“তুমি_যে_আছো_অন্তরে_মিশে💔 Part : {08}

#তুমি_যে_আছো_অন্তরে_মিশে💔
#Writter_Ishanur_Tasmia[Mira]
# Part : {08}

রিয়াঃ তোমাদের বিয়েটা পুরাই সিনেমার মতো হয়েছে তাই না,,,,??

নিরাঃ হয়তো,,,

রিয়াঃ হুম,,,আচ্ছা নিরা মানে ভাবি,,,

নিরাঃ সমস্যা নেই,,, আপনি আমাকে নিরা বলতে পারেন,,,,

রিয়াঃ হুম,,,আচ্ছা তুমি আর নিরব কি আগে থেকেই ২জন জনকে ভালোবাসতে,,,,

নিরাঃহুম,,,[ একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে ]

রিয়াঃ আচ্ছা আজকে রাতে তুমি কি পরবা,,,শাড়ি নাকি গাউন,,,??আমি তো গাউন পরবো,,,,

নিরাঃ কেন,,,??

রিয়াঃ আরে রাতে আমি, তুমি, নিরব আর তূর্য বাইরে খেতে যাবো না,,, তাই,,,

নিরাঃ আমি যাবো,,??,,, কিন্তু কেন,,,??তাছাড়া আমাকে তো কেউ বলে নি,,,

রিয়াঃ তোমাকে কেউ বলে নি,,,??তাহলে হয়তো নিরব তোমাকে সারপ্রাইজ দিত,,,তাই বলে নি,,,,

নিরাঃ বুঝলাম,,,কিন্তু হঠাৎ বাইরে যাবো কেন,,,,??

রিয়াঃ আরে তুমি আর নিরব তো চুপি চুপি বিয়ে করে ফেলেছো,,,আমাদের কে তো জানাও নি,,,তাই আমরা নিরবকে ট্রিট দিতে বলেছি,,,তাই ও আমাদের আজকে বাইরে খেতে নিয়ে যাবো,,,,

নিরাঃও,,আচ্ছা এখন চলুন,,,অনেকক্ষন হয়েছে আমরা এখানে আছি,,,এখন যাওয়া উচিত,,,

রিয়াঃ হুম চলো,,,,

বলেই নিরা আর রিয়া নিচে চলে যায়,,,নিরা নিচে যেতেই মিসেস মুজমাল তাকে তার কাছে ডাক দেয়,,,নিরা মিসেস মুজমালের কাছে যেতেই তিনি বলে উঠেন,,,

মিসেস মুজমালঃ তাহলে এসেছিস নবাবজাদি,,,,তা কোথায় ছিলি এতক্ষন,,,,

নিরাঃ রিয়ার সাথে একটু ছাদে ছিলাম মা,,,

মিসেস মুজমালঃ এ-ই এ-ই তোর ও-ই মুখ দিয়ে আমাকে মা ডাকবি না,,,ভালোই তো সবাইকে নিজের হাতের মুঠে নিয়ে নিয়েছিস,,,,এখন আমাকেও নিজের ফাদে আটকাতে চাস,,,জীবনেও তা হবে না,,,যা কাজ করতে যা,,,এত গুলো কাজ কে করবে,,, তোর মা,,,

নিরাঃ যাচ্ছি,,, [ চোখের পানি ফেলতে ফেলতে ]

