয়েটা ভেংগে দিত,,,ভেবে দেখলাম এটা সত্যিও হতে পারে,,,কিন্তু পুরাপুরি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না,,বুঝতে পারছিলাম না কে এমন করেছে,,,??

কথার মাঝখানেই ডাক্তার এসে যান,,,নিরব আমাকে কিছু বলতে চাচ্ছিল কিন্তু পারে নি,,,ডাক্তার আমাকে কিছু চেষ্ট দে,,,যা বিকালের দিকে করতে হবে,,আর রাতে এটা রিপোর্ট পেয়ে যাবো,,,তাই দুপুরে তূর্য আমাকে ফোন দেয়,, যেন আমি ৩ টার দিকে বাইর হই,,আমার টেস্ট করানো হবে,,,আমিও খাবার খেয়ে চলে যাই,,আস্তে আস্তে আমার সন্ধ্যা হয়ে যায়,,এসেই তোকে আর রয়াকে নিয়ে রেস্টুরেন্ট এ চলে যাই,,তূর্যকে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম,,,কিন্তু ও তোর সামনে আস্তে চাচ্ছিল না,,,ওর কারপ্নে আমাদের এত ছামেলা হয়েছে,,ও গেলে হয়তো আরও হপবে,,সত্যি বলতে আমি চাইও নি যে ও আমাদের সাথে যাক,,,আমি তো স্বার্থপর,, তাই একটু স্বার্থপরতা করে ওকে আর জোড় করি নি,,,,

তোদের বাসায় দিয়েই আমি তূর্যকে নিয়ে হাসপাতালে যাই,,,কিছুক্ষনের মধ্যেই আমি আমার রিপোর্টটা পেয়ে যাই,,বিশ্বাস কর নিরা,,যখন জানতে পারি আমি বাবা হতে পারবো না,,,পুরা পৃথিবীটাউ যেন আমার অন্ধকার হয়ে যায়,,ভেবেছিলাম,,,সব ভুলে গিয়ে তোকে নিয়ে আমি আবার নতুন করে জীবন শুরু করব,,,আমাদের অনেকগুলো বেবি হবে,,,প্রথম মেয়ের নাম হবে,,রোদ্রি,,,আর ছেলের নাম হবে রোদ্র,,,কিন্তু সেটা আর হবে নারে,,,আমার স্বপ্নটা স্বপ্নই থাকবে,,,,পরক্ষনে মনে তোকে তো আমি অনেক কষ্ট দিয়েছি,,এখন এটা জানলে হয়তো তুই আরও কষ্ট পাবি,,,তাই তূর্যকে বলি যেন ও তোকে বিয়ে করে ফেলে,,,প্রথমে ও রাজি হয় নি,,,অনেক জোড় করার পর রাজি হয়েছে,,,আচ্ছা শুন,,,তোর আর তূর্যের বিয়ে হলে তোদের ছেলেমেয়ের নাম এগুলো রাখিস,,,আর যদি পারিস,,আমাকে মাফ করে দিস,,,জানিস নিরা,,,আম৮ চাই না তুই আমাকে ভুলে যাস,,,তুই যেমন আমার অন্তরের সাথে মিশে আছিস,,,তেমনি আমিও যেন তোর অন্তরে মিশে থাকি,,তাই চিঠিটা লিখলাম,,,আর কি বলব বুঝতে পারছি না,,,তাই বিদায় নিচ্ছি তোর কাছ থেকে,,ভালো থাকিস,,,

ইতি,,,
তোর সব কষ্টের কারন নিরব,,,
,
,
,
,
চিঠিটা হাত থেকে পরে যায় নিরার,,,নিজেকে কেমন পাগল পাগল মনে হচ্ছে,,,তাড়াতাড়ি করে রুম থেকে বের হয় সে,,,দ্রুত পায়ে বাসা থেকে বের হচ্ছে নিরা,,উদ্দেশ্য নিরবকে খুঁজবে সে,,,বাইর হওয়ার সময় মিসেস মুজমাল অনেক জিজ্ঞেস করছিলেন,, “নিরা কোথায় যাচ্ছে,,,??” কিন্তু নিরা কোনো উত্তর দেয় নি,,,বাড়ির বাইরে আস্তেই নিরা কার সাথে যেন থাক্কা খায়,,,সামনে তাকাতেই দেখে তূর্য,,,তূর্যকে দেখতেই নিরার যেন একটু সস্তি পায়,,,,তূর্যকে জোড়িয়ে ধরে কান্না করতে করতে বলে,,,

নিরাঃ তূর্য দেখুন না নিরব কোথায় যেন চলে গেছে,,,ওকে আমার কাছে নিয়ে আসেন না,,,আর পারছি না এগুলো সহ্য করতে,,,বলুন না,,,ওকে এনে দিবেন আমার কাছে,,ভাই হপ্যে বোনের এ আবদার রাখবেন প্লিজ,,,[ কান্না করতে করতে ]