নিরার খুব কষ্ট হয় এমন কথা শুনলে,,,,কিন্তু কিই-বা করার আছে,,,,সে যদি প্রতিবাদ করে,,,তাহলে তার মা কষ্ট পাবে,,,, আর তাছাড়া সে যতটুকুই পড়াশুনা করেছে সব কিছুর সার্টিফিকেট মিসেস মুজমালের কাছে,,, নাহলে সে অনেক আগেই চলে যেত নিজের মাকে নিয়ে,,,নিজে কিছু করে সে আর তার মা অন্য এক ঠিকানায় থাকতে শুরু করত,,,,কিন্তু সার্টিফিকেট ছাড়া কেই-বা তাকে চাকরি দিবে,,,,ভেবেই কয়েক ফোটা পানি চোখ থেকে গড়িয়ে গালে পরে নিরার,,,
,
,
,
,
বাসার কাজগুলো শেষ করতে করতে নিরার প্রায় দুপুর ২টা বেজে যায়,,,,রুমে যেতেই দেখে নিরব লেপটপে কিছু করছে,,,,নিরা নিরবের দিকে একবার তাকিয়ে তোয়ালে আর জামাকাপড় নিয়ে ওয়াশরুমে চলে যায়,,,

প্রায় কিছুক্ষন পরে নিরা ওয়াশরুম থেকে বের হয়,,,এসেই দেখে নিরব রুমে নেই,,, হয়তো বারান্দায়,,,

আজ নিরা শাড়ি পরেছে,,,,নিরবের শাড়ি অনেক পছন্দ,,, নিরব সবসময় নিরাকে বলত,,,যে তাদের যখন বিয়ে হবে তখন নিরাকে প্রতিদিন শাড়ি পরতে হবে,,, নাহলে নিরব নিরার সাথে আড়ি কাটবে,,,আফসোস,,,নিরব আর সেটা নিরাকে বলবে না,,,,

একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে নিরা আয়নার সামনে দাঁড়ায়,,,চুল মুছতে ছিল হঠাৎ নিরা তার কোমড়ে কারো স্পর্শ অনুভব করে,,,এতে নিরা একটু ভয় পেয়ে যায়,,,,পেছনে ফিরতেই দেখে নিরব তার কোমড় ধরে তাকে জড়িয়ে ধরেছে,,,,এতে নিরা কিছুটা অবাক হয়,,,

এদিকে নিরব যেন একটা ঘোরের ফেতর আছে,,,নিরার গায়ে লেপটে থাকা গোলাপি শাড়ি,,,ভেজা চুল,,মুখে আর ঠোঁটে বিন্দু বিন্দু পানির কণা যেন নিরব কে আরও বেশি আকর্ষন করছে,,,,ধীরে ধীরে সে নিরাকে নিজের সাথে মিশিয়ে নেয়,,,নিরা নিরবের শ্বাস প্রশ্বাস স্পষ্ট অনুভব করতে পারছে,,,তাতে নিরার নিশ্বাস যেন ঘন হয়ে যাচ্ছে,,,,

নিরব নিরার ঘার থেকে চুল সরিয়ে সেখানে কয়েকটা গভীর ভাবে চুমু দেয়,,,,তারপর নিরার চুলে নাক ডুবায় আর নাক ঘষতে থাকে নিরার ঘারে,,,

হঠাৎ দরজা ধাক্কানোর শব্দে তাদের ২জনের ধ্যান ভাংগে,,,,নিরব নিরার কাছে সরে গিয়ে আবার বারান্দায় চলে যায়,,,নিরা কয়েক সেকেন্ড নিরবের যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকে,,,তারপর দরজা খুলতেই দেখে রিয়া দাঁড়িয়ে আছে,,,

রিয়াঃ নিরা নিরব কি রুমে আছে,,,

নিরাঃ হুম,,উনি বারান্দায়,,,কিছু কি দরকার ছিল,,,,?উনাকে ডাকব আমি,,,,??