তূর্যঃ শান্ত হও নিরা,,,নিরব যদি কোথাও যায়-ও,,,তাহলে লন্ডনে যাবে,,,আর আজকে লন্ডনের ফ্লাইট রাত ১০টা ছাড়া আর নেই,,,আমি জানতাম ও এমন কিছু করবে,,তাই আগে থেকেই সব খোজ খবর নিয়ে এসেছি,,,তুমি চিন্তা করো না,,এখনও আমাদের কাছে অনেক সময় আছে,,,

নিরাঃ কিন্তু আপনি জানেন কিভাবে নিরব লন্ডনে যাবে,,,??[ সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে কাঁদতে কাঁদতে ]

তূর্যঃ কালকে ও আমাকে বলছিল যেন আমি তোমাকে বিয়ে করি,,কিন্তু আমি রাজি হচ্ছিলাম না,,,তাই ও আমাকে জোড় করছিল,,কথার এক পর্যায়ে ও বলেছিল,,,ও নাকি লন্ডনে চলে যাবে,,,,আর তোমাকে ২-৩মাস পর লন্ডন থেকে ডিভোর্স লেটার পাঠাবে,,,,আচ্ছা এখন এগুলো বাদ দাও আমাদের নিরবকে খুঁজতে হবে,,,,

নিরাঃ হুম,, তাড়াতাড়ি চলুন,,,,

তারপর তূর্য আর নিরা মিলে নিরবকে অনেক জায়গায় খুজতে থাকে,,,বাস স্টেসন থেকে শুরু করে এয়ারপোর্ট,, সব জায়গায়,,,কিন্তু কোথাও পায় না,,,,

রাত ৮টার দিকে,,,নিরা আর তূর্য নিরবদের বাসার কাছে যে এয়ারপোর্ট আকছে,,সেখানে নিরবকে খুজতে যায়,,এ নিয়ে ২ বার খুজতে যাচ্ছে এ এয়ারপোর্টে নিরা আর তূর্য,,,,এবারও তারা নিরবকে পায় না,,,খুব অসস্তি হচ্ছে নিরার,,,জানালার দিকে তাকিয়ে আছে সে,,,বাইরে সেই লেক দেখা যাচ্ছে,,,, যেখানে নিরা আর নিরব ছোট বেলায় আসতো,,,হঠাৎ নিরা কাউকে লেকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে,,,গায়ের গড়ন দেখে মনে হচ্ছে এটা নিরব,,,নিরা তাড়াতাড়ি তূর্যকে গাড়ি থামাতে বলে,,,গাড়ি থামাতেই নিরা দৌড় দিয়ে ও-ই ছেলেটার দিকে এগোতে থাকে,,,ছেলেটার একটু কাছে যেতেই নিরা বুঝতে পারে,,এটা নিরব,,,মুহুর্তেই নিরা রেগে যায়,,,নিরবের কাছে গিয়ে তার কলার জোড়ে টান দেয়,,, তাতে নিরব একটু অবাক হয়ে যায়,,,কলার টান দেওয়া ব্যক্তিকে দেখতেই নিরব আরও চমকে যায়,,,নিরা নিরবকে জোড়ে একটা থাপ্পড় মারে,,,তারপর বলে,,,,

নিরাঃ কি সমস্যা কি আপনার,,আমাকে কি মানুষ মনে হয় না আপনার,,আপনি যা ইচ্ছা তাই করবেন,, আর আমি চুপ করে সব মেনে নিব,,জীবনেও না,,,এখন থেকে আপনি আমার কথা শুনবেন,,আর,, আর কি যেন বলছিলেন,,,আমার সুখের জন্য আপনি আমার কাছ থেকে চলে যাচ্ছেন,,আমি যেন কষ না পাই,, সে জন্য চলে যাচ্ছে,,কে বলেছিল আপনাকে,,,আপনি চলে গেলে আমি সুখে থাকব,,আনন্দে থাকব,,,আরে আমার আনন্দ তো আপনার মাঝে,,,আচ্ছা সন্তানই কি সব,,বেবি তো এডোপ্টও করা যায় তাই না,,,আমার যদি এমন হতো,,তাহলে কি আপনি আমাকে ছেড়ে যেতেন,,,না,,তাই না,,??তাহলে ভাবলেন কিভাবে আমি আপনাকে ছেড়ে দিব,,অসভ্য লোক কোথাকার,,,সবসময় নিজেরটা বুঝে,,আসবেন না আপনি আমার কাছে,,, যেখানে ইচ্ছা সেখানে যান,,,,

একসাথে গড়্গড় করে কথাগুলো বলে ফেলে নিরা,,নিরব এখনো মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে,,,নিরা সেখান থেকে চলে যেতে নেয়,,,কিন্তু ৫ কদম চলতেই থেমে যায়,,,” কি অসভ্য লোকটা,,,আমি বলেছি দেখে আমার কাছে আসবে না,,,??একবারোও আমাকে আটকালো না,,,” রাগে নিরার গা জল্বে যাচ্ছে,,আবার নিরবের কাছে ফিরে গয়ে তআর কলার ধরে নিজের মুখের একদম কাছে এসে বলে,,,

নিরাঃ অসভ্য,,,উগান্ডার গন্ডার,,,তেলাপোকা,,এত অসভ্য ক্বন আপনি,,আমি বললেই আপনি আমাকে আটকাবেন না,,অসভ্য,, অসহ্য অস,,,

আর কিছু বলার আগেই নিরব নিরাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে,,,,নিরাও একটা মুচকি হেসে নিরবকে জড়িয়ে ধরে,,,,

দূর থেকে এ সব কিছু তূর্য দেখছে,,ভালোনাসার মানুষকে অন্য কারো সাথে দেখে খুব কষ্ট হচ্ছে তার,,কিন্তু মনের এক কোণে শান্তিও লাগছে,,,এবার হয়তো নিরা সুখে থাকবে,,আনন্দে দিন কাটবে তার,,,,ভেবেই একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে তূর্য,,,,
,
,
,
,
,
,প্রায় ২ ঘন্টা ধরে তূর্য,, নিরা আর নিরব ঘাসে বসে বসে গল্প করছে,,,

তূর্যঃ আচ্ছা তুই কোথায় ছিলি বল তো,,তোকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না কেন আমরা,,,

নিরবঃ আমি তো পাশের এয়ারপোর্টে ছিলাম,,,

নিরাঃ আমরা তো আপনাকে সেখানে ৩ বারের মত খুজেছি,,,তাগলে পাই নি কেন,,,

নিরবঃ ইয়ে মানে আমি বাথরুমে লুকিয়ে ছিলাম,,,

কথাটাশুনা মাত্র নিরা আর তূর্য ২লজনেই জোড়ে জোড়ে হেসে দেয়,,,হাসার এক পর্যায়ে নিরা হাসা বন্ধ করে দেয়,,,নিরবের দিকে তাকিয়ে বলে,,,,

নিরাঃ আচ্ছা নিরব,,,আপনি চিঠিতে লিখেছিলেন,,আপনার আর তূর্যের ঝগড়া হয়েছে,,আর তখন আপনি রক্ত বমি করেন,,,হঠাৎ রক্ত বমি কেন হয়েছিল,,,

তূর্যঃ আসলেই তো,,,আমি তো এতা ভাবিও নি,,,

নিরবঃ হয়তো,,আমার সমস্যাটার কারনে,,,

নিরাঃ আপনার বাবা,, হওয়া না হওয়ার সাথে রক্ত বমির কি সম্পর্ক,,,,আমার মনে হচ্ছে কেউ আপনার সাথে কিছু একটা করেছে,, যার ফলে আপনি,,,,,

নিরবঃ কিন্তু,,এমনটা তোমার কেন মনে হচ্ছে,,??

নিরাঃ আপনার মনে আছে নিরব,,ছোট বেলায়,,আপনি দুষ্টামি করতে গিয়ে মারাত্তক ভাবে সশরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা পান,,,এতে ডাক্তারদের আসঙ্কা ছিল আপনি আর কোনো দিন বাবা গতে পারবেন কিনা,,,,আর তখন টেস্ট করানোর পর তো সব পজেটিভই ছিল,,, তাহলে এখন কেন,,,,

তূর্যঃহয়তো অইটা ইফেক্ট এখন হচ্ছে,,,,

নিরাঃ না আমার মনে হচ্ছে এমন ইচ্ছা করে করানো হয়েছে,,,,তাছাড়া আমরা এখনো জানি না নিরবকে ও-ই বাজে ছবি গুলো কে পাঠিয়েছে,,আপনাদের কি কারো উপর সন্দেহ হয়,,,,??

তূর্যঃ আমার আছে,,

নিরবঃ কার উপর,,,??মার উপর,,??

তুর্যঃনা,,,

নিরাঃ তাহলে,,,??

তূর্যঃ যারা এমন করেছে,,,তারা হয়তো তোদের চালো চায় না,,,

নিরবঃ মানে,,,??যারা বলতে তুই কি বুঝাচ্ছিস,,,,??

কথাটা শুনে তূর্য একটা বাঁকা হাসি দেয়,,,,তারপর বলে,,,,
,
,
,
,
,
,
#চলবে🌸

মাফ করবেন,,একটু ব্যস্ত ছিলাম তাই গল্প দিতে দেড়ি হয়েছে,,এন্ড কালকে কিন্তু ধামাকা আছে,,রহস্য র জান খুলব কালকে,,,তাও আবার আমার স্টাইলে,,😎😎

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here