রিয়াঃ না,না,, ওর সাথে আমার কি কাজ,,,, আমি তো শুধু বলতে এসেছিলাম,,,খাবার খেতে নিচে তোমাদেরকে ডাকছে,,, আর তাড়াতাড়ি আসো,,তোমাদের ছাড়া আমি খাবো না,,,,, আর আমার কিন্তু খুব ক্ষুধা লাগছে,,,,

রিয়ার কথা শুনে নিরা হেসে দেয়,, তারপর বলে,,,

নিরাঃ আপনি নিচে যান,,,আমি নিরবকে নিয়ে আসছি,,,তারপর সবাই মিলে একসাথে খাবার খাবো,,ঠিকাছে,,,,[ মুচক হেসে ]

রিয়াঃ আচ্ছা তাড়াতাড়ি আসো,,,,

বলেই রিয়া চলে যায়,,,নিরা রুমে গিয়ে দেখে নিরব এখনও বারান্দায়,,,,তাই নিরা বারান্দায় যায়,,,বারান্দায় যেয়ে দেখে নিরব কার সাথে যেন কথা বলছে,,,,

নিরবঃ তুই কিন্তু ভালো করছিস না এটা,,,

ঃ-…………

নিরবঃ নিরাকে এ ব্যপারে কিছু বলবি না,,,,

ঃ-……..

নিরবঃ সত্যি কি কিছু হয়েছে,,,, নাকি এটা শুধুই খাবার খাওয়ার জন্য হয়েছে,,,,

ঃ-………

নিরবঃ তাহলে রাতে আসার সময় দেখা যাবে,,,এখন রাখি,,,

বলেই নিরব পিছনে ফিরতেই দেখে নিরা দাঁড়িয়ে আছে,,,এতে নিরব একটু ঘাবরে যায়,,,,তা দেখে নিরা বলে,,,

নিরাঃ কিছু কি হয়েছে,,,?

নিরবঃ হুম,,,ন,,না,,কেন,,??

নিরাঃ না মানে আপনাকে অনেকটা টেন্স দেখাচ্ছে,,, যাই হোক,,, নিচে খেতে আসুন,,,

তারপর নিরা নিচে চলে যায়,,,নিচে যেতেই দেখে সবাই খাবার টেবিলে বসে আছে,,,কিন্তু তূর্য নেই,,,তাতে নিরা একটা প্রশান্তির নিশ্বাস নেয়,,,তূর্যের সাথে চোখেচোখ মিলাতে এখন নিরার বিবেকে বাঁধে,,এতকিছুর পর কিভাবে চোখ মিলাবে সে,,,তাও তো অনেক বার দেখা হয়েছে তাদের,, আর দেখা হলেই তূর্যের সেই কথাগুলো,, খুব কষ্ট হয় নিরার,,,

নিরা টেবিলের কাছে গিয়ে সবাইকে খাবার বাড়া শুরু করে,,, তা দেখে রিয়া বলে উঠে,,,

রিয়াঃ নিরা,,, তুমি খাবার বাড়ছ কেন,,,??সার্ভেন্টরা তো আছে,,, তুমি চেয়ারে বসো,,,আমাদের সাথে খাবে,,,

রিয়ার কথা শুনে নিরা মিসেস মুজমালের দিকে তাকায় ,,,তাকাতেই দেখে,,, তিনি তাকে ইশারা করে বলছেন চেয়ারে বসতে,,,নিরাও কথা না বাড়িয়ে চেয়ারে বসে পরে,,,নিরা বসতেই নিরব হাওয়ার গতিতে এসে নিরার পাশে বসে পরে,,, তাতে সবাই কিছুটা অবাক হয়,,,তা দেখে নিরব বলে,,,

নিরবঃ কি হয়েছে,,, সবাই এভাবে তাকিয়ে আছো কেন,,,,খাবারের থেকে আমাকে সুন্দর লাগছে নাকি,,,

নিরবের কথা শুনে সবার মুখে বিরক্তির ছাপ,,,সবাই যার যার মতো খাবার খাওয়া শুরু করে,,,

খাবার খাওয়া শেষে নিরা তার মার কাছে চলে যায়,,, মার সাথে কিছুটা সময় কাটানোর জন্য,,আর নিরব,, সে কোথায় যেন বাইরে গেছে,,,যাওয়ার আগে শুধু এটাই বলে গেছে,,, নিরা আর রিয়া যেন রেডি থেকে,, এসি তাদের রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে সে,,,,

নিরবের কথা মতো নিরা আর রিয়া সন্ধ্যার দিকে রেডি হয়ে যায়,,,কিছুক্ষনের মধ্যেই নিরবও চলে আসে,,,কিন্তু তূর্যকে কোথাও দেখছে না নিরা,,,তূর্যের কথা জিজ্ঞেসও করতে পারছে না,,, কারন নিরব আছে,,,তাই কথা না বলে বেরিয়ে যায় নিরবের সাথে,,,,

অনেক্ষন থাকে তারা রেস্টুরেন্টে,,, কিন্তু এতটুকু সময়ে নিরব একটা কথাও বলে নি,,,তাকে যদি কিছু জিজ্ঞেস করা হয়,,, তাহলে সে শুধু হু- হা তে জবাব দিয়েছে,,,যাতে রিয়া বিরক্ত হয়ে নিরবের সাথে কথাই বলেনি,,,যা বলেছে সব নিরার সাথে,,,এক কথায় অনেক মজা করেছে নিরা আর রিয়া,,, নিরবের কথা তো বাদই দিলাম,,,,

বাসায় আসার পরপরই নিরব কোথায় যেন চলে যায়,,,তাতে নিরা এত মাথা ঘামায় না,, নিরবের তো শুধু কাজই বাইরে যাওয়া,,, বাসায় তো সে থাকেই না,,,কিন্তু এসবে নিরবকে বড্ড অচেনা লাগে নিরার,,,আগে তো তারা কত আনন্দ করত একসাথে,,,সারাদিন গল্প করত আর এখন,,,,নিরব তার সাথে কথাই বলে না,,,,

ভেবেই একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে নিরা,,,এ দীর্ঘ শ্বাসই এখন নিরার সঙ্গি,,,,তাছাড়া যে তার কিছুই করার নেই,,,

তারপর নিরা ফ্রেশ হতে চলে যায়,,,ফ্রেশ হয়ে এসে দেখে নিরব এখনও আসে নি,,,নিরা অনেকক্ষন অপেক্ষা করে নিরবের,,, অপেক্ষা করতে করতে নিরা এক সময় ঘুমিয়ে যায়,,,,
,
,
,
,
,
,
,
মাঝরাতে নিরার মনে হয়,,, কেউ তাকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আছে,,,,নিরা চোখ খুলতেই দেখে নিরব তাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করছে,,,নিরবের চোখের পানি স্পষ্ট ,,,

তা দেখে নিরার কেমন যেন কষ্ট লাগা শুরু হয়ে যায়,,,বুকের ভেতর চিনচিন ব্যথা অনুভব হতে থাকে,,, জীবনের প্রথম সে নিরবকে কাঁদতে দেখছে ,,,কাঁপা কাঁপা কন্ঠে নিরবকে বলে,,,,

নিরাঃ আপনার কি,,, কিচ,,কিছু হয়েছে নিরব,,??প্লিস আমাকে বলুন,,আপনি কান্না কেন করছেন,,,??

নিরবঃ আমার একটা কথা রাখবি নিরা,,, [ বেশ শান্ত কন্ঠে ]

নিরাঃ জ্বী বলুন,,,,

নিরবঃ আমি ডিভোর্স চাই নিরা,,, তুই তূর্যকে বিয়ে করে ফেল,,,আমি ওকে বলেছি,,,ও বিয়ে করতে রাজি আছে,,,,

কথাটা শুনা মাত্র নিরা নিরবকে একটা ধাক্কা মারে,,তারপর বিছানা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে বলে,,,

নিরাঃ আপনার মাথা ঠিক আছে নিরব,,,,

নিরবঃ আমি যা বলছি ভেবে চিন্তেই বলছি,,,,

নিরাঃ না,, আপনি কিছু ভেবে চিনতে বলছেন না,,,আপনি পাগল হয়ে গেছেন নিরব,,,আপনি সত্যিই পাগল হয়ে গেছেন,,,,[ রেগে গিয়ে ]

নিরবঃ আমি তোর ভালোর জন্য বলছি,,,তুই তূর্যকে বিয়ে করে ফেল,,,

কথাটা শেষ হতেই নিরা নিরবকে একটা থাপ্পড় মারে,,, তারপর বলে,,,,

নিরাঃ তুই একটা কাপুরুষ,, সেটা তুই জানিস,,,কি ভেবেছিস আমাকে তোরা,,যখন ইচ্ছা বিয়ে করবি আর যখন ইচ্ছা বিয়ে ভেজ্ঞে দিবি,,সাফ সাফ বলনা,, যে তোর আর আমাকে প্রয়োজন নেই,,,তুই যা চেয়েছিস তা তো পেয়েগেছিস,,এখন আর আমাকে দরকার নেই,,,তাই তো এগুলো বলছি,,,

নিরবঃ নিরা তুই আমাকে ভু,,,[ বলতে না দিয়ে ]

নিরাঃ আর একটা কথাও বলবি না,,, অনেক সহ্য করেছি,,, কিন্তু আর না,,, আমার থেকে মুক্তি চাস না তুই,,, দিব আমি তোকে মুক্তি,,, তার আগে এখান থেকে চলে যাবো,,,তোর চেহারাও আমি দেখতে চাই না,,,,

বলেই নিরা কাঁদতে কাঁদতে চলে যায় রুম থেকে,,,,

,
,
,
,
,
,
,
,
#চলবে🍁

পরের পর্ব থেকে আপনারা আপনাদের সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন,,,,
আচ্ছা আপনাদের কি মনে হয়,,আমি গল্পটা টেনেটুনে বড় করছি,,,?যদি তেমন মনে হয়,, তাহলে আমি আপনাদের সাথে দ্বিমত না,,,,কারন টেনেটুনে গল্প এটাই হয়,, যদি আপনি হুদাই কোনো কাহানি ছাড়া একটা গল্প ৯০-১০০ পার্ট লেখেন,,,আমার মতে একটা কাহানিযুক্ত গল্প সর্বোচ্চ ৫০ পর্যন্ত যায়,,,আর সে গল্প যদি ২০ এর কম পার্টে শেষ হয়,,তাহলে সেটা অবশ্যই টেনেটুনে গল্প বড় করা হয় না,, আমরা একজন লেখক,,ভালো করেই জানি কিভাবে গল্পটা লেখলে সুন্দর হবে,,,আমি যদি কোনো আগা মাথা ছাড়াই ৫ পার্ট বা গল্পের শুরুতে আপনাদের নিরবের এমন করার কারন বলে দি,,তাহলে গল্পটা লেখে আমার লাভ কি,,??যাই হোক অনেকে এটা বুঝেন,, কিন্তু অনেকেই বুঝেন না,,,আর বাজে কমেন্ট করেন,,,হ্যাঁ আপনারা আপনাদের মতামত জানাতে পারেন,,,তবে তা শুধু আমাকে প্রেরণা জাগানোর জন্য,, নাহলে আমার ভুল ধরে দেওয়ার জন্য,,অন্য কিছু তো না,,, সত্যি বলছি,, কিছু কিছু কমেন্ট এমন যা এড়ানো যায় না,,অনেক কষ্ট লাগে যখন এত ব্যস্তটার মধ্যেও গল্প লিখে এমন কমেন্ট দেখি,,আপনাদের যদি আমার গল্প ভালো না লাগে তাহলে গল্পটা পড়বেন না,, কিন্তু কোনো বাজে কমেন্ট করতে পারবেন না প্লিজ,,,যাই হোক,,, বেশি কথা বলে ফেলেছি,,তার জন্য কেউ মন খারাপ করলে সরি,,গল্পটা কেমন লাগলো জানাবেন,,,,

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here